শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৪, বুধবার, ০৬ মার্চ, ২০১৯

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় নারদ নদ

দূষিত বর্জ্যের দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ নদপাড়ের মানুষ
নাসিম উদ্দীন নাসিম, নাটোর থেকে
অনলাইন ভার্সন
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় নারদ নদ

জালের মতো বিস্তার ছড়িয়ে দেশের দেহে প্রাণের সঞ্চার করে নদী। নদীপ্রবাহের তীরে গড়ে ওঠে সভ্যতা। বিলুপ্তও হয়। একসময় দেশের প্রায় সব কটি নদী প্রচণ্ড খরস্রোতা ছিল। নদীপ্রবাহে ছিল না মানবসৃষ্ট কোনো প্রতিবন্ধকতা। প্রকৃতির নিয়মে নদীগুলো বয়ে চলত আপন স্বভাবে। তেমনই এক নদী নাটোরের নারদ নদ। একসময় এই নদও ছিল খরস্রোতা। মানুষের নির্যাতন, নিষ্ঠুরতায় খরস্রোতা নদটি বর্তমানে মৃতপ্রায়। কলকারখানার দূষিত বর্জ্য, দখল, ভরাটের কারণে নারদ নদ বর্তমানে পরিণত হয়েছে সরু খালে।

অন্যদিকে নদটি খননের নামে কোটি কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। খননের মাটি ফেলে সেখানে গড়ে তোলা হয়েছে বহু অবৈধ স্থাপনা। কলকারখানার দূষিত বর্জ্যের দুর্গন্ধে নদের পারের মানুষদের জীবন হয়ে উঠেছে অতিষ্ঠ। এ অবস্থায় নদ সংস্কার, অবৈধ দখল উচ্ছেদ এবং দূষিত বর্জ্য ফেলা বন্ধের দাবিতে ফুঁসে উঠেছে নাটোরবাসী।

নাটোরের নারদ নদ এখন দখল আর দূষণে বিলুপ্ত হতে চলেছে। নাটোরের প্রাণ হিসেবে পরিচিত এ নদটি অপরিকল্পিতভাবে খনন করে দীর্ঘ সরু একটি নালায় পরিণত করা হয়েছে। খননের কাটা মাটি নদতীরে ফেলায় অবৈধ দখলদাররা ইচ্ছেমতো গড়ে তুলেছে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা। অন্যদিকে নাটোরের বড় বড় কয়েকটি শিল্প কারখানার দূষিত বর্জ্যরে দুর্গন্ধে নদপাড়ের মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। এছাড়া চারঘাট স্লুইসগেট দিয়ে পানি প্রবেশ করতে না পারায় নারদ নদ এখন একটি মরা খালে পরিণত হতে চলেছে। এখন নদটির অবৈধ সব দখল উচ্ছেদ করে সংস্কারের দাবি নাটোরবাসীর প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে।

নাটোরের প্রবীণ লোকজন জানান, নারদ নদকে ঘিরে প্রায় তিনশ বছর আগে নাটোর শহরের গোড়াপত্তন হলে মানুষের মাঝে সে সময় প্রাণচাঞ্চল্য শুরু হয়। বিগত ১৭০৬ সালে নাটোরের রাজা রামজীবন ও রঘুনাথ এখানেই তাদের রাজধানী স্থাপন করেন। বাংলার তখনকার রাজধানী মুর্শিদাবাদের সঙ্গেও গড়ে ওঠে নাটোরের যোগাযোগ। সে সময় খরস্রোতা এ নারদ নদই ব্যবসা-বাণিজ্য ও যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ছিল। এতে এ নদের  দুই ধারে গড়ে ওঠে নগর, গ্রাম, গঞ্জ ও বসতি। নারদই ছিল নাটোরের প্রকৃতি, জীববৈচিত্র্য ও মানুষের আর্থসামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রস্থল। সেসময় নদের বুকে চলতো পাল তোলা নৌকা আর পণ্য বোঝাই স্টিমার। নদের স্বচ্ছ পানিতে প্রচুর মাছও পাওয়া যেত। নারদের স্বচ্ছ পানি ও নির্মল বাতাস সে সময়ে দুপাড়ের মানুষের স্বাস্থ্যকর বাসস্থানের সন্ধান জুগিয়েছে।

নারদ নদ নিয়ে লেখা বইয়ের লেখক মাহবুব সিদ্দিকী বলেছেন, ঐতিহাসিক বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত ঘেঁটে তিনি নিশ্চিত হয়েছেন যে, নারদ বাংলাদেশের প্রাচীনতম একটি নদ। নারদ নদের দুই তীরে অবস্থিত নাটোর শহর থেকে একসময় রাজশাহী অঞ্চলের শাসনকার্য নিয়ন্ত্রিত হতো। ১৮২১ সালে পদ্মা নদীতে বন্যায় ব্যাপক জলস্ফীত হলে উৎসমুখে বালি ও পলি জমে নারদ স্রোতহীন হয়ে পড়ে। সেবারের বন্যায় দীর্ঘদিন নাটোর জলাবদ্ধ হয়ে থাকায় রাজশাহী অঞ্চলের সদর দফতর নাটোর থেকে রাজশাহীতে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং ১৮২৫ সালে স্থানান্তর করা শেষ হয়। ১৮২১ সাল থেকেই নারদ নদের রাজশাহী অঞ্চলের প্রবাহটি মরা নদে পরিণত হতে শুরু করে। রাজশাহী জেলার চারঘাটে পদ্মা নদী থেকে বড়াল নদীর জন্ম হয় এবং বড়াল থেকে জন্ম হয় মুসাখাঁ নদীর। নাটোর সদর উপজেলার পাইকপাড়ায় মুসাখাঁ নদী থেকে নারদ আবার পদ্মার সঙ্গে যুক্ত হয়। ১৯৮৪ সালে চারঘাটে পানি উন্নয়ন বোর্ড একটি স্লুইসগেট তৈরি করার পর পরই নারদ মৃত নদে পরিণত হতে শুরু করে। শুষ্ক মৌসুমে পানি না থাকায় নদতীর ভরাট করে শুরু হয় দখল প্রক্রিয়া। গড়ে তোলা হয় স্থায়ী ও অস্থায়ী বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো। এতে কমতে থাকে নারদ নদের আয়তন। নাটোরের ৪৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের স্রোতস্বীনি নারদ নদ অবৈধ দখলদারদের কবলে পড়ে সরু খালে পরিণত হয়েছে।

একটি সূত্র জানায়, ১৯৬২ সালের ভূমি রেকর্ড অনুযায়ী নাটোর শহরের ভেতরে নারদের আয়তন ছিল প্রায় দুইশ একর এবং ১৯৭৪ সালের রেকর্ডে সেই আয়তন কমে দাঁড়ায় একশ দশমিক এক একরে। সরকারি হিসাবেই ওই ১২ বছরে এ নদের প্রায় একশ একর আয়তন কমে যায়। কাগজপত্রে জমির আকার পরিবর্তন করে নদের দু'পাড় বাধাহীনভাবে দখলের কারণেই আয়তন কমতে থাকে। ধীরে ধীরে দখলের কবলে পড়ে আরও সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে এ নদটি। নাটোরের ভারি সব কল-কারখানার দূষিত বর্জ্যে নদের পানি বিষাক্ত হয়ে দুর্গন্ধ ছড়াতে শুরু করে। দূষিত বর্জ্যের দুর্গন্ধে নারদ নদের পাড়ের মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। ছড়াতে শুরু করেছে নানা ধরনের রোগব্যাধি। নারদ নদের দূষিত স্রোতহীন পানি মশা-মাছির উৎপাদন খামারে পরিণত হয়েছে।

পরিবেশ অধিদফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী নারদ নদের বর্জ্যে পিএইচপির পরিমাণ ৮ দশমিক ১৮, অয়েল অ্যান্ড গ্রিজ ১৭ মিলিগ্রাম পার লিটার, ভাসমান কঠিন পদার্থ ১১০ মিলিগ্রাম পার লিটার এবং বিওডি ৩৫ হাজার ৪০০ মিলিগ্রাম পার লিটারে পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের জন্য গ্রহণযোগ্য মাত্রা পিএইচপি ৬ থেকে ৯, অয়েল অ্যান্ড গ্রিজ ১০ মিলিগ্রাম পার লিটার এবং বিওডি ৫০ হাজার মিলিগ্রম পার লিটার। এতে নদ তীরের মানুষকে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করতে হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড ও এলজিইডির তথ্য মতে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতাধীন সদর উপজেলার হাশিমপুর, সাধুপাড়া, মোহনপুর, পীরগঞ্জ ও কসবা গ্রামে নারদের ওপর ছোট ছোট বেশ কয়েকটি কালভার্ট রয়েছে। এখন ওইসব কোনো কালভার্ট দিয়েই আর পানি চলাচল করতে পারছে না। সদর উপজেলার কাফুরিয়া ইউনিয়নের লোটাবাড়িয়া গ্রামে নারদের ওপর মাটি ফেলে রাস্তা তৈরি করেছেন স্থানীয় লোকজন। নারদে পানি ঢোকার পথে চারঘাটে স্লুইসগেটের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ৩৭টি প্রতিবন্ধক রয়েছে।

এগুলোর মধ্যে পকেটখালি এলাকায় এলজিইডির একটি ব্রিজ এবং পীরগাছা এলাকায় বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ক্রসওয়াল সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। আর এ দুটিই পড়েছে মুসাখাঁ নদীর ওপর। তবে মুসাখাঁর এ প্রবাহ ধরেই নারদে পানি আসে। পীরগাছার পর থেকে শুরু হয়েছে নারদের প্রবাহ এবং এখান থেকে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সরু ও উঁচু বেডের ১৪টি সেতু ও কালভার্ট। নদের পানি প্রবাহ সৃষ্টি ও পরিবেশ বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করে দৈনন্দিন গৃহস্থালী ও কৃষি সেচে ব্যবহার উপযোগী করার জন্য ২০০৭ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩৬ কিলোমিটার খনন কাজের প্রকল্প গ্রহণ করে। ২০০৯ সালে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হয়। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বরং জনগণের ভোগান্তি আরও বেড়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক নির্মিত চারঘাট রেগুলেটরের ৪৬ কিলোমিটার ভাটিতে আটঘড়িয়া রেগুলেটর থেকে মুসা খাঁ নদীর পানি নারদ নদে প্রবাহিত করার প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু মুছা খাঁ নদীর এক কিলোমিটারে পাউবোর ডিজাইন বেড থেকে ৪ মিটার উঁচু করে এলজিইডি সেতু নির্মাণ করে। এছাড়া পাইকপাড়ায় ৫ কিলোমিটারে নদীতে আর সিসি পাকা দেওয়াল নির্মাণ করায় নারদ নদে পানি ঢুকতে পারছে না। ফলে বাস্তবায়িত প্রকল্পের কোনো সুফল পাচ্ছে না জনগণ।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শুধাংশ কুমার জানান, নারদ নদ পুনঃখননের জন্য একটি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠনো হয়েছে। প্রকল্পটি অনুমোদন হলে নারদ নদে পানির প্রবাহ অব্যাহত রাখা সম্ভব।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহরিয়াজ  জানান, নাটোর পৌর এলাকার ছয় কিলোমিটারের মধ্যে অবৈধ দখলকারীদের তালিকা প্রস্তুত করতে পানি উন্নয়ন বোর্ড নাটোরের নির্বাহী প্রকৌশলীকে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রাথমিক একটি তালিকাও প্রস্তুত করা হয়েছে। অল্পদিনের মধ্যে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করা হবে।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা