শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

বাংলাদেশে মানবসভ্যতার বিকাশ কোথায় ঘটেছিল-তা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এ বিতর্কের শক্ত অবস্থান রয়েছে ঐতিহ্যবাহী জনপদ নরসিংদীর। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, শহীদ আসাদ, ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন, কবি শামসুর রাহমান, চিত্রশিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অনেক কৃতিপুরুষের স্মৃতিমণ্ডিত এই জনপদের রয়েছে গর্ব করার মতো ঐতিহ্য। আড়াই হাজার বছর আগেও নরসিংদীতে সমৃদ্ধ নগর-রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল। এই জনপদের উয়ারী-বটেশ্বরের সঙ্গে সেই প্রাচীন যুগেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং রোমান সাম্রাজ্যের যোগাযোগ ছিল। খ্যাতনামা গবেষক ও কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান আর্কিওলজি বিভাগের অধ্যাপক দিলীপ কুমার চক্রবর্তী এ তথ্য জানিয়েছেন। আর অস্ট্রেলিয়ান প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইউরোপীয় প্রাগৈতিহাস গবেষক গর্ডন চাইল্ডের অভিমত, নরসিংদীর উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি দ্বিতীয় শতকের ভূগোলবিদ টলেমি উল্লেখিত সমৃদ্ধ জনপদ সোনাগড়া। উয়ারী-বটেশ্বরে পাওয়া গেছে আড়াই হাজার বছর আগে ব্যবহৃত মুদ্রা। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেখানে শুধু নগরায়ণই নয়, নদীবন্দর ও বাণিজ্যনগরও গড়ে উঠেছিল।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে উয়ারী এবং বটেশ্বর গ্রামের অবস্থান। মধুপুর গড়ের পূর্ব সীমান্তের ওই দুই গ্রামে অনুসন্ধান ও প্রত্নতাত্ত্বিক খননে আবিষ্কৃত হয়েছে আড়াই হাজার বছর আগের প্রাচীন দুর্গ নগর। আজ থেকে ৯ দশক আগে ১৯৩০-এর দশকে মুহম্মদ হানিফ পাঠান নামের এক স্কুলশিক্ষক উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে তুলে ধরেন। বাবার পথ ধরে তাঁর পুত্র মুহম্মদ হাবিবুল্লাহ পাঠান উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নবস্তু সংগ্রহ ও গবেষণায় নিজেকে জড়িত করেন। তাঁর গবেষণা এবং দেনদরবারে কাজ হয়। ১৯৯৬ সাল থেকে উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপের কাজ চলে। ২০০০ সালে শুরু হয় উয়ারী-বটেশ্বরে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ। গ্রাম দুটিতে কৃষকের জমি চাষ, নালা কাটা, পাতকুয়া তৈরি ও মাটি কেটে ঘরবাড়ি নির্মাণের সময় অনেক প্রত্নবস্তু উন্মোচিত হয়। পাওয়া যায় নানা ধরনের বিচিত্র ও মূল্যবান পাথর এবং কাচের পুঁতি এমনকি রৌপ্য মুদ্রা।

আবিষ্কৃত হয়েছে ৬০০ মি. দৈর্ঘ্য ৬০০ মি. প্রস্থ আয়তনের চারটি মাটির দুর্গ-প্রাচীর। দুর্গ প্রাচীরের ৫-৭ ফুট উঁচু ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু অংশ এখনো টিকে আছে। আবিষ্কৃত দুর্গের চারদিকে রয়েছে পরিখা। যেমন প্রাচীন ও মধ্যযুগের নগরের চারদিকে পরিখা খনন করা হতো নিরাপত্তাবলয় হিসেবে। কালের ব্যবধানে এসব পরিখা মাটি ভরাট হয়ে গেলেও পূর্ব প্রান্তের পরিখার চিহ্ন আড়াই হাজার বছর পরও দৃশ্যমান। দুর্গের পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রায় ৫ দশমিক ৮ কি.মি. দীর্ঘ, ২০ মি. প্রশস্ত ও ১০ মি. উঁচু অসম রাজার গড় নামে একটি মাটির বাঁধ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এটি দ্বিতীয় দুর্গ প্রাচীর হিসেবে উয়ারী দুর্গনগরের প্রতিরক্ষার কাজ করত।

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী উয়ারী দুর্গনগরের বাইরে আরও ৫০টি প্রত্নস্থান এ যাবৎ আবিষ্কৃত হয়েছে। আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে দুর্গ আকারে গড়ে তোলা হতো নগর রাষ্ট্র। খ্রিস্টপূর্ব দুই শতাব্দী আগের মৌর্য যুগের সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গুরু ও পরামর্শক চাণক্যের অর্থশাস্ত্রে দুর্গকে নগর বলা হয়েছে। ১১ শতকের পণ্ডিত কৈয়টের মতে, ‘নগর হলো উঁচু পাঁচিল এবং পরিখা দিয়ে ঘেরা বাসভূমি, যেখানে কারিগর ও ব্যবসায়ী সংঘের তৈরি আইন ও নিয়মকানুন বলবৎ থাকত।’ গ্রামীণ এলাকায় নগরায়ণের ক্ষেত্রে যে দশটি নিয়ামকের তথ্য গর্ডন চাইল্ড ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতেও একই মত সমর্থন করে। উয়ারী-বটেশ্বর ছিল এই প্রক্রিয়ায় গড়ে ওঠা একটি দুর্গ নগর, নগর বা একটি নগর কেন্দ্র। আবিষ্কৃত প্রত্নবস্তু বিশ্লেষণ করলেও দেখা যায় যে উয়ারী-বটেশ্বর ছিল একাধারে একটি নগর ও সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র। এমনকি এটি নগর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এমন ধারণাও পোষণ করেন ইতিহাস গবেষকরা।

শুধু উয়ারী-বটেশ্বর নয়, ধারেকাছের গ্রাম রাঙ্গারটেক, সোনারুতলা, কেন্দুয়া, মরজাল, চণ্ডীপাড়া, পাটুলি, জয়মঙ্গল, হরিসাঙ্গন, যশোর, কুণ্ডাপাড়া, গোদাশিয়া এবং আবদুল্লাহ নগরেও প্রাচীন বসতির চিহ্ন উদঘাটিত হয়েছে। উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের পার্শ্ববর্তী এলাকার অধিবাসীরা ছিল কৃষিজীবী। তাদের উৎপাদিত উদ্বৃত্ত ফসল নগরে বসবাসরত ধনিক, বণিক, পুরোহিত, কারিগর ও রাজকর্মচারীদের চাহিদা পূরণ করত। উয়ারী-বটেশ্বরের অধিবাসীরা উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে যে পরিচিত ছিল তা সহজেই অনুমেয়। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগেই তারা ধাতু গলিয়ে মুদ্রা তৈরি করার প্রযুক্তি আয়ত্তে আনতে সক্ষম হয়েছিল। পুঁতির সঙ্গে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে অলংকার তৈরি করত উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের কারিগররা। দক্ষিণ নরসিংদীর ঐতিহ্যবাহী জনপদ মাধবদী-বাবুরহাট। সেই মোগল আমলেও এ অঞ্চলের তাঁতিদের সুনাম ছিল ভারতবর্ষজুড়ে। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশেও রপ্তানি হতো বাবুরহাট-মাধবদীর তাঁতের কাপড়। ঢাকাইয়া মসলিন নামের যে মিহি কাপড় সারা দুনিয়ায় বিস্ময় বলে বিবেচিত হতো, তাও উৎপাদিত হতো মাধবদী-বাবুরহাটে।

ব্রিটিশ আমলে নরসিংদীর মাধবদী-বাবুরহাটে তাঁতিদের ওপর নেমে আসে মরণ আঘাত। বিলাতে উৎপাদিত মিলের কাপড় তাঁতের কাপড়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়ায়। শোনা যায়, মসলিন উৎপাদনকারী তাঁতিদের ধরে ইংরেজ বেনিয়ারা আঙুল কেটে দেয়। এত কিছুর পরও মাধবদী-বাবুরহাটের তন্তুবায়ীরা পিছু হটেনি। তারা মাটি কামড়ে টিকে ছিল তাদের পেশায়। এই একাগ্রতারই শেষ পর্যন্ত জয় হয়। দেশের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের কাছে মাধবদী-বাবুরহাট একটি অপরিহার্য নাম। অনেকের মতে, মাধবদী-বাবুরহাট হলো দেশের বস্ত্রশিল্পের রাজধানী। এই এলাকাটি টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত সারা দেশের বস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু। গত তিন যুগে মাধবদী-বাবুরহাট এলাকায় ঘটেছে দ্রুত শিল্পায়ন। এ শিল্পায়ন ভারতীয় শাড়ি, লুঙ্গি ও কাপড়ের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। ক্রেতারা এখন ভারতীয় প্রিন্টের বদলে উন্নত মানের বাংলাদেশি ছাপার শাড়ি বেছে নিচ্ছে। একসময় ভারত থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে শাড়ির পাশাপাশি আসত বেডসিট। এখন মাধবদী ও সংলগ্ন এলাকায় যেসব বেডসিট তৈরি হচ্ছে, তা শুধু ভারত নয়, যে কোনো দেশের পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে। বলা হয়, অর্থনীতি হলো রাজনীতির প্রাণ। মাধবদী-বাবুরহাটের রাজনীতির দিকে তাকালে সে সত্যটি স্পষ্ট হয়ে পড়ে। এ এলাকার রাজনীতিকরা জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও চেহারাটা ভিন্ন। মাধবদী-বাবুরহাটের নেতা-কর্মীরা এলাকাবাসীর অর্থনৈতিক অস্তিত্বকে রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হতে দেননি।

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও নরসিংদী ছিল নারায়ণগঞ্জের একটি থানা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে ১৯৭৭ সালে এটি মহকুমায় উন্নীত হয়। ১৯৮৪ সালে জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে নরসিংদী। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল মুক্ত। এখানকার বিপুলসংখ্যক মানুষ যোগ দিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। যাঁদের সিংহ ভাগ ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী। সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসার মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা তাঁদের উদ্বুদ্ধ করেছিল।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের খালকাটা কর্মসূচিতে জড়িয়ে আছে নরসিংদীর নাম। স্বাধীনতার ঘোষক বীর উত্তম জিয়াউর রহমান খালকাটা কর্মসূচিতে অংশ নেন ১৯৭৮ সালের ২৪ জানুয়ারি। বর্তমানে মহিষাশুড়া ইউনিয়নের আবদুল্লাহ বাজার যেখানে, সেখানে এসে হাজির হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ ছোটবড় সবাইকে নিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করেন তিনি। তারপর বালুসাইর হয়ে মহিষাশুড়ার বর্তমান স্লুইস গেট বাজার এলাকায় এসে বানিয়ার খালকাটা কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। বাজারের পূর্ব পাশের মাঠে বিশাল জনসমুদ্রে বক্তব্য দেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। শহীদ জিয়ার খালকাটা কর্মসূচির কথা ৪৭ বছর পরও মনে রেখেছে এলাকার মানুষ। তাঁদেরই একজন মহিষাশুড়ার সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন তপু বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া সেদিন আমাদের মন জয় করেছিলেন কাজ দিয়ে। নরসিংদীবাসীর হৃদয়রাজ্যে তিনি ঠাঁই করে নিয়েছিলেন কী এক জাদুবলে। যার কোনো তুলনাই নেই।

লেখক :  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে সোমবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন
কর্নেল ইভাল হত্যা: রুশ গুপ্তচরদের হত্যা করল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ
আবু সাইদ হত্যা: পলাতক ২৪ জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার
১ লাখ ৪০ হাজার বছর আগের খুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গোবিপ্রবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা
শহীদ পেশাজীবী পরিবারের সম্মাননা অনুষ্ঠান উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের প্রস্তুতি সভা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে পোস্টার ও পোস্টকার্ড প্রকাশ তথ্য মন্ত্রণালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতি খুবই ভালো অবস্থায় আছে: বিশ্বব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ
চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার হ্যান্ডলিং বেড়েছে ৩৬ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু
সংস্কার কমিশন মানুষের মনের ভাষা বুঝবে না : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

১৩ ম্যাচ পর লিটনের হাফ সেঞ্চুরি
১৩ ম্যাচ পর লিটনের হাফ সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

নেপালকে হারিয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
নেপালকে হারিয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে
মাহাথির মোহাম্মদ হাসপাতালে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরেও ভয় আতঙ্ক খুলনায়
দিনদুপুরেও ভয় আতঙ্ক খুলনায়

প্রথম পৃষ্ঠা