শিরোনাম
- যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
- বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
- ৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
- লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
- উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
- যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
- বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
- মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
- হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
- বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
- বয়স্কদের সুষম খাদ্য
- কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
- কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
- পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
- ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
- ২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
- আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
- ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
- রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
কবে কোথায় প্রথম করোনা সংক্রমণ, চাপে পড়ে সব প্রকাশ করল চীন
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

করোনাভাইরাস নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগে সরব হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ একাধিক দেশ। অভিযোগকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক মঞ্চে অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে চীন। তবে ক্রমাগত চাপ বাড়তে থাকায় অবশেষে দেশে করোনা সংক্রমণ নিয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশ করল বেজিং। চীনে কবে, কোথায় করোনা সংক্রমণের ঘটনা সামনে এসেছে, এই শ্বেতপত্রে সেই সব তথ্যই প্রকাশ করা হয়েছে।
রবিবার চীন দাবি করেছে, করোনা সংক্রমণের প্রথম মামলাটি গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর ইউহানে সামনে এসেছিল। তবে করোনাভাইরাসের কারণে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়া এবং মানব শরীর থেকে মানব শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা প্রথম চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি জানা যায় বলে দাবি করেছে বেজিং। চীনের দাবি, গত ১৯ জানুয়ারি একজনের শরীর থেকে অন্যের শরীরে সংক্রমণের এই ঘটনা সামনে আসার পরই তা রুখতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
তবে এ দিনও নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছে চীন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের কথা গোপন করা নিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে ওঠা অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করে আত্মপক্ষসমর্থনে শ্বেতপত্রে বিশদে ব্যাখ্যাও দিয়েছে চীন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প সহ একাধিক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা অভিযোগ করেছেন, চীন সময়মতো তথ্য না জানানোর কারণেই গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
চীনে করোনাভাইরাসের উৎসস্থল হলেও এখন সেদেশ তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে । বরং করোনাভাইরাস মহামারি বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশে চীনের থেকেও কয়েকগুণ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আমেরিকা, ব্রাজিল, স্পেন, ইতালি, রাশিয়া ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ এখন করোনার ধাক্কা সামাল দিতে লড়াই করে যাচ্ছে। যার জেরে গোটা বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৬৮ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৪ লক্ষেরও বেশি মানুষের।
শ্বেতপত্রে চীন দাবি করেছে, গত ২৭ ডিসেম্বর ইউহানের একটি হাসপাতালে প্রথম বার করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীকে চিহ্নিত করা হয়। এর পরই বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেয়। শ্বেতপত্রে আরও দাবি করা হয়েছে, সরকারের গঠিত একটি উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গত ১৯ জানুয়ারি প্রথমবার জানায়, মানব দেহ থেকে অন্য মানুষের শরীরে করোনার সংক্রমণ ঘটতে পারে। এর পরই সংক্রমণ রুখতে যাবতীয় পদক্ষেপ করা হয়।
সূত্র : নিউজ এইটটিন।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর