শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

বাংলাদেশে মানবসভ্যতার বিকাশ কোথায় ঘটেছিল-তা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এ বিতর্কের শক্ত অবস্থান রয়েছে ঐতিহ্যবাহী জনপদ নরসিংদীর। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, শহীদ আসাদ, ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন, কবি শামসুর রাহমান, চিত্রশিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অনেক কৃতিপুরুষের স্মৃতিমণ্ডিত এই জনপদের রয়েছে গর্ব করার মতো ঐতিহ্য। আড়াই হাজার বছর আগেও নরসিংদীতে সমৃদ্ধ নগর-রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল। এই জনপদের উয়ারী-বটেশ্বরের সঙ্গে সেই প্রাচীন যুগেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং রোমান সাম্রাজ্যের যোগাযোগ ছিল। খ্যাতনামা গবেষক ও কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান আর্কিওলজি বিভাগের অধ্যাপক দিলীপ কুমার চক্রবর্তী এ তথ্য জানিয়েছেন। আর অস্ট্রেলিয়ান প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইউরোপীয় প্রাগৈতিহাস গবেষক গর্ডন চাইল্ডের অভিমত, নরসিংদীর উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি দ্বিতীয় শতকের ভূগোলবিদ টলেমি উল্লেখিত সমৃদ্ধ জনপদ সোনাগড়া। উয়ারী-বটেশ্বরে পাওয়া গেছে আড়াই হাজার বছর আগে ব্যবহৃত মুদ্রা। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেখানে শুধু নগরায়ণই নয়, নদীবন্দর ও বাণিজ্যনগরও গড়ে উঠেছিল।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে উয়ারী এবং বটেশ্বর গ্রামের অবস্থান। মধুপুর গড়ের পূর্ব সীমান্তের ওই দুই গ্রামে অনুসন্ধান ও প্রত্নতাত্ত্বিক খননে আবিষ্কৃত হয়েছে আড়াই হাজার বছর আগের প্রাচীন দুর্গ নগর। আজ থেকে ৯ দশক আগে ১৯৩০-এর দশকে মুহম্মদ হানিফ পাঠান নামের এক স্কুলশিক্ষক উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে তুলে ধরেন। বাবার পথ ধরে তাঁর পুত্র মুহম্মদ হাবিবুল্লাহ পাঠান উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নবস্তু সংগ্রহ ও গবেষণায় নিজেকে জড়িত করেন। তাঁর গবেষণা এবং দেনদরবারে কাজ হয়। ১৯৯৬ সাল থেকে উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপের কাজ চলে। ২০০০ সালে শুরু হয় উয়ারী-বটেশ্বরে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ। গ্রাম দুটিতে কৃষকের জমি চাষ, নালা কাটা, পাতকুয়া তৈরি ও মাটি কেটে ঘরবাড়ি নির্মাণের সময় অনেক প্রত্নবস্তু উন্মোচিত হয়। পাওয়া যায় নানা ধরনের বিচিত্র ও মূল্যবান পাথর এবং কাচের পুঁতি এমনকি রৌপ্য মুদ্রা।

আবিষ্কৃত হয়েছে ৬০০ মি. দৈর্ঘ্য ৬০০ মি. প্রস্থ আয়তনের চারটি মাটির দুর্গ-প্রাচীর। দুর্গ প্রাচীরের ৫-৭ ফুট উঁচু ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু অংশ এখনো টিকে আছে। আবিষ্কৃত দুর্গের চারদিকে রয়েছে পরিখা। যেমন প্রাচীন ও মধ্যযুগের নগরের চারদিকে পরিখা খনন করা হতো নিরাপত্তাবলয় হিসেবে। কালের ব্যবধানে এসব পরিখা মাটি ভরাট হয়ে গেলেও পূর্ব প্রান্তের পরিখার চিহ্ন আড়াই হাজার বছর পরও দৃশ্যমান। দুর্গের পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রায় ৫ দশমিক ৮ কি.মি. দীর্ঘ, ২০ মি. প্রশস্ত ও ১০ মি. উঁচু অসম রাজার গড় নামে একটি মাটির বাঁধ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এটি দ্বিতীয় দুর্গ প্রাচীর হিসেবে উয়ারী দুর্গনগরের প্রতিরক্ষার কাজ করত।

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী উয়ারী দুর্গনগরের বাইরে আরও ৫০টি প্রত্নস্থান এ যাবৎ আবিষ্কৃত হয়েছে। আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে দুর্গ আকারে গড়ে তোলা হতো নগর রাষ্ট্র। খ্রিস্টপূর্ব দুই শতাব্দী আগের মৌর্য যুগের সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গুরু ও পরামর্শক চাণক্যের অর্থশাস্ত্রে দুর্গকে নগর বলা হয়েছে। ১১ শতকের পণ্ডিত কৈয়টের মতে, ‘নগর হলো উঁচু পাঁচিল এবং পরিখা দিয়ে ঘেরা বাসভূমি, যেখানে কারিগর ও ব্যবসায়ী সংঘের তৈরি আইন ও নিয়মকানুন বলবৎ থাকত।’ গ্রামীণ এলাকায় নগরায়ণের ক্ষেত্রে যে দশটি নিয়ামকের তথ্য গর্ডন চাইল্ড ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতেও একই মত সমর্থন করে। উয়ারী-বটেশ্বর ছিল এই প্রক্রিয়ায় গড়ে ওঠা একটি দুর্গ নগর, নগর বা একটি নগর কেন্দ্র। আবিষ্কৃত প্রত্নবস্তু বিশ্লেষণ করলেও দেখা যায় যে উয়ারী-বটেশ্বর ছিল একাধারে একটি নগর ও সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র। এমনকি এটি নগর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এমন ধারণাও পোষণ করেন ইতিহাস গবেষকরা।

শুধু উয়ারী-বটেশ্বর নয়, ধারেকাছের গ্রাম রাঙ্গারটেক, সোনারুতলা, কেন্দুয়া, মরজাল, চণ্ডীপাড়া, পাটুলি, জয়মঙ্গল, হরিসাঙ্গন, যশোর, কুণ্ডাপাড়া, গোদাশিয়া এবং আবদুল্লাহ নগরেও প্রাচীন বসতির চিহ্ন উদঘাটিত হয়েছে। উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের পার্শ্ববর্তী এলাকার অধিবাসীরা ছিল কৃষিজীবী। তাদের উৎপাদিত উদ্বৃত্ত ফসল নগরে বসবাসরত ধনিক, বণিক, পুরোহিত, কারিগর ও রাজকর্মচারীদের চাহিদা পূরণ করত। উয়ারী-বটেশ্বরের অধিবাসীরা উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে যে পরিচিত ছিল তা সহজেই অনুমেয়। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগেই তারা ধাতু গলিয়ে মুদ্রা তৈরি করার প্রযুক্তি আয়ত্তে আনতে সক্ষম হয়েছিল। পুঁতির সঙ্গে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে অলংকার তৈরি করত উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের কারিগররা। দক্ষিণ নরসিংদীর ঐতিহ্যবাহী জনপদ মাধবদী-বাবুরহাট। সেই মোগল আমলেও এ অঞ্চলের তাঁতিদের সুনাম ছিল ভারতবর্ষজুড়ে। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশেও রপ্তানি হতো বাবুরহাট-মাধবদীর তাঁতের কাপড়। ঢাকাইয়া মসলিন নামের যে মিহি কাপড় সারা দুনিয়ায় বিস্ময় বলে বিবেচিত হতো, তাও উৎপাদিত হতো মাধবদী-বাবুরহাটে।

ব্রিটিশ আমলে নরসিংদীর মাধবদী-বাবুরহাটে তাঁতিদের ওপর নেমে আসে মরণ আঘাত। বিলাতে উৎপাদিত মিলের কাপড় তাঁতের কাপড়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়ায়। শোনা যায়, মসলিন উৎপাদনকারী তাঁতিদের ধরে ইংরেজ বেনিয়ারা আঙুল কেটে দেয়। এত কিছুর পরও মাধবদী-বাবুরহাটের তন্তুবায়ীরা পিছু হটেনি। তারা মাটি কামড়ে টিকে ছিল তাদের পেশায়। এই একাগ্রতারই শেষ পর্যন্ত জয় হয়। দেশের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের কাছে মাধবদী-বাবুরহাট একটি অপরিহার্য নাম। অনেকের মতে, মাধবদী-বাবুরহাট হলো দেশের বস্ত্রশিল্পের রাজধানী। এই এলাকাটি টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত সারা দেশের বস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু। গত তিন যুগে মাধবদী-বাবুরহাট এলাকায় ঘটেছে দ্রুত শিল্পায়ন। এ শিল্পায়ন ভারতীয় শাড়ি, লুঙ্গি ও কাপড়ের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। ক্রেতারা এখন ভারতীয় প্রিন্টের বদলে উন্নত মানের বাংলাদেশি ছাপার শাড়ি বেছে নিচ্ছে। একসময় ভারত থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে শাড়ির পাশাপাশি আসত বেডসিট। এখন মাধবদী ও সংলগ্ন এলাকায় যেসব বেডসিট তৈরি হচ্ছে, তা শুধু ভারত নয়, যে কোনো দেশের পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে। বলা হয়, অর্থনীতি হলো রাজনীতির প্রাণ। মাধবদী-বাবুরহাটের রাজনীতির দিকে তাকালে সে সত্যটি স্পষ্ট হয়ে পড়ে। এ এলাকার রাজনীতিকরা জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও চেহারাটা ভিন্ন। মাধবদী-বাবুরহাটের নেতা-কর্মীরা এলাকাবাসীর অর্থনৈতিক অস্তিত্বকে রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হতে দেননি।

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও নরসিংদী ছিল নারায়ণগঞ্জের একটি থানা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে ১৯৭৭ সালে এটি মহকুমায় উন্নীত হয়। ১৯৮৪ সালে জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে নরসিংদী। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল মুক্ত। এখানকার বিপুলসংখ্যক মানুষ যোগ দিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। যাঁদের সিংহ ভাগ ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী। সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসার মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা তাঁদের উদ্বুদ্ধ করেছিল।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের খালকাটা কর্মসূচিতে জড়িয়ে আছে নরসিংদীর নাম। স্বাধীনতার ঘোষক বীর উত্তম জিয়াউর রহমান খালকাটা কর্মসূচিতে অংশ নেন ১৯৭৮ সালের ২৪ জানুয়ারি। বর্তমানে মহিষাশুড়া ইউনিয়নের আবদুল্লাহ বাজার যেখানে, সেখানে এসে হাজির হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ ছোটবড় সবাইকে নিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করেন তিনি। তারপর বালুসাইর হয়ে মহিষাশুড়ার বর্তমান স্লুইস গেট বাজার এলাকায় এসে বানিয়ার খালকাটা কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। বাজারের পূর্ব পাশের মাঠে বিশাল জনসমুদ্রে বক্তব্য দেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। শহীদ জিয়ার খালকাটা কর্মসূচির কথা ৪৭ বছর পরও মনে রেখেছে এলাকার মানুষ। তাঁদেরই একজন মহিষাশুড়ার সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন তপু বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া সেদিন আমাদের মন জয় করেছিলেন কাজ দিয়ে। নরসিংদীবাসীর হৃদয়রাজ্যে তিনি ঠাঁই করে নিয়েছিলেন কী এক জাদুবলে। যার কোনো তুলনাই নেই।

লেখক :  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
হাসিনার দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি
আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন
বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম
প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব
সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত
এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা
গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে
নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়
একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার
বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজাজ হারালেন সালমান খান
মেজাজ হারালেন সালমান খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল
পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামাল ভূঁইয়া সার্ফ এক্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর
জামাল ভূঁইয়া সার্ফ এক্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব গ্রহণ
বাংলাদেশে জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা
'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা