শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৩, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ট্রাম্পের বক্তব্য প্রসঙ্গে সুধীজনের প্রশ্ন

"ডেমক্র্যাটরা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করলে সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা জিতল কীভাবে"

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
"ডেমক্র্যাটরা ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করলে সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা জিতল কীভাবে"

ট্রাম্পের অভিযোগ অনুযায়ী ডেমক্র্যাটরা যদি ভোট ডাকাতি, ভোট জালিয়াতি আর প্রতারণা করে থাকে তাহলে সিনেট ও কংগ্রেসে রিপাবলিকানরা জিতলো কীভাবে-এ প্রশ্ন জনমণে। প্রচলিত আইন ও করোনার পরিপ্রেক্ষিতে ডাকযোগে ভোট প্রদানের বিশেষ রীতি প্রবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে বিপুলসংখ্যক আমেরিকান আগাম ভোটে অংশ নেন। এবং ডাকযোগে ভোট প্রদানের রীতিকে প্রথম থেকেই প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং কারচুপির অস্ত্র হিসেবে অভিহিত করে আসছেন প্রেসিডেন্ট প্রাম্প। সর্বশেষ ৩ নভেম্বর সশরীরে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদানের ফলাফল দ্রুততম সময়ে জেনে কিছুটা স্বস্তিবোধ করেন ট্রাম্প। কিন্তু বুধবার দুপুরের পর পোস্টাল ব্যালট তথা ডাকযোগে আসা ভোট গণনার তথ্য গণমাধ্যমে আসতে থাকায় বিচলিতবোধ করেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সশরীরে ভোটে ট্রাম্প অনেক বেশী ভোটে এগিয়ে থাকলেও পোস্টাল ব্যালটের হিসাব আসার পর ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে ডেমক্র্যাট যো বাইডেনের বিজয়ের সম্ভাবনা। 

বৃহস্পতিবার দুপুরের মধ্যে পেনসিলভেনিয়া, জর্জিয়ার ব্যবধানও কমে যায়। আরিজোনায় আগে থেকেই এগিয়ে ছিলেন ডো বাইডেন, সেখানে অবশ্য ট্রাম্পের ভোট কিছুটা বেড়েছে। সারা আমেরিকার ফলাফল গণমাধ্যমে প্রচারের সময় ট্রাম্পের ইলেক্টরাল ভোট-২১৩ এবং বাইডেনের ২৫৩ প্রদর্শন করা হয় সিএনএন টিভিতে। অন্যগুলোতে অবশ্য বাইডেনের পক্ষে ইলেক্টরাল ভোটের সংখ্যা আরো বেশী দেখানো হয়। 

সিএনএন’র বিশ্লেষণ অনুযায়ী পেনসিলভেনিয়ার ২০ ইলেক্টরাল ভোট জিততে পারলেই বিজয়ের জন্যে ২৭০ ভোটের বেশী হবে বাইডেনের অর্থাৎ তিনি হবেন যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। সে ক্ষেত্রে জর্জিয়া, আরিজোনা, নেভাদায় জয়ী হবার কোন প্রয়োজনই থাকবে না বাইডেনের। 

অপরদিকে, ট্রাম্পের বিজয়ে পেনসিলভেনিয়া এবং জর্জিয়ায় অবশ্যই জয়ী হতে হবে। এরপর তাকে জিততে হবে আরিজোনা, নর্থ ক্যারলিনা, নেভাদাতেও। ভোটের গতি-প্রকৃতিতে সেটি কখনোই সম্ভব নয় বলে নির্বাচন-বিশ্লেষকরা মতামত পোষণ করতে থাকার মধ্যেই বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌণে ৭টায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হোয়াইট হাউজের ব্রিফিং রুমে এসে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তিনি নির্বাচনে ডেমক্র্যাটদের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ করেন এবং ৩ নভেম্বর মঙ্গলবার গৃহিত ভোটের ফলাফল ব্যতিত অন্যকিছুকে মানতে রাজি নন বলে উল্লেখ করেন। ট্রাম্প বলেন, ডেমক্র্যাটসহ বোর্ড অব ইলেকশনের কর্মকর্তাদের আচরণের বিরুদ্ধে তিনি সুপ্রিম কোর্টে যাবেন ন্যায় বিচারের জন্যে। 

আমেরিকানদের মতামতের পরিপন্থি কোন কাজকে তিনি বরদাশত করবেন না বলেও উল্লেখ করেন। ব্রিফিংয়ের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনই সুযোগ দেননি তিনি। ব্রিফিংয়ে সাথে ছিলেন না ভাইস প্রেসিডেন্ট। এমনকি রিপাবলিকান পার্টির কোন কর্মকর্তাকেও দেখা যায়নি। 

২০১২ সালের নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়নের দৌড়ে অবতীর্ণ এবং পেনসিলভেনিয়া থেকে ইউএস সিনেটের সাবেক সদস্য রিপাবলিকান রিক সান্তোরাম সিএনএন’র কাছে তাৎক্ষণিক মন্তব্যে বলেন, সুপ্রিম কোর্টে যাবার যে হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প, তার সাথে রিপাবলিকান পার্টির কোন সাঁয় নেই। এটি ট্রাম্পের একক সিদ্ধান্ত। সান্তোরাম আরো বলেছেন, বরাবরের মত এবারও ট্রাম্প মিথ্যাচার করলেন যে, পেনসিলভেনিয়ার স্টেট গভর্নর এবং সেক্রেটারিরা ডেমক্র্যাট, তারা নির্বাচনে রিপাবলিকানদের ফলাফল চুরির ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। অথচ সেখানকার নির্বাচনী কর্মকর্তারা হলেন রিপাবলিকান-এটিও স্মরণে নেই মিথ্যুক ট্রাম্পের। 

বাইডেনের পক্ষে ‘দক্ষিণ এশিয়ান জোট’র জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত ওসমান সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে পুনরায় বললেন, ‘রিপাবলিকান পার্টিতে গণতন্ত্রে বিশ্বাসী অনেকে রয়েছেন। তারা ভোটারের মতামতের বিপক্ষে কখনোই যাবেন না। এছাড়া, পোস্টাল ব্যালটের বিধান নতুন নয়। এবার শুধু সেই বিধির সম্প্রসারণ ঘটানো হয় করোনাভাইরাসের কারণে। এনিয়ে বিতর্কের ন্যূনতম অবকাশ থাকতে পারে না।’ ‘এতদসত্বেও যদি ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে যায় ভোটের ফলাফলকে নাকচের অভিপ্রায়ে, তাহলে শীর্ষস্থানীয় রিপাবলিকানরাই রুখে দাঁড়াবেন। কারণ, একই নির্বাচনে কংগ্রেসে রিপাবলিকানদের সদস্য বেড়েছে ৫টি। সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠতাও অটুট রয়েছে। ডেমক্র্যাটরা যদি ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করতেন, তাহলে তারা কী জয়ী হতে পারতেন?’-প্রশ্ন ক্লিনটন আমলে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে বিভিন্ন দেশে দায়িত্বপালনকারি এই বাংলাদেশী আমেরিকান। 

আমেরিকা-বাংলাদেশ এলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারী এম এ সালাম ট্রাম্পের হুমকি প্রসঙ্গে বলেন,  ‘পোস্টাল ব্যালটের বিধি যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই শত বছরের পুরনো একটি ব্যবস্থা। সেই ব্যবস্থাকে তিনি আক্রমণ করে বলেছেন যে, এরমাধ্যমে জাল ঘটনার অবতারণা হচ্ছে। এধরনের কথা বলে তিনি প্রকারান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র এবং নির্বাচনী বিধির পরিপন্থি আচরণ করছেন, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’ সালাম বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকৃত অর্থে রিপাবলিকান পার্টি থেকেও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। তিনি মার্কিন জনগণের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে পুরো নির্বাচনী ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টির ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন’। ১৯৮০ সালে রিপাবলিকান স্টেট গভর্নর রোনাল্ড রিগ্যানের কাছে হেরে যাবার পর প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার তাঁকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেছিলেন যে, বিদ্যমান ভোট-ব্যবস্থাকে সম্মান করার মধ্যদিয়ে আমেরিকানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। চার বছর আগে আমি যে ব্যবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলাম, জিমি কার্টার সেভাবেই বিজয়ী হয়েছেন। সুতরাং আমিস তাকে স্যালুট জানাচ্ছি।’

যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার সংগঠক  ও লেখক ড. পার্থ ব্যানার্জি এ প্রসঙ্গে প্রচন্ড ক্ষোভের সাথে বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হয়ে ট্রাম্প যে ধরনের কথা বলেছেন এবং এখনও বলছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ইচ্ছাকৃতভাবে সংঘাতে লিপ্ত করার গভীর একটি ষড়যন্ত্র। আসলে ট্রাম্প কখনোই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না। গত চার বছর যেভাবে মিথ্যাচার করেছেন, তার উপযুক্ত জবাব পাচ্ছেন ব্যালটে। এখন সময় হচ্ছে জনগণের দেয়া রায়ের পথ ধরে ট্রাম্পকে হোয়াইট হাউজ থেকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করার।’ 

পার্থ ব্যানার্জি উল্লেখ করেন, ‘ট্রাম্পের উদ্ভট মন্তব্য এবং কোন প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে কারচুপির যে অভিযোগ হোয়াইট থেকে করেছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির সাবেক ১৯ জন স্টেট এটর্নী জেনারেল। এক যুক্ত বিবৃতিতে ৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় তারা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে আইনের শাসনের দেশ, ব্যক্তিবিশেষের ইচ্ছায় এটি পরিচালিত হয় না। সাংবিধানিক রীতি অনুযায়ী সবকিছু করা হচ্ছে। এথেকেই অনুমান করা যায় যে, ট্রাম্প এখন যা বলছেন বা করছেন, তার সাথে রিপাবলিকান পার্টির কোন সম্পর্ক নেই।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
নোয়াখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা
রেজিস্ট্রেশনের আওতায় ঢাকার সব হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকান: শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি
নতুন ধানের ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন
সিনেমার শুটিং করেও যে কারণে বাদ পড়েন অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩ ম্যাচ পর লাহোরের একাদশে রিশাদ
৩ ম্যাচ পর লাহোরের একাদশে রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি স্ক্যানার ফের চালু
চট্টগ্রাম বন্দরে রফতানি স্ক্যানার ফের চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়
মৃত্যুর পর প্রেমিকাকে দিলেন স্ত্রীর মর্যাদা, শাখা-সিঁদুরে শেষ বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ংকর রূপ
‘ইনসাফ’-এ মোশাররফ করিমের ভয়ংকর রূপ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাকের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমক রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের ‘এ’ দল ঘোষণা করল বিসিবি
চমক রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজের ‘এ’ দল ঘোষণা করল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন
গিল অতীত, অভিনেতা সিদ্ধান্তের সঙ্গে সারার ডেটিংয়ের গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার
হাতিরঝিল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর
সুগন্ধা নদীতে জেলেদের জালে হাঙ্গর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ
পাক-ভারত উত্তেজনা ও সেই চীন-ভারত যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম