শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ভিনদেশীদের ঈদের খুশি

ঈদ মানেই আনন্দ। ঈদ মানেই খুশি। আর এই ঈদানন্দ এখন সবার। আমাদের দেশে ঈদ মানেই ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষের মিলনমেলা। যেখানে কেবল দেশের মানুষই নয়, রয়েছে দেশের বাইরের মানুষও। পৃথিবী এখন অনেক ছোট। মানুষের কৃষ্টি-সংস্কৃতি, ধ্যান-ধারণা এখন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত। খুব সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে দেশ থেকে দেশান্তরে। কেউবা পড়াশোনা করছেন আবার কেউবা চাকরি, আবার কেউবা করছেন ব্যবসা। অনেকেই আবার নিজেদের স্থায়ী বাঙালি করে নিয়েছেন। বাংলাদেশকে করেছেন নিজের আপন ঘর। এমন কিছু ভিনদেশি মানুষের ঈদ ভাবনা নিয়ে এই আয়োজন। বিভিন্ন দেশ থেকে আগত বিদেশিদের সঙ্গে কথা বলে তাদের ভাবনা তুলে ধরেছেন— সাদিয়া ইসলাম বৃষ্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিনদেশীদের ঈদের খুশি

‘বাংলাদেশ আমার কাছে নিজের বাড়ির মতো’

— জেনিফার ফারেল, আমেরিকা

আমেরিকায় খুব একটা কাছ থেকে ঈদ বা রমজান মাসকে অনুভব করিনি কখনো। কিছু মুসলিম বন্ধু ছিল আমার স্কুল আর ভার্সিটিতে। তবে অতটা কাছের ছিলাম না তাদের। তাই ঈদ ব্যাপারটা বুঝিনি ভালো করে। তবে বাংলাদেশে আসার পর থেকে অবশ্য সেই অনুভূতি পাল্টেছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশকে প্রথম দেখি আমি। তবে সেটা কিছুদিনের জন্য। ২০১৩ সালের অক্টোবরে আমি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পাই। বাংলাদেশে। আর তারপর... অনেকটা দিন হয়ে গেল এখানকার মানুষের সঙ্গে। প্রায় ২ বছর! বাংলাদেশের মানুষ প্রথম থেকেই আপন করে নিয়েছিল আমাকে। আমার বন্ধুরা তাদের পরিবারের অংশ করে নিয়েছিল। তাদের প্রত্যেকটা উৎসবেই আমার উপস্থিতি চাইত তারা। ইউএসএর নিজের পরিবারকে খুব মিস করতাম। কিন্তু সেটার অভাব অনেকটাই কেটে গিয়েছিল আমার এখানকার বন্ধু আর সহকর্মীদের পেয়ে। তাদের সঙ্গে এ দেশের প্রতিটি উৎসবকে নিজের করে অনুভব করেছি আমি। উপভোগ করেছি। মোট দুইবার ঈদ করেছি আমি এ দেশে। প্রতিবারই খুব চমত্কার অনুভূতি হয়েছে। বন্ধুদের সঙ্গে সাহরি করেছি, ইফতার করেছি। রোজা না রাখলেও অপেক্ষা করে থেকেছি ঈদের জন্য। ঈদের দাওয়াতে শাড়ি পরে বেড়াতে গিয়েছি সবার বাসায়। নাচ, গান, হাসি, আনন্দে খুব ভালো কেটেছে সময়টা। সবচাইতে ভালো লেগেছে ঈদের আগের দিন। সেদিন রাতে আমরা অনেক বন্ধু মিলে পুরান ঢাকায় ঘুরে বেড়িয়েছি। আমার অনেক বন্ধু তাদের গ্রামের বাড়িতে দাওয়াত দিয়েছিল আমাকে। তাদের ডাকেও সাড়া দিয়েছি। ফলে বাংলাদেশ এখন আমার কাছে একদম নিজের বাড়ির মতো হয়ে গেছে।

‘হাত ভরেমেহেদি লাগিয়েছিলাম’

— ওকসানা কুঝিলনা, ইউক্রেন

২০১৫ সালের পুরো একটা মাস বাংলাদেশে কাটিয়েছিলাম আমি। আর তখনই বাংলাদেশের ঈদকে প্রথম দেখি খুব কাছ থেকে। সে সময় বাংলাদেশের মানুষ আর এখানকার উৎসবের মাধ্যমে যতটা আনন্দিত আর আপ্যায়িত হয়েছি, আমি সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। বিশেষ করে ঈদের সময়টায় খুলনায় ছিলাম আমি। সেখানে চারপাশে একটা অন্যরকম ঈদ ঈদ আমেজ ছড়িয়েছিল। আমি পুরো ব্যাপারটা নিয়ে প্রচণ্ড উৎসাহিত ছিলাম। ঈদের আগের দিন হাত ভরে মেহেদি লাগিয়েছিলাম আমি। এমনকি পরদিন রান্না-বান্নায়ও হাত লাগিয়েছিলাম। আমার জীবনের সবচাইতে সেরা ভাতের স্বাদ আমি পাই বাংলাদেশের সেই ঈদে। শুধু ভাতই নয়, আরও অনেক বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ নিয়েছিলাম আমি। কিছুদিন আগেও এক বন্ধুকে আমি বলছিলাম, গরুর মাংস, খিচুড়ি, কালা গোশত, পোলাউ আর ফালুদার মতো খাবারগুলো খাওয়ার আগে জীবনে আসলে আমি কী খেয়েছিলাম? বাংলাদেশি খাবারকে একরকম ভালোবাসি আমি বলতে গেলে। বিশেষ করে মায়ের হাতের ফিরনি আর ফখরুদ্দিনের বিরিয়ানি তো অসাধারণ ছিল। ঢাকা-খুলনাসহ বাংলাদেশের কিছু গ্রাম ঘুরে দেখেছি আমি। সেখানে দারিদ্র্য ছিল। অসম্ভব সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করার মতো ব্যাপার ছিল। তবে আমি মনে করি, আগামী প্রজন্ম নিশ্চয়ই ভালো কিছু করবে। কারণ এখানে যার সঙ্গেই আমার দেখা হয়েছে, তারা খুব সহজে আপন করে নিয়েছে আমাকে। ভালোবেসেছে, কথা বলেছে, সাহায্য করেছে। এ ছাড়াও ঈদের সময় এখানকার মানুষ একে অন্যকে সাহায্য করার ব্যাপারটাও খুব ভালো লেগেছে আমার। ঈদে বাংলাদেশের সবাই খুব পরিপাটিভাবে নিজেকে তৈরি করে। তাদের সবাইকেই সুন্দর দেখায়। বিশেষ করে মেয়েদের একটু বেশিই ভালো লাগে দেখতে।

 

 

বাংলাদেশের ঈদটা আসলেই অন্যরকম আর জমকালো হয়

— সাফিয়া নূর (কলকাতা)

কলকাতার ঈদ তুলনামূলকভাবে একদমই কম উৎসবের। বাংলাদেশে কাটানো ঈদগুলোর ভেতরে ২০০১ সালের ঈদ সবচাইতে ভালো লেগেছে। কলকাতার ঈদ অনেকটাই লবণ ছাড়া তরকারির মতো। ওখানে থাকতে ঈদটা যে, কোনো উৎসব সেটাই বুঝতে পারিনি কোনো দিন। ঈদ যে আসলেই স্পেশাল সেটা বাংলাদেশে এলেই ভালোভাবে বোঝা যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের এত মজার বাঙালি খাবার আমি আগে কোথাও খাইনি। তবে বাংলাদেশের সেমাইটা খুব বেশি ভালো লাগেনি আমার। বাড়িতে হাতে বানানো সেমাইটাই সবচাইতে ভালো লাগে আমার। দাদিরা কল দিয়ে সেমাই তৈরি করে আর সেটা রোদে শুকিয়ে সেমাই রান্না করা হয়। খুব ইয়ামি হয় সেটা।

কলকাতা আর বাংলাদেশের ঈদের ভেতরে আরেকটু পার্থক্যও রয়েছে। কলকাতায় হয়তো এ দিনটায় অনেক অনেক খাবার খাওয়াবে না কোনো বাড়িতে। তবে যেটুকু করে সেটা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে করে। বাংলাদেশে বিষয়টা অনেকটাই রীতির ভেতরে পড়ে যায়। আন্তরিকতার ঘাটতি দেখা যায় কোথাও কোথাও। তবু সব মিলিয়ে ঈদের মজাটা বাংলাদেশেই বেশি অনুভব করেছি আমি।

 

‘আমার একটা পাঞ্জাবি আছে’

— নরম্যান আজেলমেইয়ার, ইউক্রেন

কর্মসূত্রে বাংলাদেশে আসা হয়েছিল। দুমাসের মতো ছিলাম। এর ভেতরই খুব ভালো লেগে গিয়েছিল বাংলাদেশকে। খুব বেশি সময় ছিলাম না যদিও, ২০১২ সালের ঈদটা বাংলাদেশেই কাটানো হয়েছিল আমার। ভাষা শিক্ষক হিসেবে গিয়েছিলাম বাংলাদেশে। তাই সেখানকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চমত্কার একটা দিন কেটেছিল। একদম নতুন আর চমত্কার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার। বিশেষ করে উৎসবটির সামাজিক দিক আমাকে মুগ্ধ করেছিল। একে অন্যকে খাবার খাওয়ানো— পুরো ব্যাপারটাই খুব চমত্কার মনে হয়েছিল। আমি আমার এক বাংলাদেশি বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম সেদিন। অসম্ভব ভালো কিছু খাবারের স্বাদ নিয়েছিলাম। বিশেষ করে মিষ্টি কিছু খাবার খেতে দেওয়া হয়েছিল আমাকে। সেমাই আর ফিরনি নামের খাবারগুলো অসাধারণ মনে হয়েছিল। কেবল মিষ্টি খাবারই নয়, রুই মাছ, ইলিশ মাছসহ আরও কিছু খাবারও চেখে দেখেছিলাম। সবকিছু খুব সাজানো-গোছানো আর পরিপাটি ছিল। আমার একটা পাঞ্জাবি আছে। সেটাও পরেছিলাম আমি ঈদের দিনে।

 

‘আমেরিকার চাইতে বেশি উৎসব আনন্দ’

— ডেবরা এফ্রোইমসন, আমেরিকা

অনেকদিন হলো এ দেশে এসেছি আমি। নিজের দেশ যতটা না আমার আপন, ঠিক ততটাই আপন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর আর এখানকার মানুষগুলো। আর এ দেশের উৎসব? সেটার কথা তো না বললেই নয়। আমেরিকার চাইতে অনেক বেশি অন্যরকম আর প্রাণোচ্ছল এক উৎসবমুখর পরিবেশ রয়েছে বাংলাদেশে। এদেশে উৎসবের কোনো নির্দিষ্ট কারণ লাগে না। সবসময়ই অন্যদের আপ্যায়িত করার জন্য যেন তৈরিই থাকে বাংলাদেশের অতিথিপরায়ণ মানুষগুলো। বিশেষ করে বিদেশিদের প্রতি তাদের অনেক বেশি আগ্রহ থাকে। ওরা এত বেশি আতিথেয়তাপূর্ণ যে মাঝে মাঝেই আমি কৌতুক করে বলি— বাংলাদেশের আতিথেয়তা মার্শাল আর্টের মতো! বাংলাদেশের সব ধরনের উৎসবকে পছন্দ করি আমি। খুব ভালো লাগে আমার বাংলাদেশের ঈদকে। ঈদের দিন সবাই নতুন জামা পরে বাইরে বড়াতে যায়। সাজানো রিকশায় ঘুরতে বের হয়। ঈদে মানুষের সঙ্গে দেখা করা আর নানারকম খাবার খাওয়া খুব উপভোগ করি আমি। ঈদের দিনে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরতে পছন্দ করি আমি। ঈদের দিনে সেমাই জিনিসটা না খেলেই নয়।

 

‘ঈদে ঈদি পাই’

— বাসিত, পাকিস্তান

গত বছর ঈদে ঢাকায় এসেছিলাম আমি। অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে আসার ইচ্ছে ছিল। গতবার জার্মানিতে যাওয়ার পর সেখানে আমার খুব ভালো এক বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে পরিচয় হয়। তার আমন্ত্রণেই যাওয়া হয় বাংলাদেশের ঈদে। ঈদের দিন সকালে প্রথমে সেমাই আর নুডলস খেয়ে মসজিদে যাই। এরপর আমার সহপাঠীর পরিচিতজনের ভেতরে কয়েকটি বাসায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমাদের। এরপর দুপুর বেলায় আন্টির হাতের চমত্কার সব রান্না খেয়ে আবার বাইরে বেরিয়েছিলাম আমি আর আমার বন্ধু। আরও অনেক বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হয়েছিল আমাকে। তাদের সবাই আমার সঙ্গে যথেষ্ট আন্তরিক ব্যবহার করেছে। সবাই খুব সাহায্যও করেছে আমাকে। তবে এর আগে বাংলাদেশকে নিয়ে একটা অদ্ভুত আকর্ষণ আর ভীতি মনের ভেতরে কাজ করলেও দেশটাকে ঠিক আমার নিজের দেশের মতোই আপন মনে হয়েছে। আর হ্যাঁ, ভালো কথা, ঈদে আমি মোট ৫০০ টাকা ঈদিও পেয়েছিলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা