শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০১, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

ফেনী প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

সময়ের পরিক্রমায় বাংলা অঞ্চলে আসা বিভিন্ন শাসকগোষ্ঠী ঐতিহাসিক স্থাপত্য ও দৃষ্টিনন্দন কিছু কাজের ছাপ রেখে গেছেন, যা পরবর্তীতে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে স্থান করে নিয়েছে। মোগল আমলের তেমনই একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মাটিয়া গোধা গ্রামের ‘চাঁদগাজী ভূঁঞা জামে মসজিদ’।

মসজিদের দেয়ালে লেখা নির্মাণ সাল অনুযায়ী এ স্থাপত্যের সময়কাল ৪০০ বছরেরও বেশি। মোগল আমলের প্রখ্যাত ব্যক্তি চাঁদগাজী ভূঁঞা ছিলেন বাংলার বারো ভূঁঞাদের একজন। প্রাচীন এ মসজিদে এখনো নিয়মিত নামাজ পড়েন মুসল্লিরা।

সরেজমিন দেখা যায়, মসজিদটির এক সারিতে তিনটি গম্বুজ রয়েছে। মাঝখানের গম্বুজটি আকারে বড়। গম্বুজের ওপরে পাতা ও বিভিন্ন নয়নাভিরাম নকশা রয়েছে। দরজার ওপরে রয়েছে টেরাকোটার নকশা। মসজিদের সামনে শ্বেতপাথরের একটি নামফলক রয়েছে। সেখানে আরবিতে 'বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম' ও কালিমা শরীফ লেখা আছে। এবং মসজিদের প্রধান দরজার উপরে কালো কষ্টি পাথরে খোদাই করা। সেখানে নির্মাণকাল ১১২ হিজরি লিখে শেষে একটি সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়েছে।

মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৪৮ ফুট, প্রস্থ ২৪ ফুট ও উচ্চতা ৩৫ ফুট। চারপাশের দেয়াল চার ফুট পুরু। ২৮ শতক জায়গার ওপর চুন, সুড়কি ও ক্ষুদ্র ইট দিয়ে মসজিদটি তৈরি। ছাদে রয়েছে তিনটি সুদৃশ্য বড় গম্বুজ এবং চারকোনায় ও মাঝেমধ্যে রয়েছে উঁচু ও সরু আকারের আরও কয়েকটি গম্বুজ।

মসজিদটির উপরে রয়েছে ৩টি গম্বুজ। মাঝখানেরটি আকারে অন্যগুলোর চেয়ে বড়। গম্বুজের উপরে পাতা ও কলসের নয়াভিরাম নকশা সৌন্দর্য কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এছাড়া একই রকম স্থাপত্যশৈলীর আরো ১২টি মিনার রয়েছে। এর ভিতরে প্রবেশ করলে উপরে সুন্দর টেরাকোটার নকশা করা রয়েছে। মসজিদের চারপাশের দেওয়ালে রয়েছে ফুল পাতার চিহ্ন।

মসজিদের ভিতর প্রবেশ করলে প্রাচীন ঐতিহ্যের সব চিহ্ন চোখে পড়ে। অতীতে মসজিদে প্রবেশের জন্য একটি সুদৃশ্য কারুকার্য খচিত দরজা ছিল বর্তমানে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তিনটি কাঠের দরজা দেওয়া হয়েছে। এই মসজিদে কয়েকশ মানুষ একসাথে নামায আদায় করতে পারে।

প্রাচীন এ মসজিদের চারপাশের দেয়ালে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সুনিপুণ কারুকার্য। মূল প্রবেশদ্বার এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে মসজিদে ঢোকার সময় মাথা নিচু করতে হয়। দরজার দক্ষিণ পাশে রয়েছে ওপরে ওঠার সিঁড়ি। এক সময়ে সেখানে উঠে পাটাতনের ওপর দাঁড়িয়ে আজান দেওয়া হতো। মসজিদের দক্ষিণ পাশে রয়েছে চাঁদগাজী ভূঞার কবর।

ঐতিহাসিক চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদটি ১৯৮৭ সালে প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের গেজেটভুক্ত হয়। ১৯৯২ সালে প্রাচীন স্থাপত্য হিসেবে মসজিদের কিছু অংশের সংস্কার করা হয়। সর্বশেষ ১৯৯৪ সালে মসজিদের কিছু সংস্কার কাজ হয়েছিল বলে মসজিদ কমিটি সূত্রে জানা গেছে। তারপর থেকে অযত্নে পড়ে রয়েছে কালের সাক্ষ্য বহনকারী এ স্থাপনা।

জামসেদ আলম নামের চাঁদগাজী ভূঁঞার এক বংশধর বলেন, এখানে হিজরি এক হাজার বছর পর তারিখ লেখার সময় এক হাজার অঙ্কটি না লিখে শুধু অবশিষ্ট সংখ্যা লেখা হয়েছে। অর্থাৎ, ১১২২ সালের জায়গায় ১২২ সাল লেখা হয়েছে। এ নিয়মটি সৌদি আরবে হিজরি তারিখ লেখার ক্ষেত্রে চালু রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, মসজিদটি দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজন ছুটে আসে। কিন্তু এখানের সড়কের বেহাল দশা। এজন্য মসজিদ ও সড়কটির সংস্কার করা জরুরি। সংস্কারের অভাবে মসজিদের দেয়াল, গম্বুজ ও ছাদ শেওলা ধরে কালো হয়ে গেছে। এ ছাড়া এখানে কোনো সীমানাপ্রাচীর নেই। সরকারিভাবে যদি মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন নিয়োগসহ বিষয়গুলো নজরে নেওয়া হয় তাহলে ঐতিহাসিক এ স্থাপত্যটি রক্ষা পাবে।

জানা যায়, ১৬৩৫ থেকে ১৭০০ সালের মধ্যবর্তী সময়ে ফেনীর পূর্বাঞ্চলে একজন স্বনামধন্য জমিদার ছিলেন চাঁদগাজী ভূঁঞা। তৎকালে ফেনীর সোনাগাজীর পশ্চিম দক্ষিণাঞ্চলে নদী ভাঙনের কবলে পড়ে তিনি প্রচুর ধন, সম্পদ ও লোক লস্কর নিয়ে ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া এলাকায় বসতি স্থাপন করেন। এবং মোঘল সম্রাজ্যের সনদপ্রাপ্ত জমিদার রুপে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। তিনি একজন ধর্মভীরু মুসলিম ছিলেন। ওই এলাকায় তিনি চাঁদগাজী ভূঁঞা জামে মসজিদ, চাঁদগাজী বাজার, চাঁদগাজী ভূঁঞা কাছারী বাড়ি স্থাপনসহ নিজের নামে এবং পরিবারের নামে বহু দীঘি খনন করে ইতিহাসের স্বাক্ষর হয়ে রয়েছেন।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
পাখির কূজনই বদলে দিল মফিজের গতিপথ
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশ থেকে ফিরে ছাদ কৃষি চাষে সাফল্য
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই
এইচআইভি চিকিৎসায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
ভাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নওগাঁয় ভিন্ন আয়োজন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন
নেত্রকোনায় পাল্টাপাল্টি হামলায় জোড়া খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় পাড়াবনবাসীদের নিয়ে নতুন উদ্যোগ

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বৃক্ষরোপণ

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
“প্লাস্টিক নয়, বিকল্প ব্যবহার করুন”: গাইবান্ধায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে
গাজায় অনাহারে মৃত্যু ৩৭০ জনে পৌঁছেছে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য
হাসিনা-রেহানার দুর্নীতির ৩ মামলায় আরো পাঁচজনের সাক্ষ্য

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’
‘হাড় নেই, চাপ দিবেন না’

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’
‘মানবতাবিরোধী মামলায় চার্জশিটভুক্ত ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারবেন না’

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী শাওন হত্যা মামলায় রিমান্ডে আনিসুল হক

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি
হারানো এনআইডি তুলতে আর লাগবে না জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম