শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০১, মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এতো মাতামাতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এতো মাতামাতি?

হোয়াইট হাউজে পর্দার পেছনে থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নানা বিষয়ে উপদেশ ও পরামর্শ দেন তারই বড় মেয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প। নেপথ্যে থেকে ক্ষমতার অনেক বিষয়ে কলকাঠি নাড়েন তার এই সিনিয়র উপদেষ্টা।

গতবারের মতো এবারেও নির্বাচনী প্রচারণায় ইভাঙ্কা ট্রাম্প উঠে দাঁড়িয়েছেন পিতার রাজনৈতিক মঞ্চে, একেবারে সামনের সারিতে। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে পিতাকে সাহায্য করতে উঠে পড়ে লেগেছেন তিনিও।

রিপাবলিকান পার্টির জাতীয় কনভেনশনে পিতার সঙ্গে তাকেও মঞ্চে উঠে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। আগের বারের নির্বাচনী প্রচারণাতেও তিনি দিনের পর দিন পিতার পক্ষে ভোট চেয়ে সারা দেশে প্রচারণা চালিয়েছেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পরেও ভ্রমণ করেছেন হাজার হাজার মাইল।

ভ্যানিটি ফেয়ার সাময়িকী তখন তাকে 'প্রক্সি ওয়াইফ' বলে উল্লেখ করে বলেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্যাম্প ভোটারদের কাছে তার বার্তা পৌঁছে দিতে স্ত্রীর চাইতে কন্যার ওপরেই বেশি নির্ভর করছে।

চার বছর আগে স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প নন, বরং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট পদে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম ঘোষণা করেছিলেন।

নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৭ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিন বিশ্বের ক্ষমতাধর ১০০ জন নারীর যে তালিকা তৈরি করেছিল তাতে ১৭ নম্বরে স্থান করে নিয়েছিলেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। এই ম্যাগাজিনের ইতিহাসে এই প্রথম শত নারীর তালিকায় কোন মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর পরিবর্তে তার কোন কন্যা সেখানে জায়গা করে নিয়েছিলেন।

সেসময় বিশ্লেষকরা এও মন্তব্য করেছিলেন যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে  ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প ফার্স্ট লেডি হবেন ঠিকই, কিন্তু কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে দেখা যেতে পারে।

পরে সেরকমই হয়েছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনের পর তার দুই ভাই ডোনাল্ড জুনিয়র এবং এরিক ট্রাম্প যখন তাদের পিতার পারিবারিক ব্যবসা সামলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, ইভাঙ্কা ট্রাম্প তখন তার পিতার সঙ্গে ওয়াশিংটনে চলে আসেন।

হোয়াইট হাউজের 'বেবি'
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেছিলেন: নির্বাচিত হলে তিনি কোন কোন নারীকে তার মন্ত্রিসভায় স্থান দেবেন?

ট্রাম্পের উত্তর ছিল, এজন্য আমাদের সঙ্গে অনেকেই আছেন। তবে সবাই বলবে ইভাঙ্কাকে নাও, ইভাঙ্কাকে নাও।

মন্ত্রী হননি ইভাঙ্কা ট্রাম্প, কিন্তু হয়েছেন হোয়াইট হাউজের প্রভাবশালী ব্যক্তি- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একজন শীর্ষস্থানীয় উপদেষ্টা। সরকার পরিচালনা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক নেতাদের সঙ্গে সভাতেও তার বক্তব্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিক এসব বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অনেক সময় তাকে ''বেবি'' বলেও সম্বোধন করেন।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনার- দুজনেই আবির্ভূত হন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই জামাতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তিন সন্তানের মা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বয়স এখন ৩৮।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বড় ভাই ডোনাল্ড জুনিয়র একবার বলেছিলেন যে তার বোন তার পিতার খুবই প্রিয় সন্তান। তাকে দেখা হয় ''ড্যাডিস লিটল গার্ল'' বা পিতার আদরের ছোট কন্যা হিসেবে।

এমনও বলা হয় যে তারা যখন একজন আরেকজনের কাছ থেকে দূরে থাকেন তখন তারা দিনে পাঁচবারও কথা বলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই কন্যা তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত একজন উপদেষ্টা। নিজের পরিবর্তে ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে কয়েকজন আন্তর্জাতিক নেতার সঙ্গে বৈঠক করতেও পাঠিয়েছেন তিনি।

তাদের মধ্যে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মের্কেল, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্ড।

শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেখানেও অনেক সময় ইভাঙ্কা ট্রাম্প উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রীয় সফরের সময় জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠকেও তাকে দেখা গেছে।

শৈশব থেকে আলোচনায়
ইভাঙ্কা ট্রাম্পের জন্ম নিউ ইয়র্ক শহরে, ১৯৮১ সালে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার প্রথম স্ত্রী চেক মডেল ও ফ্যাশন ডিজাইনার ইভানা ট্রাম্পের ঘরে তার জন্ম।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বয়স যখন ১০ তখন তার পিতা মাতার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এই সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়া নিয়ে সেসময় মিডিয়াতে প্রচুর লেখালেখি হয়। তার বেশিরভাগই ছিলো মুখরোচক গল্প।

বিবাহ বিচ্ছেদের বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল এবং তার পর থেকেই ইভাঙ্কা ট্রাম্প লোকজনের আলোচনায় চলে আসেন।

অল্প কিছু সময়ের জন্য তিনি মডেলিং জগতে সক্রিয় ছিলেন। সেটা ১৯৯৭ সালের ঘটনা। তার এই পেশা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বহু নামী দামী ব্র্যান্ডের মডেল হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। অনেক ম্যাগাজিনেই ছাপা হয়েছে তার ছবি।

দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। প্রথমে তিনি ভর্তি হয়েছিলেন জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে দুবছর পড়ার পর তিনি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যান, যেখানে তিনি ২০০৪ সালে তার গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।

জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ২০০৯ সালে বিয়ের সময় তিনি ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করেন। ইভাঙ্কা ট্রাম্পের শ্বশুর তার পিতার মতোই নিউ ইয়র্কের একজন প্রখ্যাত রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী।

পারিবারিক ব্যবসা
ট্রাম্প তার ব্যবসা দেখাশোনা করার ব্যাপারে ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে এমন ক্ষমতা দিয়েছিলেন যা তিনি তার কোন স্ত্রীকে কখনো দেননি।

ভাইদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পিতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভাইস-প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। এও বলা হয় যে ট্রাম্প অর্গাইনেজশনের বড় বড় কিছু চুক্তির বেলায় তিনি পালন করেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

আমেরিকার বাইরে ট্রাম্প হোটেলের প্রসারে তিনি সাহায্য করেছেন। ভূমিকা রেখেছেন হোটেলের অভ্যন্তরীণ ডিজাইন তৈরিতে এবং আন্তর্জাতিক রিয়েল এস্টেট ব্যবসাও তিনি দেখাশোনা করেছেন।

পাশাপাশি তিনি তার নিজের নামে একটি ফ্যাশন লাইনও চালু করেন যা পরে জনপ্রিয় হয়েছিল। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর বিভিন্ন কোম্পানি যখন ট্রাম্প ব্র্যান্ড বয়কটের আন্দোলনে নামে, তখন কিছু কিছু খুচরো বিক্রেতা তার ফ্যাশন লাইন পরিত্যাগ করে। কিন্তু এই ফ্যাশন ব্র্যান্ডের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বয়কট আন্দোলন সত্ত্বেও পরের দিকে তাদের কোম্পানির বিক্রি বেড়ে গেছে।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প দুটো বই লিখেছেন। একটির নাম দ্য ট্রাম্প কার্ড, যা ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয়। কর্মজীবী নারীদের ওপর তার আরো একটি বই এখন প্রকাশের অপেক্ষায়।

ডোনাল্ড ট্রাম্প টেলিভিশনে এপ্রেন্টিস নামে যে রিয়েলিটি শো পরিচালনা করতেন তাতেও বিচারকের ভূমিকা পালন করেছেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প।

এর পর তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনে তার পদ থেকে সরে দাঁড়ান। কিন্তু তার পরেও তিনি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি থেকে তাকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেওয়া হয়। জানা যায়, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনায় দুই ভাইকেও সাহায্য করেন তিনি।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার ফ্যাশন লাইনের নিয়ন্ত্রণও তুলে দেন কোম্পানির প্রেসিডেন্টের হাতে এবং সম্পদের দেখাশোনার জন্য তিনি একটি ট্রাস্ট গঠন করেন।

বিশ্বস্ত উপদেষ্টা
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক ও বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে পিতার পাশে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের উপস্থিতি দিনে দিনে বৃদ্ধি পেয়েছে।

হোয়াইট হাউজের ওয়েস্ট উইং-এ তাকে অফিস দেওয়া হয়েছে, হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে যোগ দেওয়ার বিষয়ে নিরাপত্তাজনিত অনুমতিও দেওয়া হয়েছে।

সেখানে তিনি বিনা বেতনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একজন বিশেষ সহকারী হিসেবে কাজ করছেন।

কিন্তু পিতার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে সিবিএস টেলিভিশনকে ইভাঙ্কা ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি ট্রাম্প প্রশাসনে যোগ দেবেন না, বরং তিনি যে তার একজন কন্যা সে বিষয়টির উপরেই তিনি বেশি জোর দেবেন।

কিন্তু পরে দেখা গেল অন্য ঘটনা। সময়ের সাথে সাথে কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার জামাতা জ্যারেড কুশনার দেশের ভেতরে ও বাইরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ ও দৃশ্যমান সহযোগী হয়ে উঠলেন।

ট্রাম্প প্রশাসনে নিজের ভূমিকার জন্য ইভাঙ্কা ট্রাম্প প্রশংসিত ও সমালোচিত দুটোই হয়েছেন।

আন্তর্জাতিক নেতাদের সাথে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বৈঠক এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে অন্যান্য নেতাদের বৈঠকে তার উপস্থিতি নিয়ে যেমন সমালোচনা হয়েছে তেমনি হোয়াইট হাউজে তার অঘোষিত ভূমিকার জন্যও তিনি সমালোচনার মুখে পড়েছেন। অনেকেই এটিকে কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট বা স্বার্থের সংঘাত বলে উল্লেখ করেছেন।

তার স্বামী কুশনারকে দায়িত্ব দেওয়া হয় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চুক্তির বিষয়ে উদ্যোগ নিতে। অনেকেই মনে করেন জ্যারেড কুশনারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব থেকে জেরুসালেমে সরিয়ে আনা হয়েছে, কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইসরায়েলের মধ্যে।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ইভাঙ্কা ট্রাম্প সপরিবারে ওয়াশিংটন চলে আসেন।

স্বামী জ্যারেড কুশনারের কারণেও হোয়াইট হাউজে আরো বেশি প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প আগের বারের নির্বাচনী প্রচারণায় কর্মজীবী নারীদের অধিকারের জন্য বক্তব্য রেখে গেছেন। তিনি বলেছেন, নারীদের সমান মজুরি এবং মাতৃকালীন সময়ে বেতনসহ ছুটি আদায়ের ব্যাপারে তিনি কাজ করে যাবেন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে নারীদের ব্যাপারে অশোভন মন্তব্য, আচরণ এবং যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ইভাঙ্কা ট্রাম্প সেসময় তার পিতার পাশে দাঁড়িয়েছেন।

একজন সফল ব্যবসায়ী ও মাতা হিসেবে তিনি নারী ভোটারদের আহবান জানিয়েছেন তার পিতাকে ভোট দেওয়ার জন্য।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পও তার পিতাকে খুব ভালোবাসেন। সানডে টাইমস ম্যাগাজিনকে তিনি একবার বলেছিলেন যে তার পিতাও নারীবাদের সমর্থক। তিনি বলেছেন, একারণেই আমি আজকের এই নারী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও গতবার আইওয়াতে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে বলেছিলেন, সে সব সময় এজন্য চাপ দিচ্ছে। সে বলে ড্যাডি, এটা আমাদের করতে হবে। সে বুদ্ধিমতী এবং সঠিক।

পিতার বিতর্কিত কিছু কাজের বিরুদ্ধে কথা না বলার কারণেও ইভাঙ্কা ট্রাম্পের সমালোচনা হয়েছে।

তবে এর জবাব দিতে গিয়ে সিবিএসকে তিনি একবার বলেছিলেন, আমি কোথায় কোথায় আমার পিতার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি সেটা তিনি জানেন।

তিনি বলেন, তার এই ভিন্নমতের কথা তিনি তার পিতাকে শান্তভাবে, সরাসরি ও স্বাভাবিকভাবে জানিয়ে দেন।

ইভাঙ্কাকে ঘিরে বিতর্ক
ইভাঙ্কা ট্রাম্প ২০১৮ সালের শুরুর দিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিকের সমাপনী অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

এর কয়েক মাস পরে তার পিতা বলেছিলেন, তাকে তিনি জাতিসংঘের দূতের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠবে বলে তিনি সেটা করা থেকে বিরত থেকেছেন।

আরো এক বছর পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার মেয়েকে বিশ্বব্যাংকের প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব দিলে ইভাঙ্কা ট্রাম্প সেটি ফিরিয়ে দেন।

তার নিজের ব্যক্তিগত ইেমইল অ্যাকাউন্ট থেকে শত শত কর্মকর্তাকে ই-মেল পাঠানো হলে ইভাঙ্কা ট্রাম্প কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েন। কিন্তু ২০১৬ সালে তার পিতা এই একই কারণে হিলারি ক্লিনটনের সমালোচনা করেছিলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিনটন তার ব্যক্তিগত ই-মেল ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছেন বলে ট্রাম্প অভিযোগ করেছিলেন।

ওসাকায় শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-টোয়েন্টি সম্মেলনে তার যোগদানের ঘটনা নিয়েও অনেক বিতর্ক হয়েছে। ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে বিশ্ব নেতাদের আলোচনায় যোগ দিতে দেখা গেছে।

আর সবশেষে ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার পরিবার করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে নিউ জার্সিতে ভ্রমণ করায় তার বিরুদ্ধে গাইডলাইন ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। করোনাভাইরাসের ওই গাইডলাইনে লোকজনকে ঘরে অবস্থান করতে বলা হয়েছিল।

পরে হোয়াইট হাউজ তার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বলেছে, এই ভ্রমণ বাণিজ্যিক কারণে ছিলো না।

কিন্তু তার কন্যার এই ভ্রমণের অল্প কিছু আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টুইট করে অনুরোধ করেছিলেন, আপনারা যারা বাড়িতে থাকার মতো ভাগ্যবান, অনুগ্রহ করে তারা সেটা করুন।

তবে সোশাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার পিতার চেয়েও অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করেন। ইন্সটাগ্রামে তার ৬৬ লাখ অনুসারী।

টুইটারে ৯৩ লাখ। এসব অ্যাকাউন্টে তিনি তার পরিবারের ছবি ও মহান ব্যক্তিদের বানী পোস্ট করে থাকেন।

গত নির্বাচনের আগে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের রাজনীতিতে কোন অভিজ্ঞতা ছিলো না। অভিজ্ঞতা ছিলো না পিতা ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও। কিন্তু গত চার বছরে পিতা-কন্যা দুজনেরই বহু অভিজ্ঞতা অর্জিত হয়েছে।

কসমোপলিটান নামের একটি ম্যাগাজিন একবার ইভাঙ্কা ট্রাম্পের কাছে জানতে চেয়েছিল কখনও তিনি প্রেসিডেন্ট হতে চাইবেন কিনা।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের উত্তর ছিল এরকম, আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি জীবন থেকে শিখেছি 'নেভার সে নেভার' অর্থাৎ কখনোই 'কখনো না' বলতে হয় না।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই
নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের
নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’
আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?
সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা