শিরোনাম
- অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও
- বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
- নির্বাচনের মনোনয়নে গুরুত্ব পাবেন ত্যাগী ও জনবান্ধব নেতারা : খোকন
- শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার
- মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব
- পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত
- পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম
- জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি
- দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
- ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
- সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
- শরীয়তপুরের ডিসিকে ওএসডি
- জয়পুরহাটে পোল্ট্রি ব্যবসায়ীর বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি
- রবিবার সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে মামলা করবে বিএনপি
- আখাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকট, ভোগান্তিতে রোগীরা
- শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র থেকে নিখোঁজ দুই কিশোরী ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
- সুষ্ঠু, সুন্দর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই: নায়েবে আমীর ডা. তাহের
- হল না ছাড়ার ঘোষণা ঢামেক শিক্ষার্থীদের, আন্দোলন চলবে
- গুরুদাসপুরে ৬ ডাকাত আটক
- মোংলায় নানা আয়োজনে কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহকে স্মরণ
রায়পুরে মেঘনা নদীতে ২ মাস মাছ ধরা নিষিদ্ধ
রায়পুর (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
.jpg)
লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় জাটকা সংরক্ষনের জন্য ইলিশসহ সব ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে সরকার। আগামীকাল ১মার্চ থেকে ৩০এপ্রিল পর্যন্ত নদীতে সব ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ বলে জানিয়েছেন উপজেলা সিনিয়ির মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ বেলায়েত হোসেন সবুজ।
উপজেলা মৎস্য অফিসসূত্রে জানা যায়, চাঁদপুরের ষাটনল এলাকা থেকে লক্ষ্মীপুর জেলা রায়পুর উপজেলার চর আলেকজেন্ডার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার অভয়াশ্রম নির্ধারণ করা হয়েছে। অভয়াশ্রম এলাকায় ২ মাস মেঘনা নদীতে সব ধরণের মাছ ধরা নিষিদ্ধ। উপজেলার তালিকাভুক্ত ৬ হাজার ৩’শ জন জেলে রয়েছে। এসব জেলেদের মধ্যে ৪২০ পরিবারকে সরকারী সহায়তা প্রদান করা হবে।
জাটকা নিধন রোধ করতে এবং জেলেদের বিরত থাকতে ইতিমধ্যে বিভিন্ন মাছ ঘাটে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের যৌথ উদ্যোগে জেলেদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভা, লিফলেট বিতরণ, মাইকিং ও মাছের আড়ৎগুলোর সামনে ব্যানার সাঁটানো হয়েছে।
সচেতনমূলক সভাগুলোতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিল্পী রাণী রায়, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ বেলায়েত হোসেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শহীদ উল্যাহ বি.এস.সি, মাস্টার আবুল হোসেন হাওলাদার, আড়ৎদার মোঃ সাইজুদ্দিন মোল্যা ও উপজেলা কন্টিনজেন্ট কমান্ডার হুমায়ুন খান প্রমুখ।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্তকর্তা মোঃ বেলায়েত হোসেন বলেন, সরকারী নিষেধাজ্ঞা মেনে জেলেরা যদি এই দুই মাস জাটকাসহ ইলিশ মাছ না ধরে তাহলে এই মৌসুমে উৎপাদনে লক্ষমাত্রা অর্জিত হবে। জাটকা সংরক্ষনের জন্য এবং লক্ষমাত্রা অর্জন করার লক্ষ্যে কোস্টগার্ড ও মৎস্য বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ তাফসীর
এই বিভাগের আরও খবর