শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ডেঙ্গু: সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডেঙ্গু: সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ঘাটতির কারণে সামনে আরো বড় বিপর্যয় আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজধানীতে উচ্চ পর্যায়ের এক মতবিনিময়সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

রবিবার বিকেলে রাজধানীর শেরাটন হোটেলে ‘ডেঙ্গু মোকাবেলায় করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়সভায় বিশেষজ্ঞরা ওই আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তাঁরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে বছরব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনাসহ বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন।

ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধু শহর নয়, এখন গ্রাম পর্যায়েও ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু মশা নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে, সব শহরভিত্তিক। যত প্রচারণা হচ্ছে, সব এডিস মশা এজিপ্টি নিয়ে, যেটি শহর অঞ্চলে বেশি থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এডিস মশা এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে।

ফলে সামনের দিনগুলোতে গ্রামাঞ্চলে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বাড়তে পারে। এ ছাড়া এখন দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হওয়ার হার বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ছে।

সভার শুরুতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ফজলে শামসুল কবিরকে প্রশ্ন করেন, ‘মশা নিধনে আপনারা কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন? স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যেসব সার্ভের রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিচ্ছেন কি না? সারা বছরই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে, সেই হিসাবে স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানসহ কমিউনিটি এনগেজমেন্টের বিষয়ে আপনারা কী ভাবছেন?’

জবাবে দক্ষিণ সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা জানুয়ারি থেকে মশক নিধনের ব্যাপক পদক্ষেপ নিয়েছি। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, এডিস মশার উৎস নির্মূল করা জরুরি।

এটি করতে হলে জনগণের সম্পৃক্ততা দরকার। কেননা এডিস মশা ড্রেনে জন্মাচ্ছে না, এটি জন্মাচ্ছে মানুষের ঘরে ঘরে।’

স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০ ভাগে ভাগ করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নিয়ে, জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কমিটি করেছি, সভাও করেছি। ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ সচেতন হলেও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে সচেতনতার অভাব লক্ষ করেছি। বিশেষ করে বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠান, এমনকি হাসপাতালের ভেতরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতরে ব্যাপকভাবে এডিসের লার্ভা পেয়েছি।’

এ পর্যায়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে থামিয়ে দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা যে ওষুধ ব্যবহার করেন, সেটা কতখানি কাজে আসে? আমরা দেখেছি, সঠিক ওষুধ আনা হয়নি, পত্রপত্রিকায় আসছে। ওষুধের মান পরীক্ষা করেন কি না?’

জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ফজলে শামসুল কবির বলেন, ‘আমাদের যে ওষুধ আনা হয়, তার জন্য টেকনিক্যাল কমিটি আছে। এটি মেয়রও সিলেক্ট করেন না, আমিও করি না। টেকনিক্যাল কমিটি বলে দেয় কোন ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। সেটি পরীক্ষা করে আইইডিসিআর এবং ম্যান প্রটেকশন উইং। পরীক্ষায় ৮০ শতাংশের বেশি কার্যকারিতার প্রমাণ পেলে সেটি আমরা ব্যবহার করি।’

তখন পাল্টা প্রশ্ন করেন মন্ত্রী, ‘পরীক্ষা (এফিডিসি) বুঝলাম, তাহলে মশা এত বাড়ছে কেন? রোগী এত বাড়ছে কেন?’ 

জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আগে হাসপাতালে দুই হাজার রোগী আসত, সেখান থেকে এখন রোগী সাত-আট শতে নেমে এসেছে। আমরা এটাকে শূন্যে নামিয়ে আনার চেষ্টা করছি। তবে জনগণ যদি সচেতন না হয় এবং সহযোগিতা না পাই, তাহলে সিটি করপোরেশন একা কিছুই করতে পারবে না।’

এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনি বলছেন যে এডিস মশা জন্মাচ্ছে ঘরের ভেতরে, আমাদের স্টাডি তো তা বলছে না!’

পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করেন, ‘ঢাকার কিছু কিছু জায়গা যেখানে সার্ভে করা যায় না, সেসব এলাকায় মশক নিধন কার্যক্রম কারা পরিচালনা করে? আপনারা কিভাবে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে নিশ্চিত হন? জয়েন্ট মনিটরিং কার্যক্রম আছে কি?’

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের জবাবে উত্তর সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম শফিকুর রহমান বলেন, ‘যেসব এলাকায় সার্ভে করা যায় না, সেসব এলাকার কর্তৃপক্ষ আমাদের সাহায্য নিয়ে তাদের নিজস্ব জনবল দিয়ে মশক নিধনের কাজ করে। আমাদের কাছ থেকে কীটনাশক নেয়, আমরা নিয়মিত মনিটর করি।’

উত্তরের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘বাসাবাড়িতে পানির মিটার একটা বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পানির মিটার একটি বক্সের মধ্যে থাকে, এর মধ্যে পানি জমে। এসব জায়গায়ও আমরা লার্ভা পাচ্ছি।’

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, ‘আপনাদের কীটতত্ত্ববিদ (এন্টোমোলজিস্ট) টিম আছে কি না? থাকলে তারা কাজ করে কি না? মশা নিধনে লোকবল পর্যাপ্ত আছে কি না? কমিশনাররা নিজ নিজ এলাকায় দায়িত্ব পালন করছেন কি না?’

জবাবে উত্তর সিটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের মাত্র একজন কীটতত্ত্ববিদ আছে। আমরা কীটনাশক আনার পরে পরীক্ষা করি আইইডিসিআরে। এ ছাড়া আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশারের ল্যাবে ওষুধ পরীক্ষা করতে দিই। মশক নিধনে ৫৪ ওয়ার্ডে কমিটি করে দেওয়া হয়েছে, তারা কাজ করছে।’

এই পর্যায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদের ল্যাবে পরীক্ষা করেন কেন? সরকারি ল্যাব আছে, সেখানে করেন না কেন?’ জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সরকারি প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরেও পরীক্ষা করি।’

মতবিনিময়সভায় সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে তিনটি প্রশ্ন করা হয়—তিন দিনের জ্বরেই মানুষ মারা যাচ্ছে কেন? এত দিন হলো, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেথ রিভিউ করতে পারেনি কেন? ২০১৭ ও ২০১৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা ঢাকায় এসেছিলেন, তখন তাঁরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কী কী করতে হবে, তা বলে গিয়েছিলেন। সেটি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কেন কোনো বৈঠক করেনি?

জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবির বলেন, ‘ডেঙ্গুর যে ধরন বর্তমানে আছে, এতে আগামী বছর আরো বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। কারণ আমাদের বেশির ভাগ মানুষ দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিটি ইনফেকশন পরবর্তী ইনফেকশনকে ঝুঁকিপূর্ণ করছে। অর্থাৎ একবার আক্রান্ত হওয়ার পর যারা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়, দুই-তিন দিনের মধ্যে তাদের মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়।’

ডেথ রিভিউ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর কারণগুলো আমরা হাসপাতাল থেকে পাই। এর মধ্যে অনেক রিভিউ হয়েছে। বিষয়গুলো আমরা আমাদের চিকিৎসকদের জানিয়ে দিই, যাতে ডেঙ্গু রোগীর ম্যানেজমেন্ট করতে সুবিধা হয়। আমরা আগামী সপ্তাহে অফিশিয়ালি জানিয়ে দেব।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম রিহ্যাবের পরিচালক মাসুদা সিদ্দিকা রোজীর কাছে প্রশ্ন করেন, ‘মশা ও লার্ভা নিধনে আপনাদের পদক্ষেপ কী?’ জবাবে রিহ্যাব পরিচালক বলেন, ‘আমাদের এখানে দুই দিনের বেশি পানি জমা থাকার সুযোগ নেই। যদি কোনো ক্ষেত্রে লার্ভা পাওয়া যায়, আমরা জরিমানা করছি।’

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

মতবিনিময়সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের স্কুলগুলোতে প্রচারণা বাড়াতে হবে। আমরা স্কুলে প্রচুর পরিমাণে ডেঙ্গু আক্রান্ত বাচ্চা পাচ্ছি।’

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘পরস্পর দোষারোপ না করে সমস্যার উত্তরণ করা জরুরি। সমন্বিতভাবে সবার কাজ করতে হবে। কোনো দেশেই দ্রুত উত্তরণ ঘটার মতো পরিস্থিতি হয়নি।’

নিপসনের পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ ছিল এন্টোমোলজি সার্ভেইল্যান্স করার। আমরা সার্ভেইল্যান্স করি না, সার্ভে করি। এখানে সমস্যা হলো, আমাদের দেশে মেডিক্যাল এন্টোমোলজি আসলেই নেই। যাঁরা কাজ করেন তাঁরা হয় জিওলজি অথবা অ্যাগ্রিকালচার থেকে এসেছেন।’

তিনি বলেন, ‘২০১৯ সালের আগে ঢাকার বাইরে এত রোগী ছিল না। তখন যশোর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, বরিশাল—এ রকম কয়েকটি জেলায় ছিল। এ বছর কোনো জেলা বাকি নেই। আমরা যত কথা বলছি, শহরভিত্তিক বলছি, এডিসের ধরন এজিপ্টি নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গ্রামে এডিস এলবোপিকটাস বেশি থাকে। সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা করি সেগুলো এজিপ্টি মশা নিয়ে করি। অল্প পানিতে জন্মাবে, ফুলের টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু এলবোপিকটাস গাছের কোটরে, কলাগাছের ভেতরে, কচুগাছের পাতায় যেটুকু পানি জমা হয় সেখানেও জন্মাতে পারে। গ্রামে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি—এখানে পানি জমান কেন, তখন তাঁরা বলেন, কোথায় ফেলব?’

তিনি বলেন, ‘এ বছর আমরা গ্রাম পর্যায়ে রোগী পেতে শুরু করেছি। আগামী বছর আরো বাড়বে কি না; বাড়লে চিকিৎসার সক্ষমতার ওপর কতখানি চাপ পড়বে, তা নিয়ে আমাদের এখনই ভাবা উচিত। সময়ভিত্তিক কাজ না করে সমন্বিতভাবে বছরজুড়ে এই কার্যক্রমগুলো চালাতে হবে।’

রোগীপ্রতি সরকারের ব্যয় ৫০ হাজার টাকা

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, এ বছর ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় সরকারের ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। গড়ে রোগীপ্রতি ব্যয় ৫০ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত হাসপাতালে সেবা নেওয়া মোট রোগীর ৭০ শতাংশ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। আর ৩০ শতাংশ বেসরকারিতে। করোনার মতো এবার ডেঙ্গুতে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে।

কীটনাশক প্রয়োগের সময় মশা জায়গা পরিবর্তন করছে

কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক মো. গোলাম সারোয়ার বলেন, মশার মধ্যে তিন ধরনের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এরা সময় বুঝে ফেলছে। জায়গাটাও বুঝে ফেলছে। যখন ওষুধ প্রয়োগ হয় তখন জায়গা পরিবর্তন করছে। অথবা ওষুধ প্রয়োগের পর কিছুক্ষণ পর্যন্ত পড়ে থাকে, পরে এটি উড়ে চলে যায়। এটা কেন হচ্ছে গবেষণা করার দরকার রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা দুটি ইনসেক্টিসাইড ব্যবহার করছি— অ্যাডালসাইড আর লার্ভিসাইড। এখানে আমাদের কীটনাশক প্রয়োগের পদ্ধতিতে নজর দিতে হবে। কারণ কীটনাশক প্রয়োগ কতটুকু গতিতে হচ্ছে সেটি দেখতে হবে। যদি কীটনাশক প্রয়োগকর্মী দ্রুতগতিতে হেঁটে যায়, স্প্রে এরিয়া কাবার করবে না। আর মশা মরবে না। এ জন্য যে কর্মীরা কীটনাশক ওষুধ স্প্রে করছেন, তাঁদের প্রশিক্ষণ খুব জরুরি।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
আরও ৩ শতাধিক ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি
আরও ৩ শতাধিক ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিন জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিন জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০০
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে কঠোর পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে কঠোর পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ
নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনায় ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা
বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী
ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’
‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা
মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা
ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন
রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান
৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‌‘এলডিপি জনগণের রাজনীতি করে, ক্ষমতার নয়’
‌‘এলডিপি জনগণের রাজনীতি করে, ক্ষমতার নয়’

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ হাজার পুলিশ কাজ করছে : ডিসি উত্তরা
বিমানবন্দরের শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ হাজার পুলিশ কাজ করছে : ডিসি উত্তরা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক
দেশে ফিরলেন ভারতের উপকূলে উদ্ধার ১২ বাংলাদেশি নাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের বিশ্বাস এসব অগ্নিকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত : মির্জা ফখরুল
জনগণের বিশ্বাস এসব অগ্নিকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নতুন কমিটি গঠন
সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেকনাফে একজনের লাশ উদ্ধার
টেকনাফে একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
লালনের সুরের ঢেউ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‘সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন