শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, শুক্রবার, ০৪ জুলাই, ২০২৫

দুর্নীতির পদ্ম- শেষ পর্ব

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

লোটাস কামাল হলেন আওয়ামী লীগের সেই ভাগ্যবান ব্যক্তি, যিনি শেখ হাসিনার পতনের আগেই ব্যাংক খালি করে বিদেশে পালিয়েছেন। ঢাকা এবং কুমিল্লায় তার ৩৭টি ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট এবং বাড়ি এখনো অক্ষত রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন বা সরকার তার কোনো স্থাবর সম্পত্তি এখনো জব্দ করেনি, এটা একটি আশ্চর্য ঘটনা। দুর্নীতি দমন কমিশন গত ২২ আগস্ট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে বটে, কিন্তু তার স্থাবর সম্পত্তি, বাড়িঘর ইত্যাদি জব্দ করেনি।

ফলে ৫ আগস্টের পর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তিদের মধ্যে একজন লোটাস কামাল। কোনো কিছুই তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারেনি। লোটাস কামাল গত পয়লা আগস্ট দেশ ছেড়ে চলে যান। চলে যাওয়ার আগে তিনি তার স্ত্রী এবং মেয়ের নামে যে সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল সেগুলো মোটামুটি খালি করে দিয়ে চলে গেছেন। ২২ আগস্ট তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করার পর দেখা যায় যে তার অ্যাকাউন্টে টাকা পয়সার পরিমাণ সামান্য।

দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রাক্কলিত হিসাব অনুযায়ী, এই সময়ের মধ্যে ব্যাংক থেকে তিনি প্রায় ৭৯৮ কোটি টাকা নগদ উত্তোলন করেছেন। বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে এই টাকাটি তিনি পাচার করেছেন। ইতোমধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশন লোটাস কামাল, তার স্ত্রী ও মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। এই মামলায় তাদের বিরুদ্ধে ১৬৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকার অবৈধ সম্পত্তি পাওয়া গেছে বলে অভিযোগ করেছেন। কিন্তু বাস্তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, এই সম্পদের পরিমাণ অনেক বেশি। লোটাস কামালদের ১০৭টি ব্যাংকের হিসাব জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু এসব ব্যাংকে টাকা ছিল খুবই সামান্য। এই ব্যাংক হিসাব জব্দ করার আগেই সবগুলো অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৮৫০ কোটি টাকার। দুর্নীতি দমন কমিশনের এজাহারে বলা হয়েছে যে, বৈধ আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন ২৭ কোটি ৫২ লাখ ৫৪ হাজার টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন লোটাস কামাল। বাস্তবে এই অভিযোগ শুধু হাস্যকর নয়, কৌতুকপ্রদ বটে। কারণ বাস্তবে এর চেয়ে অনেক বেশি সম্পদ তার রয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে।

দুদকের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, লোটাস কামালের নিজের এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে ৩২টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২৩৪ কোটি ৮৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা জমা ছিল। কিন্তু বিদেশ যাওয়ার আগে তিনি ২১১ কোটি ৫৫ লাখ ৮৮ হাজার টাকা উত্তোলন করেছেন। এই টাকা এখন কোথায় তার কোনো হদিস নাই। লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামালের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে ৪৪ কোটি ১১ লাখ ৬২ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে। কিন্তু বাস্তবে এই সম্পদ নিতান্তই সামান্য। কাশমেরি কামাল অন্ততপক্ষে ৫ হাজার কোটি টাকার মালিক এবং বিদেশে তার সাম্রাজ্য রয়েছে।

লোটাস কামালের স্ত্রীর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও নিজের নামে ২০টি অ্যাকাউন্টের হিসাবে ১৮ কোটি ৬৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকা জমা এবং ৭ কোটি ৮৪ লাখ উত্তোলনের তথ্য পাওয়া গেছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, এই হিসাব খুবই সামান্য। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, কাশমেরি কামালের অধিকাংশ সম্পত্তি বিদেশে। তার স্ত্রী কাশমেরি কামালের বিরুদ্ধে ৩১ কোটি ৭৮ লাখ ৮৩ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে মামলা হয়েছে। ৩৮টি ব্যাংক হিসেবে তার ৯০ কোটি ৬০ লাখ ৭০ হাজার টাকা জমা ছিল। কিন্তু যখন তার ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয় তখন সেখান থেকে ৮৬ কোটি ৮৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা ইতোমধ্যে উত্তোলন করা হয়ে গেছে। অর্থাৎ প্রায় পুরো টাকাটাই তার কাশমেরি কামাল উত্তোলন করেছেন। লোটাস কামালের মেয়ে নাফিসা কামালের বিরুদ্ধে ৬২ কোটি ১৪ লাখ ৭৭ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের অভিযোগে মামলা হয়েছে।

দুদকের হিসাব অনুযায়ী, তার ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক হিসাব রয়েছে ১৭টি। যেগুলোতে ১০২ কোটি ১৫ লাখ টাকা জমা ছিল। কিন্তু বিদেশে যাওয়ার আগে তারা ৯৭ কোটি ৭ লাখ টাকা উত্তোলন করে ফেলেছেন। এভাবে সমস্ত ব্যাংক খালি করে লোটাস কামালের পরিবার বিদেশে চলে গেছে। যেখানে তারা সম্পদের পাহাড় করেছেন।

এ তো গেল লোটাস কামালের ব্যাংক হিসাবের বিবরণ। কিন্তু ব্যাংক হিসাবের বাইরে লোটাস কামালের যে বিপুল পরিমাণ স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে, সেই স্থাবর সম্পত্তির কোনো কিছুই এখন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন জব্দ করেনি। অন্যদের বেলায় যেমন দুর্নীতি দমন কমিশন স্থাবর সম্পত্তি জব্দ করার পদক্ষেপ গ্রহণ করে লোটাস কামালের ক্ষেত্রে তার আশ্চর্য ব্যতিক্রম।

ঢাকা শহরে তার অন্তত ৩৭টি বাড়ি এবং ফ্ল্যাট এখনো অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, ঢাকার নিকুঞ্জ, জোয়ার সাহারায় রয়েছে আধুনিক বাণিজ্যিক ভবন লোটাস কামাল টাওয়ার। এই লোটাস কামাল টাওয়ার নিয়ে নানারকম দুর্নীতি এবং অনিয়মের কাহিনি আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সময় সেই দুর্নীতি, অনিয়মের ব্যাপারে কোনো রকম তদন্ত হয়নি। সে নিয়ে কোনো রকম উদ্যোগও নেওয়া হয়নি। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, লোটাস টাওয়ারের নকশা থেকে এসব কর্মকাণ্ডে অনিয়ম রয়েছে।

গুলশান এভিনিউ ১ থেকে ২ নম্বরের দিকে যেতেই ৫৯ এবং ৬০ নম্বর প্লটে নির্মাণ করা হয়েছে ব্যয় বহুল একটি ভবন। যার নামও দেওয়া হয়েছে লোটাস কামাল টাওয়ার। এই লোটাস কামাল টাওয়ারে শপিং মল, অফিস জমজমাট। কিন্তু ভবনটি নির্মাণের পিছনে রয়েছে বিরাট গলদ। প্রথমে ১৪ তলার অনুমতি নিয়ে ভবন নির্মাণ শুরু হয়। এরপর নকশা ব্যত্যয় ঘটিয়ে ১৪ তলার ওপর দিয়ে একে একে বাড়ানো হয় আরও ৬টি তালা। যেগুলো পুরোপুরি ভাবে অবৈধ। আর এই অবৈধ কাজ বৈধ করতে অভিনব কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে ২০২১ সালে লোটাস কমাল আওয়ামী লীগের এমপি, তার নেতৃত্বে সে সময় চলছিল আর্থিক খাত খেয়ে ফেলার মহা উৎসব, তখন বিপুল পরিমাণ ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন লোটাস কামাল। ঠিক সেই সময় বহুতল ভবন অবৈধ ছয় তলা বৈধ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।

রাজউকে আবেদন করেন লোটাস কামালের স্ত্রী কাশমেরি কামাল ও নাফিসা কামাল। সেই আবেদনে জরিমানা দেওয়ার মাধ্যমে ১৪ তলার ওপর আরও ছয় তলা করার জন্য চাপ দেওয়া হয়। এটি নিয়ে এক সময় রাজউক বেশ জটিলতার মধ্যে পড়েছিল। বিষয়টি নিয়ে পাঁচ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন কমিটি গঠন করা হয়। এরপর রাজউক থেকে নেওয়া হয় কৌশলী অবস্থান। ফায়ার সার্ভিস ছাড়পত্র, প্রকৌশলী, স্থাপতি লেআউট নকশা এবং রাজউকের বৃহত্তায়ন প্রকল্পের অনুমোদন ও ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের জন্য কাঠামো সহযোগিতার বিষয় স্থাপত্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রত্যয়নপত্র নিতে হবে বলে লোটাস কামালের পরিবারকে জানান কর্মকর্তারা।

রাজউক সূত্রে জানা যায় যে, ভবনটির নির্মাণে অনিয়ম ছিল পদে পদে। সবচেয়ে বড় লঙ্ঘন ছিল অনুমোদন না নিয়ে ভবন সম্প্রসারণ করা। কিন্তু সেই ভবনটি এখন পর্যন্ত অক্ষত রয়ে গেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, বনানীতে লোটাস কামালের নিজস্ব বাড়ি রয়েছে ১০ কাঠা জমির ওপর। ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন বাড়ি আক্রান্ত হলেও লোটাস কামালের এই বনানীর বাড়ি আক্রান্ত হয়নি। বনানী ছাড়াও বাড্ডায় রয়েছে তার তিনটি বিলাশ বহুল দামি ফ্ল্যাট এবং একটি বাড়ি। এই বাড়িও এখন পর্যন্ত দুর্নীতি দমন কমিশন জব্দ করেনি।

কাশমেরি কামালের নামে ঢাকার গুলশানে রয়েছে পাঁচটি ফ্ল্যাট এবং বাড্ডায় রয়েছে ছয়টি ফ্ল্যাট। এগুলোর কোনোটাই জব্দ করা হয়নি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে এই ফ্ল্যাটগুলোতে ভাড়াটে থাকেন। একজন কেয়ারটেকার এই ভাড়া তোলেন। লোটাস কামাল প্রপার্টিজের নামে যে ফ্ল্যাটগুলো রয়েছে সেসব ফ্ল্যাট লোটাস কামালের সম্পত্তি, কিন্তু এসব সম্পদ একটিও এখন পর্যন্ত জব্দ করেনি। ঢাকা ছাড়াও কুমিল্লাতে রয়েছে তার নিজের এবং স্ত্রীর নামে বিলাস বহুল বাড়ি এবং জমি। এসব বাড়ি এবং জমি এখন পর্যন্ত জব্দ করা হয়নি। এ ছাড়াও লোটাস কামালের পরিবারের আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারে বিনিয়োগ রয়েছে। লোটাস কামাল প্রপার্টিজ ও সৌদি বাংলাদেশ কন্ট্রাক্টিং কোম্পানিসহ বিভিন্ন কোম্পানিতে ২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন, সেই বিনিয়োগ জব্দ করা হয়নি। তার সঞ্চয়পত্র রয়েছে ৪০ কোটি টাকা, যা এখনো জব্দ করা হয়নি। এ ছাড়াও তিনটি গাড়ির মালিক কাশমেরি কামাল যেগুলো এখনো জব্দ করা হয়নি।

বাংলাদেশের আর্থিক খাতে সর্বনাশের হোতা লোটাস কামাল ওরফে আ হ ম মুস্তফা কামাল। কিন্তু তার প্রতি সরকারের এই উদারতার কারণ কী?

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি পদে আবিদুল, জিএস তানভীর
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি পদে আবিদুল, জিএস তানভীর

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি
বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা