শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩১, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৯

ট্রেন চালক সংকটে বিঘ্নিত হচ্ছে বিশ্রাম, বাড়ছে দুর্ঘটনা

সাইদুুল ইসলাম, চট্টগ্রাম:
অনলাইন ভার্সন
ট্রেন চালক সংকটে বিঘ্নিত হচ্ছে বিশ্রাম, বাড়ছে দুর্ঘটনা

বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেন চলাচলে মূখ্য ভূমিকা রাখছেন লোকো মাস্টার (এলএম), সহকারি লোকো মাস্টার (এএলএম) বা ট্রেন চালকরা। তাছাড়া ট্রেন পরিচালনায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন পরিবহন বিভাগের কর্মীরা। ট্রেন চালনার সাথে যুক্ত লোকো মাস্টার (এলএম) বা কর্মী সংকটের কারণে নিয়ম অনুযায়ী বিশ্রাম পান না। এতে বাধ্যতামূলকভাবে নিয়মিত রিফ্রেশার/সতেজীকরণ কার্যক্রমে যাওয়ার কথা থাকলেও সংকটের কারণে সেটিও বিঘ্নিত হচ্ছে প্রতিনিয়িত। ফলে লোকবলসহ নানাবিধ সংকটেই ট্রেন পরিচালনায় দুর্ঘটনা ঝুঁকি বাড়ছে বলে অভিযোগ উঠেছে রেল অঙ্গনে। তবে সম্প্রতি রেলের দুর্ঘটনা পরবর্তী এক তদন্ত প্রতিবেদনে এলএম, এএলএম ও গার্ডদের রিফ্রেশার কার্যক্রম নিয়মিত করতে সুপারিশও করা হয়েছে বলে রেল সূত্রে জানা গেছে।

রেলওয়ের তথ্য মতে, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট রুটে ট্রেন পরিচালনার জন্য পাহাড়তলী ও ঢাকা লোকোশেডে পোষ্টিং হয় চালকদের। এর মধ্যে পাহাড়তলী লোকোশেডে লোকোমাস্টারের মঞ্জুরীকৃত পদ ২৩৪টি। এর মধ্যে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন মাত্র ১৬৫ জন। এছাড়া ঢাকা লোকোশেডে মঞ্জুরীকৃত পদ ২৩৩ টির মধ্যে ১৬৯ জন কর্মরত রয়েছে। যদিও মঞ্জুরীকৃত এই পদ ১৯৮৩ সালে আন্ত:নগর  ট্রেন চালুর পর সৃজন করা হয়েছিল। অর্থাৎ দীর্ঘ বছরে রেলে যাত্রীবাহী ট্রেনের সংখ্যা দ্বিগুণ হলেও মঞ্জুরীকৃত পদ এখনও বাড়েনি। তাছাড়া মঞ্জুরীকৃত পদের মধ্যেও লোকোমাস্টাররের সংকটও তীব্র। তবে পূর্বাঞ্চলের মোট মনজুরীকৃত পদ হচ্ছে ৯৮০ জন। এর মধ্যে  কর্মরত আছেন ৬৪৭ জন এবং পদ শূন্য আছে ৩৩৩টি।

সূত্রে জানা গেছে, সরকারি কর্মচারীরা প্রতি তিন বছর অন্তর শ্রান্তি বিনোদনের ১৫ দিনের ছুটি পেয়ে থাকেন। কিন্তু ট্রেন চালানোর সাথে সাথে যুক্ত রেলওয়ের কর্মীরা প্রতিবছরই রিফ্রেশার কোর্সে অংশ নেয়ার কথা। প্রতিটি বিভাগের রানিং স্টাফরা গ্রুপ আকারে ট্রেন পরিচালনার জন্য ট্রেনিং কোর্স ছাড়াও ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করেন। এতে ট্রেন পরিচালনার নিয়মগুলো ঝালিয়ে নেয় কর্মীরা। পাশাপাশি চালক-সহ বিভিন্ন ট্রাফিক স্টাফদের চক্ষু পরীক্ষা, রুট পারমিট নবায়ন করা হয়। তবে কর্মীর বয়স ৪৫ বছর পেড়িয়ে গেলে প্রতিবছরই ভিশন টেষ্ট বা চক্ষু পরীক্ষা করতে হয়। এছাড়া বয়স ৪৫ বছরের কম হলে প্রতি দুই বছর পর পর ভিশন টেষ্ট করাতে হয়। চোখের দৃষ্টি শক্তি পরীক্ষা নিয়মিত করানো হলেও প্রতি তিন বছর পর সব রানিং স্টাফই শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ভোগ করতে পারেন না। তবে কর্মী সংকটের কারণে রানিং রিফ্রেশার কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক রেলের যান্ত্রিক প্রকৌশল বিভাগের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন।  

রেলপথ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তারা বলেন, রেলের সবচেয়ে গুরুত্বূপূর্ণ সেবা প্রদান করে চালক ও গার্ড। একটি ঝুঁকিহীন ট্রেন চালাতে তারা পরিশ্রম করলেও লোকবল সংকটের কারণে নানান দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। অনেক সময় নির্ধারিত বিশ্রামের চেয়েও কম সময়ের মধ্যে নতুন কোন ট্রেনের চালানোর বিষয়ে ডাক পরে। এতে ট্রেন চালানোর বিষয়ে ঝুঁকি থেকেই যায়।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের দায়িত্বশীল উর্ধতন এক কর্মকর্তা বলেন, দুর্ঘটনার জন্য দায়ী তূর্ণা নিশীতা ট্রেনের উভয় চালক পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেয়েছেন। তবে রেলের দীর্ঘদিনের লোকবল কাঠামোতে ট্রেন চালকের সংখ্যা তুলনামূলক কম। আমরা ইতোমধ্যে  লোকবল কাঠামো সংস্কারের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। পাশাপাশি পর্যায়ক্রমে ট্রেন চালকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি ছাড়াও রিফ্রেশার কার্যক্রম বেগবান করতে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, রেলওয়েতে তিন ধরনের চালক বা লোকোমাস্টার রয়েছে। প্রধান চালক বা লোকোমাস্টার, সাব-লোকোমাস্টার ও সহকারী লোকোমাস্টার। প্রতিটি ট্রেন নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছানোর পর একজন চালককে নূন্যতম ১২ ঘন্টা বিশ্রাম  দেয়া বাধ্যতামূলক। অনেক সময় ট্রেন চালানোর মধ্যবর্তী সময়ে বিশ্রাম পেলেও সেটি পর্যাপ্ত নয়। সংকটের কারণে কেউ কেউ বাড়তি উপার্জনের জন্য নির্ধারিত সময়ের আগেই ট্রেন চালানোর জন্য প্রস্তুতি বলে দাবি করে। আবার উপযুক্ত কর্মী না থাকায় কর্মকর্তারাও দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশ্রামরত চালককে ট্রেন চালানোর অনুমতি দেয়।

রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলের রানিং স্টাফরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। দেশের বিভিন্ন রুটে রানিং রানিং রুম থাকলেও একজন চালকের খন্ডকালীন বসবাসের জন্য  সেগুলো উপযুক্ত নয়। এছাড়া বিভিন্ন রুটে ট্রেন চালানো নানান প্রতিবন্ধতা থাকলেও সেগুলো নিরসনে রেলওয়ে উদ্যোগ না নেয়ায় ট্রেন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়েছে। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক রানিং স্টাফ বা ট্রেন চালকরা বলেন, রেলের প্রতিটি রানিং রুম রেল স্টেশন এলাকার সবচেয়ে পুরনো টিনশেডের ঘর। চারপাশে আর্বজনা, স্যাঁতস্যাঁতে রুমের কারণে মশার উপদ্রব সবচেয়ে বেশি। পাশ্ববর্তী সড়কের যানবাহনের আওয়াজ ছাড়াও আনুষাঙ্গিক সুযোগ সুবিধা না থাকায় চালকরা ট্রেন পরিচালনা শেষে স্বস্থিতে বিশ্রাম নিতে পারে না। এ কারণে অনেক সময় নির্ঘুম সময় পাড় করতে হয়। এতে পরবর্তী ট্রেন চালিয়ে নিতেও সমস্যায় পড়তে হয়।

রানিং স্টাফদের নেতৃবৃন্দরারা অভিযোগ করে বলেন, ট্রেন চালকদের জন্য বিভিন্ন সেকশনে মধ্যবর্তী রানিং রুম রয়েছে। এসব রানিং রুমে (একটি প্রান্ত থেকে  ট্রেন নিয়ে এসে চালকরা বিশ্রাম নেন) অপ্রতুল সুযোগ সুবিধার কারণে বিশ্রাম বিঘ্নিত হয়। পূর্বাঞ্চলের রানিং রুম রয়েছে আখাউড়া, লাকসাম, ঢাকা, চাঁদপুর, কেওটাখালী (ময়মনসিংহ), দেওয়ানগঞ্জ বাজার, কুলাউড়া, নোয়াখালী ও সিলেট। রেলওয়ের পক্ষ থেকে রাঁধুনী থাকার কথা থাকলেও অনেক রানিং রুমে ট্রেন নিয়ে আসা চালকরা হোটেলে গিয়ে রাতের/দুপুরের খাবার গ্রহণ করতে হয়। অনেক রানিং রুমে বয়-বেয়ারা থাকার কথা থাকলেও নেই। কিছু কিছু রানিং রুমে বয়-বেয়ারা থাকলেও রেলের অন্যত্র কাজ করানো হয়। ফলে বাধ্য হয়ে কোন ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছানোর পর চালকদেরই বাজার করে রাঁধুনীর মাধ্যমে রান্না করাতে হয়। রানিং রুমগুলোর  নোংরা পরিবেশ ও টয়লেটগুলো দুর্গন্ধময়, রুমগুলো স্যাঁতস্যাঁতে হওয়ায় অনেক ট্রেন চালকের বিশ্রাম বিঘ্নিত হয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত ট্রেনের চাপে অনেক সময় ১২ ঘণ্টা বিশ্রামের আগেই ফিরতি ট্রেন নিয়ে যাত্রা করতে হয় চালকদের। এ কারণে ট্রেন পরিচালনায় ঝুঁকি থাকছে।

বিডি প্রতিদিন/মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
সর্বশেষ খবর
হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ নয়, আমরা ভাই ভাই: দুলু
হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ নয়, আমরা ভাই ভাই: দুলু

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

মাঠজুড়ে সোনালি ধান, বাতাসে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন
মাঠজুড়ে সোনালি ধান, বাতাসে দুলছে কৃষকের স্বপ্ন

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
গাজীপুরে ডিবি পরিচয়ে ডাকাতির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র
চীনের সঙ্গে শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনায় বসতে ‘আগ্রহী’ যুক্তরাষ্ট্র

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লক্ষ্মীপুরে নতুন ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে নতুন ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘কষ্ট সহ্য করতে না পেরে’ অন্ধ ছেলেকে নদীতে ফেলে দিলেন মা!
‘কষ্ট সহ্য করতে না পেরে’ অন্ধ ছেলেকে নদীতে ফেলে দিলেন মা!

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আড়ালিয়া গ্রামে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিবে বিএনপি'
'আড়ালিয়া গ্রামে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তা দিবে বিএনপি'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে খনন করা হচ্ছে ভাড়ানি খাল, চলছে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
পিরোজপুরে খনন করা হচ্ছে ভাড়ানি খাল, চলছে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদী ভাঙনে বিলীন এক বছরে ১৬২ হেক্টর ফসলি জমি
নদী ভাঙনে বিলীন এক বছরে ১৬২ হেক্টর ফসলি জমি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক
‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিপ্রবিতে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
গোবিপ্রবিতে জিএসটি ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প
রাশিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উঁচু হিল পরা নিয়ে বিরাটের প্রশ্নে ক্ষুব্ধ আনুশকা!
উঁচু হিল পরা নিয়ে বিরাটের প্রশ্নে ক্ষুব্ধ আনুশকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধে’ নামছেন সালমান খান!
চীনের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধে’ নামছেন সালমান খান!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৫ টাকায় হানিয়াকে দেখার সুযোগ! ভারতীয়দের টার্গেট করে জালিয়াতি
২৫ টাকায় হানিয়াকে দেখার সুযোগ! ভারতীয়দের টার্গেট করে জালিয়াতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান
পতিত স্বৈরাচার আবারও মাথাচাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি
মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫ আগস্ট জনগণ রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ
৫ আগস্ট জনগণ রায় দিয়েছে আওয়ামী লীগ রাজনীতি করতে পারবে না: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক