শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

ভারতের ঐতিহাসিক যত মসজিদ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের ঐতিহাসিক যত মসজিদ

দিল্লির জামে মসজিদ

দিল্লির জামে মসজিদ বিশ্বজুড়ে নান্দনিক সৌন্দর্যমন্ডিত মসজিদগুলোর একটি। মসজিদের ফাটলে এবং তার সিঁড়ি ও গম্বুজের ওপরে শত শত পায়রার বসতি স্থাপন করার দৃশ্য চোখ জুড়িয়ে দেয়। জামে মসজিদে একসঙ্গে ২৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। দিনে মসজিদের সমৃদ্ধ স্থাপত্য নকশা অধ্যয়নের জন্য খোলা থাকে। মসজিদটির নির্মাণ কাজ ১৬৫০ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয় এবং ১৬৫৬-এ শেষ হয়। মসজিদ প্রাঙ্গণের তিন দিক থেকে উন্মুক্ত দ্বার রয়েছে। পূর্বদিকের দ্বারের ছাদটির ওপর মৌচাকের মতো খোদাই করা খিলান নির্মিত। বেশ কিছু ছোট সুদৃশ্য গম্বুজ দ্বারা সুসজ্জিত করা। নামাজের হলের দৈর্ঘ্য ৬১ মিটার প্রস্থ ২৭ মিটার। নামাজের স্থানের তাৎপর্যতার কারণে এটিকে  ১.২ মিটার উত্থাপিত করে বানানো হয়েছে। মসজিদের সামনের পিশ্তাকটি সাদা মার্বেলের ওপরে লাল বেলে পাথরের নকশা করা। পিশ্তাকের ওপরে খিলানযুক্ত ওয়ালের বেড়া করা এবং সামনের দুই  কোনায় চিকন  দুটি মিনার আছে।


আদিনা মসজিদ

আদিনা মসজিদ পশ্চিমবঙ্গের মালদহে অবস্থিত। স্থাপত্যকলায় সিরিয়ার উমাইয়া মসজিদের আদলে তৈরি আদিনা মসজিদ। এটি একসময় দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম মসজিদ হিসেবে সুপরিচিত ছিল। লোকমুখে কথিত আছে, এই মসজিদে একসঙ্গে ১ লাখ মানুষ নামাজ আদায় করতে পারতেন। তা অবশ্য আদিনা মসজিদের ধ্বংসাবশেষ দেখেই অনুমান করা যায়। এই মসজিদ কবে তৈরি হয়েছিল তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে খানিক মতভেদ থাকলেও মসজিদের পেছনের দেওয়াল থেকে পাওয়া একটা শিলালিপি থেকে জানা যায় সুলতান শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহের পুত্র এবং উত্তরসূরি সিকান্দার শাহ ১৩৭৩ সাল নাগাদ এই আদিনা মসজিদ নির্মাণ করিয়েছিলেন রাজকীয় মসজিদ হিসেবে। 

আদিনা মসজিদ ১৩৬৪ সালে কমিশন করা হয়। ষোড়শ শতাব্দীতে মুঘল সাম্রাজ্যের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গ সালতানাত ভেঙে যায়। এই মসজিদ উত্তর-দক্ষিণে ৫২৪ ফুট লম্বা ও ৩২২ ফুট চওড়া। এতে ২৬০টি থাম ও ৩৮৭টি গম্বুজ আছে। মসজিদের নকশায় বাংলা, আরবি, ফার্সি ও বাইজেন্টাইন স্থাপত্য অন্তর্ভুক্ত। যদিও মসজিদটি তার আকারের কারণে দূর থেকেই দৃষ্টি কেড়ে নেয়। এই মসজিদের পরিকল্পনা দামেস্কের বড় মসজিদের অনুরূপ। মসজিদের পেছন থেকে একটি পাথরের শবাধার খুঁজে পাওয়া গেছে। অনেকের বিশ্বাস, সেখানে ছিল সুলতান সিকান্দার শাহের সমাধিকক্ষ। তবে ওখানে সুলতানের কোনো সমাধি ছিল না।


টিপু সুলতান মসজিদ

টিপু সুলতান শাহী মসজিদ কলকাতার একটি বিখ্যাত মসজিদ। ১৮৪২ সালে টিপু সুলতানের কনিষ্ঠ পুত্র প্রিন্স গোলাম মুহাম্মদ এই মসজিদটি নির্মাণ করান। অতীতে মসজিদে প্রার্থনাকারীদের অজু করার জন্য একটি বড় পুকুর খনন করা হয়েছিল। বর্তমানে এই পুকুরটির কোনো অস্তিত্ব নেই। এ মসজিদের অপর বৈশিষ্ট্য হলো এর প্রাঙ্গণে বিভিন্ন জাতের কবুতরের দীর্ঘদিনের বসবাস। নামাজিরা নামাজের পর নিয়মিত কবুতরদের খেতে দেন। কেউ চাইলে গোটা রমজান এখানেই কাটাতে পারেন। বর্তমানে অনেকেই শুয়ে-বসে কোরআন পাঠের মধ্য দিয়ে মসজিদ প্রাঙ্গণে দিন কাটাচ্ছেন। রমজান মাসে ব্যবস্থা থাকে ইফতারের। মসজিদটিতে নামাজ পরিচালনার জন্য একজন ইমাম ও মুয়াজ্জিন ছাড়াও দেখভালের জন্য রয়েছেন বেশ কয়েকজন। টিপু সুলতানের ১১তম ও কনিষ্ঠ পুত্র প্রিন্স গোলাম মুহাম্মদ তার বাবা টিপু সুলতানের স্মরণে মসজিদটি নির্মাণ করেন। মধ্য কলকাতার এসপ্ল্যানেড অঞ্চলে ১৮৩২ খ্রিস্টাব্দে জমি কিনে প্রথম মসজিদটি নির্মাণ করেন তিনি, যা শেষ হয় ১৮৪২ সালে। ১৯৮০-এর দশকে মাটির নিচ দিয়ে কলকাতায় মেট্রোরেল নির্মাণের সময় মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।


পালাইয়া জুমা পল্লী

পালাইয়া জুমা পল্লী বিশ্বের চতুর্থ প্রাচীনতম মসজিদ। এটিকে ভারতের প্রথম মসজিদ হিসেবে মনে করা হয়। এই মসজিদটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে ১ হাজার বছরের ইসলামী ঐতিহ্য ও ইতিহাস। ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে অবস্থিত এটি। ইসলামী সংস্কৃতির জন্য পরিচিত এই মসজিদটি ৬২৮-৬৩০ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত হয়েছিল। এখানে ভ্রমণ করেছেন প্রখ্যাত বিশ্বপর্যটক ইবনে বতুতা। তিনি তার ভ্রমণ গ্রন্থে বলেন, এটা হচ্ছে সেই জায়গা যেখানে সবচেয়ে বেশি আরব ঔপনিবেশিকরা বাস করেন এবং তিনি তাদের সেখানে আরব ভূমি হিসেবে বসবাস করতে দেখে বিস্মিত হন। তাই এই মসজিদসহ শহরের অন্য মসজিদগুলো দ্রাবিড় ইসলামী স্থাপত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ উদাহরণ। প্রাক ইসলামী যুগে মুহাম্মদ- এর সময়ে ইয়েমেনের গভর্নর বাধান (বাযান ইবনে সাসান)-এর আদেশে পান্দিয়া রাজ্যে ইয়েমেনের বণিক ও বাণিজ্য ঔপনিবেশিকরা এই মসজিদ নির্মাণ করেন। ১১ শতাব্দীতে শাহিদ যুদ্ধের পর মসজিদটি পুনর্নির্মিত হয়। বাযান ইবনে সাসান, তামিম ইবনে যায়দ আল আনসারি, নাগুর আবদুল কাদির, এরভাদি ইব্রাহিম শাহিব, অটোম্যানের সুলতান মুরাদসহ আরও অনেক বিখ্যাত মানুষ এই মসজিদে এসেছিলেন।


মতি মসজিদ

শিল্পী ভাসিলি ভেরেশচাগিন ১৯শ শতাব্দীতে মতি মসজিদের একটি চিত্রকর্ম সৃষ্টি করেন। মতি মসজিদ সম্রাট শাহজাহান নির্মাণ করেন। আগ্রা দুর্গে অবস্থিত এই মতি মসজিদ আনিন্দ্য সুন্দর এবং এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। মুঘল সম্রাটদের আমলে প্রচুর মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু সম্রাট শাহজাহানের শাসনামলে মুঘল স্থাপত্য তার স্বর্ণযুগে প্রবেশ করে। এই সময় নানা স্থানে নানা রকম স্থাপত্যশিল্প প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে অন্যতম এই মতি মসজিদ। মুক্তার মতো দ্যুতির জন্য এই মসজিদের নাম মতি মসজিদ হয়েছে। মতি মসজিদের বাইরের দৃশ্যও অত্যন্ত মনোরম। চারপাশে সবুজ দিয়ে ঘেরা। মতি মসজিদ আগ্রা দুর্গের দিওয়ান-ই-আম কমপ্লেক্সের উত্তরে অবস্থিত। এর গম্বুজ সংখ্যা তিন। এগুলো মার্বেল নির্মিত ও লাল বেলেপাথরের দেয়ালের ওপর অবস্থিত। মসজিদটি নির্মাণে ১ লাখ ৬০ হাজার রুপি খরচ হয় এবং এতে চার বছর সময় লেগেছিল।


অনন্য নিদর্শন বিখ্যাত কাটরা মসজিদ

ভারতের মুর্শিদাবাদ রেল স্টেশনের পূর্ব দিকে কাটরা মসজিদ অবস্থিত। মুসলিম স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন এই কাটরা মসজিদ দেখতে নিয়মিত শত শত দেশি-বিদেশি পর্যটক আসেন। অপূর্ব সুন্দর এই মসজিদটির প্রধান প্রবেশ দ্বারে ঢুকতেই চোখে পড়বে সবুজ বাগান। দুই পাশের দুই উঁচু বুরুজ অনেক দূর থেকেই দেখতে পাওয়া যায়। চোখ জুড়িয়ে যায় লাল ইট দিয়ে নির্মিত স্থাপনাটি দেখে। ঢাকা থেকে ১৭১৭ সালে রাজধানী মুর্শিদাবাদে স্থানান্তরিত করেন নবাব মুর্শিদকুলি খাঁন। তার নামানুসারে নতুন রাজধানীর নাম হয় মুর্শিদাবাদ। এই কাটরা সমজিদের কাটরা মানে বাজার। রাজধানী স্থানান্তরিত করার পর নবাবের ইচ্ছা অনুযায়ী বাজারের মধ্যে নির্মাণ করা হয় মসজিদ। নবাব এটি নির্মাণের দায়িত্ব দেন বিশ্বস্ত কারিগর মুরাদ ফরাস খাঁনের ওপর। মসজিদটি চতুর্ভুজাকৃতির। সামনের দিকে রয়েছে পাঁচটি প্রবেশ খিলান। সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠতেই চোখে পড়বে পাঁচটি গম্বুজ। চার কোণে চারটি বুরুজ। সিঁড়ি বেয়ে বুরুজের ওপরে পর্যন্ত যাওয়া যায়। মসজিদের সামনের বুরুজগুলো ৭০ ফুট উঁচু এবং প্রায় ২০ ফুট চওড়া। বর্তমানে দুটি বুরুজ টিকে আছে। মসজিদের তত্ত্বাবধান ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব আর্কিওলজিক্যাল সারভে অব ইন্ডিয়া এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওপর।


সর্ববৃহৎ মধ্যপ্রদেশের তাজ-উল মসজিদ

ভোপালে অবস্থিত তাজ-উল মসজিদ। এটি ভারতের সর্ববৃহৎ ও এশিয়ার অন্যতম বড় মসজিদ। মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের শাসনামলে নবাব শাহজাহান বেগম মসজিদটির নির্মাণ শুরু করেন। কিন্তু তিনি পুরোপুরি নির্মাণ কাজ শেষ করে যেতে পারেননি। পরবর্তী সময়ে তার মেয়ে সুলতানা জাহান বেগম তার জীবদ্দশায় এর কাজ অনেকটাই এগিয়ে নেন। তবে ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর ফান্ডের অভাবে মসজিদটির নির্মাণ অসমাপ্ত থেকে যায়। ১১৪ বছর পর ১৯৭১ সালে আল্লামা মুহাম্মদ ইমরান খান নদভি আজহারি এবং মাওলানা সাইয়্যেদ হাসমত আলী ফের এর নির্মাণ কাজ শুরু করেন। ১৯৮৫ সালে নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মসজিদের ভিতর ও বাইরে মিলে এক লাখ ৭৫ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন। দিল্লির জামে মসজিদ এবং লাহোরের বাদশাহী মসজিদের মতো এই মসজিদে গোলাপি রঙের মার্বেল পাথরের তিনটি গম্বুজসহ দুটি ১৮তলা উঁচু অষ্টভুজ মিনার রয়েছে। মূল হলওয়েতে মুঘল স্থাপত্যের মতো আকর্ষণীয় স্তম্ভ এবং মেঝেতে চিত্তাকর্ষক মার্বেল রয়েছে। মসজিদের প্রাঙ্গণে একটি বিশাল ট্যাংক রয়েছে। মসজিদটির একটি দ্বিতল ফটক রয়েছে।  তাবলিগের ইজতেমা তাজ-উল-মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।


ভারতবর্ষে প্রতিষ্ঠিত প্রথম মসজিদ চেরামান জামে মসজিদ

ইসলাম প্রচারের জন্য ও ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের কারণে রসুলে কারিম (সা.)-এর জীবদ্দশাতেই এখানে ছুটে আসেন সাহাবায়ে কিরাম। সেই সুবাদে ভারতবর্ষে প্রতিষ্ঠিত প্রথম মসজিদ। দেশটির কেরালা রাজ্যের ত্রিসুর অঞ্চলের চেরামান জামে মসজিদ। মসজিদটির সম্মুখভাগে স্থাপিত শিলালিপি অনুযায়ী পঞ্চম হিজরি মোতাবেক ৬২৯ খ্রিস্টাব্দে সাহাবি মালিক বিন দিনার (রা.) মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। স্থানীয়দের কাছে মসজিদটি ‘চেরামান জুমা মসজিদ’ নামে পরিচিত। মালিক ইবনে দিনার ছিলেন এই মসজিদের প্রথম ইমাম। তাঁর পরবর্তী সময়ে হাবিব ইবনে মালিক ইমাম নিযুক্ত হন। একাদশ শতাব্দীতে মসজিদটির সংস্কার ও পুনর্র্নির্মাণ করা হয়। ক্রমান্বয়ে মুসল্লিদের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ১৯৭৪, ১৯৯৪ ও ২০০১ সালে মসজিদের সামনের অংশ ভেঙে আয়তন সম্প্রসারিত করা হয়। প্রাচীন মসজিদের অভ্যন্তরীণ অংশ, মিহরাব ও মিনার এখনো আগের মতো অক্ষত রয়েছে। মসজিদের বহির্ভাগ কংক্রিট দিয়ে তৈরি হয়। অজু করার জন্য তখনকার নির্মিত পুকুর এখনো আগের মতো আছে। মসজিদের পাশঘেঁষা খালি জায়গায় দুটি কবর বিদ্যমান। মনে করা হয়- একটি হাবিব ইবনে মালিকের, অপরটি তাঁর স্ত্রী মুহতারামা হুমায়রার। মসজিদটির ভিতরে পিতলের নির্মিত একটি প্রদীপ রয়েছে। এটি হাজার বছর ধরে প্রজ্বলিত রয়েছে। তবে এই মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা নিয়ে কিছুটা বিতর্ক রয়েছে। মসজিদটির প্রতিষ্ঠাতা মালিক দিনার ছিলেন এক মুসলমান ব্যবসায়ী এবং ধর্মপ্রাণ মানুষ। মালিক দিনার শুধু এই মসজিদটিই নয়, বরং কেরালার বিভিন্ন অংশে আরও কয়েকটি মসজিদ প্রতিষ্ঠার জন্য বিখ্যাত। কিছু ইতিহাসবিদ তাঁকে মালিক ইবনে দিনার নামের আরেকজন মুসলিম সুফি সাধকের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলার কারণে তাঁর অবদান নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন। মালিক ইবনে দিনার ছিলেন হজরত হাসান বসরি (র.) এর ছাত্র। যিনি কখনই ভারতবর্ষে আসেননি।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম