শিরোনাম
- মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
- কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
- ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
- শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
- টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
- ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
- ১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
- রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
- ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
- লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
- আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
- বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
- ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
- জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
- জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন্যুতে ভয়াবহ আগুন
- দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
- তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
- রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
- নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
- ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএনপি রাজশাহীকে জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছিল : লিটন
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি বিভাগীয় সমাবেশের নামে দেশে অরাজক পরিবেশের সৃষ্টি করতে চায় বলে মনে করে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ডেকে তাদের উদ্বেগের কথা জানান দলটির নেতারা। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
লিটন বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে রাজশাহী সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছিলো। তাদের আমলে বাংলাভাইয়ের নেতৃত্বে জেএমবি সৃষ্টি করে রাজশাহীর বাগমারা, রাণীনগর, আত্রাই সহ বৃহত্তর রাজশাহীতে জঙ্গিবাদের রাজত্ব কায়েম করেছিলো। এদের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন রাজশাহী তৎকালীন মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক মন্ত্রী ব্যারিষ্টার আমিনুল হক, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাদিম মোস্তফা, আলমগীর কবিররা।
৩ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি দিচ্ছে না। তবে বিএনপি অরাজকতার সৃষ্টি করলে আওয়ামী লীগ সমুচিত জবাব দেবে।
লিটন বলেন, রাজশাহীতে সমাবেশকে ঘিরে বিএনপির নেতাদের বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে দেশে কোন সরকার নেই। তারা বক্তব্য দিয়ে বলছে রাজশাহীতে সেমিফাইনাল খেলা এবং ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় ফাইনাল খেলা হবে। তাদের এমন দূরভিসন্ধি মূলক বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে যে, তারা রাজপথের আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত ও নাশকতার রাজনীতি বেছে নিয়েছে। তারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এর ধারাবাহিকতায় আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য বললাম তারা রাজশাহীর বিভিন্ন ছাত্রবাসগুলোতে বিএনপি-জামায়াতের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের সমাবেশ ঘটাচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করলাম বিএনপি’র সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত ২২ নভেম্বর তানোর ডাক বাংলো মাঠে বোমা মজুদ করার সময় ককটেল বোমা বিস্ফোরণ হয় এবং সেখান থেকে অনেকগুলো ককটেল বোমা উদ্ধার করা হয়।
বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার গণতন্ত্রের চর্চায় বিশ্বাস করে এবং বিশ্বাস করে বলেই বিরোধী দলের সমাবেশে কোন প্রকার বাধা প্রদান না করে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি, এই সমাবেশগুলোকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা নানাবিধ কাল্পনিক অভিযোগ উত্থাপন করছে যে, তাদের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও হয়রানি করা হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারসহ নেতৃবৃন্দ।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর