শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ভিনদেশীদের ঈদের খুশি

ঈদ মানেই আনন্দ। ঈদ মানেই খুশি। আর এই ঈদানন্দ এখন সবার। আমাদের দেশে ঈদ মানেই ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষের মিলনমেলা। যেখানে কেবল দেশের মানুষই নয়, রয়েছে দেশের বাইরের মানুষও। পৃথিবী এখন অনেক ছোট। মানুষের কৃষ্টি-সংস্কৃতি, ধ্যান-ধারণা এখন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত। খুব সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে দেশ থেকে দেশান্তরে। কেউবা পড়াশোনা করছেন আবার কেউবা চাকরি, আবার কেউবা করছেন ব্যবসা। অনেকেই আবার নিজেদের স্থায়ী বাঙালি করে নিয়েছেন। বাংলাদেশকে করেছেন নিজের আপন ঘর। এমন কিছু ভিনদেশি মানুষের ঈদ ভাবনা নিয়ে এই আয়োজন। বিভিন্ন দেশ থেকে আগত বিদেশিদের সঙ্গে কথা বলে তাদের ভাবনা তুলে ধরেছেন— সাদিয়া ইসলাম বৃষ্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিনদেশীদের ঈদের খুশি

‘বাংলাদেশ আমার কাছে নিজের বাড়ির মতো’

— জেনিফার ফারেল, আমেরিকা

আমেরিকায় খুব একটা কাছ থেকে ঈদ বা রমজান মাসকে অনুভব করিনি কখনো। কিছু মুসলিম বন্ধু ছিল আমার স্কুল আর ভার্সিটিতে। তবে অতটা কাছের ছিলাম না তাদের। তাই ঈদ ব্যাপারটা বুঝিনি ভালো করে। তবে বাংলাদেশে আসার পর থেকে অবশ্য সেই অনুভূতি পাল্টেছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশকে প্রথম দেখি আমি। তবে সেটা কিছুদিনের জন্য। ২০১৩ সালের অক্টোবরে আমি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পাই। বাংলাদেশে। আর তারপর... অনেকটা দিন হয়ে গেল এখানকার মানুষের সঙ্গে। প্রায় ২ বছর! বাংলাদেশের মানুষ প্রথম থেকেই আপন করে নিয়েছিল আমাকে। আমার বন্ধুরা তাদের পরিবারের অংশ করে নিয়েছিল। তাদের প্রত্যেকটা উৎসবেই আমার উপস্থিতি চাইত তারা। ইউএসএর নিজের পরিবারকে খুব মিস করতাম। কিন্তু সেটার অভাব অনেকটাই কেটে গিয়েছিল আমার এখানকার বন্ধু আর সহকর্মীদের পেয়ে। তাদের সঙ্গে এ দেশের প্রতিটি উৎসবকে নিজের করে অনুভব করেছি আমি। উপভোগ করেছি। মোট দুইবার ঈদ করেছি আমি এ দেশে। প্রতিবারই খুব চমত্কার অনুভূতি হয়েছে। বন্ধুদের সঙ্গে সাহরি করেছি, ইফতার করেছি। রোজা না রাখলেও অপেক্ষা করে থেকেছি ঈদের জন্য। ঈদের দাওয়াতে শাড়ি পরে বেড়াতে গিয়েছি সবার বাসায়। নাচ, গান, হাসি, আনন্দে খুব ভালো কেটেছে সময়টা। সবচাইতে ভালো লেগেছে ঈদের আগের দিন। সেদিন রাতে আমরা অনেক বন্ধু মিলে পুরান ঢাকায় ঘুরে বেড়িয়েছি। আমার অনেক বন্ধু তাদের গ্রামের বাড়িতে দাওয়াত দিয়েছিল আমাকে। তাদের ডাকেও সাড়া দিয়েছি। ফলে বাংলাদেশ এখন আমার কাছে একদম নিজের বাড়ির মতো হয়ে গেছে।

‘হাত ভরেমেহেদি লাগিয়েছিলাম’

— ওকসানা কুঝিলনা, ইউক্রেন

২০১৫ সালের পুরো একটা মাস বাংলাদেশে কাটিয়েছিলাম আমি। আর তখনই বাংলাদেশের ঈদকে প্রথম দেখি খুব কাছ থেকে। সে সময় বাংলাদেশের মানুষ আর এখানকার উৎসবের মাধ্যমে যতটা আনন্দিত আর আপ্যায়িত হয়েছি, আমি সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। বিশেষ করে ঈদের সময়টায় খুলনায় ছিলাম আমি। সেখানে চারপাশে একটা অন্যরকম ঈদ ঈদ আমেজ ছড়িয়েছিল। আমি পুরো ব্যাপারটা নিয়ে প্রচণ্ড উৎসাহিত ছিলাম। ঈদের আগের দিন হাত ভরে মেহেদি লাগিয়েছিলাম আমি। এমনকি পরদিন রান্না-বান্নায়ও হাত লাগিয়েছিলাম। আমার জীবনের সবচাইতে সেরা ভাতের স্বাদ আমি পাই বাংলাদেশের সেই ঈদে। শুধু ভাতই নয়, আরও অনেক বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ নিয়েছিলাম আমি। কিছুদিন আগেও এক বন্ধুকে আমি বলছিলাম, গরুর মাংস, খিচুড়ি, কালা গোশত, পোলাউ আর ফালুদার মতো খাবারগুলো খাওয়ার আগে জীবনে আসলে আমি কী খেয়েছিলাম? বাংলাদেশি খাবারকে একরকম ভালোবাসি আমি বলতে গেলে। বিশেষ করে মায়ের হাতের ফিরনি আর ফখরুদ্দিনের বিরিয়ানি তো অসাধারণ ছিল। ঢাকা-খুলনাসহ বাংলাদেশের কিছু গ্রাম ঘুরে দেখেছি আমি। সেখানে দারিদ্র্য ছিল। অসম্ভব সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করার মতো ব্যাপার ছিল। তবে আমি মনে করি, আগামী প্রজন্ম নিশ্চয়ই ভালো কিছু করবে। কারণ এখানে যার সঙ্গেই আমার দেখা হয়েছে, তারা খুব সহজে আপন করে নিয়েছে আমাকে। ভালোবেসেছে, কথা বলেছে, সাহায্য করেছে। এ ছাড়াও ঈদের সময় এখানকার মানুষ একে অন্যকে সাহায্য করার ব্যাপারটাও খুব ভালো লেগেছে আমার। ঈদে বাংলাদেশের সবাই খুব পরিপাটিভাবে নিজেকে তৈরি করে। তাদের সবাইকেই সুন্দর দেখায়। বিশেষ করে মেয়েদের একটু বেশিই ভালো লাগে দেখতে।

 

 

বাংলাদেশের ঈদটা আসলেই অন্যরকম আর জমকালো হয়

— সাফিয়া নূর (কলকাতা)

কলকাতার ঈদ তুলনামূলকভাবে একদমই কম উৎসবের। বাংলাদেশে কাটানো ঈদগুলোর ভেতরে ২০০১ সালের ঈদ সবচাইতে ভালো লেগেছে। কলকাতার ঈদ অনেকটাই লবণ ছাড়া তরকারির মতো। ওখানে থাকতে ঈদটা যে, কোনো উৎসব সেটাই বুঝতে পারিনি কোনো দিন। ঈদ যে আসলেই স্পেশাল সেটা বাংলাদেশে এলেই ভালোভাবে বোঝা যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের এত মজার বাঙালি খাবার আমি আগে কোথাও খাইনি। তবে বাংলাদেশের সেমাইটা খুব বেশি ভালো লাগেনি আমার। বাড়িতে হাতে বানানো সেমাইটাই সবচাইতে ভালো লাগে আমার। দাদিরা কল দিয়ে সেমাই তৈরি করে আর সেটা রোদে শুকিয়ে সেমাই রান্না করা হয়। খুব ইয়ামি হয় সেটা।

কলকাতা আর বাংলাদেশের ঈদের ভেতরে আরেকটু পার্থক্যও রয়েছে। কলকাতায় হয়তো এ দিনটায় অনেক অনেক খাবার খাওয়াবে না কোনো বাড়িতে। তবে যেটুকু করে সেটা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে করে। বাংলাদেশে বিষয়টা অনেকটাই রীতির ভেতরে পড়ে যায়। আন্তরিকতার ঘাটতি দেখা যায় কোথাও কোথাও। তবু সব মিলিয়ে ঈদের মজাটা বাংলাদেশেই বেশি অনুভব করেছি আমি।

 

‘আমার একটা পাঞ্জাবি আছে’

— নরম্যান আজেলমেইয়ার, ইউক্রেন

কর্মসূত্রে বাংলাদেশে আসা হয়েছিল। দুমাসের মতো ছিলাম। এর ভেতরই খুব ভালো লেগে গিয়েছিল বাংলাদেশকে। খুব বেশি সময় ছিলাম না যদিও, ২০১২ সালের ঈদটা বাংলাদেশেই কাটানো হয়েছিল আমার। ভাষা শিক্ষক হিসেবে গিয়েছিলাম বাংলাদেশে। তাই সেখানকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চমত্কার একটা দিন কেটেছিল। একদম নতুন আর চমত্কার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার। বিশেষ করে উৎসবটির সামাজিক দিক আমাকে মুগ্ধ করেছিল। একে অন্যকে খাবার খাওয়ানো— পুরো ব্যাপারটাই খুব চমত্কার মনে হয়েছিল। আমি আমার এক বাংলাদেশি বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম সেদিন। অসম্ভব ভালো কিছু খাবারের স্বাদ নিয়েছিলাম। বিশেষ করে মিষ্টি কিছু খাবার খেতে দেওয়া হয়েছিল আমাকে। সেমাই আর ফিরনি নামের খাবারগুলো অসাধারণ মনে হয়েছিল। কেবল মিষ্টি খাবারই নয়, রুই মাছ, ইলিশ মাছসহ আরও কিছু খাবারও চেখে দেখেছিলাম। সবকিছু খুব সাজানো-গোছানো আর পরিপাটি ছিল। আমার একটা পাঞ্জাবি আছে। সেটাও পরেছিলাম আমি ঈদের দিনে।

 

‘আমেরিকার চাইতে বেশি উৎসব আনন্দ’

— ডেবরা এফ্রোইমসন, আমেরিকা

অনেকদিন হলো এ দেশে এসেছি আমি। নিজের দেশ যতটা না আমার আপন, ঠিক ততটাই আপন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর আর এখানকার মানুষগুলো। আর এ দেশের উৎসব? সেটার কথা তো না বললেই নয়। আমেরিকার চাইতে অনেক বেশি অন্যরকম আর প্রাণোচ্ছল এক উৎসবমুখর পরিবেশ রয়েছে বাংলাদেশে। এদেশে উৎসবের কোনো নির্দিষ্ট কারণ লাগে না। সবসময়ই অন্যদের আপ্যায়িত করার জন্য যেন তৈরিই থাকে বাংলাদেশের অতিথিপরায়ণ মানুষগুলো। বিশেষ করে বিদেশিদের প্রতি তাদের অনেক বেশি আগ্রহ থাকে। ওরা এত বেশি আতিথেয়তাপূর্ণ যে মাঝে মাঝেই আমি কৌতুক করে বলি— বাংলাদেশের আতিথেয়তা মার্শাল আর্টের মতো! বাংলাদেশের সব ধরনের উৎসবকে পছন্দ করি আমি। খুব ভালো লাগে আমার বাংলাদেশের ঈদকে। ঈদের দিন সবাই নতুন জামা পরে বাইরে বড়াতে যায়। সাজানো রিকশায় ঘুরতে বের হয়। ঈদে মানুষের সঙ্গে দেখা করা আর নানারকম খাবার খাওয়া খুব উপভোগ করি আমি। ঈদের দিনে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরতে পছন্দ করি আমি। ঈদের দিনে সেমাই জিনিসটা না খেলেই নয়।

 

‘ঈদে ঈদি পাই’

— বাসিত, পাকিস্তান

গত বছর ঈদে ঢাকায় এসেছিলাম আমি। অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে আসার ইচ্ছে ছিল। গতবার জার্মানিতে যাওয়ার পর সেখানে আমার খুব ভালো এক বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে পরিচয় হয়। তার আমন্ত্রণেই যাওয়া হয় বাংলাদেশের ঈদে। ঈদের দিন সকালে প্রথমে সেমাই আর নুডলস খেয়ে মসজিদে যাই। এরপর আমার সহপাঠীর পরিচিতজনের ভেতরে কয়েকটি বাসায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমাদের। এরপর দুপুর বেলায় আন্টির হাতের চমত্কার সব রান্না খেয়ে আবার বাইরে বেরিয়েছিলাম আমি আর আমার বন্ধু। আরও অনেক বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হয়েছিল আমাকে। তাদের সবাই আমার সঙ্গে যথেষ্ট আন্তরিক ব্যবহার করেছে। সবাই খুব সাহায্যও করেছে আমাকে। তবে এর আগে বাংলাদেশকে নিয়ে একটা অদ্ভুত আকর্ষণ আর ভীতি মনের ভেতরে কাজ করলেও দেশটাকে ঠিক আমার নিজের দেশের মতোই আপন মনে হয়েছে। আর হ্যাঁ, ভালো কথা, ঈদে আমি মোট ৫০০ টাকা ঈদিও পেয়েছিলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে