শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৫ জুন, ২০২০

ইসলামের ইতিহাসে উজ্জ্বল কালো মানুষদের কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের ইতিহাসে উজ্জ্বল কালো মানুষদের কথা

ইসলামে সব বর্ণের সমান মর্যাদা

পৃথিবীর বুকে ইসলাম এবং মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমন ছিল সমগ্র মানবজাতির জন্য আশীর্বাদ স্বরূপ। এখানে জাতি, গোত্র কিংবা বর্ণের কোনো বৈষম্য নেই। পবিত্র কোরআনের ৪৯ নম্বর সূরা হুজুরাতের ১৩ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, ‘‘হে মানুষ! আমি তোমাদের এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি, পরে তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে, যাতে তোমরা একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হতে পার।’’ একইভাবে ৩০ নম্বর সূরা রুমের ২২ নম্বর আয়াতে বর্ণিত হয়েছে যে, “আর তার (আল্লাহ্র) নিদর্শনাবলির মধ্যে অন্যতম নিদর্শন, আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র্য। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)ও গোত্র বা বর্ণ নয়, বরং ইমান, আকিদা ও চরিত্রের ওপর গুরুত্ব দিতেন।

তিনি বারংবার পবিত্র কোরআনের ৩ নম্বর সূরা আলে ইমরানের ১০৬ নম্বর আয়াত এবং ৩৯ নম্বর সূরা জুমার ৬০ নম্বর আয়াতের কথা স্মরণ করতেন; যেখানে বলা হয়েছে, পরকালে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপনকারী এবং সৎ ব্যক্তির মুখ থাকবে সাদা বা উজ্জ্বল। আর যারা অবিশ্বাস করেছে বা আল্লাহর প্রতি দোষারোপ করেছে, তাদেরই মুখ হবে কালো। বর্ণবাদ ছিল না বলেই ইসলামে সাম্যের বাণী জাতি, ধর্ম, বর্ণ ভেদে সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়। ইসলাম ধর্মের ভিত্তি স্থাপন, প্রচার, প্রসার ও সুরক্ষায় অতুলনীয় ভূমিকা রেখেছেন অসংখ্য কালো বর্ণের মানুষ। এদের মধ্যে ইসলামের প্রাথমিক যুগে কয়েকজন কালো সাহাবি বা উম্মতের অবদান ইতিহাসের পাতায় নতুন অধ্যায় সংযোজন করেছে। পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে পবিত্র ঘর কাবার দেয়াল ও পর্দার কালো রং সব মুসলমানের শ্রদ্ধার পাত্র।

 

হজরত সুমাইয়া (রা.) প্রথম শহীদ

বহু ত্যাগ ও তিতিক্ষার বিনিময়ে পৃথিবীর বুকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শান্তির ধর্ম ইসলাম। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ এবং ইসলাম প্রচারের অভীষ্ট লক্ষ্যে কাজ করেছেন লাখো কোটি মুসলমান। ইসলামের জন্য জীবন উৎসর্গকারী ও শহীদের মর্যাদাপ্রাপ্ত মুসলমান নারী-পুরুষের সংখ্যাও কম নয়। তবে মহানবী (সা.) কর্তৃক নবুয়ত প্রাপ্তির পর ইসলাম ধর্মকে ভালোবেসে যারা ইসলামেরই স্বার্থে জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং শহীদ হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন, হজরত সুমাইয়া (রা.) তাঁদের পথপ্রদর্শক। কারণ গোপনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের অপরাধে তাঁকে কঠোর শাস্তি দেওয়া হয় এবং সবশেষে তাঁকে হত্যা করা হয়। তাই তিনিই ইসলামের ইতিহাসে প্রথম শহীদ হিসেবে স্বীকৃত। হজরত হুমাইয়া (রহ.) ছিলেন তৎকালীন মক্কার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি। ‘আবু হুদাইফাহ ইবনে আল মুঘগিরাহর দাসী আবু হুদাইফাহ ছিলেন মক্কার মাখজুম গোত্রভুত। এই মাখজুম গোত্র বংশ মর্যাদায় ছিল উচ্চস্থানীয়। হারানো ভাইকে খুঁজতে ইয়েমেন থেকে মক্কায় আসা মাধহিজ বংশোদ্ভূত যুবক হজরত ইয়াসির ইবনে আমির (রা.) এর ঠাঁই হয় মক্কার নেতা আবু হুদাইফাহ্ ইবনে আল মুঘগিরাহর বাড়িতে। এই বাড়িতেই দাসী সুমাইয়া (রা.) এর সঙ্গে। ইয়েমেনের যুবক হজরত ইয়াসির ইবনে আমির (রা.)-এর বিবাহের ব্যবস্থা করেন তাদের মনিব আবু হুদাইফাহ। উল্লেখ্য, স্বামী ইয়াসির ইবনে আমির (রহ.)ও ইসলাম ধর্ম গ্রহণের কারণে শহীদ হন এবং ইসলামের ইতিহাসে দ্বিতীয় শহীদ হওয়ার গৌরব লাভ করেন। তাদের পুত্রের নাম ছিল হজরত আম্মার (রহ.)। তবে এই পরিবারের আরও দুই সন্তান হজরত হারথ (রহ.) ও হজরত  আবদুল্লাহ (রহ.) তাদের হজরত ইয়াসির ইবনে আমির (রহ.)এর সন্তান হলেও হজরত সুমাইয়া (রহ) এর গর্ভজাত সন্তান কি না, তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে সাতজন ভাগ্যবান মানুষ প্রথম মুসলমান হয়েছিলেন, হজরত সুমাইয়া (রহ.) তাদের একজন। এক বর্ণনা মতে, অন্যরা হলেন হজরত আবু বকর (রা.), হজরত বিলাল (রা.), হজরত খাব্বাব (রা.), হজরত সুয়াইব (রা.) এবং হজরত আম্মার (রা.)। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর বর্ণনা শুনে হজরত সুমাইয়া (রহ.) তাঁর পরিবারসহ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং মূর্তিপূজা বন্ধ করেন। ফলে দীর্ঘদিন মূর্তিপূজায় অভ্যস্ত কুরাইশ ও অন্যান্য মক্কাবাসী তা মেনে নিতে পারেনি। হজরত সুমাইয়া (রহ)কে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে নিজেদের পক্ষে ফেরত নিতে নানাভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। দিনের পর দিন স্বামী-সন্তানসহ হজরত সুমাইয়া (রহ)-কে মোটা কাপড় বা জুব্বা পরিয়ে মরুভূমির কড়া রোদে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। একদা পানির মটকায় চুবিয়ে মটকাটিকে দড়ি দিয়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়। একদল গবেষকের মতে, হজরত সুমাইয়া (রহ) ছিলেন ক্ষীণকায় কালো স্বরস্তা মহিলা।

কিন্তু শত অত্যাচারের মধ্যেও তিনি ইমানের শক্তিতে বলীয়ান ছিলেন এবং কোনো অবস্থায় কালেমা ত্যাগ করতে রাজি ছিলেন না। তৎকালে নিষ্ঠুরতার জন্য কুখ্যাত ছিলেন মুখজুম গোত্রের আবু জাহেল। প্রকৃত মনিব আবু হুদাইফাহ্র মৃত্যুর পর হজরত সুমাইয়া (রহ)-এর ওপর অত্যাচার ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। এরই মাঝে কুখ্যাত আবু জাহেলের দৃষ্টিগোচর হলে হজরত সুমাইয়া (রহ)-এর জীবনে আরও দুর্ভোগ নেমে আসে। এরই এক পর্যায়ে আবু জাহেল ইসলাম ত্যাগের আহ্বানে সাড়া না দেওয়ায় হজরত সুমাইয়া (রহ)-কে বর্শার আঘাতে হত্যা করে। আবার কারও মতে ধারালো ছুরির আঘাতে তাকে হত্যা করা হয়। পরবর্তীকালে বদরের যুুদ্ধে আবু জাহেলের মৃত্যু ঘটলে হজরত মুহাম্মদ (সা.) হজরত সুমাইয়া (রহ)-এর পুত্র আম্মারকে বলেন যে, আল্লাহ, তার (আম্মারের) মায়ের হত্যাকারীকে হত্যা করেছেন।

 

 

আম্মার ইবনে ইয়াসির- বীরযোদ্ধা

আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.) মুসলমানদের কাছে বিশেষত শিয়া সম্প্রদায়ের কাছে বিশেষ শ্রদ্ধার পাত্র। তিনি ছিলেন তৎকালীন হিজাজের (বর্তমান সৌদি আরব) মাখজুম গোত্রভুক্ত। তার বাবা ইয়াসির (রা.) ছিলেন মূলত ইয়েমেনের বাসিন্দা, যিনি পরবর্তীতে মক্কায় বসতি গড়েন। তিনি মক্কার তৎকালীন নেতা আবু হুদাইফার কালো দাসী হজরত সুমাইয়া (রা.)কে বিবাহ করেন। তাদেরই ঘরে জন্ম নেন হজরত আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.)। তাই জন্ম সূত্রেই তিনি ছিলেন কৃষ্ণবর্ণের এবং পারিবারিকভাবে আবু হুদাইফার ক্রীতদাস কিন্তু ইসলামের সুমহান বাণী শুনে বিশেষত হজরত আবু বকর (রা.)-এর প্রভাবে এই পরিবার গোপনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে অত্যাচারের মাধ্যমে তাদের ইসলাম ত্যাগের প্রচেষ্টা চালায় তাদের মনিব ও অন্যান্য কুরাইশ। কিন্তু ইমানের বলে বলীয়ান তার বাবা হজরত ইয়াসির (রা.) এবং মা হজরত সুমাইয়া (রা.) অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে আবু জাহেলের হাতে নির্মমভাবে প্রাণ হারান। তবুও ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করেননি। এ সময় হজরত আম্মার (রা.) অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। এরপর শুরু হয় তার সংগ্রামী জীবন। উল্লেখ্য, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্মের কাছাকাছি সময়ে হজরত আম্মার (রা.) জন্মগ্রহণ করেন এবং তারই মধ্যস্থতায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) এবং হজরত খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ (রা.)-এর বিবাহ সম্পন্ন হয় বলে বর্ণিত আছে।

মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচলেও হজরত আম্মার (রা.)-এর প্রতি অত্যাচারের মাত্রা ক্রমেই বাড়াতে থাকে আবু জাহেল ও তার দোসররা। এক পর্যায়ে অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে হজরত আম্মার (রা.) কুরাইশদের দেব-দেবীর প্রশংসা করে জীবন বাঁচান। পরক্ষণেই তিনি হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে ছুটে যান এবং কান্নাজড়িত কণ্ঠে সমগ্র ঘটনা বর্ণনা করেন। মহানবী (সা.)-এর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অত্যাচারের কারণে মুখে দেব-দেবীর প্রশংসা করলেও অন্তর থেকে তিনি ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর প্রতি পূর্ণ আনুগত্য পোষণ করেন। এমনি এক প্রেক্ষাপটে পবিত্র কোরআনের ১৬তম সূরা আন নাহলের ১০৬তম আয়াত নাজিল হয়, যেখানে যাদের অন্তরে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস ও ইমান রয়েছে তারা কারও অত্যাচারে বা চাপে বাহ্যিকভাবে আল্লাহর প্রতি অবিশ্বাসের কথা বললেও শাস্তি পাবে না বলে আশ্বস্ত করা হয়েছে। আবু জাহেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে হজরত আম্মার (রা.) মহানবী (সা.)-এর পরামর্শক্রমে অন্য মুসলমানদের সঙ্গে মদিনায় হিজরত করেন। পরে মহানবী (সা.) এর মদিনায় হিজরতের সময়ও তার সঙ্গী হন। মহানবী (সা.) এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে সামনে থেকে ইসলাম রক্ষার জেহাদে নেতৃত্ব দেন হজরত আম্মার (রা.)। বদর, ওহুদ ও খন্দকের যুদ্ধে মুসলমান সৈন্যদের একটি অংশের নেতৃত্ব দেন তিনি। কখনো ঝা-া হাতে শত্রুর মনে ত্রাসের সঞ্চার করেন। তবে জীবদ্দশায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) হজরত আম্মার (রা.)-এর পরকালে সম্মান এবং ইহকালে শত্রুর হাতে মৃত্যুর ভবিষ্যৎ বাণী করেছিলেন বলে বর্ণিত আছে। বাস্তবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মৃত্যুর পর ইসলামের ইতিহাসে যে বিভক্তি শুরু হয়, তার নির্মম শিকার হন হজরত আম্মার (রা.)। হজরত আবু বকর (রা.)-এর সময় যে ‘রিদ্দা’ বা আন্তঃকোন্দল শুরু হয়, তারও নির্মম শিকার হন হজরত আম্মার (রা.)। হজরত ওমর (রা.)-এর আমলে তিনি ইরাকের কুফা অঞ্চলের গভর্নর নিযুক্ত হন। তবে বিভিন্ন কারণে তিনি হজরত ওসমান (রা.)-এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেন এবং ‘উটের যুদ্ধ’ এবং ‘সিফফিনের যুদ্ধে’ হজরত আলী (রা.)-এর মূল সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেন। সিফফিনের যুদ্ধের সময় সিরিয়ায় শহীদ হন হজরত আম্মার (রা.)। সিরিয়ার রাক্কা শহরে তাকে সমাহিত করা হয় এবং তার কবরে একটি সৌধ বা মাজার নির্মিত হয়। সিরিয়ায় চলমান যুদ্ধের শুরুতে অর্থাৎ ২০১০ সালের ১২ মার্চ আল-কায়েদার রোমার আঘাতে এই মাজার ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।

 

 

সূরা লোকমানে উল্লিখিত পুত্রদের প্রতি লোকমান হাকিমের উপদেশ

১। আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।

২। আল্লাহর কোনো শরিক কোরো না। শরিক করা চরম সীমালঙ্ঘন।

৩। পিতা-মাতার প্রতি ভালো ব্যবহার কর।

৪। আল্লাহর প্রতি ও পিতা-মাতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও।

৫। আল্লাহর কাছে সবাইকে ফিরে যেতে হবে।

৬। পিতা-মাতা যদি আল্লাহর শরিক করতে বলে, তবে তা মানবে না, কিন্তু পৃথিবীতে পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ভাবে বসবাস করবে।

৭। যারা আল্লাহর পথে চলে, তাদের অনুসরণ কর।

৮। কোনো কিছু যদি সরিষার দানার পরিমাণও হয় এবং তা যদি পাথরের মধ্যে বা আকাশ বা মাটির নিচে থাকে, আল্লাহ তাও উপস্থিত করবেন।

৯। আল্লাহ দূরদর্শী ও সব বিষয়ে খবর রাখেন।

১০। নামাজ কায়েম কর।

১১। সৎকর্মের নির্দেশ দাও।

১২। বিপদে-আপদে ধৈর্যধারণ কর।

১৩। মানুষের সামনে গাল ফুলিও না।

১৪। অহঙ্কার করে মাটিতে পা ফেলবে না, সংযতভাবে ফেলবে।

১৫। আল্লাহ উদ্ধত ও অহঙ্কারীকে ভালোবাসেন না।

১৬। গলার আওয়াজ নিচু করে কথা বলবে, গর্দভের গলার আওয়াজই (পৃথিবীতে) সবচেয়ে শ্রুতিকটু (উচ্চ)।

 

লোকমান হাকিম- যাঁর নামে ৩১ নম্বর সূরা

পবিত্র কোরআন শরিফের ৩১ নম্বর সূরার নাম সূরা লোকমান। পবিত্র কোরআনে একজন নারী (হজরত মারিয়াম আ.) এবং একজন পুরুষের নামে সূরা নাজিল হয়েছে। এসব পুরুষের মধ্যে একমাত্র লোকমান আল হাকিম ছাড়া বাকি সবাই নবী-রসুল নামে স্বীকৃত। তবে লোকমান হাকিমও একজন নবী ছিলেন বলে মনে করেন কেউ কেউ। তবে কোরআন বা হাদিস তা সমর্থন করে না।

ইতিহাসের বর্ণনামতে, খ্রিস্টপূর্ব ১১০০ অব্দে তৎকালীন নুবিয়া (যা বর্তমানে সুদান নামে পরিচিত) নামকস্থানে লোকমান হাকিমের আবির্ভাব ঘটে। পারস্য, তুরস্ক এবং আরবি সাহিত্যে ও লোকগাথায় লোকমান হাকিমের নামে বহু গল্প ও কিংবদন্তি স্থান পেয়েছে। আরেক দল গবেষক হজরত মুহাম্মদ (সা.) কর্তৃক ইসলাম প্রচারের বহু আগে অতিমানবীয় গুণসম্পন্ন এক ব্যক্তির অস্তিত্ব আবিষ্কার করেছেন, যার নাম লোকমান। তিনি বর্তমান ইয়েমেনের নিকটবর্তী আল আহকাফ নামকস্থানে বসবাস করতেন। তবে তিনি পবিত্র কেরআনে বর্ণিত লোকমান হাকিম কিনা তা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

তবে লোকমান হাকিম যে কৃষ্ণ বর্ণের ক্রীতদাস ছিলেন এ বিষয়ে সব গবেষকই একমত। সেই আমলে পশু-পাখির মতো দরিদ্র ও অনুন্নত দুর্গম এলাকা থেকে ক্রীতদাস শিকার বা বন্দী করা হতো। লোকমান হাকিমকেও একইভাবে বন্দী করা হয় এবং এক মনিবের কাছে বিক্রি করা হয়। এই মনিব লোকমান হাকিমের মধ্যে বিশেষ প্রতিভা, তীক্ষ বুদ্ধি এবং ঐশ্বরিক জ্ঞান লক্ষ্য করেন। কথিত আছে, একদা তাঁর মনিব পরীক্ষাস্বরূপ লোকমান হাকিমকে একটি ভেড়া জবাই করে ভেড়ার নিকৃষ্ট অংশ নিয়ে আসতে বলেন। লোকমান হাকিম ভেড়ার জিহ্বা এবং হৃৎপিন্ড  নিয়ে হাজির হন। একইভাবে অন্যদিন আরেকটি ভেড়া জবাই করে ভেড়ার উৎকৃষ্ট অংশ আনতে বলা হলে লোকমান হাকিম ভেড়ার আবারও জিহ্বা এবং হৃৎপিন্ড  নিয়ে হাজির হন। এর ব্যাখ্যা চাওয়া হলে, বিজ্ঞ লোকমান হাকিম বলেন যে, কোনো ব্যক্তির জিহ্বা ও হৃদয় যদি ভালো হয় তবে সে সৎ ও ন্যায়ের পথে ধাবিত হয়। একই জিহ্বা এবং হৃদয় যদি মন্দ হয়, তবে পৃথিবীর যাবতীয় মন্দ কাজে সে জড়িয়ে পড়ে। তাই জিহ্বা এবং হৃৎপিন্ড  হলো এরই ধারে দেহের উৎকৃষ্ট ও নিকৃষ্ট অংশ। লোকমান হাকিমের এই ব্যাখ্যা তাঁর মনিবকে বিস্মিত করে। তাই তিনি লোকমান হাকিমকে সমীহ করে চলতেন।

লোকমান হাকিমের পরিচয় নিয়ে একাধিক তথ্য পাওয়া যায়। এক ধরনের বর্ণনায় তাকে লোকমান ইবনে আনকা ইবনে সাদুন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আবার জেরুজালেমের প্রবীণ ব্যক্তি লোকমান ইবনে থারানই পবিত্র কোরআনে বর্ণিত লোকমান হাকিম বলে মনে করেন কেউ কেউ। অন্যত্র লোকমান হাকিম হজরত আইয়ুব (আ.) এর চাচা ‘ধাজার’-এর পুত্র ছিলেন বলে উল্লেখিত। একাধিক গ্রন্থে তাকে হজরত দাউদ (আ.) এর আমলের বিচারক বলে বর্ণিত হয়েছে। তৎকালে নবী-রসুলগণ তথা মানব সম্প্রদায় বর্তমানে অকল্পনীয় মাত্রায় দীর্ঘজীবী ছিলেন বলে ধারণা করা হয়। এক বর্ণনায় লোকমান হাকিম ১০০০ (এক হাজার) বছর বেঁচে ছিলেন বলে উল্লেখিত। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় তিনি প্রকৃতি থেকে অনেক কিছু শিখেছেন বলে বিশ্বাস করত আরব সম্প্রদায়। এই ধারণা মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর সময়ও প্রচলিত ছিল।

তবে লোকমান হাকিমের জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে ধারণা পরিষ্কার করতে মহান আল্লাহ ৩১ নম্বর সূরা লোকমানের ১২ নম্বর আয়াতে বলেছেন, ‘আমিই লোকমানকে হিকমত দান করেছিলাম এই বলে, (যে) আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।’ লোকমান হাকিম তার ছেলেদের যেসব উপদেশ দিয়েছেন, তা সূরা লোকমানে উল্লেখিত এবং পবিত্র কোরআনের অংশ।

 

হজরত বিলাল (রা.) প্রথম মুয়াজ্জিন

ইসলামের প্রাথমিক যুগে অমানবিক নির্যাতন সহ্য করেও এক আল্লাহর প্রতি আনুগত্য প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে বিরল দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী সাহাবির নাম হজরত বিলাল ইবনে রাবাহ আল হাবাসি (রা.)। তৎকালীন ‘হেজাজ’ অঞ্চলে বর্তমানে সৌদি আরবে ৫৮০ খ্রিস্টাব্দে তার জন্ম হয়। রাজকন্যা হয়েও দাসীতে পরিণত হন তার মা হোমামা। বাবা রাবাহ যুদ্ধক্ষেত্রে বন্দী হয়ে দাসত্ববরণ করেন। প্রথা মোতাবেক দাস-দাসীর ঘরে জন্ম নিয়ে হজরত বিলাল (রা.)ও দাসে পরিণত হন। বিভিন্ন গ্রন্থমতে, হজরত বিলাল (রা.) ছিলেন কালো, লম্বা, মোটা ঠোঁট, চ্যাপ্টা নাক এবং কোঁকড়ানো চুলবিশিষ্ট। তবে তার কণ্ঠ ছিল ভরাট ও শ্রুতিমধুর।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) কর্তৃক ইসলাম প্রচারের প্রাথমিক দিনগুলো ছিল ভয়ঙ্কর ও ঝুঁকিপূর্ণ। ইসলাম ও মানবতার শত্রু তৎকালীন কুরাইশগণ তখন ইসলাম গ্রহণকারীদের শত্রুরূপে গণ্য করত এবং তাদের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাত। এমনি এক প্রতিকূল পরিবেশে হজরত বিলাল (রা.) ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং এক আল্লাহর আনুগত্য প্রকাশ করে ‘ওয়াহেদ’ (অর্থাৎ এক) উচ্চারণ করতে থাকেন। এতে বহু দেব-দেবীর উপাসক কুরাইশরা বিশেষত হজরত বিলাল (রা.)-এর মনিব উমাইয়া ইবনে খালফ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। ফলে তারা অমানবিক অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় হজরত বিলাল (রা.)-এর ওপর। প্রথম দিকে তাকে বেঁধে চাবুক ও লাঠি দিয়ে পেটানো হতো। পরবর্তীতে তাকে কড়া রোদে উত্তপ্ত বালুর ওপর শোয়ানো হতো এবং বুকের ওপর ভারী পাথর চাপা দেওয়া হতো। গরমে তার চামড়া, গোশত ও চর্বি পুড়ে হাড় বের হয়ে গিয়েছিল। ক্রমাগত অত্যাচারে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলতেন। আবার জ্ঞান ফিরলেই তিনি বলতেন ‘ওয়াহেদ’ অর্থাৎ আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়। অথচ এই একটি শব্দ (ওয়াহেদ) উচ্চারণ বন্ধ করার বিনিময়ে কুরাইশরা অত্যাচার বন্ধ করা এমনকি মুক্তি প্রদানের নিশ্চয়তাও দেয়। সব শেষে প্রকাশ্যে না বলে মনে মনে উচ্চারণের প্রস্তাবও দেওয়া হয়। কিন্তু সব অত্যাচার সহ্য করেও তিনি কণ্ঠে ধারণ করেন ‘ওয়াহেদ’ আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়, তার এই করুণ অবস্থার কথা জেনে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নির্দেশে হজরত আবু বকর (রা.) একজন শক্ত সামর্থ্যবান ক্রীতদাসের বিনিময়ে হজরত বিলাল (রা.)-কে মুক্ত করেন, সেই থেকে আমৃত্যু তিনি ইসলামের জন্য খেদমত করেছেন।

হজরত বিলাল (রা.) ছিলেন সততা ও বিশ্বস্ততার মূর্ত প্রতীক। কাবাঘরের চাবি তার তত্ত্বাবধানে রাখা হয়, যুদ্ধের জন্য ধনসম্পদ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের দায়িত্ব পান এবং যুদ্ধ ক্ষেত্রে প্রাপ্ত সব গণিমত বা দখলকৃত ধন-সম্পদ বণ্টনের দায়িত্ব ছিল হজরত বিলাল (রা.)-এর ওপর। পৃথিবীর বুকে প্রথম আজান ধ্বনিত হয় তারই কণ্ঠে। প্রথমে মদিনার মসজিদ আল নববীতে তিনি আজান দেন। মক্কা বিজয়ের পর কাবাঘরের ছাদে দাঁড়িয়ে তিনিই প্রথম আজান দেন। তার শ্রুতিমধুর আজানের ধ্বনি সবারই প্রিয় ছিল। অনেকেই ভাবতেন হজরত বিলাল (রা.) আজান না দিলে পৃথিবীতে ভোর হবে না। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর মৃত্যুর পর আবেগের কারণে হজরত বিলাল (রা.) আর আজান দিতে পারতেন না। বিশেষত ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ’ উচ্চারণের সময় তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলতেন। মহানবী (সা.)-এর জন্য শোক সহ্য করতে না পেরে মক্কা-মদিনা ছেড়ে তিনি সিরিয়ার দামেস্কে চলে যান। কথিত আছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা মা ফাতেমা (রা.) এবং দৌহিত্র হজরত ইমাম হাসান (রা.) ও হোসেন (রা.)-এর অনুরোধ এবং দামেস্কে সফররত দ্বিতীয় খলিফা হজরত ওমর (রা.)-এর অনুরোধে হজরত বিলাল (রা.) আজান দেওয়ার চেষ্টা করেও সফল হননি। মৃত্যুর আগে পরলোকে প্রিয় নবী (সা.)-এর সান্নিধ্য লাভের জন্য তিনি ব্যাকুল হয়ে ওঠেন। ৬৩৮ বা ৬৪০ সালের ২ মার্চ তার মৃত্যু ঘটে। দামেস্কের আল সাগির সমাধিতে তাকে সমাহিত করা হয়। পৃথিবীর অন্য কিছু অঞ্চলেও তার কবর রয়েছে বলে দাবি করেন স্থানীয় এলাকাবাসী। হজরত বিলাল (রা.) পৃথিবীতে থাকতেই বেহেশতে যাওয়ার সুসংবাদ পান স্বয়ং মহানবী (সা.)-এর কাছ থেকে।

 

আরও কয়েকজন আলোকিত কালো মানুষ

তারিক বিন জিয়াদ : ৭১১-৭১৮ সালে স্পেন ও পর্তুগাল জয়ে মুসলমানদের নেতৃত্ব দেন।

উম্মে আয়মান : মহানবী (সা.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণকারী প্রথম দিককার নারী, যিনি মহানবী (সা.)- এর জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সঙ্গে ছিলেন ও যুদ্ধে আহতদের চিকিৎসা করতেন।

উবদা ইবনে আস সামিট : ইসলামের প্রাথমিক যুগে ধর্মান্তরিত হন, বদর ও ওহুদের যুদ্ধে অংশ নেন এবং মিসর জয়ে মুসলমান সেনাদের নেতৃত্ব দেন।

উসামা ইবনে জায়েদ : মহানবী (সা.)-এর অন্যতম ঘনিষ্ঠ সাহাবি এবং ১৭ বছর বয়সে সর্বকনিষ্ঠ সেনাপতি হিসেবে যুদ্ধ করেন।

সাদ আল আসওয়াদ : মহানবী (সা.)-এর সাহাবি, যিনি এক যুদ্ধে শহীদ হন। মহানবী (সা.) তার মৃতদেহ কোলে নিয়ে কেঁদে ছিলেন বলে বর্ণিত আছে।

জুলাইবিব : মহানবী (সা.) কে সার্বিক সেবা করতেন। মৃত্যুর পর মহানবী (সা.) স্বয়ং তার কবর গর্ত করেন এবং গোসল ছাড়াই সমাহিত করে তাকে শহীদ আখ্যা দেন।

মিহজা বিন সালেহ : মহানবী (সা.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণকারী সাহাবি। বদরের যুদ্ধে প্রথম শহীদ মুসলমান।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ