শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৯

এলপিজি নিয়ে গোলটেবিল

গ্রাহকের অসচেতনতাই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী

পৃথক এলপিজি সেল গঠনের দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রাহকের অসচেতনতাই দুর্ঘটনার জন্য দায়ী

বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় এলপিজি সিলিন্ডারের মাধ্যমে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে এ জন্য এসব সিলিন্ডার দায়ী নয়। বিস্ফোরক অধিদফতরের পর্যবেক্ষণ থেকে এমনটিই জানা যায় বলে উল্লেখ করেন দেশের বেসরকারি এলপিজি ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা। তাদের মতে, ব্যবহারকারীর অসচেতনতার জন্যই এসব দুর্ঘটনা ঘটেছে। মূলত ঘিঞ্জি পরিবেশ আর গ্রাহকের অসচেতনতার কারণেই বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া এলপিজি সিলিন্ডারের মাধ্যমে যে দুর্ঘটনা ঘটছে তা এর সঙ্গে থাকা হোস পাইপ ও রেগুলেটরের মতো যন্ত্রাংশের জন্য হচ্ছে। গতকাল রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার  ইডব্লিউএমজিএল কনফারেন্স হলে কালের কণ্ঠ আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এলপিজি ব্যবসায়ী এবং এ খাতের সঙ্গে জড়িতরা এসব জানান। ‘বাংলাদেশে এলপিজির নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকটি সঞ্চালন করেন কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক মোস্তফা কামাল। বক্তারা বলেন, ক্রস ফিলিংয়ের মাধ্যমে এলপিজির ব্যবসা চলছে। আবার বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান মান বজায় রেখে সিলিন্ডার তৈরি করছে না। কিছু ক্ষেত্রে বিস্ফোরক অধিদফতর এ খাতের ব্যবসা নিয়ম মেনে চলছে কি না তা মনিটর করছে না। এলপিজির নীতিমালা তৈরির সময় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকেও (রাজউক) সম্পৃক্ত করার আহ্বান জানান তারা। এলপিজি ব্যবসায়ীরা জানান, দুর্ঘটনা রোধে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে এ বিষয়ে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন করা হচ্ছে। পুরো খাতের তদারকি ও হয়রানি দূর করতে সরকারের কাছে পৃথক একটি ‘এলপিজি সেল’ গঠন করার দাবিও জানান ব্যবসায়ীরা। অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মো. নুরুল ইসলাম তালুকদার বলেন, মূলত অসচেতনভাবে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের কারণেই দুর্ঘটনা ঘটছে। এ জন্য ব্যবসায়ীদের সচেতনতা তৈরিতে কাজ করতে হবে। কালের কণ্ঠের সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, এলপিজির সম্ভাবনা এখন সব দিকে। শহরের গ-ি পেরিয়ে গ্রামগঞ্জেও এলপিজি ঢুকে পড়েছে। ক্রমেই এটি বিশাল এক খাতে পরিণত হচ্ছে। কিন্তু এ খাতের ব্যবহারকারীদের জন্য এলপিজি সিলিন্ডার সৃষ্ট দুর্ঘটনায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এলপিজি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (লোয়াব) সভাপতি আজম জে চৌধুরী তার বক্তব্যে বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে অনেক প্রতিষ্ঠানকে এলপিজি ব্যবসার জন্য লাইন্সেস দেওয়া হচ্ছে কিন্তু এ জন্য তাদের দক্ষতা আছে কি না তা যাচাই করে দেখা হচ্ছে না। পথেঘাটে বাল্ক এলপিজি দিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিলিন্ডারে এলপিজি ভরছেন। এতে দুর্ঘটনা ঘটছে। আবার বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান মান বজায় রেখে সিলিন্ডার তৈরি করছে না। ক্ষতি হওয়া সত্ত্বেও ব্যবসায়ীরা বাজার সম্প্রসারণের জন্য আগের দামেই সিলিন্ডার বিক্রি করছেন। দেশে ক্রস ফিলিংয়ের মাধ্যমে অবৈধভাবে সিলিন্ডারে গ্যাস ভরা হলেও বিস্ফোরক অধিদফতর তা মনিটর করছে না। মাত্র ২০-৩০ কোটি টাকা খরচ করে মোংলা বন্দরে ড্রেজিং করলে ব্যবসায়ীরা আরও বেশি পরিমাণ এলপিজি আমদানি করতে পারবেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ডিপার্টমেন্ট অব কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন বলেন, অশিক্ষিত মানুষ উন্নত প্রযুক্তির এলপিজি সিলিন্ডার অসাবধানে ব্যবহার করলে দুর্ঘটনা ঘটবেই। দুর্ঘটনা রোধে প্রতি ঘরে ডিটেকটর লাগানো যেতে পারে। এতে গ্যাস লিক হলে তা বের করা সম্ভব।

বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের মহাব্যবস্থাপক (সেলস) প্রকৌশলী মো. জাকারিয়া জালাল অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, ‘‘আমরা পুরো খাতের তদারকির জন্য সরকারের কাছে পৃথক একটি  ‘এলপিজি সেল’ চাই। এতে ব্যবসা করতে গিয়ে আমাদের যে হয়রানি হয় তা দূর হবে। বসুন্ধরা এলপিজি সিলিন্ডার আমরা ছয়বার পরীক্ষা করে তারপর তাতে গ্যাস ভর্তি করি। ফলে এ সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হওয়ার সুযোগ নেই।’’ তার মতে, ঘিঞ্জি পরিবেশ ও গ্রাহকের অসচেতনতার কারণেই বেশি দুর্ঘটনা ঘটছে।

বাংলাদেশ সিএনজি ফিলিং স্টেশন অ্যান্ড কনভারসন ওয়ার্কশপ ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাসুদ খান বলেন, বিস্ফোরক অধিদফতরের একার পক্ষে এলপিজি সিলিন্ডার-সংক্রান্ত দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব নয়। গ্রাম এলাকায় এ ব্যাপারে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে। টোটাল বাংলাদেশ-এর হেড অব মার্কেটিং অ্যান্ড সেলস মো. মুজিবুর রহমান বলেন, গণমাধ্যমে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের খবর প্রকাশের আগে স্পষ্টভাবে তা এলপিজি, না গাড়ির সিএনজি সিলিন্ডারের কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে সেটি উল্লেখ করতে হবে। তা না হলে পাঠক বিভ্রান্ত হবে। বাংলাদেশ রেস্টুরেন্ট মালিক সমিতির সভাপতি খন্দকার রুহুল আমিন বলেন, এলপিজি সিলিন্ডারের কারণে এখন চাইলেই মালিকরা সহজে হোটেল-রেস্টুরেন্টের ব্যবসা শুরু করতে পারছেন। তবে দুর্ঘটনা রোধে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবসায়ীদের সিলিন্ডারের সঙ্গে মানসম্মত হোস পাইপ দিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন তিনি।

ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অরুণ কর্মকার বলেন, গত পাঁচ বছরে এলপিজির ব্যবহার ১০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর আগামী পাঁচ বছরে এর ব্যবহার গিয়ে ২০ লাখ টনে ঠেকবে। সাধারণ গ্যাস ও এলপিজি গ্যাসের দামের বৈষম্য কমানোর ওপর জোর দেন তিনি। এডিবির এনার্জি অডিট কো-অর্ডিনেটর ইঞ্জিনিয়ার মো. মোস্তাফিজুর রহমান দুর্ঘটনা কমাতে সিলিন্ডারের গায়ে বাংলায় ব্যবহার নির্দেশিকা লিখে রাখার পরামর্শ দেন। এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার ম্যাগাজিনের সম্পাদক মোল্লা আমজাদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের মতো এত নিম্নমানের হোস পাইপ আর কোথাও তৈরি হয় না বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ ছাড়া এ ধরনের দুর্ঘটনার জন্য অনেক সময় নিম্নমানের চুলাও দায়ী। জি গ্যাস-এর হেড অব অপারেশন নাওইদ রশিদ বলেন, ‘আমরা দেখেছি যে বাসাবাড়িতে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস রাখার জন্য আলাদা কোনো স্থান রাখা হয় না। আমাদের বিল্ডিং কোডে এ বিষয়ে উল্লেখ থাকতে হবে। হাউস ডেভেলপার কর্তৃপক্ষকেও বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।’ ইন্ডিয়ান ওয়েল কোম্পানি লিমিটেডের কান্ট্রি ম্যানেজার তোফাজ্জল হোসেন বলেন, গ্রামের লোকদের এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে গণআন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তিনিও মনে করেন, এলপিজি সিলিন্ডার থেকে দুর্ঘটনা ঘটার মূল কারণ হোস পাইপ। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন লাফস গ্যাস-বাংলাদেশের চিফ অপারেটিং অফিসার রণজিৎ জয়াবর্ধনা ও আদানী গ্রুপ, বাংলাদেশের গ্রুপ প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড কান্ট্রি হেড সৈয়দ ইউসুফ শাহরিয়ার।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লবিং বাড়াতে হবে
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লবিং বাড়াতে হবে
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল
ইন্টারপোলের সম্মেলনে যোগ দিতে মরক্কোয় আইজিপি
ইন্টারপোলের সম্মেলনে যোগ দিতে মরক্কোয় আইজিপি
নির্বাচনে মানুষের আস্থা চায় কমনওয়েলথ
নির্বাচনে মানুষের আস্থা চায় কমনওয়েলথ
নির্বাচনি প্রচার
নির্বাচনি প্রচার
সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া ইসলাম পুরো অনুসরণের সুযোগ নেই
ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থা ছাড়া ইসলাম পুরো অনুসরণের সুযোগ নেই
আইসিসিবিতে সিরামিক মেলা শুরু ২৭ নভেম্বর
আইসিসিবিতে সিরামিক মেলা শুরু ২৭ নভেম্বর
রেলপথ অবরোধ করে আবারও বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে আবারও বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
বগুড়ায় হৃদ্রোগীর চিকিৎসা সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদ্রোগীর চিকিৎসা সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
মাসরুর আরেফিন সিইও অব দ্য ইয়ার
মাসরুর আরেফিন সিইও অব দ্য ইয়ার
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৩ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা