শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০১, মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এতো মাতামাতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এতো মাতামাতি?

হোয়াইট হাউজে পর্দার পেছনে থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নানা বিষয়ে উপদেশ ও পরামর্শ দেন তারই বড় মেয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প। নেপথ্যে থেকে ক্ষমতার অনেক বিষয়ে কলকাঠি নাড়েন তার এই সিনিয়র উপদেষ্টা।

গতবারের মতো এবারেও নির্বাচনী প্রচারণায় ইভাঙ্কা ট্রাম্প উঠে দাঁড়িয়েছেন পিতার রাজনৈতিক মঞ্চে, একেবারে সামনের সারিতে। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে পিতাকে সাহায্য করতে উঠে পড়ে লেগেছেন তিনিও।

রিপাবলিকান পার্টির জাতীয় কনভেনশনে পিতার সঙ্গে তাকেও মঞ্চে উঠে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। আগের বারের নির্বাচনী প্রচারণাতেও তিনি দিনের পর দিন পিতার পক্ষে ভোট চেয়ে সারা দেশে প্রচারণা চালিয়েছেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পরেও ভ্রমণ করেছেন হাজার হাজার মাইল।

ভ্যানিটি ফেয়ার সাময়িকী তখন তাকে 'প্রক্সি ওয়াইফ' বলে উল্লেখ করে বলেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্যাম্প ভোটারদের কাছে তার বার্তা পৌঁছে দিতে স্ত্রীর চাইতে কন্যার ওপরেই বেশি নির্ভর করছে।

চার বছর আগে স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প নন, বরং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট পদে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম ঘোষণা করেছিলেন।

নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৭ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিন বিশ্বের ক্ষমতাধর ১০০ জন নারীর যে তালিকা তৈরি করেছিল তাতে ১৭ নম্বরে স্থান করে নিয়েছিলেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। এই ম্যাগাজিনের ইতিহাসে এই প্রথম শত নারীর তালিকায় কোন মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর পরিবর্তে তার কোন কন্যা সেখানে জায়গা করে নিয়েছিলেন।

সেসময় বিশ্লেষকরা এও মন্তব্য করেছিলেন যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে  ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প ফার্স্ট লেডি হবেন ঠিকই, কিন্তু কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে দেখা যেতে পারে।

পরে সেরকমই হয়েছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনের পর তার দুই ভাই ডোনাল্ড জুনিয়র এবং এরিক ট্রাম্প যখন তাদের পিতার পারিবারিক ব্যবসা সামলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, ইভাঙ্কা ট্রাম্প তখন তার পিতার সঙ্গে ওয়াশিংটনে চলে আসেন।

হোয়াইট হাউজের 'বেবি'
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেছিলেন: নির্বাচিত হলে তিনি কোন কোন নারীকে তার মন্ত্রিসভায় স্থান দেবেন?

ট্রাম্পের উত্তর ছিল, এজন্য আমাদের সঙ্গে অনেকেই আছেন। তবে সবাই বলবে ইভাঙ্কাকে নাও, ইভাঙ্কাকে নাও।

মন্ত্রী হননি ইভাঙ্কা ট্রাম্প, কিন্তু হয়েছেন হোয়াইট হাউজের প্রভাবশালী ব্যক্তি- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একজন শীর্ষস্থানীয় উপদেষ্টা। সরকার পরিচালনা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক নেতাদের সঙ্গে সভাতেও তার বক্তব্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিক এসব বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অনেক সময় তাকে ''বেবি'' বলেও সম্বোধন করেন।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনার- দুজনেই আবির্ভূত হন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই জামাতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তিন সন্তানের মা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বয়স এখন ৩৮।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বড় ভাই ডোনাল্ড জুনিয়র একবার বলেছিলেন যে তার বোন তার পিতার খুবই প্রিয় সন্তান। তাকে দেখা হয় ''ড্যাডিস লিটল গার্ল'' বা পিতার আদরের ছোট কন্যা হিসেবে।

এমনও বলা হয় যে তারা যখন একজন আরেকজনের কাছ থেকে দূরে থাকেন তখন তারা দিনে পাঁচবারও কথা বলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই কন্যা তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত একজন উপদেষ্টা। নিজের পরিবর্তে ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে কয়েকজন আন্তর্জাতিক নেতার সঙ্গে বৈঠক করতেও পাঠিয়েছেন তিনি।

তাদের মধ্যে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মের্কেল, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্ড।

শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেখানেও অনেক সময় ইভাঙ্কা ট্রাম্প উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রীয় সফরের সময় জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠকেও তাকে দেখা গেছে।

শৈশব থেকে আলোচনায়
ইভাঙ্কা ট্রাম্পের জন্ম নিউ ইয়র্ক শহরে, ১৯৮১ সালে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার প্রথম স্ত্রী চেক মডেল ও ফ্যাশন ডিজাইনার ইভানা ট্রাম্পের ঘরে তার জন্ম।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বয়স যখন ১০ তখন তার পিতা মাতার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এই সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়া নিয়ে সেসময় মিডিয়াতে প্রচুর লেখালেখি হয়। তার বেশিরভাগই ছিলো মুখরোচক গল্প।

বিবাহ বিচ্ছেদের বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল এবং তার পর থেকেই ইভাঙ্কা ট্রাম্প লোকজনের আলোচনায় চলে আসেন।

অল্প কিছু সময়ের জন্য তিনি মডেলিং জগতে সক্রিয় ছিলেন। সেটা ১৯৯৭ সালের ঘটনা। তার এই পেশা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বহু নামী দামী ব্র্যান্ডের মডেল হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। অনেক ম্যাগাজিনেই ছাপা হয়েছে তার ছবি।

দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। প্রথমে তিনি ভর্তি হয়েছিলেন জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে দুবছর পড়ার পর তিনি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যান, যেখানে তিনি ২০০৪ সালে তার গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।

জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ২০০৯ সালে বিয়ের সময় তিনি ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করেন। ইভাঙ্কা ট্রাম্পের শ্বশুর তার পিতার মতোই নিউ ইয়র্কের একজন প্রখ্যাত রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী।

পারিবারিক ব্যবসা
ট্রাম্প তার ব্যবসা দেখাশোনা করার ব্যাপারে ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে এমন ক্ষমতা দিয়েছিলেন যা তিনি তার কোন স্ত্রীকে কখনো দেননি।

ভাইদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পিতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভাইস-প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। এও বলা হয় যে ট্রাম্প অর্গাইনেজশনের বড় বড় কিছু চুক্তির বেলায় তিনি পালন করেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

আমেরিকার বাইরে ট্রাম্প হোটেলের প্রসারে তিনি সাহায্য করেছেন। ভূমিকা রেখেছেন হোটেলের অভ্যন্তরীণ ডিজাইন তৈরিতে এবং আন্তর্জাতিক রিয়েল এস্টেট ব্যবসাও তিনি দেখাশোনা করেছেন।

পাশাপাশি তিনি তার নিজের নামে একটি ফ্যাশন লাইনও চালু করেন যা পরে জনপ্রিয় হয়েছিল। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর বিভিন্ন কোম্পানি যখন ট্রাম্প ব্র্যান্ড বয়কটের আন্দোলনে নামে, তখন কিছু কিছু খুচরো বিক্রেতা তার ফ্যাশন লাইন পরিত্যাগ করে। কিন্তু এই ফ্যাশন ব্র্যান্ডের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বয়কট আন্দোলন সত্ত্বেও পরের দিকে তাদের কোম্পানির বিক্রি বেড়ে গেছে।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প দুটো বই লিখেছেন। একটির নাম দ্য ট্রাম্প কার্ড, যা ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয়। কর্মজীবী নারীদের ওপর তার আরো একটি বই এখন প্রকাশের অপেক্ষায়।

ডোনাল্ড ট্রাম্প টেলিভিশনে এপ্রেন্টিস নামে যে রিয়েলিটি শো পরিচালনা করতেন তাতেও বিচারকের ভূমিকা পালন করেছেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প।

এর পর তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনে তার পদ থেকে সরে দাঁড়ান। কিন্তু তার পরেও তিনি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি থেকে তাকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেওয়া হয়। জানা যায়, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনায় দুই ভাইকেও সাহায্য করেন তিনি।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার ফ্যাশন লাইনের নিয়ন্ত্রণও তুলে দেন কোম্পানির প্রেসিডেন্টের হাতে এবং সম্পদের দেখাশোনার জন্য তিনি একটি ট্রাস্ট গঠন করেন।

বিশ্বস্ত উপদেষ্টা
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক ও বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে পিতার পাশে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের উপস্থিতি দিনে দিনে বৃদ্ধি পেয়েছে।

হোয়াইট হাউজের ওয়েস্ট উইং-এ তাকে অফিস দেওয়া হয়েছে, হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে যোগ দেওয়ার বিষয়ে নিরাপত্তাজনিত অনুমতিও দেওয়া হয়েছে।

সেখানে তিনি বিনা বেতনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একজন বিশেষ সহকারী হিসেবে কাজ করছেন।

কিন্তু পিতার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে সিবিএস টেলিভিশনকে ইভাঙ্কা ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি ট্রাম্প প্রশাসনে যোগ দেবেন না, বরং তিনি যে তার একজন কন্যা সে বিষয়টির উপরেই তিনি বেশি জোর দেবেন।

কিন্তু পরে দেখা গেল অন্য ঘটনা। সময়ের সাথে সাথে কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার জামাতা জ্যারেড কুশনার দেশের ভেতরে ও বাইরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ ও দৃশ্যমান সহযোগী হয়ে উঠলেন।

ট্রাম্প প্রশাসনে নিজের ভূমিকার জন্য ইভাঙ্কা ট্রাম্প প্রশংসিত ও সমালোচিত দুটোই হয়েছেন।

আন্তর্জাতিক নেতাদের সাথে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বৈঠক এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে অন্যান্য নেতাদের বৈঠকে তার উপস্থিতি নিয়ে যেমন সমালোচনা হয়েছে তেমনি হোয়াইট হাউজে তার অঘোষিত ভূমিকার জন্যও তিনি সমালোচনার মুখে পড়েছেন। অনেকেই এটিকে কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট বা স্বার্থের সংঘাত বলে উল্লেখ করেছেন।

তার স্বামী কুশনারকে দায়িত্ব দেওয়া হয় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চুক্তির বিষয়ে উদ্যোগ নিতে। অনেকেই মনে করেন জ্যারেড কুশনারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব থেকে জেরুসালেমে সরিয়ে আনা হয়েছে, কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইসরায়েলের মধ্যে।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ইভাঙ্কা ট্রাম্প সপরিবারে ওয়াশিংটন চলে আসেন।

স্বামী জ্যারেড কুশনারের কারণেও হোয়াইট হাউজে আরো বেশি প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প আগের বারের নির্বাচনী প্রচারণায় কর্মজীবী নারীদের অধিকারের জন্য বক্তব্য রেখে গেছেন। তিনি বলেছেন, নারীদের সমান মজুরি এবং মাতৃকালীন সময়ে বেতনসহ ছুটি আদায়ের ব্যাপারে তিনি কাজ করে যাবেন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে নারীদের ব্যাপারে অশোভন মন্তব্য, আচরণ এবং যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ইভাঙ্কা ট্রাম্প সেসময় তার পিতার পাশে দাঁড়িয়েছেন।

একজন সফল ব্যবসায়ী ও মাতা হিসেবে তিনি নারী ভোটারদের আহবান জানিয়েছেন তার পিতাকে ভোট দেওয়ার জন্য।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পও তার পিতাকে খুব ভালোবাসেন। সানডে টাইমস ম্যাগাজিনকে তিনি একবার বলেছিলেন যে তার পিতাও নারীবাদের সমর্থক। তিনি বলেছেন, একারণেই আমি আজকের এই নারী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও গতবার আইওয়াতে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে বলেছিলেন, সে সব সময় এজন্য চাপ দিচ্ছে। সে বলে ড্যাডি, এটা আমাদের করতে হবে। সে বুদ্ধিমতী এবং সঠিক।

পিতার বিতর্কিত কিছু কাজের বিরুদ্ধে কথা না বলার কারণেও ইভাঙ্কা ট্রাম্পের সমালোচনা হয়েছে।

তবে এর জবাব দিতে গিয়ে সিবিএসকে তিনি একবার বলেছিলেন, আমি কোথায় কোথায় আমার পিতার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি সেটা তিনি জানেন।

তিনি বলেন, তার এই ভিন্নমতের কথা তিনি তার পিতাকে শান্তভাবে, সরাসরি ও স্বাভাবিকভাবে জানিয়ে দেন।

ইভাঙ্কাকে ঘিরে বিতর্ক
ইভাঙ্কা ট্রাম্প ২০১৮ সালের শুরুর দিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিকের সমাপনী অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

এর কয়েক মাস পরে তার পিতা বলেছিলেন, তাকে তিনি জাতিসংঘের দূতের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠবে বলে তিনি সেটা করা থেকে বিরত থেকেছেন।

আরো এক বছর পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার মেয়েকে বিশ্বব্যাংকের প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব দিলে ইভাঙ্কা ট্রাম্প সেটি ফিরিয়ে দেন।

তার নিজের ব্যক্তিগত ইেমইল অ্যাকাউন্ট থেকে শত শত কর্মকর্তাকে ই-মেল পাঠানো হলে ইভাঙ্কা ট্রাম্প কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েন। কিন্তু ২০১৬ সালে তার পিতা এই একই কারণে হিলারি ক্লিনটনের সমালোচনা করেছিলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিনটন তার ব্যক্তিগত ই-মেল ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছেন বলে ট্রাম্প অভিযোগ করেছিলেন।

ওসাকায় শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-টোয়েন্টি সম্মেলনে তার যোগদানের ঘটনা নিয়েও অনেক বিতর্ক হয়েছে। ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে বিশ্ব নেতাদের আলোচনায় যোগ দিতে দেখা গেছে।

আর সবশেষে ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার পরিবার করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে নিউ জার্সিতে ভ্রমণ করায় তার বিরুদ্ধে গাইডলাইন ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। করোনাভাইরাসের ওই গাইডলাইনে লোকজনকে ঘরে অবস্থান করতে বলা হয়েছিল।

পরে হোয়াইট হাউজ তার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বলেছে, এই ভ্রমণ বাণিজ্যিক কারণে ছিলো না।

কিন্তু তার কন্যার এই ভ্রমণের অল্প কিছু আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টুইট করে অনুরোধ করেছিলেন, আপনারা যারা বাড়িতে থাকার মতো ভাগ্যবান, অনুগ্রহ করে তারা সেটা করুন।

তবে সোশাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার পিতার চেয়েও অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করেন। ইন্সটাগ্রামে তার ৬৬ লাখ অনুসারী।

টুইটারে ৯৩ লাখ। এসব অ্যাকাউন্টে তিনি তার পরিবারের ছবি ও মহান ব্যক্তিদের বানী পোস্ট করে থাকেন।

গত নির্বাচনের আগে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের রাজনীতিতে কোন অভিজ্ঞতা ছিলো না। অভিজ্ঞতা ছিলো না পিতা ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও। কিন্তু গত চার বছরে পিতা-কন্যা দুজনেরই বহু অভিজ্ঞতা অর্জিত হয়েছে।

কসমোপলিটান নামের একটি ম্যাগাজিন একবার ইভাঙ্কা ট্রাম্পের কাছে জানতে চেয়েছিল কখনও তিনি প্রেসিডেন্ট হতে চাইবেন কিনা।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের উত্তর ছিল এরকম, আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি জীবন থেকে শিখেছি 'নেভার সে নেভার' অর্থাৎ কখনোই 'কখনো না' বলতে হয় না।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
আমরা বকশিস চাই না ভিক্ষা চাই না, পানির ন্যায্য হিস্যা চাই: মির্জা আব্বাস
আমরা বকশিস চাই না ভিক্ষা চাই না, পানির ন্যায্য হিস্যা চাই: মির্জা আব্বাস

এই মাত্র | রাজনীতি

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন
গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর
সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোবাইলের মাধ্যমে নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষকের কারাদণ্ড
মোবাইলের মাধ্যমে নকল সরবরাহের দায়ে শিক্ষকের কারাদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে অবহিতকরণ সভা
বাগেরহাটে অবহিতকরণ সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মশালায় টস জিতে বোলিংয়ে লখনৌ
ধর্মশালায় টস জিতে বোলিংয়ে লখনৌ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ৩০
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ৩০

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজস্থানকে ১ রানে হারিয়ে টিকে রইল কলকাতা
রাজস্থানকে ১ রানে হারিয়ে টিকে রইল কলকাতা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোস্ট গার্ডের অভিযানে চার কোটি টাকার বিদেশি মাদক জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে চার কোটি টাকার বিদেশি মাদক জব্দ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত পানিকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে : মির্জা আব্বাস
ভারত পানিকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে : মির্জা আব্বাস

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ছাত্রদলের বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি ও বিস্কুট বিতরণ
গাইবান্ধায় ছাত্রদলের বোতলজাত বিশুদ্ধ পানি ও বিস্কুট বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ প্রদান
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ অর্থ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’
‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস দ্রুত চালুর দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী রেলপথ অবরোধ
নোয়াখালীতে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস দ্রুত চালুর দাবিতে ঘণ্টাব্যাপী রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংবিধান ও গণতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য রাখাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ: প্রধান বিচারপতি
ন্যায়বিচার নিশ্চিতে সংবিধান ও গণতন্ত্রের মধ্যে ভারসাম্য রাখাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ: প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টির নতুন অধিনায়ক লিটনকে শান্তর শুভকামনা
টি-টোয়েন্টির নতুন অধিনায়ক লিটনকে শান্তর শুভকামনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিপাতে যমুনায় বেড়েছে পানি
বৃষ্টিপাতে যমুনায় বেড়েছে পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ
আগের নামে ফিরলো ঢাবির অ্যাকাউন্টিং বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাকে হত্যার পর সারারাত লাশের পাশে বসে ছিলেন ছেলে
মাকে হত্যার পর সারারাত লাশের পাশে বসে ছিলেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘাঘট নদীর পাড়ে মুক্তমঞ্চের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
ঘাঘট নদীর পাড়ে মুক্তমঞ্চের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে দুই ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসিসি এলাকায় উন্নয়নকাজে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিতের নির্দেশ
ডিএনসিসি এলাকায় উন্নয়নকাজে নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে ছাড়াই এশিয়া কাপ, আশঙ্কা গাভাস্কারের
পাকিস্তানকে ছাড়াই এশিয়া কাপ, আশঙ্কা গাভাস্কারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ
পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ

সম্পাদকীয়