শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩১, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৯

ট্রেন চালক সংকটে বিঘ্নিত হচ্ছে বিশ্রাম, বাড়ছে দুর্ঘটনা

সাইদুুল ইসলাম, চট্টগ্রাম:
অনলাইন ভার্সন
ট্রেন চালক সংকটে বিঘ্নিত হচ্ছে বিশ্রাম, বাড়ছে দুর্ঘটনা

বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেন চলাচলে মূখ্য ভূমিকা রাখছেন লোকো মাস্টার (এলএম), সহকারি লোকো মাস্টার (এএলএম) বা ট্রেন চালকরা। তাছাড়া ট্রেন পরিচালনায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন পরিবহন বিভাগের কর্মীরা। ট্রেন চালনার সাথে যুক্ত লোকো মাস্টার (এলএম) বা কর্মী সংকটের কারণে নিয়ম অনুযায়ী বিশ্রাম পান না। এতে বাধ্যতামূলকভাবে নিয়মিত রিফ্রেশার/সতেজীকরণ কার্যক্রমে যাওয়ার কথা থাকলেও সংকটের কারণে সেটিও বিঘ্নিত হচ্ছে প্রতিনিয়িত। ফলে লোকবলসহ নানাবিধ সংকটেই ট্রেন পরিচালনায় দুর্ঘটনা ঝুঁকি বাড়ছে বলে অভিযোগ উঠেছে রেল অঙ্গনে। তবে সম্প্রতি রেলের দুর্ঘটনা পরবর্তী এক তদন্ত প্রতিবেদনে এলএম, এএলএম ও গার্ডদের রিফ্রেশার কার্যক্রম নিয়মিত করতে সুপারিশও করা হয়েছে বলে রেল সূত্রে জানা গেছে।

রেলওয়ের তথ্য মতে, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট রুটে ট্রেন পরিচালনার জন্য পাহাড়তলী ও ঢাকা লোকোশেডে পোষ্টিং হয় চালকদের। এর মধ্যে পাহাড়তলী লোকোশেডে লোকোমাস্টারের মঞ্জুরীকৃত পদ ২৩৪টি। এর মধ্যে বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন মাত্র ১৬৫ জন। এছাড়া ঢাকা লোকোশেডে মঞ্জুরীকৃত পদ ২৩৩ টির মধ্যে ১৬৯ জন কর্মরত রয়েছে। যদিও মঞ্জুরীকৃত এই পদ ১৯৮৩ সালে আন্ত:নগর  ট্রেন চালুর পর সৃজন করা হয়েছিল। অর্থাৎ দীর্ঘ বছরে রেলে যাত্রীবাহী ট্রেনের সংখ্যা দ্বিগুণ হলেও মঞ্জুরীকৃত পদ এখনও বাড়েনি। তাছাড়া মঞ্জুরীকৃত পদের মধ্যেও লোকোমাস্টাররের সংকটও তীব্র। তবে পূর্বাঞ্চলের মোট মনজুরীকৃত পদ হচ্ছে ৯৮০ জন। এর মধ্যে  কর্মরত আছেন ৬৪৭ জন এবং পদ শূন্য আছে ৩৩৩টি।

সূত্রে জানা গেছে, সরকারি কর্মচারীরা প্রতি তিন বছর অন্তর শ্রান্তি বিনোদনের ১৫ দিনের ছুটি পেয়ে থাকেন। কিন্তু ট্রেন চালানোর সাথে সাথে যুক্ত রেলওয়ের কর্মীরা প্রতিবছরই রিফ্রেশার কোর্সে অংশ নেয়ার কথা। প্রতিটি বিভাগের রানিং স্টাফরা গ্রুপ আকারে ট্রেন পরিচালনার জন্য ট্রেনিং কোর্স ছাড়াও ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করেন। এতে ট্রেন পরিচালনার নিয়মগুলো ঝালিয়ে নেয় কর্মীরা। পাশাপাশি চালক-সহ বিভিন্ন ট্রাফিক স্টাফদের চক্ষু পরীক্ষা, রুট পারমিট নবায়ন করা হয়। তবে কর্মীর বয়স ৪৫ বছর পেড়িয়ে গেলে প্রতিবছরই ভিশন টেষ্ট বা চক্ষু পরীক্ষা করতে হয়। এছাড়া বয়স ৪৫ বছরের কম হলে প্রতি দুই বছর পর পর ভিশন টেষ্ট করাতে হয়। চোখের দৃষ্টি শক্তি পরীক্ষা নিয়মিত করানো হলেও প্রতি তিন বছর পর সব রানিং স্টাফই শ্রান্তি বিনোদন ছুটি ভোগ করতে পারেন না। তবে কর্মী সংকটের কারণে রানিং রিফ্রেশার কার্যক্রম বিঘ্নিত হচ্ছে বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক রেলের যান্ত্রিক প্রকৌশল বিভাগের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন।  

রেলপথ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তারা বলেন, রেলের সবচেয়ে গুরুত্বূপূর্ণ সেবা প্রদান করে চালক ও গার্ড। একটি ঝুঁকিহীন ট্রেন চালাতে তারা পরিশ্রম করলেও লোকবল সংকটের কারণে নানান দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের। অনেক সময় নির্ধারিত বিশ্রামের চেয়েও কম সময়ের মধ্যে নতুন কোন ট্রেনের চালানোর বিষয়ে ডাক পরে। এতে ট্রেন চালানোর বিষয়ে ঝুঁকি থেকেই যায়।

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের দায়িত্বশীল উর্ধতন এক কর্মকর্তা বলেন, দুর্ঘটনার জন্য দায়ী তূর্ণা নিশীতা ট্রেনের উভয় চালক পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেয়েছেন। তবে রেলের দীর্ঘদিনের লোকবল কাঠামোতে ট্রেন চালকের সংখ্যা তুলনামূলক কম। আমরা ইতোমধ্যে  লোকবল কাঠামো সংস্কারের জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। পাশাপাশি পর্যায়ক্রমে ট্রেন চালকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি ছাড়াও রিফ্রেশার কার্যক্রম বেগবান করতে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, রেলওয়েতে তিন ধরনের চালক বা লোকোমাস্টার রয়েছে। প্রধান চালক বা লোকোমাস্টার, সাব-লোকোমাস্টার ও সহকারী লোকোমাস্টার। প্রতিটি ট্রেন নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছানোর পর একজন চালককে নূন্যতম ১২ ঘন্টা বিশ্রাম  দেয়া বাধ্যতামূলক। অনেক সময় ট্রেন চালানোর মধ্যবর্তী সময়ে বিশ্রাম পেলেও সেটি পর্যাপ্ত নয়। সংকটের কারণে কেউ কেউ বাড়তি উপার্জনের জন্য নির্ধারিত সময়ের আগেই ট্রেন চালানোর জন্য প্রস্তুতি বলে দাবি করে। আবার উপযুক্ত কর্মী না থাকায় কর্মকর্তারাও দ্রুত সময়ের মধ্যে বিশ্রামরত চালককে ট্রেন চালানোর অনুমতি দেয়।

রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রেলের রানিং স্টাফরা সবচেয়ে বেশি অবহেলিত। দেশের বিভিন্ন রুটে রানিং রানিং রুম থাকলেও একজন চালকের খন্ডকালীন বসবাসের জন্য  সেগুলো উপযুক্ত নয়। এছাড়া বিভিন্ন রুটে ট্রেন চালানো নানান প্রতিবন্ধতা থাকলেও সেগুলো নিরসনে রেলওয়ে উদ্যোগ না নেয়ায় ট্রেন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়েছে। 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক রানিং স্টাফ বা ট্রেন চালকরা বলেন, রেলের প্রতিটি রানিং রুম রেল স্টেশন এলাকার সবচেয়ে পুরনো টিনশেডের ঘর। চারপাশে আর্বজনা, স্যাঁতস্যাঁতে রুমের কারণে মশার উপদ্রব সবচেয়ে বেশি। পাশ্ববর্তী সড়কের যানবাহনের আওয়াজ ছাড়াও আনুষাঙ্গিক সুযোগ সুবিধা না থাকায় চালকরা ট্রেন পরিচালনা শেষে স্বস্থিতে বিশ্রাম নিতে পারে না। এ কারণে অনেক সময় নির্ঘুম সময় পাড় করতে হয়। এতে পরবর্তী ট্রেন চালিয়ে নিতেও সমস্যায় পড়তে হয়।

রানিং স্টাফদের নেতৃবৃন্দরারা অভিযোগ করে বলেন, ট্রেন চালকদের জন্য বিভিন্ন সেকশনে মধ্যবর্তী রানিং রুম রয়েছে। এসব রানিং রুমে (একটি প্রান্ত থেকে  ট্রেন নিয়ে এসে চালকরা বিশ্রাম নেন) অপ্রতুল সুযোগ সুবিধার কারণে বিশ্রাম বিঘ্নিত হয়। পূর্বাঞ্চলের রানিং রুম রয়েছে আখাউড়া, লাকসাম, ঢাকা, চাঁদপুর, কেওটাখালী (ময়মনসিংহ), দেওয়ানগঞ্জ বাজার, কুলাউড়া, নোয়াখালী ও সিলেট। রেলওয়ের পক্ষ থেকে রাঁধুনী থাকার কথা থাকলেও অনেক রানিং রুমে ট্রেন নিয়ে আসা চালকরা হোটেলে গিয়ে রাতের/দুপুরের খাবার গ্রহণ করতে হয়। অনেক রানিং রুমে বয়-বেয়ারা থাকার কথা থাকলেও নেই। কিছু কিছু রানিং রুমে বয়-বেয়ারা থাকলেও রেলের অন্যত্র কাজ করানো হয়। ফলে বাধ্য হয়ে কোন ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছানোর পর চালকদেরই বাজার করে রাঁধুনীর মাধ্যমে রান্না করাতে হয়। রানিং রুমগুলোর  নোংরা পরিবেশ ও টয়লেটগুলো দুর্গন্ধময়, রুমগুলো স্যাঁতস্যাঁতে হওয়ায় অনেক ট্রেন চালকের বিশ্রাম বিঘ্নিত হয়। পাশাপাশি অতিরিক্ত ট্রেনের চাপে অনেক সময় ১২ ঘণ্টা বিশ্রামের আগেই ফিরতি ট্রেন নিয়ে যাত্রা করতে হয় চালকদের। এ কারণে ট্রেন পরিচালনায় ঝুঁকি থাকছে।

বিডি প্রতিদিন/মজুমদার

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সীতাকুণ্ডে লরির ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী জাবেদসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে দুদকের আরেক মামলা
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
চট্টগ্রামে ভূমিকম্প অনুভূত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
শহীদ ওয়াসিম নিজের রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস লিখে গেছেন : ডা. শাহাদাত
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
'আদর্শ রাষ্ট্র গঠনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় সুনিশ্চিত করতে হবে'
সর্বশেষ খবর
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই : আমীর খসরু

এই মাত্র | রাজনীতি

ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
ইলন মাস্কের টেসলাকে ২৪৩ মিলিয়ন ডলার জরিমানা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন
বিশ্বে অনির্বাচিত কারও দ্বারা সংবিধান সংশোধনের নজির নেই: হাফিজ উদ্দিন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
যশোরে জুলাই শহীদদের স্মরণে ড্যাব’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬
মির্জাপুরে অপহরণ করে চাঁদা দাবি, নারীসহ গ্রেপ্তার ৬

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে
জলবায়ু সংক্রান্ত আইসিজের মতামত বৈশ্বিক জলবায়ু নীতি পরিবর্তনে অনেক নৈতিক সাহস যোগাবে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ায় নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু, তদন্ত কমিটি গঠন

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া উত্তেজনা: পারমাণবিক সাবমেরিন শক্তিতে কে এগিয়ে?

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা