শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৩, সোমবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন; দুই রানিং মেট কমলা হ্যারিস ও মাইক পেন্স

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন; দুই রানিং মেট কমলা হ্যারিস ও মাইক পেন্স

ক্যালিফোর্নিয়ার সিনেটর কমলা হ্যারিসই হচ্ছেন ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনের রানিং মেট - এটা ঘোষিত হবার পর তাকে নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে সারা বিশ্বেই।

নভেম্বরের নির্বাচনে যদি জো বাইডেন জয়ী হন - তাহলে কমলা হ্যারিসই হবেন প্রথম আমেরিকান নারী, কৃষ্ণাঙ্গ ও ভারতীয়-বংশোদ্ভূত ভাইস প্রেসিডেন্ট ।

কমলা হ্যারিস নিজেই ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হবার চেষ্টা করেছিলেন। প্রথম দিকের বিতর্কগুলোয় ভালো করার পর তিনি সম্ভাব্য ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের প্রথম কাতারেও চলে এসেছিলেন।

তিনি সুপরিচিত হয়ে উঠেছিলেন বিপক্ষের প্রতি কড়া কড়া প্রশ্ন ছুঁড়ে দেবার জন্য। আমেরিকায় বর্ণবৈষম্যের ব্যাপারে ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের টিভি বিতর্কে জো বাইডেনকেও তিনি প্রশ্নবাণে জর্জরিত করতে ছাড়েননি।

তবে ২০১৯-এর শেষ দিকে এসে তার নমিনেশন পাওয়ার যুদ্ধ মুখ থুবড়ে পড়ে, ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে জো বাইডেনই এগিয়ে যান।

কিন্তু সেই বাইডেনেরই রানিংমেট হিসেবে আবির্ভূত হবার পর ৫৫ বছর বয়স্ক এই সাবেক এ্যাটর্নি জেনারেল এখন আবার ফিরে এসেছেন মনোযোগের কেন্দ্রে।

কমলা হ্যারিসের জন্ম ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের ওকল্যান্ডে। তার পিতা ডোনাল্ড জে হ্যারিস একজন জ্যামাইকান-বংশোদ্ভূত আমেরিকান এবং তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির ইমেরিটাস অধ্যাপক। আর মা ভারতীয়-বংশোদ্ভূত শ্যামলা গোপালন একজন ক্যান্সার গবেষক এবং নাগরিক অধিকার কর্মী।

কমলার মা-বাবার বিবাহ বিচ্ছেদের পর তিনি এবং তার বোন মায়াকে লালনপালন করেন প্রধানত শ্যামলা গোপালন একাই। কমলা ভারতীয় হিন্দু ঐতিহ্যের সাথে যুক্ত হয়েই বড় হন, মায়ের সাথে ভারতে বেড়াতেও গিয়েছেন তিনি।

তবে কমলা হ্যারিস বলেন, তার মা ওকল্যান্ডের কৃষ্ণাঙ্গ সংস্কৃতিকে গ্রহণ করেছিলেন এবং তার মধ্যেই তার দুই মেয়েকে বেড়ে উঠতে দিয়েছেন।

কমলা হ্যারিস তার আত্মজীবনী 'দ্য ট্রুথস উই হোল্ড'-এ লিখেছেন, "আমার মা খুব ভালো করেই বুঝেছিলেন যে তিনি দুটি কৃষ্ণাঙ্গ কন্যাসন্তানকে বড় করছেন।"

"তিনি জানতেন, যে দেশকে তিনি স্বদেশ হিসেবে বেছে নিয়েছেন সেখানে মায়া এবং আমাকে কৃষ্ণাঙ্গ মেয়ে হিসেবেই দেখা হবে - আর তাই আমরা যেন আত্মবিশ্বাসী ও গর্বিত কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসেবে বেড়ে উঠি তা তিনি দৃঢ়ভাবে নিশ্চিত কতে চেয়েছিলেন।"

শ্যামলা গোপালন কিছুকাল কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছিলেন - সেকারণে কমলা ও মায়া পাঁচ বছর মন্ট্রিয়েলেও ছিলেন, এবং সেখানকার স্কুলে পড়েছেন।

কমলা হ্যারিস যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন, যা যুক্তরাষ্ট্রে ঐতিহাসিকভাবেই কৃষ্ণাঙ্গদের প্রধান কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম ছিল।

তিনি বলেন, তিনি সবসময়ই তার পরিচয় নিয়ে দ্বিধাহীন ছিলেন এবং নিজেকে 'একজন আমেরিকান' হিসেবে বর্ণনা করেন।

কমলা হ্যারিস আইনের ডিগ্রি নেন হেস্টিংসের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া থেকে, এবং কাজ শুরু করেন আইনজীবী হিসেবে।

পরে তিনি প্রথম নারী ও কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে ক্যালিফোর্নিয়ার এ্যাটর্নি জেনারেল হন এবং দু'বছর দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি ২০১৪ সালে বিয়ে করেন আইনজীবী ডগলাস এমহফকে - এবং এখন তিনি দুটি সন্তানের বিমাতা।

এরই মধ্যে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির একজন উদীয়মান তারকা হিসেবে কমলা হ্যারিসের সুনাম ছড়িয়ে পড়তে থাকে। ২০১৭ সালে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার জুনিয়র সেনেটর নির্বাচিত হন।

তিনি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একজন কড়া সমালোচক। তা ছাড়া সিনেটের বিভিন্ন শুনানিতে আগতদের কড়া প্রশ্ন করার জন্যও তিনি বিখ্যাত হন।

কমলা হ্যারিস এ্যাটর্নি জেনারেল থাকার সময় সমকামীদের বিয়ে এবং মৃত্যুদণ্ডের মতো বিষয়ে বামঘেঁষা অবস্থান নিলেও প্রগতিশীলরা কখনো কখনো তাকে 'যথেষ্ট প্রগতিশীল না হওয়ার জন্য' তার সমালোচনা করেছেন।

তাদের অভিযোগ, পুলিশ সংস্কার বা দোষী সাব্যস্ত করার ক্ষেত্রে বিচারিক ভুলের মতো বিষয়ে গা-বাঁচানো অবস্থান নিয়েছেন হ্যারিস।

কমলা হ্যারিস প্রায়ই বলেন যে তার আত্মপরিচয়ই তাকে সমাজের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব করার উপযুক্ত করে তুলেছে।

হয়তো জো বাইডেনের রানিং-মেট হওয়ার কারণে এখন তার হোয়াইট হাউসের ভেতর থেকেই এটা করার সুযোগ মিলে যেতে পারে।

হ্যারিস মনে করেন, নারীরা যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার যোগ্য - এটা স্পষ্ট করার জন্য এখনো অনেক কাজ করতে হবে।

কমলা হ্যারিসের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষ্ণাঙ্গ ও এশিয়ান বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠী ডেমোক্র্যাটিক পার্টির প্রতি আকৃষ্ট হবেন - এটাই অনেকে মনে করছেন।

তা ছাড়া তার কড়া ভাষার সমালোচনা এবং প্রশ্ন করার ক্ষমতা হয়তো প্রচারাভিযানে ট্রাম্পের বিপক্ষে কাজে লাগতে পারে।

তবে অনেকে মনে করেন, ক্যালিফোর্নিয়ায় এটর্নি হিসেবে কমলা হ্যারিস অনেক সময় পুলিশের পক্ষ নিয়েছেন, যা জর্জ ফ্লয়েডের ঘটনার পর ভিন্ন চোখে দেখা হতে পারে।

অন্যদিকে প্রচারাভিযানের সময় তার কিছু বামঘেঁষা কথা মধ্যপন্থী ডেমোক্র্যাটদের অস্বস্তিতে ফেলতে পারে।

এবছর মার্কিন নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প লড়ছেন দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য, আর তার রানিং মেট হচ্ছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স।

বলা হয়, গত চার বছরে হোয়াইট হাউসে অত্যন্ত প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছেন মাইক পেন্স।

তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন প্রেসিডেন্টের একজন সুযোগ্য ডেপুটি হিসেবে - যিনি প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগগুলো কারা পাবেন তা ঠিক করার দলটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাছাড়া মিডিয়ার সাথে কথা বলার ক্ষেত্রেও দক্ষতা দেখিয়েছেন তিনি।

তবে একসময় তিনি ট্রাম্পের নীতির সমালোচনা করতেও পিছপা হননি।

মুসলিমদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাবকে তিনি 'অবমাননাকর এবং অসাংবিধানিক' বলেছিলেন।

প্রেসিডেন্ট ওবামার জন্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হয়েছিল কিনা তা নিয়ে ট্রাম্প যখন সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন তারও বিরোধিতা করেন তিনি।

অবশ্য এখন তাকে প্রেসিডেন্টের সমালোচনা করতে খুব কমই শোনা যায়।

তবে ইন্ডিয়ানা রাজ্যের গভর্নর থাকার সময় ব্যক্তিগত ইমেইল এ্যাকাউন্ট ব্যবহারের কারণে তার সমালোচনা হয়েছিল, কারণ এই ইমেইল ব্যবহারকে কেন্দ্র করেই তিনি নিজে এক সময় হিলারি ক্লিনটনের ব্যাপক সমালোচনা করেছিলেন।

করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে মন্তব্যের কারণেও তিনি একবার সমালোচিত হয়েছিলেন।

মাইক পেন্সের জন্ম ইন্ডিয়ানা রাজ্যের কলম্বাস শহরে এক ক্যাথলিক খ্রিস্টান পরিবারে। তারা ছিলেন ছয় ভাইবোন।

পেন্স ২০১২ সালে ইন্ডিয়ানাপলিস স্টার নামে এক পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছিলেন, জন এফ কেনেডি এবং মার্টিন লুথার কিংএর মতো উদারনৈতিক নেতাদের জন্যই তিনি রাজনীতিতে আসতে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন।

২০১৩ থেকে চার বছরের জন্য ইন্ডিয়ানার গভর্নর ছিলেন মাইক পেন্স। সে সময় তিনি নিজেকে বর্ণনা করেছিলেন 'যথাক্রমে একজন খ্রিস্টান, একজন রক্ষণশীল এবং একজন রিপাবলিকান' বলে।

কিন্তু ১৯৮০র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি ভোট দিয়েছিলেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জিমি কার্টারকে।

কলেজে পড়ার সময় এক ইভাঞ্জেলিকাল গির্জায় তার পরিচয় হয় তার ভবিষ্যৎ স্ত্রী কারেনের সাথে, এবং তখন থেকেই তার চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন আসতে শুরু করে।

আইনসভার সদস্য হিসেবে পেন্সের ১২ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য ছিলেন।

এছাড়া তিনি হাউস রিপাবলিকান কনফারেন্সেরও সভাপতি ছিলেন - যা পার্টির নেতৃত্বের পদগুলোর মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ।

পেন্স নিজেও ২০১২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার চিন্তা করেছিলেন। তা শেষ পর্যন্ত না হলেও ২০১৬ সালে ট্রাম্পের প্রচারাভিযানের সময় তিনি ছিলেন অত্যন্ত ব্যস্ত। 

ইন্ডিয়ানার গভর্নর থাকার সময় ধর্মীয় স্বাধীনতা পুনস্থাপন অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করার পর রাজ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছিল।

সমালোচকদের যুক্তি ছিল, এটি এলজিবিটি সম্প্রদায়ের মানুষদের বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক।

জনমতের চাপে পেন্স পরে একটি সংশোধনী আনেন - যা আবার রক্ষণশীলদের সমালোচনার শিকার হয়।

মাইক পেন্স - যিনি তিন সন্তানের পিতা - গর্ভপাতের একজন কড়া বিরোধী হিসেবে পরিচিত। ইন্ডিয়ানায় তিনি যে গর্ভপাতবিরোধী আইন করেছিলেন তা ছিল যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম কঠোর আইন।

২০১৭ সালে তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতাসীন থাকা অবস্থায় একটি গর্ভপাত-বিরোধী সমাবেশে যোগ দেন - যা আগে কখনো হয়নি।

পেন্স ২০১২ সালে যখন কংগ্রেস সদস্য - তখন সুপ্রিম কোর্ট প্রেসিডেন্ট ওবামার স্বাস্থ্য সেবা আইনের পক্ষে এক রুলিং দেয়। রিপাবলিকান সদস্যদের একটি রুদ্ধদ্বার বৈঠকে একে ৯/১১ সন্ত্রাসী আক্রমণের সাথে তুলনা করেছিলেন তিনি।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর
সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোবাইলের মাধ্যমে নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষকের কারাদণ্ড
মোবাইলের মাধ্যমে নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষকের কারাদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে অবহিতকরণ সভা
বাগেরহাটে অবহিতকরণ সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মশালায় টস জিতে বোলিংয়ে লখনৌ
ধর্মশালায় টস জিতে বোলিংয়ে লখনৌ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ৩০
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ৩০

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজস্থানকে ১ রানে হারিয়ে টিকে রইল কলকাতা
রাজস্থানকে ১ রানে হারিয়ে টিকে রইল কলকাতা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্ট গার্ডের অভিযানে চার কোটি টাকার বিদেশি মাদক জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে চার কোটি টাকার বিদেশি মাদক জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘চাটুকর হাসিনা না থাকলে তিস্তার পানির হিস্যা আগেই আদায় হতো’
‘চাটুকর হাসিনা না থাকলে তিস্তার পানির হিস্যা আগেই আদায় হতো’

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ছাত্রদলের বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি ও বিস্কুট বিতরণ
গাইবান্ধায় ছাত্রদলের বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি ও বিস্কুট বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ প্রদান
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ প্রদান

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’
‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস দ্রুত চালুর দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী রেলপথ অবরোধ
নোয়াখালীতে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস দ্রুত চালুর দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী রেলপথ অবরোধ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংবিধান ও গণতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য রাখাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ: প্রধান বিচারপতি
ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংবিধান ও গণতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য রাখাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ: প্রধান বিচারপতি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির নতুন অধিনায়ক লিটনকে শান্তর শুভকামনা
টি-টোয়েন্টির নতুন অধিনায়ক লিটনকে শান্তর শুভকামনা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিপাতে যমুনায় বেড়েছে পানি
বৃষ্টিপাতে যমুনায় বেড়েছে পানি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ
আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাকে হত্যার পর সারারাত লাশের পাশে বসে ছিলেন ছেলে
মাকে হত্যার পর সারারাত লাশের পাশে বসে ছিলেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘাঘট নদীর পাড়ে মুক্তমঞ্চের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
ঘাঘট নদীর পাড়ে মুক্তমঞ্চের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসিসি এলাকায় উন্নয়নকাজে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিতের নির্দেশ
ডিএনসিসি এলাকায় উন্নয়নকাজে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে ছাড়াই এশিয়া কাপ, আশঙ্কা গাভাস্কারের
পাকিস্তানকে ছাড়াই এশিয়া কাপ, আশঙ্কা গাভাস্কারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পটুয়াখালীতে ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি
পটুয়াখালীতে ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় স্থানীয়দের মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় স্থানীয়দের মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় চিকিৎসক নিহত
বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় চিকিৎসক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ঢাবি শাখার কমিটি ঘোষণা
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ঢাবি শাখার কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর