শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৫

হাতে হাতে বৈধ অস্ত্র

রাজনৈতিক কর্মী হলেই লাইসেন্স মেলে সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে অবাধ ব্যবহার রাস্তার লোকও পাচ্ছে লাইসেন্স
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
হাতে হাতে বৈধ অস্ত্র

ফার্মগেটের পাবলিক টয়লেট চালান শাহ আলম। বর্তমান সরকার আমলে তিনি বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছেন। একই এলাকার টেম্পোস্ট্যান্ডের টাকা ওঠান চুন্নু। টেম্পোস্ট্যান্ড দখল নিয়ে তার বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছিল। তবে তিনিও লাইসেন্সধারী বৈধ অস্ত্রের মালিক। ফুটপাথ বাণিজ্য করেন নজরুল। অস্ত্রের লাইসেন্স পেতে তিনিও বাদ যাননি। এরা তিনজনই ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা। এদের বৈধ ব্যবসা বা সামাজিক কোনো অবস্থান না থাকলেও রাজনৈতিক বিবেচনায় বাগিয়ে নিয়েছেন বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স। বৈধ অস্ত্র নিয়ে প্রকাশ্যেই এরা ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্রের লাইসেন্স প্রাপ্তির এই চিত্র এখন সারা দেশের। দলীয় পরিচয়ে ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা পর্যন্ত অস্ত্রের লাইসেন্স পাচ্ছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছে, রাজনৈতিক কর্মী হলেই অস্ত্রের লাইসেন্স মিলছে। বাছ-বিচার ছাড়াই গণহারে দেওয়া হচ্ছে অস্ত্রের লাইসেন্স। এ সুযোগে সন্ত্রাসী-অপরাধী এমনকি রাস্তার লোকজনের অনেকেই রাজনৈতিক পরিচয়ে বৈধ অস্ত্র হাতিয়ে নিয়েছে। এ অবস্থায় হাতে হাতে এখন বৈধ অস্ত্র। আর এসব বৈধ অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে খুন-খারাবি থেকে শুরু করে টেন্ডারবাজিসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে। গত ১৫ আগস্ট কুষ্টিয়ায় জাতীয় শোকদিবসের অনুষ্ঠানে, ক্ষমতাসীন দলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহতের পর ১০ জনের অস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করেছে প্রশাসন। এরাও দলীয় বিবেচনায় অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছিলেন। একই ভাবে মহাজোট সরকার আমলে অস্ত্রের লাইসেন্স পেয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের গডফাদার হত্যাসহ অন্তত দুই ডজন মামলার আসামি নূর হোসেন ও তার সহযোগীরা। তাদের নামে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয় নয়টি। এর মধ্যে নূর হোসেনের নামেই দুটি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স যাকে তাকে দেওয়া অত্যন্ত ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত। এক্ষেত্রে সত্যিই সেই ব্যক্তি অস্ত্রের লাইসেন্স পেতে পারেন কিনা তা যথাযথভাবে যাচাই করা উচিত। একই সঙ্গে যাদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে তাদের অস্ত্র এবং গোলাবারুদ কেনা ও তা ব্যবহারের বিষয়েও কড়া জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা দরকার। নইলে বৈধ ব্যবহার করেই অপরাধ সংঘটিত হবে।
তবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, যাকে তাকে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে এ কথা ঠিক নয়। পুলিশের বিশেষ শাখার যাচাই বাছাইয়ের পর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে বন্দুকের লাইসেন্স ইস্যু করা হয়। তবে ক্ষুদ্রাস্ত্রের জন্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি লাগে। এক্ষেত্রে সবকিছুই ঠিকঠাক মতো করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ১৯৫২ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত কয়টি অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে তার প্রোফাইল তেরির কাজ শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় এক লাখ অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার হিসাব মিলেছে। এখনো ২০ হাজার বৈধ অস্ত্রের হিসাব মিলছে না। অভিযোগ রয়েছে, কোনো সরকারের আমলেই নীতিমালা মেনে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। রাজনৈতিক তদবিরে যাকে-তাকে দেওয়া হচ্ছে লাইসেন্স; যদিও মন্ত্রণালয় ও পুলিশ কর্মকর্তারা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তবে এ ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘যাচাই-বাছাই ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার পরই অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। জানা গেছে, ১৮৭৮ ও ১৯২৪ সালের অস্ত্র আইনের বিধিমালা অনুযায়ী, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, সশস্ত্র বাহিনীর পদস্থ কর্মকর্তারা শর্তসাপেক্ষে বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স নিতে পারেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, যতগুলো বৈধ অস্ত্র, তার মধ্যে অধিকাংশই রাজনৈতিক বিবেচনায় লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। মহাজোট সরকার আমলে ৫ হাজার ৭০০ অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়। এর অধিকাংশই রাজনৈতিক নেতা-কর্মী।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যতগুলো শাখা, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিড় ও লোকসমাগম থাকে রাজনৈতিক শাখা-৪ এ। এখানে মেলে অস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার সুপারিশ। আর সেই সুপারিশের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসক দেন অস্ত্রের লাইসেন্স। সাক্ষাৎ প্রার্থীদের বেশির ভাগই দেখা করেন লাইসেন্সের সুপারিশ পাওয়ার আশায়। দলীয় নেতা-কর্মীদের ভিড় থাকে সব সময় এখানে। অভিযোগ আছে, কেবল দলীয় বিবেচনাতেই অনেকে এই সুপারিশ পাচ্ছেন।
নীতিমালা অনুযায়ী সরকারের রাজস্ব খাতে বছরে ২ লাখ টাকা আয়কর জমা, ব্যাংকের আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণপত্র (ব্যাংক সলভেন্সি), ট্রেড লাইসেন্স থাকা, রাষ্ট্রদ্রোহসহ অপরাধীর তালিকাভুক্ত না হওয়া, পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ কর্তৃক তদন্তপূর্বক প্রত্যয়নপত্র থাকা ব্যক্তিকে নিজস্ব নিরাপত্তার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বৈধ (লাইসেন্সকৃত) অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। তবে কারও বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা থাকলে তিনি অস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বিবেচিত হবেন। বৈধ অস্ত্রধারী সংশ্লিষ্ট থানায় নিজের নাম-পরিচয়সহ ঠিকানা লিপিবদ্ধ করবেন। থানায় এ জন্য একটি আলাদা রেজিস্টার রয়েছে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসার বৈধ অস্ত্র মনিটর করবেন।
কিন্তু খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, অস্ত্রের লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে নীতিমালা মানা হচ্ছে না। যে কারণে অপরাধীদের হাতে হাতে এখন বৈধ অস্ত্র ছড়িয়ে পড়েছে। আর এই বৈধ অস্ত্র দিয়ে খুন খারাবি থেকে শুরু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকেও ঘায়েল করা হচ্ছে।
বৈধ অস্ত্রে অপরাধ : ক্ষমতাসীন দলের এমপি পুত্র বখতিয়ার আলম রনির লাইসেন্স করা অস্ত্রের গুলিতে রাজধানীর মগবাজারে দুজন নিহত হন। রাজধানীর মিরপুরে নিজের লাইসেন্স করা অস্ত্র দিয়ে চাঁদাবাজি করার সময় দেলোয়ার হোসেন নামে এক সন্ত্রাসীকে হাতেনাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। অনুসন্ধানে জানা যায়, দেলোয়ার নিজেকে আমদানি-রপ্তানিকারক পরিচয় দিয়ে ২০০৯ সালে অস্ত্রের লাইসেন্স নেন। অস্ত্রের জন্য আবেদন ফরমে তিনি যেসব তথ্য ব্যবহার করেছিলেন তার সবই ছিল ভুয়া। এমনকি তিনি যে টিন সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন, তাও ছিল নকল। তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শ্রাবণ এন্টারপ্রাইজের ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ জানতে পারে ওই নামে কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নেই। গুলশানে যুবলীগ নেতা রিয়াজুল হক খান মিল্কীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডে যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল ও তারেক তাদের লাইসেন্স করা অস্ত্র ব্যবহার করেন বলে র‌্যাবের তদন্তে বেরিয়ে আসে। তারেক এরই মধ্যে ‘ক্রসফায়ারে’ নিহত হন। আর চঞ্চল এখন রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। ২০০৮ সালের ২৩ মে রাজধানীর ওয়ারীতে আশিকুর রহমান অপু হত্যাকাণ্ডে চারটি বৈধ অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছিল। গ্রেফতারকৃত রমজানের কাছ থেকে তিনটি বৈধ অস্ত্র উদ্ধারও করেছিল পুলিশ। ২০১২ সালের ২৫ মে শান্তিবাগে একটি ফ্ল্যাটে খুন হন মোজাম্মেল হোসেন মিলন। তার কাছ থেকে পুলিশ একটি অস্ত্র উদ্ধার করেছিল। ওই আগ্নেয়াস্ত্রের মালিক মিলনের আত্মীয়। সর্বশেষ গত ১৫ আগস্ট কুষ্টিয়ায় ক্ষমতাসীন দলের বিবদমান দুই গ্রুপের সংঘর্ষের সময় গুলিবর্ষণ ও যুবলীগ কর্মী নিহত হন। এ ঘটনার পর অনেক নেতার আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কুষ্টিয়ার সরকারদলীয় আট নেতার ১০টি আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। দেহরক্ষীদের হাতে ভিআইপিদের বৈধ অস্ত্র : রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীসহ বিপুলসংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নিজেদের নিরাপত্তায় গড়ে তুলেছেন ‘প্রাইভেট সিকিউরিটি ফোর্স। এসব ভিআইপি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে প্রভাব খাটিয়ে দেহরক্ষীদের নামে লাইসেন্স বাগিয়ে নিয়ে তাদের হাতে তুলে দিয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি আগ্নেয়াস্ত্র। আর এসব হাতিয়ার ব্যবহার করে সন্ত্রাসী দেহরক্ষীদের অনেকেই রাতের আঁধারে খুন, ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কখনো কখনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য পরিচয় দিয়ে প্রকাশ্যে রাস্তা থেকে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষকে তুলে নেওয়া হচ্ছে। ভিআইপিদের নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনের আগে ও পরে বৈধ অস্ত্র দিয়ে এসব অপকর্ম সংঘটিত হওয়ায় অধিকাংশ সময়ই পুলিশ তাদের চিহ্নিত করতে ব্যর্থ হচ্ছে।  পুলিশ সূত্র জানায়, আবার কখনো তারা হাতেনাতে ধরা পড়লেও লাইসেন্স করা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে অপরাধ করায় তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা করা যাচ্ছে না। এদিকে সন্ত্রাসী দেহরক্ষীদের অপরাধের দায় ভিআইপিরাও কাঁধে নিচ্ছেন না। দায়িত্বকালীন সময়ের আগে বা পরে ব্যক্তিগত দেহরক্ষীরা কোথায় কোন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে তা তাদের পক্ষে জানা সম্ভব না বলে দায় এড়িয়ে চলছেন। অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়ার আগে পিসিআর (প্রিভিয়াস ক্রিমিনাল রেকর্ড) খতিয়ে দেখা হয়েছে; সুতরাং এর কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তার দায় পুলিশকেই নিতে হবে বলে অভিযোগ তোলারও নজির রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য