শিরোনাম
- বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
- সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান
- নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
- শিক্ষায় পচন এত যে কমিশন করলেই সেরে যাবে না : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য
- সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- আগামীর নতুন বাংলাদেশ হবে শিক্ষানির্ভর : আমীর খসরু
- মেট্রোরেল যাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার অনুরোধ ডিএমটিসিএলের
- ক্লাস শুরুর দাবিতে অনশনে প্রস্তাবিত সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা
- জলবায়ু পরিবর্তন সভ্যতাকে শেষ করবে না : বিল গেটস
- স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
- টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে জাকের
- অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম ৩ টি-টোয়েন্টি থেকে ছিটকে গেলেন রেড্ডি
- মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
- ‘জেন জি’ উত্যক্তকারীদের ভাষা বুঝতে এআই টুল বানাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ
- দাখিলের অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তির নীতিমালা প্রকাশ
- টেকনাফের গহীন পাহাড়ে জিম্মি থাকা ২৪ জনকে উদ্ধার
- বান্দরবানে তল্লাশি চালিয়ে অননুমোদিত কাঠ ও ফার্নিচার জব্দ
- কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় এসপি শাহ নূর বরখাস্ত
- মাভাবিপ্রবির ৩৪ কর্মচারীর দ্রুত নিয়োগ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে মানববন্ধন
দাহ্য পদার্থ ছুঁড়ে স্ত্রীর মুখ ঝলসে দিলেন স্বামী
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় দাহ্য পদার্থ ছুঁড়ে এক গৃহবধূর মুখ ঝলসে দিয়েছেন স্বামী। শুক্রবার ভোররাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার রাণীনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত ওই গৃহবধূকে ভোর ৫টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত গৃহবধূর নাম মাহবুবা খাতুন (১৫)। তার বাবার নাম মাবুদ আলী। তিনি একজন ট্রাকচালক। আর মাহবুবার স্বামীর নাম মুরাদ আলী। তিনি ট্রাকের হেলপার। মুরাদের বাবার নাম রাফিকুল। গোদাগাড়ীর কুমরপুর গ্রামে তাদের বাড়ি। প্রায় দেড় বছর আগে ভালোবেসে মুরাদ ও মাহবুবা বিয়ে করেছিলেন। কিন্তু কয়েকমাস ধরে তাদের মধ্যে বনিবনা হচ্ছিল না। তাই চার মাস ধরে মাহবুবা রাণীনগর গ্রামে তার বাবার বাড়িতেই ছিলেন।
গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম জানান, ভালোবেসে বিয়ে করলেও পরে মাহবুবা আর মুরাদের সঙ্গে সংসার করতে চায়নি। তাই বাবার বাড়িতেই থাকত। শুক্রবার রাতে মাহবুবা তার মা ও ভাইয়ের সঙ্গে একই ঘরে শুয়েছিল। ভোররাতে জানালা দিয়ে মাহবুবার মুখে দাহ্য পদার্থ ছুঁড়ে মারা হয়। এতে শুধু মাহবুবা আহত হয়। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ওসি জানান, মাহবুবা এবং তার মা জানালার পাশ থেকে মুরাদকে পালিয়ে যেতে দেখেছেন বলে জানিয়েছেন। মুরাদ বর্তমানে পলাতক। তাকে আটকের চেষ্টা করা হচ্ছে। ওসি বলেন, আমরা ধারণা করছি এসিড নিক্ষেপ করা হয়েছে। কিন্তু সেটা আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারব না। শুধু নিশ্চিত করে বলতে পারি মুখে দাহ্য পদার্থ ছুঁড়ে মারা হয়েছে। এ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
রামেক হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটের প্রধান ডা. আফরোজা নাজনীন বলেন, দাহ্য পদার্থে মাহবুবার মুখের বাম অংশ পুরোটা পুড়ে গেছে। এছাড়া গলা ও বাম হাতের কনুই পুড়েছে। তিনি বলেন, পোড়া ক্ষত এসিডের মতোই লাগছে। ক্লিনিক্যালি পরীক্ষা ছাড়া এটা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না।
বিডি প্রতিদিন/আল আমীন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর