ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ও ঢাকা - বরিশাল, ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ভাঙ্গা এলাকায় যানবাহনের চাপ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। মঙ্গলবার রাত থেকে এ চাপ বাড়তে থাকে। বুধবার সারা দিনই যানবাহনের চাপ ছিলো সড়কে। তবে কোনো জটের সৃষ্টি হয়নি।
এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গার বগাইল টোল প্লাজায় বুধবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো জট দেখা যায়নি। টোল প্লাজায় বর্তমানে ১২টি লেনের সবকটি চালু রয়েছে। এর মধ্যে ১নং ও ১২নং লেন ইউসিবি ব্যাংকের ফাস্টট্রাকের আওতায় এসেছে।
ভাঙ্গা পৌরসভার চা দোকানী নুরুল হক বলেন, বুধবার সকাল থেকে রাস্তায় গাড়ি ও মানুষ অনেক বেড়েছে। সড়কে শুধু গাড়ি আর গাড়ি।
এক্সপ্রেসওয়ের ভাঙ্গা বগাইল টোলপ্লাজার ম্যানেজার মোঃ মাহমুদুল আহসান বলেন, আমাদের ১২টি লেন কাজ করছে। জট নেই। তবে মাঝে মাঝে ভিড় হচ্ছে। তবে বুধবার সকালে মোটরসাইকেলের ভিড় ছিলো চোখে পড়ার মতো। এক্সপ্রেসওয়েতে সার্বক্ষণিক পেট্রোল টিম রয়েছে।
ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিমউদ্দিন বলেন, আমি সড়ক মনিটরিং করছি। বুধবার বিকালে মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তিন মোটরসাইকেল চালককে জরিমানা করেছি। গাড়ির গতিসীমা মনিটরিং করছি।
বিডি প্রতিদিন/এএ