শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫২, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২০

বঙ্গবন্ধুকে বাঁচাতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি: কামাল হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুকে বাঁচাতে আমরা ব্যর্থ হয়েছি: কামাল হোসেন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি স্মৃতিচারণ করে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, আমাদের দুর্ভাগ্য আমরা বঙ্গবন্ধুকে কম সময়ে হারিয়েছি। আর আমাদের ব্যর্থতা হলো উনাকে আমরা বাঁচাতে পারেনি। একজন রাষ্ট্রপ্রধানকে বাঁচানোর নিরাপত্তার দায়িত্ব যে সকলের থাকে সেখানেও আমরা ব্যর্থ হয়েছি। আর ব্যর্থ হয়ে আমরা অপূরনীয় ক্ষতির স্বীকার হয়েছি।

শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে গণফোরাম আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। 'বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস'- উপলক্ষে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ওই সময়ের অকথিত ঘটনাবলীর উপর বক্তব্য রাখেন ড. কামাল হোসেন।

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের কোন ঘাটতি হলে মনে করতে হবে যে বঙ্গবন্ধুর কথাকে অমান্য করা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, জাতির পিতাকে সবার উপরে রাখতে হবে এবং আমরা সবাই উনাকে শ্রদ্ধা করি।

ড. কামাল বলেন, আমি তো মনে করি, স্বাধীনতা দিবসের দিনে স্কুল ও কলেজের ছেলে মেয়েদেরকে জাদুঘরে নিয়ে যাওয়া উচিত। উনার যে স্বাক্ষরিত দলিল, সেটা তারা স্বচক্ষে দেখে আসুক। মূল কথা হলো, বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য উনার কথা যেন আমরা পালন করি। আর পালন করার জন্য আমরা ষোলআনা ঝুঁকিও নিতে পারি। আজকে আমরা শপথ নিতে পারি যে, বঙ্গবন্ধু যেটা (সংবিধান) লিখিতভভাবে স্বীকৃতি দিয়ে গেছেন, সেটাতে হাত দেওয়া মানে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অশ্রদ্ধা জানানো।

দেশবাসীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু নেতৃত্ব দিয়েছেন যে অন্যায়ের সাথে কোন আপস করা চলবে না। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। উনাকে আমরা শ্রদ্ধা জানাতে চাই। অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপসহীনভাবে আমাদেরকে রুখে দাঁড়াতে হবে। আর উনি ৭২'র সংবিধানে স্বাক্ষর করে দিয়ে গেছেন। যেটা জাদুঘরে সংরক্ষিত। এক নাম্বার কথা লেখা আছে, দেশের মালিক জনগণ। এটা শুধু উনি স্বাক্ষর করে দিয়ে যাননি। এটা উনি মনে প্রাণে বিশ্বাস করতেন। আর এটা কারো কেড়ে নেয়ার অধিকার এবং ক্ষমতা নাই। তাই মালিক হিসেবে অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও রুখে দাঁড়াতে হবে। যারা অপরাধ করছে তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। কারণ এরা অসাংবিধানিক কাজ করছে। বঙ্গুবন্ধু'র যে আদেশ ছিল, সেটা তারা অমান্য করছে। তাই আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ সংবিধান, যেটা বঙ্গবন্ধু স্বাক্ষর করে দিয়ে গেছেন। আর উনি যে আমাদের মালিক করে গেছেন, সেই মালিকানা আমরা ছাড়তে পারি নাই। 

স্বাধীনতা মানে দেশ জনগণের, কোন ব্যক্তির নয় মন্তব্য করে কামাল হোসেন বলেন, এখানে স্বৈরতন্ত্র থাকার কোন অবকাশ নেই। গণতন্ত্র থাকবে, নির্ভেজাল গণতন্ত্র।

বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা অসাধারণ নেতৃত্ব পেয়েছিলাম। সেই নেতৃত্বের ফলেই এই স্বাধীনতা সম্ভব হয়েছিল। আজকে স্বাধীনতার ৫০ বছর হতে চলেছে। আজকে শ্রদ্ধার সাথে উনার (বঙ্গবন্ধু) কথা স্মরণ করি। উনার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করি। আর বাংলাদেশ যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন উনাকে সবাই স্মরণ করবে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গবন্ধু'র কারাগারে থাকার কথাগুলো উল্লেখ করে গণফোরাম সভাপতি বলেন, বঙ্গবন্ধুর বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে হয় না। কারণ উনি সারাজীবন আন্দোলন, সংগ্রাম, মৃত্যুর সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন- এগুলো একবার নয় কয়েকবার। আর আমার সৌভাগ্য হয়েছিল যে, উনার কর্মী হিসেবে কয়েকটি ঘটনার গুরুত্বপূর্ণ মূহূর্তে উনার সাহসিকতা দেখার। উনাকে কয়েকবার বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ড হবে, এটা হবে,  ওটা হবে। কিন্তু উনার মুখ থেকে একটা কথাও বের করতে পারেনি। উনি তখন বলতেন, আমার মৃত্যু লেখা আছে কপালে- তার আগেও হবে না এবং পরেও হবে না। সুতরাং আমাকে হুমকি দিয়ে লাভ নাই।

সংবিধানের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যে বা যারা এর (সংবিধান) বিরুদ্ধে কাজ করবে, তাদেরকে চিহ্নিত করতে হবে। কারণ এরা দেশ, সংবিধান ও স্বাধীনতার শত্রু। তাই আসুন, আমরা সবাই আজকে শপথ গ্রহণ করি- মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা যে স্বাধীনতা পেয়েছি, সেটা যেন আমরা পুরোদমে ভোগ করতে পারি। এজন্য আমাদেরকে সারাদেশে জেলায়-জেলায় এবং থানায়-থানায় সংগঠিত হতে হবে।

তিনি বলেন, সংবিধানে যেটা আছে, সেটা সর্বোচ্চ আইন। আর সংবিধানে যেটা আছে সেটা কারো হাত দেয়ার ক্ষমতা নাই। আর এটাকে রক্ষা করা আমাদের সকলের কর্তব্যে। বিচারবিভাগের স্বাধীনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটাতে কোন হাত দেয়া যাবে না। আমরা কিছুটা আনন্দবোধ করতে পারি, আমাদের জজ সাহেবরা ঝুঁকি নিয়েও বিচার বিভাগের স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য কাজ করে গেছেন। আমরা সেদিন দেখলাম সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহাকে যেভাবে লাঞ্চিত করা হয়েছিল। এটা লজ্জার বিষয়।

অনুষ্ঠানে গণফোরাম নেতা সুব্রত চৌধুরী, মোকাব্বির খানসহ দলটির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
আন্দোলন চলবে, জরুরি নাগরিক সেবা চালু থাকবে: ইশরাক
ছুটি শেষে সাভার-আশুলিয়ার শিল্পকারখানায় ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্য
ছুটি শেষে সাভার-আশুলিয়ার শিল্পকারখানায় ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্য
বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা
বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন

এই মাত্র | জীবন ধারা

ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত
ঝিনাইদহে ছেলের কোদালের আঘাতে বাবা নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণ, অবিস্ফোরিত ৬ টি উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর
ট্রেনের ছাদে এক বগি থেকে আরেক বগিতে দৌড়ানোর সময় পড়ে পা হারাল কিশোর

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত
জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন
জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাংনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির শুভযাত্রায় পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
গাংনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির শুভযাত্রায় পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল
গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা