শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৫

হাতে হাতে বৈধ অস্ত্র

রাজনৈতিক কর্মী হলেই লাইসেন্স মেলে সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে অবাধ ব্যবহার রাস্তার লোকও পাচ্ছে লাইসেন্স
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
হাতে হাতে বৈধ অস্ত্র

ফার্মগেটের পাবলিক টয়লেট চালান শাহ আলম। বর্তমান সরকার আমলে তিনি বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছেন। একই এলাকার টেম্পোস্ট্যান্ডের টাকা ওঠান চুন্নু। টেম্পোস্ট্যান্ড দখল নিয়ে তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল। তবে তিনিও লাইসেন্সধারী বৈধ অস্ত্রের মালিক। ফুটপাথ বাণিজ্য করেন নজরুল। অস্ত্রের লাইসেন্স পেতে তিনিও বাদ যাননি। এরা তিনজনই ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা। এদের বৈধ ব্যবসা বা সামাজিক কোনো অবস্থান না থাকলেও রাজনৈতিক বিবেচনায় বাগিয়ে নিয়েছেন বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স। বৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যেই এরা ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্রের লাইসেন্স প্রাপ্তির এই চিত্র এখন সারা দেশের। দলীয় পরিচয়ে ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা পর্যন্ত অস্ত্রের লাইসেন্স পাচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রাজনৈতিক কর্মী হলেই অস্ত্রের লাইসেন্স মিলছে। বাছ-বিচার ছাড়াই গণহারে দেওয়া হচ্ছে অস্ত্রের লাইসেন্স। এ সুযোগে সন্ত্রাসী-অপরাধী এমনকি রাস্তার লোকজনের অনেকেই রাজনৈতিক পরিচয়ে বৈধ অস্ত্র হাতিয়ে নিয়েছে। এ অবস্থায় হাতে হাতে এখন বৈধ অস্ত্র। আর এসব বৈধ অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে খুন-খারাবি থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজিসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে। গত ১৫ আগস্ট কুষ্টিয়ায় জাতীয় শোকদিবসের অনুষ্ঠানে, ক্ষমতাসীন দলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহতের পর ১০ জনের অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করেছে প্রশাসন। এরাও দলীয় বিবেচনায় অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছিলেন। একই ভাবে মহাজোট সরকার আমলে অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের গডফাদার হত্যাসহ অন্তত দুই ডজন মামলার আসামি নূর হোসেন ও তার সহযোগীরা। তাদের নামে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয় নয়টি। এর মধ্যে নূর হোসেনের নামেই দুটি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স যাকে তাকে দেওয়া অত্যন্ত ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত। এক্ষেত্রে সত্যিই সেই ব্যক্তি অস্ত্রের লাইসেন্স পেতে পারেন কিনা তা যথাযথভাবে যাচাই করা উচিত। একই সঙ্গে যাদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে তাদের অস্ত্র এবং গোলাবারুদ কেনা ও তা ব্যবহারের বিষয়েও কড়া জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা দরকার। নইলে বৈধ ব্যবহার করেই অপরাধ সংঘটিত হবে।
তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, যাকে তাকে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে এ কথা ঠিক নয়। পুলিশের বিশেষ শাখার যাচাই বাছাইয়ের পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে বন্দুকের লাইসেন্স ইস্যু করা হয়। তবে ক্ষুদ্রাস্ত্রের জন্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি লাগে। এক্ষেত্রে সবকিছুই ঠিকঠাক মতো করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ১৯৫২ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত কয়টি অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে তার প্রোফাইল তেরির কাজ শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় এক লাখ অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার হিসাব মিলেছে। এখনো ২০ হাজার বৈধ অস্ত্রের হিসাব মিলছে না। অভিযোগ রয়েছে, কোনো সরকারের আমলেই নীতিমালা মেনে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। রাজনৈতিক তদবিরে যাকে-তাকে দেওয়া হচ্ছে লাইসেন্স; যদিও মন্ত্রণালয় ও পুলিশ কর্মকর্তারা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘যাচাই-বাছাই ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার পরই অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। জানা গেছে, ১৮৭৮ ও ১৯২৪ সালের অস্ত্র আইনের বিধিমালা অনুযায়ী, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, সশস্ত্র বাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তারা শর্তসাপেক্ষে বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স নিতে পারেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, যতগুলো বৈধ অস্ত্র, তার মধ্যে অধিকাংশই রাজনৈতিক বিবেচনায় লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। মহাজোট সরকার আমলে ৫ হাজার ৭০০ অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। এর অধিকাংশই রাজনৈতিক নেতা-কর্মী।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যতগুলো শাখা, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিড় ও লোকসমাগম থাকে রাজনৈতিক শাখা-৪ এ। এখানে মেলে অস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার সুপারিশ। আর সেই সুপারিশের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসক দেন অস্ত্রের লাইসেন্স। সাক্ষাৎ প্রার্থীদের বেশির ভাগই দেখা করেন লাইসেন্সের সুপারিশ পাওয়ার আশায়। দলীয় নেতা-কর্মীদের ভিড় থাকে সব সময় এখানে। অভিযোগ আছে, কেবল দলীয় বিবেচনাতেই অনেকে এই সুপারিশ পাচ্ছেন।
নীতিমালা অনুযায়ী সরকারের রাজস্ব খাতে বছরে ২ লাখ টাকা আয়কর জমা, ব্যাংকের আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র (ব্যাংক সলভেন্সি), ট্রেড লাইসেন্স থাকা, রাষ্ট্রদ্রোহসহ অপরাধীর তালিকাভুক্ত না হওয়া, পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ কর্তৃক তদন্তপূর্বক প্রত্যয়নপত্র থাকা ব্যক্তিকে নিজস্ব নিরাপত্তার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বৈধ (লাইসেন্সকৃত) অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে কারও বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা থাকলে তিনি অস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বিবেচিত হবেন। বৈধ অস্ত্রধারী সংশ্লিষ্ট থানায় নিজের নাম-পরিচয়সহ ঠিকানা লিপিবদ্ধ করবেন। থানায় এ জন্য একটি আলাদা রেজিস্টার রয়েছে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসার বৈধ অস্ত্র মনিটর করবেন।
কিন্তু খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, অস্ত্রের লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে নীতিমালা মানা হচ্ছে না। যে কারণে অপরাধীদের হাতে হাতে এখন বৈধ অস্ত্র ছড়িয়ে পড়েছে। আর এই বৈধ অস্ত্র দিয়ে খুন খারাবি থেকে শুরু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকেও ঘায়েল করা হচ্ছে।
বৈধ অস্ত্রে অপরাধ : ক্ষমতাসীন দলের এমপি পুত্র বখতিয়ার আলম রনির লাইসেন্স করা অস্ত্রের গুলিতে রাজধানীর মগবাজারে দুজন নিহত হন। রাজধানীর মিরপুরে নিজের লাইসেন্স করা অস্ত্র দিয়ে চাঁদাবাজি করার সময় দেলোয়ার হোসেন নামে এক সন্ত্রাসীকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। অনুসন্ধানে জানা যায়, দেলোয়ার নিজেকে আমদানি-রপ্তানিকারক পরিচয় দিয়ে ২০০৯ সালে অস্ত্রের লাইসেন্স নেন। অস্ত্রের জন্য আবেদন ফরমে তিনি যেসব তথ্য ব্যবহার করেছিলেন তার সবই ছিল ভুয়া। এমনকি তিনি যে টিন সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন, তাও ছিল নকল। তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শ্রাবণ এন্টারপ্রাইজের ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ জানতে পারে ওই নামে কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নেই। গুলশানে যুবলীগ নেতা রিয়াজুল হক খান মিল্কীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডে যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল ও তারেক তাদের লাইসেন্স করা অস্ত্র ব্যবহার করেন বলে র‌্যাবের তদন্তে বেরিয়ে আসে। তারেক এরই মধ্যে ‘ক্রসফায়ারে’ নিহত হন। আর চঞ্চল এখন রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। ২০০৮ সালের ২৩ মে রাজধানীর ওয়ারীতে আশিকুর রহমান অপু হত্যাকাণ্ডে চারটি বৈধ অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছিল। গ্রেফতারকৃত রমজানের কাছ থেকে তিনটি বৈধ অস্ত্র উদ্ধারও করেছিল পুলিশ। ২০১২ সালের ২৫ মে শান্তিবাগে একটি ফ্ল্যাটে খুন হন মোজাম্মেল হোসেন মিলন। তার কাছ থেকে পুলিশ একটি অস্ত্র উদ্ধার করেছিল। ওই আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক মিলনের আত্মীয়। সর্বশেষ গত ১৫ আগস্ট কুষ্টিয়ায় ক্ষমতাসীন দলের বিবদমান দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় গুলিবর্ষণ ও যুবলীগ কর্মী নিহত হন। এ ঘটনার পর অনেক নেতার আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কুষ্টিয়ার সরকারদলীয় আট নেতার ১০টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। দেহরক্ষীদের হাতে ভিআইপিদের বৈধ অস্ত্র : রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীসহ বিপুলসংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নিজেদের নিরাপত্তায় গড়ে তুলেছেন ‘প্রাইভেট সিকিউরিটি ফোর্স। এসব ভিআইপি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে প্রভাব খাটিয়ে দেহরক্ষীদের নামে লাইসেন্স বাগিয়ে নিয়ে তাদের হাতে তুলে দিয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি আগ্নেয়াস্ত্র। আর এসব হাতিয়ার ব্যবহার করে সন্ত্রাসী দেহরক্ষীদের অনেকেই রাতের আঁধারে খুন, ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কখনো কখনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে প্রকাশ্যে রাস্তা থেকে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষকে তুলে নেওয়া হচ্ছে। ভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের আগে ও পরে বৈধ অস্ত্র দিয়ে এসব অপকর্ম সংঘটিত হওয়ায় অধিকাংশ সময়ই পুলিশ তাদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে।  পুলিশ সূত্র জানায়, আবার কখনো তারা হাতেনাতে ধরা পড়লেও লাইসেন্স করা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে অপরাধ করায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা করা যাচ্ছে না। এদিকে সন্ত্রাসী দেহরক্ষীদের অপরাধের দায় ভিআইপিরাও কাঁধে নিচ্ছেন না। দায়িত্বকালীন সময়ের আগে বা পরে ব্যক্তিগত দেহরক্ষীরা কোথায় কোন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে তা তাদের পক্ষে জানা সম্ভব না বলে দায় এড়িয়ে চলছেন। অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার আগে পিসিআর (প্রিভিয়াস ক্রিমিনাল রেকর্ড) খতিয়ে দেখা হয়েছে; সুতরাং এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তার দায় পুলিশকেই নিতে হবে বলে অভিযোগ তোলারও নজির রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৩৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড
আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২
মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম