শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০২৪

এক প্রেম : এক সাম্রাজ্যের বিনাশ

হেলেন ও প্যারিস’র প্রেম

ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া
Not defined
হেলেন ও প্যারিস’র প্রেম

পর্ব-২

স্পার্টা ও মাইসেনিয়া ছিল তন্মধ্যে অন্যতম। স্পার্টার রাজা ছিলেন মেনেলায়েস, আর মাইসেনিয়ার রাজা আগামেনন। মেনেলায়েস ও আগামেনন সম্পর্কে ছিলেন সহোদর ভাই। একাধিক স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও রাজা মেনেলায়েস হেলেনকে রানি হিসেবে পেতে উন্মত্ত হয়ে ওঠেন। প্রায় ৬০ জন প্রহরী নিয়ে হাজির হন দেবরাজ জিউসের রাজপ্রাসাদে। কোনো কোনো বর্ণনায়, ছোট ভাই মেনেলায়েসের জন্য বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে গিয়েছিলেন আগামেনন।

রাজার অনুরোধ আর বিনয়ে বিগলিত হয়ে মেয়েকে মেনেলায়েসের সঙ্গে বিয়ে দিতে রাজি হয়ে যান দেবরাজ জিউস। কেননা বিয়ের আগেই থেসিয়াস কর্তৃক কুমারিত্ব হারিয়ে ছিলেন হেলেন! আসি থিসিয়াসের ঘটনায়। থেসিয়াস ছিলেন পৌরাণিক রাজা এবং এথেন্সের প্রতিষ্ঠাতা-নায়ক। ওদিকে হেলেনের সৌন্দর্য শিগগিরই কিংবদন্তি হয়ে ওঠে এবং অনেক পুরুষ তাকে অধিকার করতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে। থেসিয়াস তাকে অপহরণ করে ধর্ষণ করে এবং তারপর হেডিস থেকে ফসল বা নিসর্গের দেবী ডিমিটারের কন্যা তারুণ্য ও বসন্তের উদারতার দেবী পার্সেফোনকে উদ্ধার করার জন্য একটি অভিযানে চলে যায়। তার অনুপস্থিতিতে হেলেনকে উদ্ধার করে স্পার্টাতে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে ঘিরে পাণিপ্রার্থী হিসেবে অসংখ্য বাহাদুর যোদ্ধা, রাজপুত্র, রাজা, ধনাঢ্য ব্যক্তি, নামজাদা মহাবীর, নাইট ভিড় জমায়। প্রতিজ্ঞা করে, হেলেন যাকে পছন্দ করবে, তার সঙ্গেই তার বিয়ে হবে। তবে ভবিষ্যতে হেলেন কোনো সংকটে পড়লে তারা সম্মিলিতভাবে হেলেনকে সাহায্য করবে। প্রশ্ন হলো, থেসিস কেন হেলেনকে অপহরণ করেছিল? কারণ হলো- দুজন এথেনিয়ান, থেসিয়াস এবং পেরিথস ভেবেছিলেন যে যেহেতু তারা দেবতার পুত্র, তাদের ঐশ্বরিক স্ত্রী থাকা উচিত। এভাবে তারা জিউসের দুই কন্যাকে অপহরণ করতে একে অপরকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দেয়। থেসিয়াস হেলেনকে বেছে নিয়েছিলেন এবং পেরিথাস হেডিসের স্ত্রী পার্সেফোনকে বিয়ে করার প্রতিজ্ঞা করেছিল।

শুরু হয় নতুন অধ্যায়ের। মেনেলায়েস বয়সে ৪০ বছরের বড় হলেও নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন হেলেনকে। হেলেনের সেবায় নিযুক্ত করা হয় প্রায় ৮০ জন দাসী। নানা উপায়ে হেলেনের মুখে হাসি ফোটাতে চাইলেও কালেভদ্রে হাসি ফুটতো রানি হেলেনের মুখে। কখনো ফুল, কখনো বা দামি পোশাক নিয়ে হাজির হতেন হেলেনের সামনে। নানা আয়োজনে হেলেনকে ভালোবাসতে চাইলেও হেলেন মোটেই কাছে টানতেন না মেনেলায়েসকে। আরও উপযুক্ত ভিন্ন কাউকে পাওয়ার আশায় উদাসীন থাকতেন হেলেন। আর নিজেকে সব সময় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করতেন তিনি।

এ সময় ট্রয়ের যুবরাজ প্যারিসের আবির্ভাব ঘটে ইতিহাসের রঙ্গমঞ্চে। মিথোলজির সুবিখ্যাত এজিয়ান সাগরের ওপারের এক নগরী ছিল ট্রয়। ইতিহাসের ধ্বংসপ্রাপ্ত নগরীগুলোর মধ্যে যা অন্যতম। গ্রিক ভাষায় ট্রয়কে বলা হয় ‘ত্রইয়া’ বা ‘ইলিয়ন’। লাতিন ভাষায় ‘ত্রুইয়া’ বা ‘ইলিয়াম’। হিত্তীয় ভাষায় ‘উইলুসা’। ট্রয়ের তুর্কি নাম ‘ত্রুভা’ বা ‘ত্রয়া’। হোমারের ইলিয়াডে যে ট্রয়ের উল্লেখ রয়েছে সেটিকেই এখন ট্রয় নামে আখ্যায়িত করা হয়। এর অবস্থান আনাতোলিয়া অঞ্চলের হিসারলিক নামক স্থানে। অর্থাৎ আধুনিক হিসারলিক-ই সেই প্রাচীন ট্রয় নগরী। এর ভৌগোলিক অবস্থান তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কানাক্কাল প্রদেশের সমুদ্র সৈকতের নিকটে এবং আইডা পর্বতের নিচে দার্দানেলিসের দক্ষিণ পশ্চিমে। সুদৃঢ় প্রাচীরবেষ্টিত চমৎকার নগরী ট্রয়ের ব্যাসার্ধ ছিল ৭৫০ থেকে ২০০০ মিটার। প্রাচীনকালে এ ধরনের শহরে শুধু রাজা ও তার অমাত্যরাই বসবাস করতেন। নগরীর চার পাশে থাকত প্রজারা। ট্রয়ের রাজা প্রিয়াম এবং রানি হেকুবার দ্বিতীয় সন্তান প্যারিস। দ্বিতীয় পুত্রের জন্মের পূর্বে হেকুবা স্বপ্নে দেখেন, তিনি পৃথিবীতে একটি জ্বলন্ত অগ্নিশিখা বয়ে আনতে যাচ্ছেন, যে শিখা জ্বালিয়ে দেবে সমগ্র ট্রয় নগরী। দুর্ভাগ্যপীড়িত করবে গোটা সাম্রাজ্যকে। রাজ জ্যোতিষী পরামর্শ দেন শিশু প্যারিসকে হত্যা করার। কিন্তু পিতা প্রিয়াম শিশুটিকে হত্যা করতে কুণ্ঠিত বোধ করেন। বিকল্প হিসেবে প্যারিসকে রেখে আসেন আইডা পর্বতে। সেখানে এক রাখাল তাকে কুড়িয়ে নেয়, আর নিজ সন্তানের মতোই লালন-পালন করে বড় করে তুলতে থাকে। বৃদ্ধ রাখাল আকর্ষণীয় ও সুদর্শন এই বালকের নাম রাখেন ‘প্যারিস’।

পুরাণ মতে, প্যারিস যখন টগবগে যুবক, মার্মিডনসের রাজা পেলেউস ও সমুদ্রদেবী থেটিসের বিয়েতে যুদ্ধদেবী এরিস ছাড়া সবাই আমন্ত্রণ পান। দেবতাদের পিতা জিউস, তার স্ত্রী হেরা, জ্ঞানের দেবী অ্যাথেনা, প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি বিয়েতে উপস্থিত হন। মূলত একটি সংকট সৃষ্টি করার জন্যই যুদ্ধদেবী এরিস একটি সোনালি আপেল নিক্ষেপ করেন ভোজন টেবিলের ওপর। আপেলের গায়ে লেখা ছিল ‘সুন্দরীতমার জন্য ’(ঋড়ৎ ঃযব ঋধরৎবংঃ)। এই আপেলের আরেক নাম ‘অঢ়ঢ়ষব ড়ভ ফরংপড়ৎফ’ বা ‘কলহের আপেল’। এই আপেলকে ঘিরেই সব সংকটের উদ্ভব। উপস্থিত দেবীরা সবাই নিজেদেরকে সেরা সুন্দরী বলে দাবি করেন। তাই তিনজনের প্রত্যেকেই আপেলের হকদার বলে দাবি করে বসেন। প্রতিযোগী দেবী হেরা, অ্যাথেনা ও আফ্রোদিতি। সৌন্দর্য আর শ্রেষ্ঠত্বের গৌরব কেউ ছাড়তে সম্মত নয়। তিনজন নারীই দেবরাজ জিউসের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় তাদের কলহ মেটাতে বিচারের দায়িত্ব গিয়ে পড়ে প্যারিসের কাঁধে। জিউস তার বার্তাদূত আইরিসকে বললেন, আপেলটি আইডা পর্বতের রাখাল প্যারিসকে দিতে। তার বিবেচনায় যে সুন্দরী ও শ্রেষ্ঠা, তাকেই যেন আপেলটি হস্তান্তর করা হয়।

সে সময় প্যারিস মেষ চরাচ্ছে পর্বতে। আইরিসসহ তিন দেবী আবির্ভূত হলেন প্যারিসের সামনে। হেরা বললেন, ‘আমি তোমাকে সবচেয়ে ধনী এবং সবচেয়ে ক্ষমতাশালী রাজা বানিয়ে দেব।’ অ্যাথেনা দিতে চাইলেন ‘জ্ঞান, খ্যাতি আর যুদ্ধ জয়ের স্বর্গীয় ক্ষমতা’। মিষ্টি হেসে আফ্রোদিতি বললেন, ‘আমি তোমাকে দেব পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী, যে তোমার স্ত্রী হবে।’ সিদ্ধান্ত নিতে দ্বিধা করেনি প্যারিস; তার চাই সুন্দরী রমণী। ফলশ্রুতিতে আপেল পেল আফ্রোদিতি। সন্তুষ্ট দেবী আফ্রোদিতি তার জন্য বরাদ্দ করল হেলেনকে আর ক্ষুব্ধ দেবী হেরা উদ্ভব ঘটালো সংকটের। দেবী অ্যাথেনা ও হেরার কাছ থেকে নিজ পরিচয় পেয়ে প্যারিস ফিরে গেল পিতা প্রিয়াম ও মাতা হেকুবার কাছে এবং দৈব-কূটচালে রাজপুত্র হিসেবে আবির্ভূত হলেন রাজপ্রাসাদে।

আফ্রোদিতি-প্রতিশ্রুত সুন্দরীর সন্ধানে প্যারিস সাগর পাড়ি দেবে। বোন ক্যাসান্দ্রা তাকে সতর্ক করল এবং অনুনয় করে বলল, ‘ভাই, তোমার এ যাত্রা ট্রোজানদের জন্য দুঃখ বয়ে আনবে।’ ক্যাসান্দ্রা ভবিষ্যৎদ্রষ্টা। এই বরের সঙ্গে তার ওপর ছিল অভিশাপ- ‘তুমি ভবিষ্যদ্বাণী বলবে, তবে তা কেউ বিশ্বাস করবে না।’ এখানে ক্যাসান্দ্রা বিষয়ে খানিকটা আলোকপাত করা যাক। ক্যাসান্দ্রা ছিলেন রাজা প্রিয়াম এবং ট্রয়ের রানি হেকুবার কন্যা। তার বড় ভাই ছিলেন হেক্টর, ট্রয়যুদ্ধের মহানায়ক। সংগীত, নৃত্য, সত্য, ভবিষ্যদ্বাণী, নিরাময়, রোগ, সূর্য, তীরন্দাজ, আলো ও কবিতার দেবতা হলেন অ্যাপোলো। তিনি ক্যাসান্দ্রার রূপে মুগ্ধ হন। দৈব বরদানের বিনিময়ে ক্যাসান্দ্রার সঙ্গে প্রণয়ের ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। ক্যাসান্দ্রা বরদান হিসেবে ভবিষ্যৎ দেখার ক্ষমতা দাবি করেন। অ্যাপোলো বললেন, তথাস্তু। পলকেই ভবিষ্যৎদ্রষ্টা বনে যায় ক্যাসান্দ্রা। কিন্তু বর পাওয়ার পর তিনি প্রণয় প্রস্তাবে অসম্মতি জানান। ঐশ্বরিক বর রদযোগ্য নয়, নয় প্রত্যাহার যোগ্য। তাই অ্যাপোলো দৈববরের সঙ্গে জুড়ে দিলেন এক দৈব অভিশাপ, “তুমি ভবিষ্যৎ দেখবে, কিন্তু তোমার ভবিষ্যদ্বাণী কেউ বিশ্বাস করবে না।” ক্যাসান্দ্রার ভবিষ্যদ্বাণী ঠিকই নিজের ভাইও বিশ্বাস করলো না।

বোনের বারণ অগ্রাহ্য করে খ্রিস্টপূর্ব ১১৯৪ সালে ট্রয়ের রাজপুত্র প্যারিস ও বড় ভাই হেক্টর ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত চুক্তি করার জন্য স্পার্টায় আসেন। প্রাচীন গ্রিস ও ট্রয় (বর্তমান তুরস্ক) ছিল পাশাপাশি দুই রাষ্ট্র। তবে এর মাঝে ছিল বিখ্যাত এজিয়ান সাগর। এটি মূলত ভূমধ্যসাগরের সম্প্রসারিত উপসাগর। স্পার্টার রাজা মেনেলায়েস দুই রাজপুত্রকে সাদর সম্ভাষণ জানিয়ে বরণ করে নেন। তাদের আগমনে রাজ্যকে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। যুবরাজদের সম্মানে নৈশভোজেরও আয়োজন করা হয়। আর এই নৈশভোজের সময়ই যুবরাজ প্যারিসের সঙ্গে পরিচয় ঘটে অনিন্দ্যসুন্দরী হেলেনের। মেনেলায়েস নিজেই স্ত্রী হেলেনকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। কিন্তু কে জানত, এই পরিচয়ই জীবনের সবচেয়ে বড় ভুলে পরিণত হবে মেনেলায়েসের। ব্যবসায়িক আলোচনার জন্য স্পার্টায় প্রায় ২০ দিন অবস্থান করেন প্যারিস ও হেক্টর। বড় ভাই হওয়ার সুবাদে বাণিজ্য-সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হেক্টরের ওপরই ন্যস্ত থাকত। রাজা মেনেলায়েস আর হেক্টর বাণিজ্য-সংক্রান্ত ব্যস্ত সময় কাটাতেন আর প্যারিস গোপনে দেখা করতেন হেলেনের সঙ্গে। প্রথম দেখাতেই হেলেনের রূপ বিমোহিত করেছিল প্যারিসকে। হেলেনের প্রেমে উন্মত্ত ট্রয়রাজপুত্র প্যারিসও ছিলেন সুপুরুষ। প্যারিসের চেহারা, শরীরী গঠন, সব কিছুই আকর্ষণ করতে শুরু করে হেলেনকে। অল্প সময়ের মধ্যেই হেলেনও প্যারিসের প্রতি প্রচণ্ড দুর্বল হয়ে পড়েন।

এদিকে হেক্টরও বাণিজ্য-সংক্রান্ত কাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন। এবার বিদায়ের পালা। ভোর হলেই তারা রওনা দেবেন ট্রয়ের উদ্দেশে। রাজা মেনেলায়েস আপ্যায়নেরও কোনো কমতি রাখেননি। রাজকীয় খাদ্য-পানীয় আয়োজনের পাশাপাশি ছিল সুন্দরী রমণীদের আতিথেয়তা। নর-নারী, প্রহরী-রাজা, হেক্টর ও ট্রয়ের অতিথিরা যখন আমোদ-প্রমোদ আর নাচ-গানে বুঁদ, প্যারিস তখন চুপিসারে চলে গেলেন হেলেনের ঘরে। হেলেনও যেন প্যারিসের অপেক্ষায়ই প্রহর গুনছিলেন। প্রিয় মানুষকে কাছে পেয়ে দুজনেই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লেন। অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর পর হেলেনকে নিজের সঙ্গে নিয়ে যেতে চাইলেন প্যারিস। ভয়াবহ বিপদের আশঙ্কা থাকলেও প্রেমের টানে হেলেনও রাজি হলেন যেতে। হেক্টর এসবের কিছুই জানতেন না। যথারীতি অতিথিদের বিদায় জানাল স্পার্টাবাসী। তখনো কেউ জানত না তাদের প্রিয় রানিকে সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন ট্রয়ের রাজকুমার প্যারিস। এজিয়ান সাগরের মাঝপথে এসে প্যারিস হেক্টরকে বলেন, হেলেন তাদের সঙ্গে এসেছেন। প্যারিসের কথা শুনে হতবাক হেক্টর! রাগে, ক্ষোভে জাহাজ স্পার্টার দিকে ঘুরানোর নির্দেশ দিলেন নাবিকদের। কিন্তু প্যারিসের অনুরোধ আর কান্নায় হেক্টর নিজের মত পরিবর্তনে বাধ্য হন। এদিকে স্পার্টায় ছড়িয়ে পড়ে প্যারিস হেলেনকে অপহরণ করে নিয়ে গেছেন ট্রয়ে।

রাজা মেনেলায়েস হেলেনকে হারিয়ে ক্রুদ্ধ ও পাগলপ্রায়। রাজ্যের সম্মান ফিরিয়ে আনতে মাইসেনিয়ার রাজা, ভাই আগামেননের সাহায্য প্রার্থনা করেন তিনি। সে বছরই খ্রিষ্টপূর্ব ১১৯৪ সালে এক হাজারেরও বেশি জাহাজে করে বিশাল সেনাবাহিনী যাত্রা করে ট্রয়ের উদ্দেশে। সেনাপতির দায়িত্ব নিজ হাতেই রাখেন আগামেনন। পাশাপাশি যুদ্ধে যুক্ত করা হয় গ্রিসের বীরযোদ্ধা একিলিসকেও- যার বিবরণ পরবর্তীতে দেওয়া হবে। আগামেননের কাছে ভাইয়ের স্ত্রী হেলেনকে উদ্ধার করা যতটা না গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল ট্রয়ের ওপর কর্তৃত্ব স্থাপন। এ কারণেই একিলিস আগামেননের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করতেন। তাঁকে রাজা বলে স্বীকার করতেও অস্বীকৃতি জানান।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির
বিজয় দিবসে সড়কে যানবাহন চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা ডিএমপির

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জনপ্রশাসন সংস্কারে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে বিএনপি
জনপ্রশাসন সংস্কারে প্রস্তাবনা জমা দিয়েছে বিএনপি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন
বরিশালে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

৩৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০
গ্রিস উপকূলে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নৌকাডুবি: মৃত ৫, নিখোঁজ ৪০

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা
নাশতার সঙ্গে লটারি কিনে জিতলেন ১২ কোটি টাকা

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক
ব্লুটুথ মাউস আনল লজিটেক

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন
মাঠের লড়াইয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জের অপেক্ষায় লিটন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি
রাতে মুখোমুখি হচ্ছে ম্যানইউ ও ম্যানসিটি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল
অডিও অনুবাদ করে দেবে ইউটিউবের নতুন টুল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ
মানহানি মামলা: ট্রাম্পকে দেড় কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দেবে এবিসি নিউজ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার
রাজধানীর যেসব এলাকায় ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না সোমবার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর কোনো দুর্নীতি হয়নি : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান
এবার অবসরের ঘোষণা দিলেন মোহাম্মদ ইরফান

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান
মার্কিন সরকারকে সহযোগিতার অভিযোগে সাংবাদিককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিলো ইরান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল
জর্জিয়ার প্রেসিডেন্ট হলেন সাবেক ফুটবলার মিখাইল

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
পয়েন্ট খুইয়ে শীর্ষে ওঠার সুযোগ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে
সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার
জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়, টেকনাফে নারী-শিশুসহ ৩০ রোহিঙ্গা উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী
বিহারে বন্দুক ঠেকিয়ে সরকারি চাকরিজীবীকে অপহরণ করে বিয়ে করল তরুণী

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু
বিআরটি প্রকল্পে বাস সার্ভিস চালু

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটে দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানে সমর্থন ইতালির

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকের অ্যালার্জির কারণ
নাকের অ্যালার্জির কারণ

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক
কুকুরকে ধর্ষণ, হাতেনাতে ধরা যুবক

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক
ফের মা হলেন কোয়েল মল্লিক

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনতাই

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

২৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা