শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:২৯, বৃহস্পতিবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পরাজয় ঠেকাতে ট্রাম্পের মামলা

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
পরাজয় ঠেকাতে ট্রাম্পের মামলা

করোনা মহামারি সত্বেও বিপুলসংখ্যক ভোটার নির্বাচনে অংশ নিয়ে সারাবিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন আমেরিকানরা। গণতান্ত্রিক বিশ্বে শ্রেষ্ঠত্বের দাবিদার এই যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের ফলাফল আসার পর ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক তৃতীয় বিশ্বের পিছিয়ে থাকা রাজনীতিকদের মত আচরণ শুরু করেছেন। গণনায় ডেমক্র্যাটের কাছে ধরাশায়ী হবার আভাস পেয়েই কূটকৌশলের এক পর্যায়ে আদালতে গেলেন ট্রাম্প। 

মিশিগান, পেনসিলভেনিয়া এবং জর্জিয়া স্টেটে ভোট গণনা বন্ধের দাবিতে মামলা করেছেন ট্রাম্প। হাস্যকর অভিযোগ করা হয়েছে যে, মিশিগানে ভোট গণনার সময় নাকি রিপাবলিকান পোলিং এজেন্টদের থাকতে দেয়া হচ্ছে না। ট্রাম্পের এজেন্টদের বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছেন না নির্বাচনী কর্মকর্তারা। পেনসিলভেনিয়া সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী নির্বাচনের তিনদিন পর পর্যন্ত পাওয়া সমস্ত ব্যালট গণনা করতে হবে। সেভাবেই চলছে সবকিছু। এতদসত্বেও ৪ নভেম্বর বুধবার মামলা করেছেন ট্রাম্পের সমর্থকরা। 

দাবি জানিয়েছেন যে, ডাকযোগে আসা ব্যালট গণনার আওতায় আনা যাবে না। উল্লেখ্য, এমন বিধির দাবিতে নির্বাচনের আগে আদালতে গিয়ে হেরেছেন রিপাবলিকানরাই। জর্জিয়া স্টেটে নাকি মৃত মানুষের নামে ব্যালট পাঠানো হয়েছে ডাকযোগে। এরা বাইডেনকে ভোট দিয়েছেন। এছাড়া মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টার পর আসা ৫৩টি ব্যালটকে কোনভাবেই গণনায় নেয়া যাবে না। কিন্তু নির্বাচনী কর্মকর্তারা তা গ্রহণ করেছেন। তাই সেখানকার গণনাও স্থগিতের আবেদনে মামলা করা হয়েছে। সবকটি মামলা দায়ের হয় বুধবার। উইসকনসিন স্টেটের গণনায় ট্রাম্প হেরে গেছেন। তাই সেখানে পুনরায় ভোট গণনার আবেদন জানানো হয়েছে। ৩ নভেম্বর মঙ্গলবার ভোট গ্রহণের সময়সীমা শেষ হবার কয়েক ঘণ্টা পর বুধবার ভোররাতে হোয়াইট হাউজের লনে এক সমাবেশে নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ করেন এবং ডেমক্র্যাটরা ফলাফল চুরি করছে বলে উল্লেখ করেন। ট্রাম্প এমন কারচুপির বিরুদ্ধে আদালতে যাবার হুমকি দেয়ার সময়েই নিজেকে জয়ী বলে উল্লেখ করেন। যদিও তখনও ভোট গণনা চলছিল এবং অনেক স্টেটের ফলাফল পাওয়া যায়নি। এভাবেই বুধবার সকাল পর্যন্ত সর্বমহলে টানটান উত্তেজনা দেখা দেয়। রিপাবলিকান পার্টির নীতি-নির্ধারকদের অনেকেই ট্রাম্পের সাথে কথা বলেন এবং তাকে উদ্ভট অভিযোগ থেকে বিরত হবার আহবান জানান। কিন্তু দিন যত গড়াচ্ছিল ততই ভোট গণনায় রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর বিজয়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ হতে থাকে। যদিও অবশিষ্ট স্টেটসমূহে বাইডেন আর ট্রাম্পের মধ্যেকার ব্যবধান খুব বেশী ছিল না। তবুও মাঠের সংবাদ দ্রুত সংগ্রহ করার পরই মিশিগান, পেনসিলভেনিয়া, জর্জিয়ায় মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা উল্লেখ করেছেন। ভোটারের দেয়া রায়ের প্রতি শতভাগ সম্মান প্রদর্শনের আহবান জানিয়েছেন যো বাইডেনসহ ডেমক্র্যাটরা। তারা ট্রাম্পের প্রতিও অনুরোধ জানিয়েছেন ধৈর্য ধরার জন্যে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে না দিতেও আহবান জানানো হচ্ছে ট্রাম্পের প্রতি। 
করোনা সংক্রমণের ভীতির পরিপ্রেক্ষিতে এবার ডাকযোগে ব্যালট সংগ্রহ করে তা ফেরৎ পাঠানোর কার্যক্রম ছাড়াও আগাম ভোট কেন্দ্রও স্থাপন করা হয় ৩৯ স্টেটে। এরফলে ভোটের পরিমাণ বেড়েছে। এমনকি ৩ নভেম্বর নির্বাচনের দিনও বহু কেন্দ্রে বহু ভোটারের সমাগম ঘটেছিল। অর্থাৎ গত চার বছরে ট্রাম্পের আচরণে অধিকাংশ আমেরিকানের মধ্যে ক্ষোভ সঞ্চারিত হয়েছে। সেজন্যে তারা একটা পরিবর্তন চাচ্ছেন। ভোটে তার প্রতিফলন ঘটছে বলে অনেকের ধারণা। যদিও করোনা মোকাবেলায় সীমাহীন উদাসীনতা প্রদর্শণের ব্যাপারটি ভোটারের মধ্যে তমন একটা প্রতিক্রিয়া তৈরী করতে পেরেছে বলে অনেকে বিশ্বাস করেন না। বিশেষ করে রিপাবলিকান হিসেবে তালিকাভুক্ত ভোটারের ৮০% এর মধ্যেই করোনা মহামারি ব্যাপারটি কোন সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়নি বলেই ভোটের সংখ্যায় বাইডেনের একেবারেই কাছাকাছি রয়েছেন ট্রাম্প। এক্ষেত্রে বাইডেনের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের অভিযোগ হচ্ছে, ব্যর্থ নেতৃত্বের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নাজুক আকার ধারণ করেছে-এ বিষয়টি তেমনভাবে তিনি উপস্থাপনে সক্ষম হননি। বাইডেন ও তার সমর্থকরা বেশী সময় ব্যয় করেছেন করোনা মোকাবেলায় ট্রাম্পের ব্যর্থতা নিয়ে। বহু আমেরিকান করোনায় মারা যাবার ব্যাপারটিও বাইডেন ভোটারের সামনে উপস্থাপন করেছেন। ট্রাম্প নিজেও আক্রান্ত হন স্বাস্থবিধি না মানায়। তবুও নির্বাচনী সমাবেশে ট্রাম্প ও তার সমর্থকরা কখনোই স্বাস্থ্যবিধি মানতে চাননি। ভোট-পর্যালোচনাকারিরার মন্তব্য করেছেন যে, এবারের নির্বাচনে মূলত: সহজ-সরল মানুষের পরাজয় ঘটলো। মানবিকতা এবং দায়িত্বশীলতার ব্যাপারটি হারাতে বসেছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বকে আরো বেশী প্রশ্নবিদ্ধ করা হলো। সবকিছুর জন্যে ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করা হলেও ব্যালট যুদ্ধে তার ন্যূনতম প্রতিফলন ঘটেনি বলেও শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমে মন্তব্য করা হচ্ছে। 
এবারের নির্বাচনে ১৫ কোটিরও বেশী মানুষ ভোট দেন। এরমধ্যে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বাইডেন পেয়েছেন ৭ কোটি ২১ লাখ ৩০ হাজার ১৭৯ এবং ট্রাম্পের বাক্সে যায় ৬ কোটি ৮৬ লাখ ৪৮ হাজার ৬ ভোট। 

ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল, ফক্স নিউজ, লসএঞ্জেলেস টাইমস, নিউইয়র্ক ডেইলি নিউজ, শিকাগো ট্রিবিউনসহ শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমে বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বাইডেনকে বিজয়ের একেবারেই নিকটে প্রজেকশন করা হয়েছে। অর্থাৎ বিজয়ের জন্যে ২৭০ ইলেক্টরাল ভোটের মধ্যে বাইডেন পেয়েছেন ২৬৪ এবং ট্রাম্প ২১৪টি। এবারের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর বিজয় নির্ধারণে নেয়ামকের ভূমিকা পালন করছে আরিজোনা, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারলিনা, নেভাদা, পেনসিলভেনিয়া। 
রেজাল্ট ঘোষণা বাকি রয়েছে মিশিগান, পেনসিলভেনিয়া, জর্জিয়া, নর্থ ক্যারলিনার। সবকটিতেই উভয় প্রার্থীর ভোট একেবারেই কাছাকাছি রয়েছে বৃহস্প্রতিবার সকালে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত। ডাকযোগে পাওয়া ব্যালট গণনায় বিলম্ব ঘটছে এসব স্থানে। জর্জিয়া, পেনসিলভেনিয়ায় ডেমক্র্যাট-অধ্যুষিত এলাকার ব্যালট গণনা শেষ হলেই বাইডেনের ব্যবধান ট্রাম্পের চেয়ে বাড়বে বলে নির্বাচন-পর্যবেক্ষকরা আভাস দিয়েছেন। 

ইউএস সিনেটে রিপাবলিকানদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অক্ষুন্ন রয়েছে। একইভাবে প্রতিনিধি পরিষদের দখল ডেমক্র্যাটরাই রেখেছেন বলে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে। তবে আগের চেয়ে আসন হারিয়েছে ডেমক্র্যাটরা ৫টি।
স্মরণ করা যেতে পারে, নির্বাচন ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজের আশংকা করা হলেও বাস্তবে কিছুই ঘটেনি। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং ই-মেইল ও ফোনে বাইডেন সমর্থকদের লাগাতার হুমকি দেয়া হয় কেন্দ্রে না যেতে। নিজের এবং পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভেবে ভোট কেন্দ্রে না যাওয়াই উত্তম বলেও পরামর্শ দেয় ঐ চক্রটি। এ ব্যাপারে গোয়েন্দারা তদন্ত শুরু করেছে বলে বুধবার প্রাপ্ত তথ্যে প্রকাশ। এমন ভয়-ভীতি প্রদর্শনের মদদদাতা এবং উৎপত্তিস্থল চিহ্নিত করার চেষ্টাও চালাচ্ছে এফবিআইসহ বিভিন্ন সংস্থা। 

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম