শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন, ২০২১ আপডেট:

চিকিৎসক সংকটে সাতক্ষীরা, করোনা সংক্রমণের হার ৪৭ শতাংশ

মনিরুল ইসলাম মনি, সাতক্ষীরা
অনলাইন ভার্সন
চিকিৎসক সংকটে সাতক্ষীরা, করোনা সংক্রমণের হার ৪৭ শতাংশ

সাতক্ষীরাতে কিছুতেই কমছে না করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। প্রতিদিনই করোনা ডেডিকেটেড সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বাড়ছে করোনা পজেটিভ রোগীর সংখ্যা। এ অবস্থায় জনবল সংকটে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টরা। সিনিয়র, জুনিয়র এবং সহকারি সার্জনসহ মোট ৫৮টি পদের বিপরীতে ২৭টি শূন্য পদ নিয়ে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট এই হাসপাতালের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। করোনা রোগীর চাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় ৯০ আসন থেকে করোনা রোগীর জন্য ১৫৬ আসনে উন্নীত করা হয়েছে। তবে এ সংখ্যা দুই এক দিনের মধ্যে আরও ৩৫ আসনে উন্নীত করার চিন্তাভাবনা করছে মেডিকেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

পিসিআর ল্যাবের তথ্য মতে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮৬ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৮৮ জনের করোনা সনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৪৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। এছাড়া করোনার উপসর্গ নিয়ে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ ৫৩ দশমিক ১৯ শতাংশ থেকে নেমে ৪৭ দশমিক ৩১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। করোনার শুরু থেকে এ পর্যন্ত সাতক্ষীরায় ২ হাজার ৬৯৭ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। এছাড়া বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল ও বাসা বাড়িতে মোট ৮৭২ জন করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন। জেলায় এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়ে ৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর  উপসর্গ নিয়ে মারা গেছে আরও ২৫৫ জন।

পরিস্থিতি সামাল দিতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ৩৫ শয্যার একটি করোনা ইউনিট খোলা হয়েছে। সেখানে ভেল্টিলেশন না থাকায় সিলিন্ডারের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ করে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে।

এদিকে বর্তমানে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪১ জন করোনা রোগী চিকিৎসাধীন। এর মধ্যে পজেটিভ রোগীর সংখ্যা ২৪ জন। পরিস্থিতি সামাল ১৯০ জনের নার্সের বিপরীতে ১৫টি সিনিয়র নার্সের পদ শূন্য থাকায় গত দুই দিনে বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ৩৯ জন নার্সকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পোস্টিং করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এ হাসপাতালে মোট তিন শতাধিক রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছে। আসন সংকুলানে অনেকে বারান্দায় চিকিৎসা সেবা নিচ্ছে।

২০১৭ সালের ২২ মে আনুষ্ঠানিকভাবে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে ২৫০ শয্যার এ হাসপাতালে চলতি বছরের ২৩ মার্চ থেকে পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে করোনা পজেটিভ রোগী সনাক্তের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ১৫ জন ল্যাব সহকারী এর মধ্যে ১৩ জনের করোনা সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় ২ জনকে দিয়ে চলছে পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম। ফলে ৪০ জনের বেশি করোনার নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এসব কারণে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা পরীক্ষা করাতে এসে নমুনা গ্রহণ না করায় প্রতিদিন অনেকে বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন। এদিকে গতকাল ১৬ জুন সকাল ৯টায় ভর্তি হওয়া সদর উপজেলার মাহমুদপুর গ্রামের সেবা পদ (৮০) বেড না পেয়ে হাসপাতালে দ্বিতীয় তলায় বারান্দায় চিকিৎসা সেবা নিতে দেখা গেছে। গত চার দিন ধরে করোনা ইউনিটের পুরুষ ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন যশোর জেলার কেশবপুরের বাসিন্দা আব্দুল ওহাব জানান, প্রতিদিনই করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বেড না থাকায় অনেকে ফিরে গেছে। ডাক্তার ও নার্স কম থাকায় পরিদর্শনে কম আসছে। তবে বর্তমানে চিকিৎসা নেওয়ার পর তার পূর্বের চেয়ে একটু শ্বাসকষ্ট কম হচ্ছে বলে সাংবাদিকদের জানান তিনি।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শেখ কুদরত-ই-খোদা দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, প্রতিদিন হাসপাতালে করোনা রোগীসহ সকল ধরনের রোগীর চাপ বেড়েছে। ২৫০ শয্যার এ হাসপাতালে প্রায় তিন শতাধিক রোগীর চিকিৎসাধীন রয়েছে। ইমারজেন্সি, সিসিইউ, আইসিইউ, ডায়ালাইসিস, মেডিসিন, সার্জারি, গাইনি, অর্থপেডিক্স, শিশু, শিশু সার্জারিসহ মোট ১৮টি ইউনিট চালু আছে। সেন্ট্রাল অক্সিজেন চালু থাকার পাশাপাশি এখানে হাইফ্লোন্যাভেল ক্যানোলার সংখ্যা ৩৮টি। আই.সি.ইউ বেড রয়েছে ৮টি। করোনা রোগীদের জন্য পর্যায়ক্রমে ৯০ থেকে আসন সংখ্যা বাড়িয়ে ১৬৫টি আসনে উন্নীত করা হয়েছে। জনবল সংকটে রোগীর চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। সিনিয়র, জুনিয়র এবং সহকারী সার্জনসহ মোট ৫৮টি পদের বিপরীতে গুরুত্বপূর্ণ ২৭টি শূন্য পদ নিয়ে মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম পরিচালনা করতে তিনি হিমশিম খাচ্ছেন। ৫০ জনের বিপরীতে পরিচ্ছন্নতা কর্মী রয়েছে মাত্র ২০ জন। রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় ১৫টি সিনিয়র নার্সের পদ শূন্য থাকায় গত দুই দিনে বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ৩৯ জন নার্সকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। ইতিমধ্যে শূন্য পদে জনবল চেয়ে ১৫ জুন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি বরাবর তিনি পত্র প্রেরণ করেছেন।

এদিকে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ও সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ হুসাইন সাফায়াত জানান, সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় এখানে ৩৫ শয্যা নিয়ে একটি করোনা ইউনিট খোলা হয়েছে। ভেল্টিলেশন না থাকায় গ্যাস সিলিন্ডারের মাধ্যমে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। তবে এটি খুব শীঘ্রই সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হবে। বর্তমানে এখানে ৩০ জন করোনা রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে ৯ জন করোনায় আক্রান্ত।

তিনি আরও জানান সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ২৭টি পদের বিপরীতে সিনিয়র কনসালটেন্ট সার্জারি, চক্ষু, এ্যানেসথেশিয়া, গাইনিসহ জুনিয়র কনসালটেন্ট শিশু, ইএনটি, প্যাথলজি, গাইনি, সার্জারি, কনসালটেন্ট এবং মেডিকেল অফিসারসহ মোট ১৬টি পদ শূন্য রয়েছে। এছাড়া ১ জন সিনিয়র স্টাফ নার্সসহ ৭ জন পরিচ্ছন্নতা কর্মীর বিপরীতে রয়েছে মাত্র ৩ জন।

তিনি আরও জানান, সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল ১০০ শয্যা হাসপাতাল হলেও ৫০ শয্যার লোকবল নিয়ে কোনোভাবে চলছে এ হাসপাতালের কার্যক্রম। 

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৩৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫১ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৫ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৪৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২০
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ৪২
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ৫৩ জনের করোনা শনাক্ত
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট দ্রুত ছড়ায়, তবে প্রাণহানির শঙ্কা কম
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
সর্বশেষ খবর
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে
নবজাতককে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বজ্রপাতে একজন নিহত
বজ্রপাতে একজন নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২
গাইবান্ধায় জমি নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু
৩১ দফাই দেশের মানুষের মুক্তির সনদ: দুলু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা
মাদারীপুরে যুবদলের আলোচনা সভা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
খুলনায় আওয়ামী লীগ নেতাকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯

২৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত
অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা
কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ
উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর
জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের
লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের
মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার
৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা