শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৮, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

বগুড়ায় অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ায় অবৈধ ক্লিনিক ও 
ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি

বগুড়ায় অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ছড়াছড়ি। বগুড়ায় ইচ্ছে মাফিক গড়ে উঠেছে অসংখ্য বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও প্যাথলজি সেন্টার। জেলা ও উপজেলা শহরের আনাচে কানাচে গড়ে ওঠা ক্লিনিকের অর্ধেকই কোন নিয়ম নীতি মানে না। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নীতিমালা বগুড়ায় বাস্তবায়ন না হওয়ায় কিছু নাম সর্বস্ব বেসরকারি ক্লিনিকে ভোগান্তি বেড়েছে রুগী ও তার স্বজনদের। লাভজনক ব্যবসা হওয়ায় জেলা শহর ও উপজেলা পর্যায়ে বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও প্যাথলজি সেন্টার গড়ে উঠছে বিনা বাধায়। যত্রতত্র গড়ে ওঠা এসব বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বেশিরভাগই কোন অনুমোদন নেই। আবার কোন কোন প্রতিষ্ঠান চলছে মেয়াদত্তীর্ণ লাইসেন্স দিয়ে। নিবন্ধন (লাইসেন্স) ছাড়াই চলেছে প্রায় দুই শতাধিক ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার। আর জেলায় সরকারিভাবে অনুমোদিত হয়ে আছে ৩৩৮টি ক্লিনিক।

বগুড়া সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানানো হয়েছে, বগুড়া জেলায় নামে বেনামে সহস্রাধিক বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। জেলায় তালিকাভুক্ত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনেষ্টিক সেন্টার রয়েছে ৩৩৮টি। বাকিগুলো চলছে অনিয়ম করে। আবার কিছু হাসপাতাল ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও নতুন করে করে আর নবায়ন করেনি। তারপরেও এই সব বেসরকারি চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান দাঁড়িয়ে আছে। নিবন্ধন ছাড়া যেসব ক্লিনিক চলছে তাদের বড় অংশই দালাল এর মাধ্যমে রোগী ধরে থাকে। অনুমোদনহীন এসব ক্লিনিক ও ডায়গনষ্টিক সেন্টোরে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসার নামে অর্থ হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে। চিকিৎসার নামে চলছে অরাজকতা। বিভিন্ন টেস্টের নামে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে বিপুল অর্থ। রোগীর চাপ থাকায় টেস্টের রিপোর্টও ভুল আসছে। পুনরায় টাকা খরচ করে টেস্ট করতে হচ্ছে। জেলা শহরের সবচেয়ে বেশি ক্লিনিক গড়ে উঠেছে ঠনঠনিয়া, শেরপুর রোড, বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সামনে, জেলা শহরের মফিজপাগলার মোড়ে।

শহরের এই চারটি স্থানে প্রাইভেট চেম্বার, ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ নামে বেনামে প্রায় ৩০০ ক্লিনিক রয়েছে। কিছু সুনামধন্য ক্লিনিক থাকলেও বেনামী ক্লিনিকের জন্য সুনাম নষ্ট হচ্ছে। এছাড়া জেলার ১২টি উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রচুর পরিমানে ক্লিনিক গড়ে উঠেছে। নামসবর্স্ব সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নাম ভাঙ্গিয়েও চলছে এসব ক্লিনিক। এসব নামে বেনামে গড়ে ওঠা হাসপাতালে চিকিৎসা দিচ্ছেন আবার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকগণ। ক্লিনিকে ভালোমানের চিকিৎসার যন্ত্রাংশ ও রোগীর লাইফ সাপোর্ট দিতে পারে এমন সরঞ্জাম না থাকায়  চিকিৎসাসেবা নিতে গিয়ে অনেক সময় রোগীও মারা যাচ্ছে।

২০১৯ সালের ২৫ অক্টোবর ও একই বছরের ৯ এপ্রিল শহরের দুটি নামী ক্লিনিকে টনসিল অপারেশন করাতে গিয়ে দুটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। পৃথক দুই শিশুর মৃত্যুর পর পরিবার থেকে মামলা না করায় ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ সে যাত্রায় বেঁচে যান। ২৫ অক্টোবর ঠনঠনিয়ায় ডক্টরস ক্লিনিকে টনসিল অপারেশন করাতে গিয়ে তাওহিদ হোসেন ইয়া বাবু (১০) নামের শিশু মারা যায়। ওইদিন শিশু মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্ত দুই চিকিৎসককে আটক করার পর মামলা না থাকায় পার পেয়ে যান দুই চিকিৎসক। ৯ এপ্রিল শহরের মালেকা নার্সিং হোমে হুমায়ারা নামে ৬ বছরের এক শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় শহরজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় হলেও ক্লিনিকগুলো এখনো রয়েছে আগের মতই বহাল। 

চিকিৎসা সেবার নাম করে কিছু ক্লিনিক মালিক পক্ষ রোগিকে ঘিরে বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। কোন রোগের কত টাকা ফি, কনসালটেন্ট ফি, অপারেশন ফি, অপারেশনকালে কি কি ওষুধ বা কত টাকার ওষুধ প্রয়োজন হয় তার হিসাব সাধারণ মানুষ জানেনা বলেই প্রতারিত হচ্ছে রোগীর স্বজনরা। ক্লিনিকগুলোতে রোগি ও রোগির স্বজনরা হয়রানির শিকার হলেও প্রতিকার না থাকায় মুখ বুজে থাকতে হচ্ছে রোগীর স্বজনদের। যে কারণে চিকিৎসা করাতে গিয়ে কাড়িকাড়ি অর্থ খুয়ে অনেকেই দিশেহারা হয়ে যাচ্ছে। অথচ মানবিকতার কোন বালাই নেই ক্লিনিকগুলোতে। টাকায় মিলছে সব কিছু। বগুড়া জেলায় এসব কেউ দেখে না। যে কারণে বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবার নামে অনেকেই রোগিকে ঘিরে বাণিজ্য করে চলেছে।

বগুড়া জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ শাহনাজ পারভিন জানান, গত ২৯ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর মোট চারদিন অভিযান চালিয়ে ২৩টি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে নিয়ম নীতি না থাকায় তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। জরিমানা করা হয়েছে ৬টি ক্লিনিক ও ডায়াগণস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে। এতে জরিমানা আদায় হয়েছে ১০ লাখ ৯০ হাজার। অভিযান অব্যহত রয়েছে। 

বগুড়া জেলা প্রশাসক মোঃ জিয়াউল হক জানান, বগুড়ায় কোনভাবেই অবৈধ ক্লিনিক চলতে দেওয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিউিনিটি ক্লিনিক করে চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। আর সেখানে অবৈধ ক্লিনিক স্থাপন করে অবৈধ ব্যবসা করতে দেওয়া হবে না। নীয়ম নীতি যেসব প্রতিষ্ঠান পালন করছে না বা রোগীর ভোগান্তি বাড়াচ্ছে সেসব বেসরকারি ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত থাকবে।  

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর চাঁদাবাজদের হামলা, তিন পুলিশসহ আহত ৫
মেঘনা নদীতে পুলিশের ওপর চাঁদাবাজদের হামলা, তিন পুলিশসহ আহত ৫
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যা: আদালতে দুই আসামির স্বীকারোক্তি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যা: আদালতে দুই আসামির স্বীকারোক্তি
রাইসা মনির ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘রেসকিউ ল পরিবার’ আইনি সহায়তা প্রদান
রাইসা মনির ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘রেসকিউ ল পরিবার’ আইনি সহায়তা প্রদান
গাইবান্ধায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা
গাইবান্ধায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা
ফেনীতে ছয় পুলিশকে পিটিয়ে অস্ত্র ও আসামি ছিনতাই
ফেনীতে ছয় পুলিশকে পিটিয়ে অস্ত্র ও আসামি ছিনতাই
মাদারীপুরে কলেজ শিক্ষকের বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা
মাদারীপুরে কলেজ শিক্ষকের বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা
তিস্তার পানি কমেছে, নদীপাড়ে স্বস্তি
তিস্তার পানি কমেছে, নদীপাড়ে স্বস্তি
হাসপাতালের সামনে কাপড়ে মোড়ানো কন্যা শিশু উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য
হাসপাতালের সামনে কাপড়ে মোড়ানো কন্যা শিশু উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক তথ্য দিবস উদযাপন
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক তথ্য দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপিত
কলাপাড়ায় প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপিত
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা
আবরার ফাহাদের শাহাদত জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বড়ো প্রেরণা : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’
‘শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন’

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’
‘স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন স্থগিত, টিকা কার্যক্রম চলবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন
প্রয়োজনীয় ওষুধের তালিকায় যুক্ত হচ্ছে মেডিকেল অক্সিজেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের
বিমানবন্দরে নেমে জীবিত বাড়ি ফেরা হলো না প্রবাসী নাজিমের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি
দুই সাংবাদিকের উপর হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’
‘ইউটিউবের ভিডিও নির্মাতাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল
এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, বিমান চলাচল বিঘ্ন
ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, বিমান চলাচল বিঘ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের দুই যুবদল নেতা বহিষ্কার
চট্টগ্রামের দুই যুবদল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

গণভোটই সমস্যার সমাধান
গণভোটই সমস্যার সমাধান

নগর জীবন

চীনা অস্ত্রের প্রশংসায় পাকিস্তান
চীনা অস্ত্রের প্রশংসায় পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের অবস্থার উন্নতি

নগর জীবন

কৃষিজমি শুধু উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়
কৃষিজমি শুধু উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়

নগর জীবন

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট
২ হাজার গাছ পানির দরে কিনে নিল সিন্ডিকেট

নগর জীবন

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন ও বিচার বিভাগের সচিব হলেন লিয়াকত আলী মোল্লা

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন এক মাসের জন্য স্থগিত
স্বাস্থ্য সহকারীদের আন্দোলন এক মাসের জন্য স্থগিত

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

বুলবুলের হাতে তিন কমিটি
বুলবুলের হাতে তিন কমিটি

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির জন্য হামাসের শর্ত
যুদ্ধবিরতির জন্য হামাসের শর্ত

পূর্ব-পশ্চিম