শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ট্রাম্পের বক্তব্য প্রসঙ্গে সুধীজনের প্রশ্ন

"ডেমক্র্যাটরা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করলে সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা জিতল কীভাবে"

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
"ডেমক্র্যাটরা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করলে সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা জিতল কীভাবে"

ট্রাম্পের অভিযোগ অনুযায়ী ডেমক্র্যাটরা যদি ভোট ডাকাতি, ভোট জালিয়াতি আর প্রতারণা করে থাকে তাহলে সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা জিতলো কীভাবে-এ প্রশ্ন জনমণে। প্রচলিত আইন ও করোনার পরিপ্রেক্ষিতে ডাকযোগে ভোট প্রদানের বিশেষ রীতি প্রবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে বিপুলসংখ্যক আমেরিকান আগাম ভোটে অংশ নেন। এবং ডাকযোগে ভোট প্রদানের রীতিকে প্রথম থেকেই প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং কারচুপির অস্ত্র হিসেবে অভিহিত করে আসছেন প্রেসিডেন্ট প্রাম্প। সর্বশেষ ৩ নভেম্বর সশরীরে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদানের ফলাফল দ্রুততম সময়ে জেনে কিছুটা স্বস্তিবোধ করেন ট্রাম্প। কিন্তু বুধবার দুপুরের পর পোস্টাল ব্যালট তথা ডাকযোগে আসা ভোট গণনার তথ্য গণমাধ্যমে আসতে থাকায় বিচলিতবোধ করেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সশরীরে ভোটে ট্রাম্প অনেক বেশী ভোটে এগিয়ে থাকলেও পোস্টাল ব্যালটের হিসাব আসার পর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে ডেমক্র্যাট যো বাইডেনের বিজয়ের সম্ভাবনা। 

বৃহস্পতিবার দুপুরের মধ্যে পেনসিলভেনিয়া, জর্জিয়ার ব্যবধানও কমে যায়। আরিজোনায় আগে থেকেই এগিয়ে ছিলেন ডো বাইডেন, সেখানে অবশ্য ট্রাম্পের ভোট কিছুটা বেড়েছে। সারা আমেরিকার ফলাফল গণমাধ্যমে প্রচারের সময় ট্রাম্পের ইলেক্টরাল ভোট-২১৩ এবং বাইডেনের ২৫৩ প্রদর্শন করা হয় সিএনএন টিভিতে। অন্যগুলোতে অবশ্য বাইডেনের পক্ষে ইলেক্টরাল ভোটের সংখ্যা আরো বেশী দেখানো হয়। 

সিএনএন’র বিশ্লেষণ অনুযায়ী পেনসিলভেনিয়ার ২০ ইলেক্টরাল ভোট জিততে পারলেই বিজয়ের জন্যে ২৭০ ভোটের বেশী হবে বাইডেনের অর্থাৎ তিনি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। সে ক্ষেত্রে জর্জিয়া, আরিজোনা, নেভাদায় জয়ী হবার কোন প্রয়োজনই থাকবে না বাইডেনের। 

অপরদিকে, ট্রাম্পের বিজয়ে পেনসিলভেনিয়া এবং জর্জিয়ায় অবশ্যই জয়ী হতে হবে। এরপর তাকে জিততে হবে আরিজোনা, নর্থ ক্যারলিনা, নেভাদাতেও। ভোটের গতি-প্রকৃতিতে সেটি কখনোই সম্ভব নয় বলে নির্বাচন-বিশ্লেষকরা মতামত পোষণ করতে থাকার মধ্যেই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌণে ৭টায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হোয়াইট হাউজের ব্রিফিং রুমে এসে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তিনি নির্বাচনে ডেমক্র্যাটদের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ করেন এবং ৩ নভেম্বর মঙ্গলবার গৃহিত ভোটের ফলাফল ব্যতিত অন্যকিছুকে মানতে রাজি নন বলে উল্লেখ করেন। ট্রাম্প বলেন, ডেমক্র্যাটসহ বোর্ড অব ইলেকশনের কর্মকর্তাদের আচরণের বিরুদ্ধে তিনি সুপ্রিম কোর্টে যাবেন ন্যায় বিচারের জন্যে। 

আমেরিকানদের মতামতের পরিপন্থি কোন কাজকে তিনি বরদাশত করবেন না বলেও উল্লেখ করেন। ব্রিফিংয়ের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনই সুযোগ দেননি তিনি। ব্রিফিংয়ে সাথে ছিলেন না ভাইস প্রেসিডেন্ট। এমনকি রিপাবলিকান পার্টির কোন কর্মকর্তাকেও দেখা যায়নি। 

২০১২ সালের নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়নের দৌড়ে অবতীর্ণ এবং পেনসিলভেনিয়া থেকে ইউএস সিনেটের সাবেক সদস্য রিপাবলিকান রিক সান্তোরাম সিএনএন’র কাছে তাৎক্ষণিক মন্তব্যে বলেন, সুপ্রিম কোর্টে যাবার যে হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প, তার সাথে রিপাবলিকান পার্টির কোন সাঁয় নেই। এটি ট্রাম্পের একক সিদ্ধান্ত। সান্তোরাম আরো বলেছেন, বরাবরের মত এবারও ট্রাম্প মিথ্যাচার করলেন যে, পেনসিলভেনিয়ার স্টেট গভর্নর এবং সেক্রেটারিরা ডেমক্র্যাট, তারা নির্বাচনে রিপাবলিকানদের ফলাফল চুরির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। অথচ সেখানকার নির্বাচনী কর্মকর্তারা হলেন রিপাবলিকান-এটিও স্মরণে নেই মিথ্যুক ট্রাম্পের। 

বাইডেনের পক্ষে ‘দক্ষিণ এশিয়ান জোট’র জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ওসমান সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে পুনরায় বললেন, ‘রিপাবলিকান পার্টিতে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী অনেকে রয়েছেন। তারা ভোটারের মতামতের বিপক্ষে কখনোই যাবেন না। এছাড়া, পোস্টাল ব্যালটের বিধান নতুন নয়। এবার শুধু সেই বিধির সম্প্রসারণ ঘটানো হয় করোনাভাইরাসের কারণে। এনিয়ে বিতর্কের ন্যূনতম অবকাশ থাকতে পারে না।’ ‘এতদসত্বেও যদি ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে যায় ভোটের ফলাফলকে নাকচের অভিপ্রায়ে, তাহলে শীর্ষস্থানীয় রিপাবলিকানরাই রুখে দাঁড়াবেন। কারণ, একই নির্বাচনে কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের সদস্য বেড়েছে ৫টি। সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠতাও অটুট রয়েছে। ডেমক্র্যাটরা যদি ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করতেন, তাহলে তারা কী জয়ী হতে পারতেন?’-প্রশ্ন ক্লিনটন আমলে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে বিভিন্ন দেশে দায়িত্বপালনকারি এই বাংলাদেশী আমেরিকান। 

আমেরিকা-বাংলাদেশ এলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী এম এ সালাম ট্রাম্পের হুমকি প্রসঙ্গে বলেন,  ‘পোস্টাল ব্যালটের বিধি যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই শত বছরের পুরনো একটি ব্যবস্থা। সেই ব্যবস্থাকে তিনি আক্রমণ করে বলেছেন যে, এরমাধ্যমে জাল ঘটনার অবতারণা হচ্ছে। এধরনের কথা বলে তিনি প্রকারান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র এবং নির্বাচনী বিধির পরিপন্থি আচরণ করছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’ সালাম বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকৃত অর্থে রিপাবলিকান পার্টি থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। তিনি মার্কিন জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে পুরো নির্বাচনী ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন’। ১৯৮০ সালে রিপাবলিকান স্টেট গভর্নর রোনাল্ড রিগ্যানের কাছে হেরে যাবার পর প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার তাঁকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেছিলেন যে, বিদ্যমান ভোট-ব্যবস্থাকে সম্মান করার মধ্যদিয়ে আমেরিকানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। চার বছর আগে আমি যে ব্যবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলাম, জিমি কার্টার সেভাবেই বিজয়ী হয়েছেন। সুতরাং আমিস তাকে স্যালুট জানাচ্ছি।’

যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার সংগঠক  ও লেখক ড. পার্থ ব্যানার্জি এ প্রসঙ্গে প্রচন্ড ক্ষোভের সাথে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হয়ে ট্রাম্প যে ধরনের কথা বলেছেন এবং এখনও বলছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ইচ্ছাকৃতভাবে সংঘাতে লিপ্ত করার গভীর একটি ষড়যন্ত্র। আসলে ট্রাম্প কখনোই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না। গত চার বছর যেভাবে মিথ্যাচার করেছেন, তার উপযুক্ত জবাব পাচ্ছেন ব্যালটে। এখন সময় হচ্ছে জনগণের দেয়া রায়ের পথ ধরে ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউজ থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করার।’ 

পার্থ ব্যানার্জি উল্লেখ করেন, ‘ট্রাম্পের উদ্ভট মন্তব্য এবং কোন প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে কারচুপির যে অভিযোগ হোয়াইট থেকে করেছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির সাবেক ১৯ জন স্টেট এটর্নী জেনারেল। এক যুক্ত বিবৃতিতে ৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় তারা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে আইনের শাসনের দেশ, ব্যক্তিবিশেষের ইচ্ছায় এটি পরিচালিত হয় না। সাংবিধানিক রীতি অনুযায়ী সবকিছু করা হচ্ছে। এথেকেই অনুমান করা যায় যে, ট্রাম্প এখন যা বলছেন বা করছেন, তার সাথে রিপাবলিকান পার্টির কোন সম্পর্ক নেই।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম