শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

ভিনদেশীদের ঈদের খুশি

ঈদ মানেই আনন্দ। ঈদ মানেই খুশি। আর এই ঈদানন্দ এখন সবার। আমাদের দেশে ঈদ মানেই ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষের মিলনমেলা। যেখানে কেবল দেশের মানুষই নয়, রয়েছে দেশের বাইরের মানুষও। পৃথিবী এখন অনেক ছোট। মানুষের কৃষ্টি-সংস্কৃতি, ধ্যান-ধারণা এখন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত। খুব সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে দেশ থেকে দেশান্তরে। কেউবা পড়াশোনা করছেন আবার কেউবা চাকরি, আবার কেউবা করছেন ব্যবসা। অনেকেই আবার নিজেদের স্থায়ী বাঙালি করে নিয়েছেন। বাংলাদেশকে করেছেন নিজের আপন ঘর। এমন কিছু ভিনদেশি মানুষের ঈদ ভাবনা নিয়ে এই আয়োজন। বিভিন্ন দেশ থেকে আগত বিদেশিদের সঙ্গে কথা বলে তাদের ভাবনা তুলে ধরেছেন— সাদিয়া ইসলাম বৃষ্টি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভিনদেশীদের ঈদের খুশি

‘বাংলাদেশ আমার কাছে নিজের বাড়ির মতো’

— জেনিফার ফারেল, আমেরিকা

আমেরিকায় খুব একটা কাছ থেকে ঈদ বা রমজান মাসকে অনুভব করিনি কখনো। কিছু মুসলিম বন্ধু ছিল আমার স্কুল আর ভার্সিটিতে। তবে অতটা কাছের ছিলাম না তাদের। তাই ঈদ ব্যাপারটা বুঝিনি ভালো করে। তবে বাংলাদেশে আসার পর থেকে অবশ্য সেই অনুভূতি পাল্টেছে। ২০১২ সালে বাংলাদেশকে প্রথম দেখি আমি। তবে সেটা কিছুদিনের জন্য। ২০১৩ সালের অক্টোবরে আমি ফুলব্রাইট স্কলারশিপ পাই। বাংলাদেশে। আর তারপর... অনেকটা দিন হয়ে গেল এখানকার মানুষের সঙ্গে। প্রায় ২ বছর! বাংলাদেশের মানুষ প্রথম থেকেই আপন করে নিয়েছিল আমাকে। আমার বন্ধুরা তাদের পরিবারের অংশ করে নিয়েছিল। তাদের প্রত্যেকটা উৎসবেই আমার উপস্থিতি চাইত তারা। ইউএসএর নিজের পরিবারকে খুব মিস করতাম। কিন্তু সেটার অভাব অনেকটাই কেটে গিয়েছিল আমার এখানকার বন্ধু আর সহকর্মীদের পেয়ে। তাদের সঙ্গে এ দেশের প্রতিটি উৎসবকে নিজের করে অনুভব করেছি আমি। উপভোগ করেছি। মোট দুইবার ঈদ করেছি আমি এ দেশে। প্রতিবারই খুব চমত্কার অনুভূতি হয়েছে। বন্ধুদের সঙ্গে সাহরি করেছি, ইফতার করেছি। রোজা না রাখলেও অপেক্ষা করে থেকেছি ঈদের জন্য। ঈদের দাওয়াতে শাড়ি পরে বেড়াতে গিয়েছি সবার বাসায়। নাচ, গান, হাসি, আনন্দে খুব ভালো কেটেছে সময়টা। সবচাইতে ভালো লেগেছে ঈদের আগের দিন। সেদিন রাতে আমরা অনেক বন্ধু মিলে পুরান ঢাকায় ঘুরে বেড়িয়েছি। আমার অনেক বন্ধু তাদের গ্রামের বাড়িতে দাওয়াত দিয়েছিল আমাকে। তাদের ডাকেও সাড়া দিয়েছি। ফলে বাংলাদেশ এখন আমার কাছে একদম নিজের বাড়ির মতো হয়ে গেছে।

‘হাত ভরেমেহেদি লাগিয়েছিলাম’

— ওকসানা কুঝিলনা, ইউক্রেন

২০১৫ সালের পুরো একটা মাস বাংলাদেশে কাটিয়েছিলাম আমি। আর তখনই বাংলাদেশের ঈদকে প্রথম দেখি খুব কাছ থেকে। সে সময় বাংলাদেশের মানুষ আর এখানকার উৎসবের মাধ্যমে যতটা আনন্দিত আর আপ্যায়িত হয়েছি, আমি সেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না। বিশেষ করে ঈদের সময়টায় খুলনায় ছিলাম আমি। সেখানে চারপাশে একটা অন্যরকম ঈদ ঈদ আমেজ ছড়িয়েছিল। আমি পুরো ব্যাপারটা নিয়ে প্রচণ্ড উৎসাহিত ছিলাম। ঈদের আগের দিন হাত ভরে মেহেদি লাগিয়েছিলাম আমি। এমনকি পরদিন রান্না-বান্নায়ও হাত লাগিয়েছিলাম। আমার জীবনের সবচাইতে সেরা ভাতের স্বাদ আমি পাই বাংলাদেশের সেই ঈদে। শুধু ভাতই নয়, আরও অনেক বাংলাদেশি খাবারের স্বাদ নিয়েছিলাম আমি। কিছুদিন আগেও এক বন্ধুকে আমি বলছিলাম, গরুর মাংস, খিচুড়ি, কালা গোশত, পোলাউ আর ফালুদার মতো খাবারগুলো খাওয়ার আগে জীবনে আসলে আমি কী খেয়েছিলাম? বাংলাদেশি খাবারকে একরকম ভালোবাসি আমি বলতে গেলে। বিশেষ করে মায়ের হাতের ফিরনি আর ফখরুদ্দিনের বিরিয়ানি তো অসাধারণ ছিল। ঢাকা-খুলনাসহ বাংলাদেশের কিছু গ্রাম ঘুরে দেখেছি আমি। সেখানে দারিদ্র্য ছিল। অসম্ভব সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নষ্ট করার মতো ব্যাপার ছিল। তবে আমি মনে করি, আগামী প্রজন্ম নিশ্চয়ই ভালো কিছু করবে। কারণ এখানে যার সঙ্গেই আমার দেখা হয়েছে, তারা খুব সহজে আপন করে নিয়েছে আমাকে। ভালোবেসেছে, কথা বলেছে, সাহায্য করেছে। এ ছাড়াও ঈদের সময় এখানকার মানুষ একে অন্যকে সাহায্য করার ব্যাপারটাও খুব ভালো লেগেছে আমার। ঈদে বাংলাদেশের সবাই খুব পরিপাটিভাবে নিজেকে তৈরি করে। তাদের সবাইকেই সুন্দর দেখায়। বিশেষ করে মেয়েদের একটু বেশিই ভালো লাগে দেখতে।

 

 

বাংলাদেশের ঈদটা আসলেই অন্যরকম আর জমকালো হয়

— সাফিয়া নূর (কলকাতা)

কলকাতার ঈদ তুলনামূলকভাবে একদমই কম উৎসবের। বাংলাদেশে কাটানো ঈদগুলোর ভেতরে ২০০১ সালের ঈদ সবচাইতে ভালো লেগেছে। কলকাতার ঈদ অনেকটাই লবণ ছাড়া তরকারির মতো। ওখানে থাকতে ঈদটা যে, কোনো উৎসব সেটাই বুঝতে পারিনি কোনো দিন। ঈদ যে আসলেই স্পেশাল সেটা বাংলাদেশে এলেই ভালোভাবে বোঝা যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের এত মজার বাঙালি খাবার আমি আগে কোথাও খাইনি। তবে বাংলাদেশের সেমাইটা খুব বেশি ভালো লাগেনি আমার। বাড়িতে হাতে বানানো সেমাইটাই সবচাইতে ভালো লাগে আমার। দাদিরা কল দিয়ে সেমাই তৈরি করে আর সেটা রোদে শুকিয়ে সেমাই রান্না করা হয়। খুব ইয়ামি হয় সেটা।

কলকাতা আর বাংলাদেশের ঈদের ভেতরে আরেকটু পার্থক্যও রয়েছে। কলকাতায় হয়তো এ দিনটায় অনেক অনেক খাবার খাওয়াবে না কোনো বাড়িতে। তবে যেটুকু করে সেটা খুব আন্তরিকতার সঙ্গে করে। বাংলাদেশে বিষয়টা অনেকটাই রীতির ভেতরে পড়ে যায়। আন্তরিকতার ঘাটতি দেখা যায় কোথাও কোথাও। তবু সব মিলিয়ে ঈদের মজাটা বাংলাদেশেই বেশি অনুভব করেছি আমি।

 

‘আমার একটা পাঞ্জাবি আছে’

— নরম্যান আজেলমেইয়ার, ইউক্রেন

কর্মসূত্রে বাংলাদেশে আসা হয়েছিল। দুমাসের মতো ছিলাম। এর ভেতরই খুব ভালো লেগে গিয়েছিল বাংলাদেশকে। খুব বেশি সময় ছিলাম না যদিও, ২০১২ সালের ঈদটা বাংলাদেশেই কাটানো হয়েছিল আমার। ভাষা শিক্ষক হিসেবে গিয়েছিলাম বাংলাদেশে। তাই সেখানকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে চমত্কার একটা দিন কেটেছিল। একদম নতুন আর চমত্কার একটা অভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার। বিশেষ করে উৎসবটির সামাজিক দিক আমাকে মুগ্ধ করেছিল। একে অন্যকে খাবার খাওয়ানো— পুরো ব্যাপারটাই খুব চমত্কার মনে হয়েছিল। আমি আমার এক বাংলাদেশি বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলাম সেদিন। অসম্ভব ভালো কিছু খাবারের স্বাদ নিয়েছিলাম। বিশেষ করে মিষ্টি কিছু খাবার খেতে দেওয়া হয়েছিল আমাকে। সেমাই আর ফিরনি নামের খাবারগুলো অসাধারণ মনে হয়েছিল। কেবল মিষ্টি খাবারই নয়, রুই মাছ, ইলিশ মাছসহ আরও কিছু খাবারও চেখে দেখেছিলাম। সবকিছু খুব সাজানো-গোছানো আর পরিপাটি ছিল। আমার একটা পাঞ্জাবি আছে। সেটাও পরেছিলাম আমি ঈদের দিনে।

 

‘আমেরিকার চাইতে বেশি উৎসব আনন্দ’

— ডেবরা এফ্রোইমসন, আমেরিকা

অনেকদিন হলো এ দেশে এসেছি আমি। নিজের দেশ যতটা না আমার আপন, ঠিক ততটাই আপন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের সংস্কৃতি আর আর এখানকার মানুষগুলো। আর এ দেশের উৎসব? সেটার কথা তো না বললেই নয়। আমেরিকার চাইতে অনেক বেশি অন্যরকম আর প্রাণোচ্ছল এক উৎসবমুখর পরিবেশ রয়েছে বাংলাদেশে। এদেশে উৎসবের কোনো নির্দিষ্ট কারণ লাগে না। সবসময়ই অন্যদের আপ্যায়িত করার জন্য যেন তৈরিই থাকে বাংলাদেশের অতিথিপরায়ণ মানুষগুলো। বিশেষ করে বিদেশিদের প্রতি তাদের অনেক বেশি আগ্রহ থাকে। ওরা এত বেশি আতিথেয়তাপূর্ণ যে মাঝে মাঝেই আমি কৌতুক করে বলি— বাংলাদেশের আতিথেয়তা মার্শাল আর্টের মতো! বাংলাদেশের সব ধরনের উৎসবকে পছন্দ করি আমি। খুব ভালো লাগে আমার বাংলাদেশের ঈদকে। ঈদের দিন সবাই নতুন জামা পরে বাইরে বড়াতে যায়। সাজানো রিকশায় ঘুরতে বের হয়। ঈদে মানুষের সঙ্গে দেখা করা আর নানারকম খাবার খাওয়া খুব উপভোগ করি আমি। ঈদের দিনে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পরতে পছন্দ করি আমি। ঈদের দিনে সেমাই জিনিসটা না খেলেই নয়।

 

‘ঈদে ঈদি পাই’

— বাসিত, পাকিস্তান

গত বছর ঈদে ঢাকায় এসেছিলাম আমি। অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশে আসার ইচ্ছে ছিল। গতবার জার্মানিতে যাওয়ার পর সেখানে আমার খুব ভালো এক বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে পরিচয় হয়। তার আমন্ত্রণেই যাওয়া হয় বাংলাদেশের ঈদে। ঈদের দিন সকালে প্রথমে সেমাই আর নুডলস খেয়ে মসজিদে যাই। এরপর আমার সহপাঠীর পরিচিতজনের ভেতরে কয়েকটি বাসায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল আমাদের। এরপর দুপুর বেলায় আন্টির হাতের চমত্কার সব রান্না খেয়ে আবার বাইরে বেরিয়েছিলাম আমি আর আমার বন্ধু। আরও অনেক বাংলাদেশি বন্ধুর সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেওয়া হয়েছিল আমাকে। তাদের সবাই আমার সঙ্গে যথেষ্ট আন্তরিক ব্যবহার করেছে। সবাই খুব সাহায্যও করেছে আমাকে। তবে এর আগে বাংলাদেশকে নিয়ে একটা অদ্ভুত আকর্ষণ আর ভীতি মনের ভেতরে কাজ করলেও দেশটাকে ঠিক আমার নিজের দেশের মতোই আপন মনে হয়েছে। আর হ্যাঁ, ভালো কথা, ঈদে আমি মোট ৫০০ টাকা ঈদিও পেয়েছিলাম।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম