শিরোনাম
- জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
- নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
- শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
- মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
- ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
- ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
- বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
- আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
- রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
- ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
- ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
- নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
- যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
- রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
- ‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
- পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
- একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
- হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
- ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
বিএনপি রাজশাহীকে জঙ্গিবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছিল : লিটন
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি বিভাগীয় সমাবেশের নামে দেশে অরাজক পরিবেশের সৃষ্টি করতে চায় বলে মনে করে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ডেকে তাদের উদ্বেগের কথা জানান দলটির নেতারা। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
লিটন বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনামলে রাজশাহী সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছিলো। তাদের আমলে বাংলাভাইয়ের নেতৃত্বে জেএমবি সৃষ্টি করে রাজশাহীর বাগমারা, রাণীনগর, আত্রাই সহ বৃহত্তর রাজশাহীতে জঙ্গিবাদের রাজত্ব কায়েম করেছিলো। এদের পৃষ্ঠপোষকতায় ছিলেন রাজশাহী তৎকালীন মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, সাবেক মন্ত্রী ব্যারিষ্টার আমিনুল হক, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাদিম মোস্তফা, আলমগীর কবিররা।
৩ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি দিচ্ছে না। তবে বিএনপি অরাজকতার সৃষ্টি করলে আওয়ামী লীগ সমুচিত জবাব দেবে।
লিটন বলেন, রাজশাহীতে সমাবেশকে ঘিরে বিএনপির নেতাদের বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে দেশে কোন সরকার নেই। তারা বক্তব্য দিয়ে বলছে রাজশাহীতে সেমিফাইনাল খেলা এবং ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় ফাইনাল খেলা হবে। তাদের এমন দূরভিসন্ধি মূলক বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে যে, তারা রাজপথের আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত ও নাশকতার রাজনীতি বেছে নিয়েছে। তারা দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এর ধারাবাহিকতায় আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য বললাম তারা রাজশাহীর বিভিন্ন ছাত্রবাসগুলোতে বিএনপি-জামায়াতের চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের সমাবেশ ঘটাচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করলাম বিএনপি’র সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত ২২ নভেম্বর তানোর ডাক বাংলো মাঠে বোমা মজুদ করার সময় ককটেল বোমা বিস্ফোরণ হয় এবং সেখান থেকে অনেকগুলো ককটেল বোমা উদ্ধার করা হয়।
বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার গণতন্ত্রের চর্চায় বিশ্বাস করে এবং বিশ্বাস করে বলেই বিরোধী দলের সমাবেশে কোন প্রকার বাধা প্রদান না করে বিএনপিকে সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি, এই সমাবেশগুলোকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতারা নানাবিধ কাল্পনিক অভিযোগ উত্থাপন করছে যে, তাদের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও হয়রানি করা হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোহাম্মদ আলী কামাল, সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকারসহ নেতৃবৃন্দ।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর