শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০১, মঙ্গলবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এতো মাতামাতি?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে নিয়ে কেন এতো মাতামাতি?

হোয়াইট হাউজে পর্দার পেছনে থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নানা বিষয়ে উপদেশ ও পরামর্শ দেন তারই বড় মেয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প। নেপথ্যে থেকে ক্ষমতার অনেক বিষয়ে কলকাঠি নাড়েন তার এই সিনিয়র উপদেষ্টা।

গতবারের মতো এবারেও নির্বাচনী প্রচারণায় ইভাঙ্কা ট্রাম্প উঠে দাঁড়িয়েছেন পিতার রাজনৈতিক মঞ্চে, একেবারে সামনের সারিতে। দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হওয়ার ব্যাপারে পিতাকে সাহায্য করতে উঠে পড়ে লেগেছেন তিনিও।

রিপাবলিকান পার্টির জাতীয় কনভেনশনে পিতার সঙ্গে তাকেও মঞ্চে উঠে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। আগের বারের নির্বাচনী প্রচারণাতেও তিনি দিনের পর দিন পিতার পক্ষে ভোট চেয়ে সারা দেশে প্রচারণা চালিয়েছেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পরেও ভ্রমণ করেছেন হাজার হাজার মাইল।

ভ্যানিটি ফেয়ার সাময়িকী তখন তাকে 'প্রক্সি ওয়াইফ' বলে উল্লেখ করে বলেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্যাম্প ভোটারদের কাছে তার বার্তা পৌঁছে দিতে স্ত্রীর চাইতে কন্যার ওপরেই বেশি নির্ভর করছে।

চার বছর আগে স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প নন, বরং কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পই প্রেসিডেন্ট পদে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম ঘোষণা করেছিলেন।

নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৭ সালে ফোর্বস ম্যাগাজিন বিশ্বের ক্ষমতাধর ১০০ জন নারীর যে তালিকা তৈরি করেছিল তাতে ১৭ নম্বরে স্থান করে নিয়েছিলেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। এই ম্যাগাজিনের ইতিহাসে এই প্রথম শত নারীর তালিকায় কোন মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্ত্রীর পরিবর্তে তার কোন কন্যা সেখানে জায়গা করে নিয়েছিলেন।

সেসময় বিশ্লেষকরা এও মন্তব্য করেছিলেন যে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে  ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প ফার্স্ট লেডি হবেন ঠিকই, কিন্তু কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে দেখা যেতে পারে।

পরে সেরকমই হয়েছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনের পর তার দুই ভাই ডোনাল্ড জুনিয়র এবং এরিক ট্রাম্প যখন তাদের পিতার পারিবারিক ব্যবসা সামলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, ইভাঙ্কা ট্রাম্প তখন তার পিতার সঙ্গে ওয়াশিংটনে চলে আসেন।

হোয়াইট হাউজের 'বেবি'
নির্বাচনের আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেছিলেন: নির্বাচিত হলে তিনি কোন কোন নারীকে তার মন্ত্রিসভায় স্থান দেবেন?

ট্রাম্পের উত্তর ছিল, এজন্য আমাদের সঙ্গে অনেকেই আছেন। তবে সবাই বলবে ইভাঙ্কাকে নাও, ইভাঙ্কাকে নাও।

মন্ত্রী হননি ইভাঙ্কা ট্রাম্প, কিন্তু হয়েছেন হোয়াইট হাউজের প্রভাবশালী ব্যক্তি- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একজন শীর্ষস্থানীয় উপদেষ্টা। সরকার পরিচালনা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক নেতাদের সঙ্গে সভাতেও তার বক্তব্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আনুষ্ঠানিক এসব বৈঠকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট অনেক সময় তাকে ''বেবি'' বলেও সম্বোধন করেন।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার স্বামী জ্যারেড কুশনার- দুজনেই আবির্ভূত হন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রশাসনের প্রভাবশালী ব্যক্তি হিসেবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই জামাতাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

তিন সন্তানের মা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বয়স এখন ৩৮।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বড় ভাই ডোনাল্ড জুনিয়র একবার বলেছিলেন যে তার বোন তার পিতার খুবই প্রিয় সন্তান। তাকে দেখা হয় ''ড্যাডিস লিটল গার্ল'' বা পিতার আদরের ছোট কন্যা হিসেবে।

এমনও বলা হয় যে তারা যখন একজন আরেকজনের কাছ থেকে দূরে থাকেন তখন তারা দিনে পাঁচবারও কথা বলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই কন্যা তার অত্যন্ত বিশ্বস্ত একজন উপদেষ্টা। নিজের পরিবর্তে ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে কয়েকজন আন্তর্জাতিক নেতার সঙ্গে বৈঠক করতেও পাঠিয়েছেন তিনি।

তাদের মধ্যে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা মের্কেল, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্ড।

শুধু তাই নয়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যখন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন সেখানেও অনেক সময় ইভাঙ্কা ট্রাম্প উপস্থিত ছিলেন। রাষ্ট্রীয় সফরের সময় জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সঙ্গে বৈঠকেও তাকে দেখা গেছে।

শৈশব থেকে আলোচনায়
ইভাঙ্কা ট্রাম্পের জন্ম নিউ ইয়র্ক শহরে, ১৯৮১ সালে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তার প্রথম স্ত্রী চেক মডেল ও ফ্যাশন ডিজাইনার ইভানা ট্রাম্পের ঘরে তার জন্ম।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বয়স যখন ১০ তখন তার পিতা মাতার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। এই সম্পর্ক ভেঙ্গে যাওয়া নিয়ে সেসময় মিডিয়াতে প্রচুর লেখালেখি হয়। তার বেশিরভাগই ছিলো মুখরোচক গল্প।

বিবাহ বিচ্ছেদের বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল এবং তার পর থেকেই ইভাঙ্কা ট্রাম্প লোকজনের আলোচনায় চলে আসেন।

অল্প কিছু সময়ের জন্য তিনি মডেলিং জগতে সক্রিয় ছিলেন। সেটা ১৯৯৭ সালের ঘটনা। তার এই পেশা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বহু নামী দামী ব্র্যান্ডের মডেল হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। অনেক ম্যাগাজিনেই ছাপা হয়েছে তার ছবি।

দুটো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। প্রথমে তিনি ভর্তি হয়েছিলেন জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে দুবছর পড়ার পর তিনি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যান, যেখানে তিনি ২০০৪ সালে তার গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন।

জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে ২০০৯ সালে বিয়ের সময় তিনি ইহুদি ধর্ম গ্রহণ করেন। ইভাঙ্কা ট্রাম্পের শ্বশুর তার পিতার মতোই নিউ ইয়র্কের একজন প্রখ্যাত রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী।

পারিবারিক ব্যবসা
ট্রাম্প তার ব্যবসা দেখাশোনা করার ব্যাপারে ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে এমন ক্ষমতা দিয়েছিলেন যা তিনি তার কোন স্ত্রীকে কখনো দেননি।

ভাইদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে পিতার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ভাইস-প্রেসিডেন্টও হয়েছিলেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প। এও বলা হয় যে ট্রাম্প অর্গাইনেজশনের বড় বড় কিছু চুক্তির বেলায় তিনি পালন করেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।

আমেরিকার বাইরে ট্রাম্প হোটেলের প্রসারে তিনি সাহায্য করেছেন। ভূমিকা রেখেছেন হোটেলের অভ্যন্তরীণ ডিজাইন তৈরিতে এবং আন্তর্জাতিক রিয়েল এস্টেট ব্যবসাও তিনি দেখাশোনা করেছেন।

পাশাপাশি তিনি তার নিজের নামে একটি ফ্যাশন লাইনও চালু করেন যা পরে জনপ্রিয় হয়েছিল। ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর বিভিন্ন কোম্পানি যখন ট্রাম্প ব্র্যান্ড বয়কটের আন্দোলনে নামে, তখন কিছু কিছু খুচরো বিক্রেতা তার ফ্যাশন লাইন পরিত্যাগ করে। কিন্তু এই ফ্যাশন ব্র্যান্ডের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বয়কট আন্দোলন সত্ত্বেও পরের দিকে তাদের কোম্পানির বিক্রি বেড়ে গেছে।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প দুটো বই লিখেছেন। একটির নাম দ্য ট্রাম্প কার্ড, যা ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয়। কর্মজীবী নারীদের ওপর তার আরো একটি বই এখন প্রকাশের অপেক্ষায়।

ডোনাল্ড ট্রাম্প টেলিভিশনে এপ্রেন্টিস নামে যে রিয়েলিটি শো পরিচালনা করতেন তাতেও বিচারকের ভূমিকা পালন করেছেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প।

এর পর তিনি ট্রাম্প অর্গানাইজেশনে তার পদ থেকে সরে দাঁড়ান। কিন্তু তার পরেও তিনি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি থেকে তাকে নিয়মিত বেতন ভাতা দেওয়া হয়। জানা যায়, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন ও রিয়েল এস্টেট ব্যবসা পরিচালনায় দুই ভাইকেও সাহায্য করেন তিনি।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার ফ্যাশন লাইনের নিয়ন্ত্রণও তুলে দেন কোম্পানির প্রেসিডেন্টের হাতে এবং সম্পদের দেখাশোনার জন্য তিনি একটি ট্রাস্ট গঠন করেন।

বিশ্বস্ত উপদেষ্টা
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক ও বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে পিতার পাশে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের উপস্থিতি দিনে দিনে বৃদ্ধি পেয়েছে।

হোয়াইট হাউজের ওয়েস্ট উইং-এ তাকে অফিস দেওয়া হয়েছে, হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে যোগ দেওয়ার বিষয়ে নিরাপত্তাজনিত অনুমতিও দেওয়া হয়েছে।

সেখানে তিনি বিনা বেতনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের একজন বিশেষ সহকারী হিসেবে কাজ করছেন।

কিন্তু পিতার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগে সিবিএস টেলিভিশনকে ইভাঙ্কা ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি ট্রাম্প প্রশাসনে যোগ দেবেন না, বরং তিনি যে তার একজন কন্যা সে বিষয়টির উপরেই তিনি বেশি জোর দেবেন।

কিন্তু পরে দেখা গেল অন্য ঘটনা। সময়ের সাথে সাথে কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার জামাতা জ্যারেড কুশনার দেশের ভেতরে ও বাইরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ ও দৃশ্যমান সহযোগী হয়ে উঠলেন।

ট্রাম্প প্রশাসনে নিজের ভূমিকার জন্য ইভাঙ্কা ট্রাম্প প্রশংসিত ও সমালোচিত দুটোই হয়েছেন।

আন্তর্জাতিক নেতাদের সাথে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের বৈঠক এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে অন্যান্য নেতাদের বৈঠকে তার উপস্থিতি নিয়ে যেমন সমালোচনা হয়েছে তেমনি হোয়াইট হাউজে তার অঘোষিত ভূমিকার জন্যও তিনি সমালোচনার মুখে পড়েছেন। অনেকেই এটিকে কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট বা স্বার্থের সংঘাত বলে উল্লেখ করেছেন।

তার স্বামী কুশনারকে দায়িত্ব দেওয়া হয় মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি চুক্তির বিষয়ে উদ্যোগ নিতে। অনেকেই মনে করেন জ্যারেড কুশনারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিব থেকে জেরুসালেমে সরিয়ে আনা হয়েছে, কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইসরায়েলের মধ্যে।

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ইভাঙ্কা ট্রাম্প সপরিবারে ওয়াশিংটন চলে আসেন।

স্বামী জ্যারেড কুশনারের কারণেও হোয়াইট হাউজে আরো বেশি প্রভাবশালী হয়ে ওঠেন ইভাঙ্কা ট্রাম্প।

ইভাঙ্কা ট্রাম্প আগের বারের নির্বাচনী প্রচারণায় কর্মজীবী নারীদের অধিকারের জন্য বক্তব্য রেখে গেছেন। তিনি বলেছেন, নারীদের সমান মজুরি এবং মাতৃকালীন সময়ে বেতনসহ ছুটি আদায়ের ব্যাপারে তিনি কাজ করে যাবেন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে নারীদের ব্যাপারে অশোভন মন্তব্য, আচরণ এবং যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। ইভাঙ্কা ট্রাম্প সেসময় তার পিতার পাশে দাঁড়িয়েছেন।

একজন সফল ব্যবসায়ী ও মাতা হিসেবে তিনি নারী ভোটারদের আহবান জানিয়েছেন তার পিতাকে ভোট দেওয়ার জন্য।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পও তার পিতাকে খুব ভালোবাসেন। সানডে টাইমস ম্যাগাজিনকে তিনি একবার বলেছিলেন যে তার পিতাও নারীবাদের সমর্থক। তিনি বলেছেন, একারণেই আমি আজকের এই নারী।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও গতবার আইওয়াতে নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে গিয়ে বলেছিলেন, সে সব সময় এজন্য চাপ দিচ্ছে। সে বলে ড্যাডি, এটা আমাদের করতে হবে। সে বুদ্ধিমতী এবং সঠিক।

পিতার বিতর্কিত কিছু কাজের বিরুদ্ধে কথা না বলার কারণেও ইভাঙ্কা ট্রাম্পের সমালোচনা হয়েছে।

তবে এর জবাব দিতে গিয়ে সিবিএসকে তিনি একবার বলেছিলেন, আমি কোথায় কোথায় আমার পিতার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করি সেটা তিনি জানেন।

তিনি বলেন, তার এই ভিন্নমতের কথা তিনি তার পিতাকে শান্তভাবে, সরাসরি ও স্বাভাবিকভাবে জানিয়ে দেন।

ইভাঙ্কাকে ঘিরে বিতর্ক
ইভাঙ্কা ট্রাম্প ২০১৮ সালের শুরুর দিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত শীতকালীন অলিম্পিকের সমাপনী অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

এর কয়েক মাস পরে তার পিতা বলেছিলেন, তাকে তিনি জাতিসংঘের দূতের দায়িত্ব দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তার বিরুদ্ধে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠবে বলে তিনি সেটা করা থেকে বিরত থেকেছেন।

আরো এক বছর পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার মেয়েকে বিশ্বব্যাংকের প্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার প্রস্তাব দিলে ইভাঙ্কা ট্রাম্প সেটি ফিরিয়ে দেন।

তার নিজের ব্যক্তিগত ইেমইল অ্যাকাউন্ট থেকে শত শত কর্মকর্তাকে ই-মেল পাঠানো হলে ইভাঙ্কা ট্রাম্প কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েন। কিন্তু ২০১৬ সালে তার পিতা এই একই কারণে হিলারি ক্লিনটনের সমালোচনা করেছিলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে হিলারি ক্লিনটন তার ব্যক্তিগত ই-মেল ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছেন বলে ট্রাম্প অভিযোগ করেছিলেন।

ওসাকায় শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-টোয়েন্টি সম্মেলনে তার যোগদানের ঘটনা নিয়েও অনেক বিতর্ক হয়েছে। ইভাঙ্কা ট্রাম্পকে বিশ্ব নেতাদের আলোচনায় যোগ দিতে দেখা গেছে।

আর সবশেষে ইভাঙ্কা ট্রাম্প ও তার পরিবার করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে ওয়াশিংটন ডিসি থেকে নিউ জার্সিতে ভ্রমণ করায় তার বিরুদ্ধে গাইডলাইন ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। করোনাভাইরাসের ওই গাইডলাইনে লোকজনকে ঘরে অবস্থান করতে বলা হয়েছিল।

পরে হোয়াইট হাউজ তার পক্ষে অবস্থান নিয়ে বলেছে, এই ভ্রমণ বাণিজ্যিক কারণে ছিলো না।

কিন্তু তার কন্যার এই ভ্রমণের অল্প কিছু আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টুইট করে অনুরোধ করেছিলেন, আপনারা যারা বাড়িতে থাকার মতো ভাগ্যবান, অনুগ্রহ করে তারা সেটা করুন।

তবে সোশাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়ে ইভাঙ্কা ট্রাম্প তার পিতার চেয়েও অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করেন। ইন্সটাগ্রামে তার ৬৬ লাখ অনুসারী।

টুইটারে ৯৩ লাখ। এসব অ্যাকাউন্টে তিনি তার পরিবারের ছবি ও মহান ব্যক্তিদের বানী পোস্ট করে থাকেন।

গত নির্বাচনের আগে ইভাঙ্কা ট্রাম্পের রাজনীতিতে কোন অভিজ্ঞতা ছিলো না। অভিজ্ঞতা ছিলো না পিতা ডোনাল্ড ট্রাম্পেরও। কিন্তু গত চার বছরে পিতা-কন্যা দুজনেরই বহু অভিজ্ঞতা অর্জিত হয়েছে।

কসমোপলিটান নামের একটি ম্যাগাজিন একবার ইভাঙ্কা ট্রাম্পের কাছে জানতে চেয়েছিল কখনও তিনি প্রেসিডেন্ট হতে চাইবেন কিনা।

ইভাঙ্কা ট্রাম্পের উত্তর ছিল এরকম, আমার মনে হয় না। কিন্তু আমি জীবন থেকে শিখেছি 'নেভার সে নেভার' অর্থাৎ কখনোই 'কখনো না' বলতে হয় না।

সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত
জবিতে নৈতিকতা, রাজনীতি ও দায়বদ্ধতা বিষয়ক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি
ইরান থেকে ৭০ বাংলাদেশিকে ফেরানোর প্রস্তুতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক
ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মীদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করবে বিএনপি : আমিনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে ফিরোজায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন
জটিলতার পাহাড়ে সংসদীয় আসন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারেও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ১৩
কক্সবাজারেও চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, আক্রান্ত ১৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
কক্সবাজারে আলোচিত হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ
ফটিকছড়ির ধুরুং খালে আবারও নারী নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী
কুতুপালং ক্যাম্পে  স্ত্রীর দুই হাতের কব্জি কেটে দিলেন স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক
চাঁদপুরে সরকারি চাল উদ্ধার, গ্রাম পুলিশ সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা
বান্দরবানের দেবতাখুম সাময়িক বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬৫৫৮

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত
যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না আহত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে নারী পাচারের দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টি, অস্থায়ী জলাবদ্ধতা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন
নারায়ণগঞ্জে মার্কেটে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর আবারও সচল
ইসরায়েলের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর আবারও সচল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ

লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দ্বিতল ভবনে ধস, দগ্ধ ৬
লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দ্বিতল ভবনে ধস, দগ্ধ ৬

খবর

র‌্যাবের সোহায়েল ও পুলিশের মইনুল কারাগারে
র‌্যাবের সোহায়েল ও পুলিশের মইনুল কারাগারে

খবর

তিন দাবিতে আজ দেশব্যাপী কর্মসূচি এনসিপির
তিন দাবিতে আজ দেশব্যাপী কর্মসূচি এনসিপির

খবর

টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের
টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি উইকেট সাকিবের

মাঠে ময়দানে