শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩৪, মঙ্গলবার, ০৩ মে, ২০২২ আপডেট:

আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখিনি, শেখ হাসিনাকে দেখেছি!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখিনি, শেখ হাসিনাকে দেখেছি!

মানুষের জীবন নামক যন্ত্রটা অকৃত্রিম। কিন্তু নেই, নিবুনিবু করে জ্বলে ওঠা প্রদীপ শিখার আয়ুষ্কালের যোগ-বিয়োগে এক পলকের ভরসা। তারপরও মানুষের ক্ষমতা আর ঐশ্বর্য লাভের বাসনা চির-অতৃপ্ত এবং অসীম। কেবল স্রষ্টার অসীমত্বে সমর্পণের মাধ্যমেই মানুষ শান্তি প্রশান্তি কিংবা তৃপ্তি পেতে পারে। আর এভাবেই স্রষ্টার কৃপায় মানুষ পেতে পারে নতুন জীবন, ক্ষমতা, যশ বা খ্যাতি। আমার মতো অতিশয় নগন্য এক মানবসন্তান স্রষ্টার কৃপায় সেই নতুন জীবনই পেলাম। আমি জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে স্রষ্টার কৃপা লাভের পাশাপাশি এবার দেখা পেলাম এক আত্মোৎসর্গকারী মহাপ্রাণের। যে মহাপ্রাণের নাম শেখ হাসিনা। তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, তারচেয়েও বড় পরিচয় তিনি জাতির পিতার কন্যা। 

গত ১৫ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনের দু'যুগে পদার্পণের অনুষ্ঠান চলছিলো। আমি ওই অনুষ্ঠানে হ্রদরোগে আক্রান্ত হই।  সেদিনের সঙ্গে আজকের দিনটার উপলব্ধি করলে সত্যিই আমার দু'চোখে কান্নার সাঁতার কাটে। ওই বুক বিদীর্ণ করে যখন সমগ্র পৃথিবীটা নিঃশ্বাসের ওপর চাপা পড়েছিল, তখন শুধু মহান আল্লাহর নাম যব করে বাঁচতে চাচ্ছিলাম, আর মা - মা করে চিৎকার করছিলাম। যন্ত্রণাক্লিষ্ট মুহূর্তটিও ভুলাতে পারেনি, আমার দুটো সন্তানের কথা। আল্লাহ সত্যিই মেহেরবান, আমাকে কৃপা করেছেন, ক্ষমা করেছেন। আমার আদূরে সন্তান দুটো বাবা হারা হয়নি। মহান আল্লাহ আমার সব গুনাহ ক্ষমা করে দিয়ে হয়তো নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর পথ রচনা করে দিয়েছেন। তার অসীম কৃপায় আমি সাক্ষাৎ পেয়ে গেছি সেই আত্মোৎসর্গী মহাপ্রাণ শেখ হাসিনার। তিনি আমার অবুঝ দুটো সন্তানের জন্য ত্রিশ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্রও প্রদান করলেন।

শুধু তাই নয়, আমি হৃদরোগে আক্রান্ত হবার খবরে তৎক্ষনাৎ আমাকে শুনিয়ে দেন অভয়ভানী। তিনি বলেন, "তুমি মন খারাপ করো না, তোমার চিকিৎসার জন্য যা খরচ লাগে, আমি দেবো, দোয়া করি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তোমাকে সুস্থ রাখুন।" তিনি আমার অপারেশন সফল হবার খবর শুনে বলেছেন,"আলহামদুলিল্লাহ দোয়া করি তুমি সুস্থ হয়ে ওঠো।"

এ কথা শুনে আমি অঝোরে কেঁদেছি। আমি গুণিমান্য আপার নগন্য এক কর্মী। প্রধানমন্ত্রী তার সহকারী আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়াকে হসপিটালে পাঠিয়ে আমার চিকিৎসার খোঁজখবর নেন এবং তার মাধ্যমে আমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে ত্রিশ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র তুলে দিয়েছেন। উন্নত চিকিৎসারও আশ্বাস দেন। আমি অভিভূত। এই পর্যায়ে উপবিষ্ট থেকে তাঁর ন্যায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চো ক্ষমতাধর ব্যক্তির সহানুভূতি লাভ সে তো বিস্ময়করই বটে। ঘাতপ্রতিঘাতে বেড়ে ওঠা আমার মতো একজন সংবাদকর্মীর জন্য তাঁর উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আমাকে আবেগাপ্লুত করে তুলে। 

দেশের স্বনামধন্য শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপ আমার পাশে দাঁড়ানোর পরও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এরকম সহানুভূতিপরায়ণ মনোভঙ্গি আমাকে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখাতেই পারে। আওয়ামী লীগের ২০০১ সালের অক্টোবর বিপর্যয়ের পর বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনার খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিলাম। তখন আমি একটি জাতীয় দৈনিকের জন্য তাঁর একটি সাক্ষাতকার গ্রহণের সৌভাগ্য হয়েছিলো। তিনি তখন বলেছিলেন,"তুমি লিখো ভালো, তোমাকে দিয়ে আমি বিভিন্ন স্টোরি তৈরি করবো, আমি বলবো তুমি লিখবে।" বিএনপি-জামাতের দুঃশাসনের যাঁতাকলে তখন পিষ্ট হতে থাকে দেশবাসী। ফলে তা আর হয়ে ওঠেনি। আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয় যখন ধানমন্ডির ১২/এ তখন একদিন আপা দলের তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নানকে নির্দেশ দিয়ে বললেন, আমাকে চেয়ার-টেবিল দিয়ে বসিয়ে দিতে। যাহোক আমি নিজেই নিজেকে সারাটা জীবন বঞ্চিত করেছি। 

২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি, যা "ওয়ান ইলেভেন" বলে পরিচিত। তখন আমি দৈনিক আমাদের সময় ও দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকায় কাজ করি। ওয়ান ইলেভেনের দিনই স্পর্শকাতর সূত্রের বরাত দিয়ে বাংলাবাজার পত্রিকায় "রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরে না দাঁড়ালে হস্তক্ষেপ করবে সেনাবাহিনী" শীর্ষক একটি রিপোর্ট করি। ওদিন রাতেই মুখোশধারী দুষ্কৃতকারীরা আমার জীবন স্তব্ধ করে দেয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে আমার দেহটাকে কুপিয়ে ক্ষতবিক্ষত করে দেয়। হাতের রগ কেটে দেয়, করে বাম পায়ের প্যাটেলাটি বিচ্ছিন্ন। ২০০৭ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আমাকে লাঠি ভর করে পথ চলতে হয়। ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে দেখে এ পরিণতির কারণ শুনে আমাকে সাত লাখ টাকা দেন চিকিৎসার জন্য। আসলে গ্রেট ব্যক্তিদের জীবন বড়ই বিচিত্র। প্রকারান্তরে তারা একা, ভীষণ একা, অপরাহ্নের খাঁ-খাঁ রোদেলা আকাশে উড়তে থাকা চিলের মতো একা। গ্রেট নেপোলিয়ন বোনাপার্ট  বলেছেন, "আমি হয়তো পুরো পৃথিবীকে পায়ের তলে রাখতে পারি, কিন্তু শান্তিময় নিদ্রার জন্য তো সাতটি রাতও দু'চোখের পাতাকে এক করতে পারিনি।" ভাবছি শেখ হাসিনাও কি কোন রাতে চোখের পাতাকে এক করতে পারছেন? বাবা-মা, ভাই-ভাবীদের হারিয়ে? হ্যাঁ তারপরও তিনি বাংলার মানুষের জন্য বহুমাত্রিক প্রতিভা। তার নেতৃত্বগুণে বাংলাদেশ পৌঁছেছে শেকড় থেকে শিখরে। নিজেকেও নিয়ে গেছেন অনন্য-সাধারণ এক উচ্চতায়। ক্ষমতা, যশ ও খ্যাতির চূড়ায় অবতীর্ণ তিনি। প্রতিভা, মেধাগুণে জীবন যে হয়ে উঠতে পারে সুখময় সুসমৃদ্ধ। জীবনে বেদনাবিধুর স্মৃতিও থাকে। উত্থান-পতনের স্রোতধারায় বয়ে চলা ঘটনাপ্রবাহের নামই হলো পরিপাটি বা পরিপূর্ণ জীবন। সুখ-দুঃখের জীবন। ঠিক সুখ-দুঃখমাখা একটি জীবনের নাম শেখ হাসিনা। তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা। পিতার ন্যায় শেখ হাসিনাও প্রকৃষ্ট-প্রকৃত জাতীয়তাবাদী নেতা। ইতিহাসের কী অদ্ভুত প্রদর্শন! শেখ মুজিব এক রাজা-মহারাজা। যাঁর নামে মুক্তা ঝরে, নীলাদ্রি আকাশে উড়ে লাল-সবুজের পতাকা, স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। গ্রেট ফিদেল কাস্ত্রো বলেছেন,"আমি হিমালয় দেখিনি শেখ মুজিবকে দেখেছি।" আর আমি বলছি, আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখিনি, আমি শেখ হাসিনাকে দেখেছি। নদীবিধৌত মধুমতী কোলআঁধারের ছায়াশান্ত পল্লী মঙ্গলারূপী টুঙ্গিপাড়াতে ভূমিষ্ঠ শেখ হাসিনা মানুষের সুখ-দুঃখের হিমাদ্রিসদৃশ এক প্রতিজ্ঞার নাম। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল
ভারতে ভারী বর্ষণ, ডুবতে পারে সিলেটের নিম্নাঞ্চল

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, ধ্বংস ১৬ ভবন
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অর্ধশতাধিক নিহত, ধ্বংস ১৬ ভবন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন