শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ জুলাই, ২০১৭

আমি চিরতরে দূরে চলে যাব, তবুও আমারে দেবনা ভুলিতে

সুধীন দাশের শেষ সাক্ষাৎকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমি চিরতরে দূরে চলে যাব,  তবুও আমারে দেবনা ভুলিতে

উপমহাদেশের খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী, সুরকার ও স্বরলিপিকার সুধীন দাশ (১৯৩০-২০১৭)।  নজরুল সংগীতের আদি গ্রামোফোন রেকর্ডের বাণী ও সুর অনুসারে তার প্রণীত মোট ২১ খণ্ডের স্বরলিপি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। তিনিই এ দেশে প্রথম লালনগীতির স্বরলিপি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। সংগীতে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ, নজরুল পদক ও একুশে পদক লাভ করেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন— শেখ মেহেদী হাসান

 

আপনার জন্ম কুমিল্লায়। কেমন ছিল আপনার ছেলেবেলা?

কুমিল্লার তালপুকুর পাড়ে আমার জন্ম। বাবা নিশিকান্ত দাশ ও মা হেমপ্রভা দাশ। ১০ ভাইবোনের মধ্যে আমি সবার ছোট। আমার পূর্ব পুরুষের বাস ছিল ঢাকার বিক্রমপুরে। আমার বাবা বিক্রমপুর থেকে কুমিল্লায় বসতি গড়েন। ছেলেবেলায় আমাদের বাড়িতে চমৎকার এক সাংগীতিক পরিবেশ ছিল। আমার বড় ভাই সংগীতগুরু সুরেন দাশ। খুব ছোটবেলা থেকে আমি তার কাছে গান শিখতাম। বড়দা সুরেন দাশ থাকতেন কলকাতায়, তিনি কুমিল্লায় এলে আমাদের বাড়িতে গানের আসর বসত। স্থানীয় শিল্পীরা চলে আসতেন আমাদের বাড়িতে। কৈশোরে ঈশ্বর পাঠশালায় আমি ভর্তি হয়েছিলাম কিন্তু মন পড়ে থাকত গানে। আমি যখন সপ্তম শ্রেণির ছাত্র তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। ওই সময় কুমিল্লায় বোমা পড়বে এমন আশঙ্কায় কুমিল্লা শহরের সব অফিস-কাচারি স্থানান্তরিত হয়ে যায়। তখন আমাদের স্কুল স্থানান্তরিত হলো ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। সেখানে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হলো না। পরে ভর্তি হলাম কুমিল্লা জিলা স্কুলে। আমাদের প্রধান শিক্ষক ইন্দুভূষণ বড়ুয়া ছিলেন তৎকালীন আইসিএস। তিনি ছিলেন সংগীত অন্তঃপ্রাণ মানুষ। তিনি যখন জানলেন আমি সংগীতচর্চা করি সেই থেকে তার বিশেষ স্নেহ পেতে শুরু করলাম।

 

ছেলেবেলায় কী একটু বাউণ্ডুলে টাইপের ছিলেন।

একটু বাউণ্ডুলে ছিলাম। দুই ভাই এক ক্লাসে পড়তাম, নিয়মমতোই স্কুলে যেতাম। খুব চঞ্চল ছিলাম তো, কিন্তু লেখাপড়ায় ফাঁকি দিতাম না। ম্যাট্রিকুলেশন পর্যন্ত কোনো পরীক্ষায়ই ফেল করিনি। মাইনর বোধ হয় তখন ক্লাস সিক্স পর্যন্ত ছিল, সে পর্যন্ত বৃত্তি পেতাম। দুষ্টুমি করেছি অনেক। কারও বাড়ির আম, জাম, ডাব পেড়েছি। শীতের সময় চুরি করে খেজুরের রস খেয়েছি। অঙ্ক ছাড়া সব বিষয়ে খুব ভালো রেজাল্ট করতাম। ক্লাসফ্রেন্ড অমল ছিল কুমিল্লা রেলস্টেশনের মাস্টার রাধিকামোহন রায়ের ছেলে। অমল আমাকে অঙ্ক শিখিয়ে দিত। ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় ফোর্থ সাবজেক্টের আগের দিন ছিল অঙ্ক পরীক্ষা। মনে আছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সিট পড়েছিল। প্রশ্ন  পেয়ে ঠিক এক ঘণ্টার মধ্যে ৩০ নম্বর একদম কনফার্ম হয়ে গেল। কিছু অঙ্ক মুখস্থ করেছিলাম তা হুবহু লিখে দিলাম। ১৯৪৬ সালে ম্যাট্রিকুলেশনে সেকেন্ড ডিভিশন পেয়ে গেলাম। পরে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে ইন্টারমিডিয়েটে ভর্তি হলাম। দুই বছর পর ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করলাম। ১৯৫০ সালে একই কলেজে বিএ পরীক্ষায় দুটি পরীক্ষা দিয়ে আর পড়াশোনা করলাম না। 

 

ওই সময় তো দেশ ভাগ হয়, দেশ ভাগের কোনো স্মৃতি মনে পড়ে?

দেশ ভাগের কথা এখনো স্পষ্ট মনে পড়ে। মনে পড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কথা। হিন্দু-মুসলিমের ভয়াবহ সে দাঙ্গায় অনেক নীরিহ মানুষের প্রাণ দিতে হয়েছে। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগে আমাদের এলাকার কেউ কেউ ভারতে চলে যায়। 

 

গত শতকের পঞ্চাশ দশকে আপনি একটি গানের স্কুল চালু করেছিলেন।

১৯৫০ সালে কুমিল্লার ঠাকুরপাড়ায় আমার একটি গানের স্কুল ছিল। নাম সুর মন্দির। তখন স্কুলে গান শেখাতাম আর পাশাপাশি দাবা খেলতাম। আমার গানের স্কুলে শিক্ষার্থীর ভিড় ছিল। দীর্ঘকাল আমার দাদার কাছে যেভাবে তালিম নিয়েছিলাম ছাত্রদের সেই শুদ্ধরূপে শেখানোর চেষ্টা করতাম। ১৯৪৮ সালে আমি রেডিওতে তালিকাভুক্ত হই। মনে পড়ে, কুমিল্লা থেকে ঢাকায় এসে নাজিমউদ্দিন রোডের রেডিও সেন্টারে অডিশন দিয়েছিলাম। অডিশন বোর্ডে যারা ছিলেন আমার কাছে তারা ১০/১২টা গান শুনেছিলেন। রবীন্দ্র-নজরুল-আধুনিক সব গানেরই অডিশন দিয়েছিলাম। আমাদের সময় অডিশন অনেক কঠিন ছিল। একটি তানপুরা ছাড়া কোনো যন্ত্রপাতি থাকত না। আজকাল তো অডিশন অনেক সোজা হয়ে গেছে, হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান গায়। অর্ধেক গান গায় হারমোনিয়াম আর অর্ধেক গায় শিল্পী। অডিশন দিয়ে তো বাড়ি চলে গেলাম। কিছুদিন পরেই কন্ট্রাক্ট পেলাম। তারপর থেকে মাসে তিনবার ঢাকায় এসে গান করতাম। গানপ্রতি সম্মানী পেতাম ১০ টাকা। সারা দিন থেকে রেস্টুরেন্টে খেয়ে রাতে কুমিল্লা ফিরে যেতাম। এরপরও দেখতাম চার টাকা, সাড়ে চার টাকা পকেটে। পরে আমাকে ১২ টাকা দিত। ১৯৪৮ সালে ১২ টাকা একটি ছেলের পকেটে থাকা মানে সে তো প্রিন্সের মতো চলত।

 

তখন রেডিওতে অনেক বিখ্যাত শিল্পী যুক্ত ছিলেন। আপনি কার সান্নিধ্য পেয়েছেন।

ওই সময় সুরকার কম ছিল। শিল্পী আবদুল আহাদ, আবদুল হালিম চৌধুরী; আমার সমসাময়িক ছিলেন লতিফ ভাই (আবদুল লতিফ), সোহরাব হোসেন প্রমুখ। তাদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। গান পরিবেশনের পাশাপাশি এক সময় সংগীত পরিচালনার সুযোগ এলো। তারপর নিয়মিত  বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সংগীত পরিচালনা করেছি। তখন রেডিওর ছিল স্বর্ণযুগ।

 

আপনার সুর করা দু-একটি গানের কথা বলবেন?

কবি সিকান্দার আবু জাফর তখন রেডিওর স্টাফ রাইটার। খুব দেশপ্রেমী মানুষ। তিনি গান যে কি লিখতেন তা তো তোমরা জানি, ‘আমাদের সংগ্রাম চলবেই, জনতার সংগ্রাম চলবেই’— এ ধরনের অনেক দেশাত্মবোধক গান তো আছেই, আধুনিক গানও তার ছিল। তার একটি গান তখন হিট করেছিল, ‘আমার জানালা দিয়ে যখন তখন করত যাওয়া-আসা ছোট্ট দুটি চটুল চড়ুই পাখি।’ সে সময় ঠিক এ ধরনের লিরিক গান ছিল না। জাফর ভাই গানটি লিখে প্রখ্যাত সুরকার, সংগীতবিদ আবদুল আহাদকে দিয়েছিলেন। আহাদ ভাই দেখে বললেন, ‘এটা কি গান নাকি? কবিতা লিখে দিয়েছেন, এটার কি সুর হয় নাকি? বলে ফেলে দিয়েছেন।’ এসবের কিছু না বলে জাফর ভাই গানটি আমাকে দিয়ে বললেন, ‘গানটার সুর কইরেন তো।’ সুর করলাম, গানটি হিট হলো। পরে বললেন, আহাদ সাহেব এসব কথা বলেছিলেন। আরও অনেক গীতিকার তখন ছিলেন, তাদের অনেক গানে সুর করেছি। তখনকার শিল্পীরা সেসব গান গেয়েছেন।

 

টেলিভিশনের শুরু থেকে আপনি জড়িত, সেখানকার অভিজ্ঞতা জানতে চাই।

১৯৬৪ সালের ডিসেম্বর মাসে টেলিভিশন চালু হলো। তখন ডিআইটি ভবনে লাইভ অনুষ্ঠান হতো। শুরু থেকেই গান করছি। আমি, আমার স্ত্রী নীলিমা দাশও টেলিভিশনের নিয়মিত কণ্ঠশিল্পী। তবে রেডিওতে গান করছি ১৯৪৮ সাল থেকে। আসলে রেডিওতে গান করার জন্যই দেশের মানুষ আমার নাম জেনেছে। রেডিওতে আমরা সংগীত বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করেছি। তবে টেলিভিশনে কিন্তু আমাকে প্রথমে ডাকেনি, তোমার কাকিমাকে ডেকেছে। আমি তো ২০১০-২০১১ সাল পর্যন্ত টেলিভিশনে নিয়মিত নজরুল, রবীন্দ্র, অতুলপ্রসাদ, ডি এল রায়, রজনীকান্তের গান গেয়েছি। বর্তমানে শরীরের অবস্থা এত খারাপ, বসে থাকতে পারি না, চলতে পারি না। চোখেও তেমন দেখি না। বাড়ি থেকে কোথাও যেতে পারি না। এজন্য টেলিভিশনে যাওয়া হয় না।

 

আপনি প্রথমে রবীন্দ্রসংগীত ও লালনের গান করতেন, নজরুলের গানের সঙ্গে জড়ালেন কীভাবে?

আমি কিন্তু রেডিওতে নজরুল সংগীতশিল্পী ছিলাম না, শেষদিন পর্যন্ত রবীন্দ্রসংগীত গেয়েছি। তবে নজরুলের গানের বাণী ও সুরের যে চরম বিকৃতি চলছিল, তাতে বাধ্য হয়ে প্রতিবাদ করেছিলাম। তারপর নিজ উদ্যোগে স্বরলিপি করতে আরম্ভ করলাম। এ ব্যাপারে কবি তালিম হোসেন সাহেব অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। কলকাতায় যারা ভুল স্বরলিপি করত তাদের অনেকবার সাবধান করেছি; কিন্তু তারা আমার কথা শোনেনি। আমার স্বরলিপি যখন চালু হয়ে গেল, কলকাতার বিকৃত স্বরলিপি বিক্রি তখন বন্ধ হয়ে যায়। নজরুল ইনস্টিটিউট থেকে কয়েকটি বই কলকাতায় নিয়ে গিয়েছিলাম। নজরুল সংগীতের প্রাণপুরুষ জগৎ ঘটক, ধীরেন চন্দ্র মিত্রকে সেগুলো দিলে তারা পরিষ্কার মন্তব্য করলেন—পশ্চিমবঙ্গে শুদ্ধভাবে নজরুল সংগীত বাজবে না, বাজবে বাংলাদেশে। নজরুল ইনস্টিটিউট ১৬টি ও নজরুল একাডেমি পাঁচটিসহ মোট ২১ খণ্ডে আমি প্রায় এক হাজার নজরুল সংগীতের স্বরলিপি করেছি। স্বরলিপির ক্ষেত্রে আমি নজরুলের উপস্থিতিতে রেকর্ডকৃত, আদি গ্রামোফোনে রেকর্ডকৃত গান অনুসরণ করা হয়েছে। এতে কাজী নজরুলের গানের বাণী ও সুর বিকৃতি রক্ষা পাবে।

 

আপনি তো লালন সংগীতের স্বরলিপিও করেছেন।

লালনের স্বরলিপি কিন্তু অনেক পরে করেছি। যখন শিল্পকলায় চাকরি করতাম, সেখানে ক্লাস হতো। আমি, আহাদ ভাই, সোহরাব শিক্ষক। আর কারও নাম মনে করতে পারছি না...। আরেকজন শিক্ষক ছিলেন খোদাবক্স সাঁই। তিনি ছেউড়িয়া লালন আখড়া থেকে এসেছিলেন। লালনের গানও সেখানে শেখানো হতো। তার কাছে সে গান শুনতাম। ফরিদা পারভীন তখন টেলিভিশনে গাইতে আরম্ভ করেছে। তার গানগুলো চমৎকার লাগত। মনে মনে বাসনা ছিল, নজরুলের গান হারিয়ে যাচ্ছিল, তাই প্রতিরোধ করেছি। লালনের গানও তো আমরা সাঁইজির মুখে একরকম শুনি, কলকাতায় আরেকরকম। তখন লালনের গানের স্বরলিপি করলাম। আমার স্বরলিপি অনুযায়ী এক-দেড়শ গান রেকর্ড করা হয়েছে। যে কোনো গীতিকবির গান শুদ্ধরূপে টিকিয়ে রাখতে স্বরলিপি প্রণয়ন জরুরি।

 

আপনি গানের অ্যালবাম করেননি; কিন্তু অসংখ্য শিক্ষার্থীর মাঝে শুদ্ধ সুর ছড়িয়ে দিয়েছেন।

আমাদের সময় অতটা সুযোগও ছিল না, তখন ছিল কলের গান, ক্যাসেটের যুগ। নজরুল ইনস্টিটিউট থেকে আমার একটি মাত্র নজরুল সংগীতের অ্যালবাম বেরিয়েছে। এই ইনস্টিটিউট যখন চালু হলো, তার মূল উদ্দেশ্যই ছিল নজরুল সংগীত শুদ্ধভাবে চর্চা এবং প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের পুরো দায়িত্ব দিল আমাকে। কিন্তু অরগানোগ্রামে দুজন প্রশিক্ষকের পোস্ট ছিল। পরে বিশিষ্ট শিল্পী সোহরাব হোসেনকে আমরা যুক্ত করলাম। নজরুল সংগীতের শুদ্ধতা বজায় রাখতে তিনিও অশেষ অবদান রেখেছেন। আজকে দেশের নজরুল সংগীতের নামকরা শিল্পীর প্রায় সবাই আমাদের দুজনের সেই প্রশিক্ষণের ক্লাসের শিক্ষার্থী ছিল। অকাল প্রয়াত নীলুফার ইয়াসমীন, ফাতেমা-তুজ জোহরা, শাহীন সামাদ, ফেরদৌস আরা, এয়াকুব আলী খান, সাদিয়া আরফিন মল্লিকসহ সবাই নজরুল ইনস্টিটিউটে আমার ছাত্রী ছিল।

 

সংগীতবিষয়ক পরীক্ষক হিসেবেও কাজ করেছেন।

সরকার কর্তৃক বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত ‘নজরুল সংগীত স্বরলিপি প্রমাণীকরণ পরিষদ’-এর সদস্য, নজরুল ইনস্টিটিউট, নজরুল একাডেমি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি সংগীত মহাবিদ্যালয়ের সিলেবাস কমিটির সদস্য, পরীক্ষক হিসেবে কাজ করেছি। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেতারের অডিশন বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ করেছি। এ ছাড়া বাংলাদেশ নজরুল সংগীত শিল্পী সংস্থা ও রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থার সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি।

 

আপনার পরিবারের কথা জানতে চাই।

আমার স্ত্রী নীলিমা দাশ কুমিল্লার মেয়ে। সে আমার বড় ভাই সুরেন দাশের কাছে গানের তালিম নিত। মাঝেমধ্যে আমি ওর গান তুলে দিতাম। এভাবেই নীলিমার সঙ্গে পরিচয়। এক পর্যায়ে তার সঙ্গে আমার বিয়ে হলো। আমাদের একমাত্র পুত্র গিটারিস্ট নিলয় দাশ ও রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী কন্যা সুপর্ণা দাশ। নিলয় ২০০৬ সালে মাত্র ৪৫ বছর বয়সে আমাদের ছেড়ে চলে গেছে।

 

নতুন শিল্পীদের কাছে আপনার প্রত্যাশা কী?

নিয়মিত শুদ্ধ সুরের চর্চা। সারা জীবন মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। এজন্য বলব, শিল্পী হওয়ার আগে একজন ভালো মানুষ হতে হবে। 

 

আপনার প্রিয় উক্তি কী?

আমি চিরতরে দূরে চলে যাব, তবুও আমারে দেব না ভুলিতে...।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম