রংপুরে ২৫ আগস্ট নগরীর শালবন মিস্ত্রীপাড়া এলাকায় নানার বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শিক্ষার্থী তালহা বিন মুরশিদ। তবে পরিবারের দাবি, তালহা আত্মহত্যা করেননি, তাকে হত্যা করা হয়েছে। নিহত তালহার বাবা মুরশিদ আলম তার ছেলেকে হত্যা করা হয়েছে এই দাবি করে রংপুর চিফ মেট্রোপলিটন আদালতে মামলা করেন। আদালতের নির্দেশে মঙ্গলবার দুপুরের দাফনের ১৫ দিন পরে নগরীর মিস্ত্রীপাড়া কবরস্থান থেকে তালহার লাশ উত্তোলন করে ময়না তদন্ত করা হয়।
মুরশিদ আলম জানান, প্রবাস জীবনের রোজগারের অর্থ দিয়ে শ্বশুরবাড়িতে একমাত্র ছেলের নামে বহুতল ভবন নির্মাণ করেন তিনি। এরপর থেকেই স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্কের অবনতি ঘটে। সেই সূত্র ধরেই শ্বশুর পরিবারের লোকজন তার ছেলেকে হত্যা করেছে।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা এসআই তপন কুমার বলেন, নিহতের বাবা মুরশিদ আলম আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালতের বিচারকের নির্দেশে একজন ম্যাজিস্ট্রটের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করা হয়। ময়না তদন্ত শেষে লাশ পুনরায় দাফন করা হয়েছে।
বিডি প্রতিদিন/এএম