শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫২, বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

নবম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দিয়ে পাহাড় দখল করেন বিচ্ছু!

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
অনলাইন ভার্সন
নবম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের হুমকি দিয়ে পাহাড় দখল করেন বিচ্ছু!

জাতীয় সংসদের হুইপ ও চট্টগ্রামের পটিয়ার এমপি সামশুল হক চৌধুরী ওরফে বিচ্ছু সামশুর বিরুদ্ধে এবার এ কে খান গ্রুপের পাহাড় দখল করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। দখলের আগে ওই পাহাড়ে বসবাসকারী বাসিন্দাদের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানো হয়, যা আজও ভুলতে পারেনি তখনকার বাস্তুচ্যুত মানুষ।

জানা যায়, বিচ্ছু বাহিনীর সদস্যরা পাহাড় দখল করতে গিয়ে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ ও ধর্ষণের হুমকি দেয়। অন্যের সম্পদ নিজের কবজায় নেওয়ার পর শুরু হয় পাহাড় কাটা। ওই পাহাড়ের মালিকপক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে নগরীর ডবলমুরিং থানায় মামলাও করে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। কিন্তু বিচ্ছু সামশুর অদৃশ্য শক্তির ইশারায় হাওয়া হয়ে যায় সেই মামলার নথিপত্র।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম নগরীর অভিজাত এলাকার দক্ষিণ খুলশীতে অবস্থিত পাহাড়টির মালিক দেশের প্রতিষ্ঠিত শিল্প গ্রুপ এ কে খান কোম্পানি। বিচ্ছু  সামশু ওই পাহাড় অবৈধ দখলে নিয়ে কাটার ফন্দি আঁটেন এবং বসবাসকারীদের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে উচ্ছেদ করে শুরু হয় পাহাড় কাটা। এ কে খান গ্রুপের পক্ষ থেকে বিচ্ছু সামশু ও তাঁর বাহিনীকে বাধা দিয়ে ব্যর্থ হওয়ার পর সিডিএর কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। অভিযোগ পাওয়ার পর বিচ্ছু সামশু ও তাঁর বাহিনীর বিরুদ্ধে ডবলমুরিং থানায় মামলা করে সিডিএ। এরপর তদন্তও শুরু করে পুলিশ এবং ওই বছরের ৩১ অক্টোবর (১৯৯৯) অভিযুক্তদের আসামি করে চার্জশিট দেয়। কিন্তু কোন অদৃশ্য শক্তিবলে হাওয়া হয়ে যায় সেই মামলা।

বিচ্ছু বাহিনীর হাত থেকে ব্যক্তি মালিকানাধীন পাহাড়টি রক্ষা করতে ১৯৯৯ সালের ২৪ জুলাই সিডিএ চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন এ কে খান কম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। তিনি লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন, ‘সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী চট্টগ্রাম শহরে পাহাড় কাটা নিষিদ্ধ। কিন্তু দুষ্কৃতকারীরা অবৈধভাবে আমাদের মালিকাধীন আরএস জরিপের ১২৪১ এবং ১২৩৭ দাগের পাহাড় থেকে মাটি কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এ কে খানের নিরাপত্তা কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা বাধা দেওয়া সত্ত্বেও তারা পাহাড় কাটে।’ তিনি পাহাড় কাটার জন্য বিচ্ছু সামশু এবং তাঁর সহযোগী অহিদুল ইসলাম, হাত কাটা মোশারফ, কানা সেলিম, মোক্তার এবং মজিদকে অভিযুক্ত করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পাঁচ দিনের মাথায় ১৯৯৯ সালের ২৯ জুলাই নগরীর ডবলমুরিং থানায় একটি মামলা দায়ের করেন সিডিএর তৎকালীন সময়ের ইমারত পরিদর্শক মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ। ওই মামলায় বিচ্ছু সামশুসহ তাঁর ছয় সহযোগীকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় সিডিএর অনুমতি ছাড়া বেআইনিভাবে দক্ষিণ পাহাড়তলী মৌজার আরএস ১২৪১ এবং ১২৩৭ দাগের অন্তর্গত পাহাড় কাটার অভিযোগ আনা হয়। নিরাপত্তার কারণে তাদের কাজে সরাসরি বাধা দিতে অপারগতার কথাও উল্লেখ করে দুষ্কৃতকারীদের গ্রেপ্তারের অনুরোধ জানানো হয়।

ওই সময় নির্যাতনের শিকার পাহাড়ে বসবাসকারী এক পরিবারের সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘এ কে খানের মালিকানাধীন পাহাড়ের ওপর নজর পড়ে বিচ্ছু সামশুর। পাহাড় কেটে অবৈধ দখলে নিতে ওখানে বসবাসরত লোকজনের ওপর অমানুষিক নির্যাতন করতে থাকে। মারধরের শিকার হয়ে ওই পাহাড়ে বসবাসরত সবাই পালিয়ে যায়।’

তখনকার ঘটনা মনে পড়লে আজও আতঙ্কে ভোগেন উচ্ছেদের শিকার অন্য এক পরিবারের সদস্য। ওই ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘বিচ্ছু সামশুর সন্ত্রাসী বাহিনী ঘর ফেলে চলে যেতে একের পর এক হুমকি দিতে থাকে। যাওয়ার আর কোনো জায়গা না থাকায় তাদের কথা অগ্রাহ্য করে বসবাস করতে থাকি। একদিন রাতে বিচ্ছু বাহিনীর লোকজন তৎকালীন সময়ে নবম শ্রেণি পড়ুয়া আমার বোনকে তুলে নিয়ে যায়। ঘর ছেড়ে চলে না গেলে তাকে গণধর্ষণের হুমকি দেয়। বোনের ইজ্জত বাঁচাতে ঘর ছেড়ে চলে যাই। নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে কোথাও অভিযোগ করিনি।’

সামশুর চাঁদাবাজিতে জিম্মি পটিয়ার শিল্পায়ন: 
সরকারের শিল্পমুখী নীতির কারণে দ্রুত শিল্পায়ন হওয়া অঞ্চলের মধ্যে অন্যতম পটিয়া। অনেকে আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে আসছেন বিনিয়োগ করতে। দ্রুতই বদলে যাচ্ছিল পটিয়ার চিত্র। কয়েকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র, স্টিলমিলসহ অসংখ্য কারখানায় হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ এসেছে। নতুন নতুন এসব বিনিয়োগে ‘লোভের চোখ’ পড়েছে পটিয়ার সংসদ সদস্য সামশুল হক চৌধুরী ও তাঁর ছেলে নাজমুল করিম চৌধুরী শারুনের। এক টাকার কাজ পাঁচ টাকা দিয়ে করাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, পশ্চিম পটিয়ার বারাকা শিকলবাহা পাওয়ার প্লান্ট, বাংলাদেশ অটো স্প্রিং ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড, আনলিমা পাওয়ার প্লান্ট এবং স্বনামধন্য তৈরি পোশাক কারখানা ফোরএইচ গ্রুপ নানাভাবে হুইপ পরিবারের থাবার শিকার হয়েছে। সংশ্লিষ্ট শিল্প গ্রুপ নতুন ঝামেলার আশঙ্কায় সব মুখ বুজে সহ্য করে যাচ্ছে।

অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার বিদ্যুৎ প্রকল্পও তাঁদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। সামশুল হক ও তাঁর ছেলে শারুনের থাবায় কাজ বন্ধ হয়েছিল পশ্চিম বারাকা শিকলবাহা পাওয়ার লিমিটেড (বিএসপিএল) নামে প্রতিষ্ঠানটির। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদিত ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির কাজ ২০১৭ সালে শুরু হয়। জমি ক্রয়ের কার্যক্রম শুরু করে শুরুতেই হোঁচট খায় প্রতিষ্ঠানটি। জমি কেনা ও মাটি ভরাটে বিপত্তি শুরু হয় সামশু ও তাঁর ছেলের বাধায়। তাঁদের লোকদের মাধ্যমে জমি ক্রয়, বালি দিয়ে মাটি ভরাট ও নির্মাণসামগ্রী ক্রয়ে প্রতিষ্ঠানটি রাজি হচ্ছিল না। এই কারণে স্থানীয় সন্ত্রাসী দিয়ে বাধার সৃষ্টি করা হয়।

বাংলাদেশ অটো স্প্রিং ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানটি প্রায় ৪৪০ শতক জমির ওপর স্প্রিং মিল স্থাপনের সময়ও একই কায়দায় বাধাপ্রাপ্ত হয়। মাটি ভরাট এবং নির্মাণসামগ্রী সরবরাহ কাজে অন্যায্য সুবিধা করতে না পেরে সন্ত্রাসী ভুট্টো ও বুলবুলের নেতৃত্বে হামলা চলে। তারা কারখানায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। ওই সময় কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, তারা আট টাকা দরে প্রতি ঘনফুট বালি ভরাটের কাজ ঠিক করেছিল। পরে সেই বালু ১৩ টাকা দরে বিক্রির প্রস্তাব দেয় ভুট্টো ও বুলবুল। কারখানা কর্তৃপক্ষ এতে রাজি না হওয়ায় হামলা চালিয়ে কারখানা ভাঙচুর করে হুইপের অনুসারীরা।

অটো স্প্রিং মিলের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘ছোটখাটো কাজগুলো ওদের (হুইপ ও শারুন) ছেলেদের দিতে বাধ্য হয়েছি। এ ছাড়া প্রায় সাড়ে তিন গণ্ডা বা সাত শতক জমি ছেড়ে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করতে বাধ্য হয়েছি শারুনের বাধার কারণে। শারুন নিজস্ব ক্যাডার দিয়ে চরমভাবে জ্বালাতন করছিল।’

একইভাবে বাধার মুখে পড়েছিল আনলিমা পাওয়ার প্লান্ট কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ভবিষ্যতে সমস্যা হবে—এমন আশঙ্কায় প্রকাশ্যে দিতে রাজি হয়নি। তাঁরা বলেছেন, জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে লড়তে চাই না। হুইপের কথার বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন
জাতীয় ঐক্যে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার এখন সময় : ডা. শাহাদাত হোসেন
রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ
রাখাইনে পাচারকালে সার ও এনার্জি ড্রিংক্স জব্দ
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম