শিরোনাম
- পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
- নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
- টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
- মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
- হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
- ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
- ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
- চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
- লেবুর খোসার যত গুণ
- জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
- বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
- পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
- গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
- ৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
- বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
- আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
- কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
- যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
স্বপ্ন পুড়ে ছাই
ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান সিরাজুল ইসলাম(৩৫)। তার বাড়ি ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের কুঞ্জনগর গ্রামে। জন্ম থেকেই প্রতিবন্ধী। দুই পায়েই সমস্যা। স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারে না। দুটি পা শুকিয়ে গিয়েছে। প্রতিবন্ধকতা তাকে দমাতে পারেনি। ছোটবেলা থেকেই কাজ পাগল সিরাজ নিজের শারীরিক অক্ষমতাকে পিছনে ফেলে জীবন যুদ্ধে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে। পিতা দিনমজুর হলেও সিরাজ ছোটবেলা থেকেই দর্জির দোকানের কর্মচারী হিসাবে কাজ করেছে। এক সময় তার কাজের হাত পাকা হয়েছে। একটু একটু সঞ্চয় করে নিজের বাড়ির পাশে কুঞ্জনগর বাজারে পৈতৃক জমিতে ঘর তুলে নিজেই দর্জির দোকান দিয়েছে। আয় রোজগার হচ্ছিল ভালই। একে একে পাশাপাশি ৫টি দোকান ঘর তৈরি করে সিরাজ। ৪টি দোকান ভাড়া দিয়ে ও একটি নিজে চালিয়ে মোটামুটিভাবে চলছিল তার সংসার। হঠাৎ করে গত ৩০ নভেম্বর দিবাগত রাতে অগ্নিকাণ্ডে তার ৫টি দোকানই পুড়ে যায়। তার দোকানের মেশিন পত্র, কাপড় চোপড় পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সর্বস্ব হারিয়ে ভেঙ্গে পড়েছে সিরাজ।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমার সবই শেষ। জীবিকার পথ বন্ধ। তিল তিল করে যে সম্পদ গড়ে তুলেছিলাম তা মুহূর্তেই পুড়ে ছাই হয়ে গেল।
সিরাজের প্রতিবেশি ও নগরকান্দার কৃষ্ণারডাঙ্গী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাসুদ মোল্লা বলেন, সিরাজ প্রতিবন্ধী হলেও সৎ ও পরিশ্রমী। এখন সে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। সারজীবন পরিশ্রম করে ৫টি দোকান ঘর তৈরি করেছিল। তাও পুড়ে গেল।
রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ওহাব খান জানান, বাড়ির সামান্য একটু জমি আর পাশেই কুঞ্জনগর বাজারের সামান্য জমি এটাই ওর পৈতৃক সম্পদ। আর পৈতৃক সম্পদেই সিরাজ দোকান তৈরি করেছিল।
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম