শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

মুসলিমদের সেরা আবিষ্কার

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিমদের সেরা আবিষ্কার

আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানে মুসলিম অবদান অসামান্য। মুসলিম বিশ্বে ঔপনিবেশিক শাসন ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে মুসলিমরা সমকালীন বিজ্ঞানে পিছিয়ে পড়লেও তারা রিক্তহস্ত নয়; বরং সমকালে বহুল ব্যবহৃত অনেক কিছুই মুসলিম বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার। রসায়ন, পদার্থ, জীববিজ্ঞান, কৃষি, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস সর্বত্র ছিল তাদের অগ্রণী পদচারণা। সেসব আবিষ্কার ও গবেষণার আধুনিকীকরণ ঘটেছে, তার সুফল ভোগ করছে আজকের বিশ্ববাসী...

 

প্রথম প্যারাশুট

প্যারাশুট, বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহৃত একটি যন্ত্র। বলা হয়ে থাকে প্যারাশুটের আবিষ্কারক লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি। তিনিই প্রথম প্যারাশুটের একটি জটিল নকশা প্রণয়ন করেন। তার নকশার প্যারাশুটটি বহনকারীর ভর নিখুঁতভাবে বহন করতে সক্ষম ছিল। কিন্তু যদি প্রশ্ন করা হয়, পৃথিবীতে প্রথম কোন ব্যক্তি শূন্যে উড়েছিলেন এবং কে সবার আগে প্যারাশুট আবিষ্কারের ধারণা দেন, তাহলে অবশ্যই মুসলিম বিজ্ঞানীর নাম সবার আগে চলে আসবে। তার নাম আব্বাস ইবনু ফিরনাস। লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চিরও প্রায় ৮০০ বছর আগে ৮৭৫ সালে মুসলিম এই বিজ্ঞানী আকাশে ওড়েন। বিমান আবিষ্কারের প্রথম চিন্তক তাকেই ভাবা হয়। ফিরনাস ১০ মিনিট উড়েছিলেন। পাখির পালক জড়ো করে তা দিয়ে পাখা বানিয়ে স্পেনের কর্ডোভার উঁচু পাহাড় ‘জাবাল আল-আরুস’ থেকে উড়াল দিয়েছিলেন। উড্ডয়নকালে তার বয়স ছিল ৭০ বছর। নামার সময় দেখলেন তিনি গতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না। তার মনে হলো পাখির লেজের কথা। কিন্তু তিনি লেজ বানাননি। সজোরে আছড়ে পড়লেন মাটিতে। আহত হলেন। এর পরও ১২ বছর বেঁচে ছিলেন, কিন্তু ফের উড়াল দেওয়ার সামর্থ্য ছিল না।

 

প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় কারুইয়িন 

বিদ্যাপীঠের সর্বোচ্চ স্তর বিশ্ববিদ্যালয়। যেখান থেকে দেওয়া হয় যোগ্য শিক্ষার্থীর সনদ। কিন্তু কতজন জানেন, বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাতা একজন মুসলিম নারী! ফাতিমা আল-ফিহরি বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্ণধার। ৮৫৯ সালে উচ্চশিক্ষার অগ্রপথিক হিসেবে তিনি মরক্কোর ফেজ নগরীতে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। ঐতিহাসিকদের মতে, এটি বিশ্বের প্রাচীনতম সনদ বিতরণকারী উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয়। রানী ফাতিমা স্বয়ং নির্মাণকাজের তদারকি করেছিলেন এবং নির্মাণ প্রক্রিয়ায় দিকনির্দেশনা দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ফাতিমার বোন মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন। তিউনিশিয়ার কাইরুয়ান থেকে ফাতিমার পরিবার মরক্কোর ফেজ নগরীতে চলে আসেন। নবম শতকের প্রথমভাগে অনেক পরিবারই পশ্চিমের এই ব্যস্ত নগরীর অভিবাসী হতে চাইতেন। ফেজ ছিল মুসলিম-পশ্চিম তথা আল-মাগরেবের অন্যতম সম্ভাবনাময় নগরী, যা মানুষের মনে সৌভাগ্যের ধারণা ও পরম সুখের প্রতিশ্রুতি দিত।  প্রভাবশালী এই ইসলামী নগরীতে ঐতিহ্যবাহী ও বিশ্বজনীন- উভয় ধরনের ধর্ম ও সংস্কৃতির সমাবেশ হয়েছিল।

 

শল্যচিকিৎসার যন্ত্রাংশ

ভাবুন তো, অপারেশন থিয়েটারে কোনো যন্ত্রপাতিই নেই। তাহলে কী শুধু ওষুধের ওপর নির্ভর করবেন নাকি চোখের সামনে প্রিয়জনকে ধুঁকে ধুঁকে মরতে দেখবেন? এভাবে নিশ্চয়ই আমরা ভাবতে পারি না, অবশ্য ভাবার দরকারও নেই। জীবন বাঁচাতে অস্ত্রোপচারের যন্ত্রপাতির মতো অপরিহার্য উদ্ভাবন হয়েছে দশম শতকেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিতে এই গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন করেছেন মুসলিম শল্যচিকিৎসক। সোনালি যুগে শল্যচিকিৎসাবিদ আবুল কাসিম আল-জাহরাভির (৯৩৬-১০১৩) পৃথিবীকে উপহার দেন তার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ ‘আত-তাসরিফ’। শল্যচিকিৎসায় আল-জাহরাভি কেমন পারদর্শী ও অভিজ্ঞ ছিলেন গ্রন্থটি এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তার রচিত ৩০ খন্ডের বিশ্বকোষ ‘আল-তাদরিফ’-এর একটি খন্ড লিখেছেন ‘অস্ত্রোপচার’ নামে। তাকে মধ্যযুগের মুসলিম বিশ্বের মহৎ শল্যবিদ ও আধুনিক শল্যচিকিৎসার জনক বলে গণ্য করা হয়। তার অবদান আধুনিক চিকিৎসায়ও প্রভাব ফেলেছে। আবুল কাসিম আল-জাহরাভি কর্ডোভার বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন শাস্ত্র, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসা শাস্ত্রে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন।  শিক্ষা শেষে জাহরায় চিকিৎসাসেবা শুরু করেন।

 

বিশ্বের প্রথম বীজগণিত গ্রন্থের একটি পাতা

বীজগণিত ও মানুষের চোখ

বিজ্ঞান দাঁড়িয়ে আছে গণিতের ওপর। গণিত দাঁড়িয়ে আছে বীজগণিতের (অ্যালজেবরা) ওপর। সর্বপ্রথম রৈখিক বীজগণিতের ধারণার অবতারণা করেন একজন মুসলিম বিজ্ঞানী। নাম আবু আবদুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে মুসা আল কারিজমি, তিনি গ্রিক গণিতের কন্সেপটি জিওম্যাটরি ছিল তার অপরিহার্য অংশ, তা থেকে সরে গিয়ে নতুন একটি বিপ্লবী ধারার সংযোজন ঘটান। তার রচিত ‘কিতাব আল জাবর ওয়াল মুগাবালা থেকে বীজগণিতের ধারণা পাওয়া যায়। আল-খোয়ারিজম রচিত বীজগণিতের ওপর ভিত্তি করেই আধুনিক গণিতের যাত্রা ও পথচলা শুরু হয়। আধুনিক বিজ্ঞানের অন্যতম এই শাখাটি সূচনা শুরু হয় একজন মুসলমানের হাতে। বিষয়টি ভাবতে চমকপ্রদ অবশ্যই। এদিকে তৎকালীন আরব বিশ্ব শুধু গণিতেই বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেনি, বিজ্ঞানের অন্যান্য ক্ষেত্রেও সমানভাবে পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়। তারা বিবর্ধক কাচ বা চশমার ক্ষেত্রেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন। বসরা নগরীর বিখ্যাত মুসলিম পন্ডিত আলহাজেন সর্বপ্রথম বর্ণনা করেন চোখের গঠন প্রণালি এবং চোখ কীভাবে কাজ করে। তিনিই প্রথম পরীক্ষা করে প্রমাণ করেন, চোখের দৃষ্টি রশ্মির সঙ্গে পারিপার্শ্বিক অনুভূতি নেই। এ ছাড়া তিনিই প্রথম চশমার ধারণা দিয়ে বলেন, বাঁকানো কাচের পৃষ্ঠতল চোখের দৃষ্টি সহায়ক হিসেবে বিবর্ধনের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

 

ক্যামেরা

ক্যামেরা বা আলোকচিত্র গ্রহণ ও ধারণের যন্ত্র আবিষ্কারেও রয়েছে মুসলিম অবদান। আধুনিক আবিষ্কারগুলোর মধ্যে ক্যামেরা বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয়। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটি ক্যামেরার গুরুত্ব কতখানি তা সবাই কমবেশি বুঝি। এই অপরিহার্য যন্ত্র ক্যামেরার উদ্ভাবকও একজন মুসলিম বিজ্ঞানী। নাম ইবনুল হাইসাম। ১০২১ সালে এই মুসলিম প্রথম ক্যামেরা উদ্ভাবনের ধারণা দেন। ইরাকের বিজ্ঞানীয় রচিত আল মানাজির গ্রন্থে এ ধারণা লিপিবদ্ধ পাওয়া যায়। তবে পূর্ণাঙ্গ ক্যামেরা আবিষ্কার হতে আরও বহু বছর কেটে যায়। এরপর কয়েক ধাপে ক্যামেরায় নতুনত্ব যুক্ত করেন বিজ্ঞানীরা। অবশেষে ১৯৭৫ সালে কোডাকের স্টিভেন স্যাসোন প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরা মানবসভ্যতায় নিয়ে আসেন। মুসলিম বিজ্ঞানী ইবনুল হাইসাম ৯৬৫ খ্রিস্টাব্দে ইরাকের বসরা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। পদার্থবিজ্ঞানের ওপর প্রভাবের ক্ষেত্রে ইবনে আল হাইথাম রচিত ‘কিতাব আল মানাজির’ অর্থাৎ ‘বুক অব অপটিকস’কে নিউটনের প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকার সমকক্ষ ধরা হয়। তিনি আলোকরশ্মির সরলপথে গমনের বিষয়টি পরীক্ষা করেন এবং প্রমাণ করেন। বিখ্যাত রজার বেকন ও জোহান কেপলারের মতো বিজ্ঞানীরা হাইথামের বুক অব অপটিকস দ্বারা প্রবলভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন।

 

কফি, টুথব্রাশ ও সাবান

পৃথিবীর বুকে প্রথম কফির চাষ করেছে নবম শতকের দিকে ইয়েমেনবাসী। অনেকে বলেন, কফি পান করে সুফি সাধকরা রাত জেগে থাকতেন। এরপর একদল শিক্ষার্থীর মাধ্যমে মিসরের রাজধানী কায়রোতে এসে সেই কফি পৌঁছে। এরপর থেকে সেখানেও কফি চাষ শুরু হয়। পরবর্তীকালে এই কফির চাষ ছড়িয়ে পড়ে মুসলিম দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। ইসলামের ইতিহাসে আবার দাঁতের মাজন হিসেবে প্রথম মেসওয়াকের ব্যবহার শুরু হয়। আর সেই থেকে প্রথম টুথব্রাশের ধারণা তৈরি হয়েছিল। ইসলামের কারণেই দাঁত পরিষ্কারের প্রয়োজনীয়তা লাভ করে। সর্বসম্মতভাবে সবাই স্বীকার করেন যে, প্রাচীন মিসরীয়রাই সর্বপ্রথম দাঁত পরিষ্কারের জন্য গাছের ডাল ব্যবহার করতেন। সাবানজাতীয় বস্তু ব্যবহারের প্রথম প্রমাণ মেলে খ্রিস্টপূর্ব দুই হাজার ৮০০ বছর আগে প্রাচীন ব্যাবিলনে। কিন্তু সুগন্ধি সাবানের উদ্ভব হয়েছে মুসলিম অধ্যুষিত মধ্যপ্রাচ্য কেন্দ্র করে। প্রাচীন মেসোপটেমীয় সভ্যতায় সাবান তৈরি ও ব্যবহারের ব্যাপক প্রচলন ছিল। সেই ধারাবাহিকতায় প্রাচীন সিরিয়ার আলেপ্পো শহরের অধিবাসীদের ছিল উৎকৃষ্টমানের সাবান তৈরির দক্ষতা। সিরিয়াসহ বহু মুসলিম দেশে সাবান উৎপাদন একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্প হিসেবে গড়ে ওঠে। রঙিন সুগন্ধি সাবান, ডাক্তারি সাবান তৈরি ও রপ্তানি হতো সিরিয়ার বিভিন্ন শহর থেকে। নাবলুস, দামেস্কো, আলেপ্পো ও সারমিন ছিল সাবান তৈরিতে বিখ্যাত।

 

দিঙ্নির্ণয় যন্ত্র ও মানচিত্র

জ্ঞান-বিজ্ঞানের অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো তারা দিঙ্নির্ণয় যন্ত্র উদ্ভাবন এবং নদ-নদী ও সাগর-মহাসাগরের মানচিত্র তৈরিতে অবদান রাখেন। মানচিত্র জগতে মুসলমানদের অবদানের কথা উল্লেখ করতে গেলে সর্বপ্রথম স্মরণ করতে হয় আল ইদ্রিসের নাম। সপ্তম শতকে স্পেনে জন্মগ্রহণকারী এই মনীষী সমসাময়িক পৃথিবী সম্পর্কে ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করেছিলেন। তার রচিত ‘আল রজারি’ ভূচিত্রাবলি এতই প্রসিদ্ধ লাভ করেছিল যে, সমগ্র ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকা তার মানচিত্রকে ওয়ালম্যাপ হিসেবে ব্যবহার করত। মানচিত্র অঙ্কনের পাশাপাশি দিঙ্নির্ণয় যন্ত্র উদ্ভাবনেও মুসলমানরা অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছিলেন। ‘ম্যাগনেটিক নিডল’ও সর্বপ্রথম উদ্ভাবন করেন আরবরা। তারা সমুদ্রে নৌ-চলাচলের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার করতেন। মুসলমানদের বিনা অনুমতিতে অন্য কোনো জাতির যুদ্ধজাহাজ তখন ভূমধ্যসাগরে প্রবেশ করতে পারত না।

 

সর্বপ্রথম হাসপাতাল

চিকিৎসার কথা উঠলে অঙ্গাঙ্গিভাবে চলে আসে চিকিৎসক ও হাসপাতালের নাম। হাসপাতাল নেই এমন মানবসভ্যতা আজকের বিশ্বে চিন্তাই করা যায় না। আর মানবসেবার এই উৎকৃষ্ট স্থানটির প্রচলন শুরু হয়েছিল সর্বপ্রথম মুসলিমদের হাত ধরেই। মানুষের চিকিৎসা ও সুস্থতার স্বার্থে এই হাসপাতালের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিলেন আহমদ ইবনে তুলুন। তিনি ছিলেন তুলুনিদ সাম্রাজ্যের একজন শাসক। পৃথিবীর ইতিহাসে নবম শতকে মিসরে সর্বপ্রথম হাসপাতাল ব্যবস্থার সূচনা হয়। আহমদ ইবনে তুলুন ৮৭২ সালে মিসরের রাজধানী কায়রোতে ‘আহমদ ইবনে তুলুন হাসপাতাল’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। নবম শতকে তিউনিসিয়ায় একটি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়। মধ্যযুগের এ সময়ে মুসলমানদের তৈরি সবচেয়ে ভালো বিস্তৃত বিন্যাস ও পরিবেশবান্ধব হাসপাতাল শাসক ওদুদ আল ওয়ালিদ ৯৮২ সালে বাগদাদে নির্মাণ করেন। পরবর্তীতে হাসপাতাল ব্যবস্থার ধারণা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। অর্থাৎ আধুনিক বিশ্বে চিকিৎসার জন্য এই যে হাসপাতাল ব্যবস্থা সর্বপ্রথম নিয়ে আসেন মুসলিমরা। ধীরে ধীরে গোটা বিশ্বে হাসপাতাল ব্যবস্থা চালু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত
ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির
দ্বিতীয় পাকিস্তানি হিসেবে ৪০০ উইকেটের ক্লাবে আমির

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক
গুগলের পিক্সেল ১০ সিরিজ উন্মোচন: দাম, ফিচার ও নতুন চমক

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ৬
সোনারগাঁয়ে র‌্যাবের অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ আটক ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল

৩৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি
নেত্রকোনায় রিজন হত্যার বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা
দ্বিতীয় দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জবি ছাত্র নেতারা

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফুলবাড়িয়াতে শিক্ষার্থীদের হাতে বনজ ও ফলদ গাছের চারা তুলে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার
অভিষেক ম্যাচেই সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে অভিযুক্ত প্রোটিয়া স্পিনার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ
বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পাকিস্তানের আগ্রহ প্রকাশ

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত
মেয়ের জন্য খাবার আনতে গিয়ে ইসরায়েলি গুলিতে ফিলিস্তিনি বাস্কেটবল তারকা নিহত

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের
একাধিক দাবিতে ফেনীতে মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত
কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ডেঙ্গু সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪
রাজধানীতে অস্ত্র-হেরোইনসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লক্ষ্মীছড়িতে কৃতী এসএসসি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা ও সংবর্ধনা
লক্ষ্মীছড়িতে কৃতী এসএসসি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সহায়তা ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা