বিভাগীয় কমিশনার জিএসএম জাফরউল্লাহ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যের প্রতি প্রথম জোর দিয়েছিলেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার আসার পর দেশ আবার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। বর্তমানে দেশে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে প্রশংসনীয় অবস্থায় আছে। নিরাপদ খাদ্যের সঙ্গে এসডিজির সম্পর্ক আছে। তাই টেকসই উন্নয়নে নিরাপদ খাদ্যের কোনও বিকল্প নেই। নিরাপদ খাদ্যের নিশ্চয়তা বৃদ্ধি করতে খাদ্য উৎপাদনের গুণগত মান বাড়াতে হবে। কেননা দেশের মানুষ এখন খাদ্য গ্রহণে অনেক সচেতন।
মঙ্গলবার সকালে নগরীর একটি রেস্টুরেন্টে বিশ্ব নিরাপদ খাদ্য দিবসের আলোচনা সভা প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘নিরাপদ খাদ্য, উন্নত স্বাস্থ্য’।
রাজশাহী বিভাগীয় প্রশাসনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জেলা কার্যালয়ের আয়োজনে সভায় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের রাজশাহী জেলা কার্যালয়ের নিরাপদ খাদ্য অফিসার লোকমান হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকু, রাজশাহী বিভাগের প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পরিচালক নজরুল ইসলাম, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. জুলফিকার আখতার হোসেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. সাঈদ আঞ্জু, আঞ্চলিক কৃষি অফিসার মো. আব্দুল-হিল-কাফি, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক খায়ের উদ্দীন মোল্লা, রাজশাহী হোটেলে রেস্তোরাঁ মালিক সমতির সভাপতি রিয়াজ আহমেদ খান, রাজশাহী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক হাসান-আল-মারুফ।
বিডি প্রতিদিন/কালাম