শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ডেঙ্গু: সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডেঙ্গু: সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ঘাটতির কারণে সামনে আরো বড় বিপর্যয় আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজধানীতে উচ্চ পর্যায়ের এক মতবিনিময়সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

রবিবার বিকেলে রাজধানীর শেরাটন হোটেলে ‘ডেঙ্গু মোকাবেলায় করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়সভায় বিশেষজ্ঞরা ওই আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তাঁরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে বছরব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনাসহ বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন।

ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধু শহর নয়, এখন গ্রাম পর্যায়েও ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু মশা নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে, সব শহরভিত্তিক। যত প্রচারণা হচ্ছে, সব এডিস মশা এজিপ্টি নিয়ে, যেটি শহর অঞ্চলে বেশি থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এডিস মশা এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে।

ফলে সামনের দিনগুলোতে গ্রামাঞ্চলে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বাড়তে পারে। এ ছাড়া এখন দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হওয়ার হার বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ছে।

সভার শুরুতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ফজলে শামসুল কবিরকে প্রশ্ন করেন, ‘মশা নিধনে আপনারা কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন? স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যেসব সার্ভের রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিচ্ছেন কি না? সারা বছরই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে, সেই হিসাবে স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানসহ কমিউনিটি এনগেজমেন্টের বিষয়ে আপনারা কী ভাবছেন?’

জবাবে দক্ষিণ সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা জানুয়ারি থেকে মশক নিধনের ব্যাপক পদক্ষেপ নিয়েছি। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, এডিস মশার উৎস নির্মূল করা জরুরি।

এটি করতে হলে জনগণের সম্পৃক্ততা দরকার। কেননা এডিস মশা ড্রেনে জন্মাচ্ছে না, এটি জন্মাচ্ছে মানুষের ঘরে ঘরে।’

স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০ ভাগে ভাগ করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নিয়ে, জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কমিটি করেছি, সভাও করেছি। ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ সচেতন হলেও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে সচেতনতার অভাব লক্ষ করেছি। বিশেষ করে বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠান, এমনকি হাসপাতালের ভেতরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতরে ব্যাপকভাবে এডিসের লার্ভা পেয়েছি।’

এ পর্যায়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে থামিয়ে দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা যে ওষুধ ব্যবহার করেন, সেটা কতখানি কাজে আসে? আমরা দেখেছি, সঠিক ওষুধ আনা হয়নি, পত্রপত্রিকায় আসছে। ওষুধের মান পরীক্ষা করেন কি না?’

জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ফজলে শামসুল কবির বলেন, ‘আমাদের যে ওষুধ আনা হয়, তার জন্য টেকনিক্যাল কমিটি আছে। এটি মেয়রও সিলেক্ট করেন না, আমিও করি না। টেকনিক্যাল কমিটি বলে দেয় কোন ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। সেটি পরীক্ষা করে আইইডিসিআর এবং ম্যান প্রটেকশন উইং। পরীক্ষায় ৮০ শতাংশের বেশি কার্যকারিতার প্রমাণ পেলে সেটি আমরা ব্যবহার করি।’

তখন পাল্টা প্রশ্ন করেন মন্ত্রী, ‘পরীক্ষা (এফিডিসি) বুঝলাম, তাহলে মশা এত বাড়ছে কেন? রোগী এত বাড়ছে কেন?’ 

জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আগে হাসপাতালে দুই হাজার রোগী আসত, সেখান থেকে এখন রোগী সাত-আট শতে নেমে এসেছে। আমরা এটাকে শূন্যে নামিয়ে আনার চেষ্টা করছি। তবে জনগণ যদি সচেতন না হয় এবং সহযোগিতা না পাই, তাহলে সিটি করপোরেশন একা কিছুই করতে পারবে না।’

এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনি বলছেন যে এডিস মশা জন্মাচ্ছে ঘরের ভেতরে, আমাদের স্টাডি তো তা বলছে না!’

পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করেন, ‘ঢাকার কিছু কিছু জায়গা যেখানে সার্ভে করা যায় না, সেসব এলাকায় মশক নিধন কার্যক্রম কারা পরিচালনা করে? আপনারা কিভাবে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে নিশ্চিত হন? জয়েন্ট মনিটরিং কার্যক্রম আছে কি?’

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের জবাবে উত্তর সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম শফিকুর রহমান বলেন, ‘যেসব এলাকায় সার্ভে করা যায় না, সেসব এলাকার কর্তৃপক্ষ আমাদের সাহায্য নিয়ে তাদের নিজস্ব জনবল দিয়ে মশক নিধনের কাজ করে। আমাদের কাছ থেকে কীটনাশক নেয়, আমরা নিয়মিত মনিটর করি।’

উত্তরের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘বাসাবাড়িতে পানির মিটার একটা বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পানির মিটার একটি বক্সের মধ্যে থাকে, এর মধ্যে পানি জমে। এসব জায়গায়ও আমরা লার্ভা পাচ্ছি।’

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, ‘আপনাদের কীটতত্ত্ববিদ (এন্টোমোলজিস্ট) টিম আছে কি না? থাকলে তারা কাজ করে কি না? মশা নিধনে লোকবল পর্যাপ্ত আছে কি না? কমিশনাররা নিজ নিজ এলাকায় দায়িত্ব পালন করছেন কি না?’

জবাবে উত্তর সিটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের মাত্র একজন কীটতত্ত্ববিদ আছে। আমরা কীটনাশক আনার পরে পরীক্ষা করি আইইডিসিআরে। এ ছাড়া আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশারের ল্যাবে ওষুধ পরীক্ষা করতে দিই। মশক নিধনে ৫৪ ওয়ার্ডে কমিটি করে দেওয়া হয়েছে, তারা কাজ করছে।’

এই পর্যায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদের ল্যাবে পরীক্ষা করেন কেন? সরকারি ল্যাব আছে, সেখানে করেন না কেন?’ জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সরকারি প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরেও পরীক্ষা করি।’

মতবিনিময়সভায় সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে তিনটি প্রশ্ন করা হয়—তিন দিনের জ্বরেই মানুষ মারা যাচ্ছে কেন? এত দিন হলো, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেথ রিভিউ করতে পারেনি কেন? ২০১৭ ও ২০১৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা ঢাকায় এসেছিলেন, তখন তাঁরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কী কী করতে হবে, তা বলে গিয়েছিলেন। সেটি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কেন কোনো বৈঠক করেনি?

জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবির বলেন, ‘ডেঙ্গুর যে ধরন বর্তমানে আছে, এতে আগামী বছর আরো বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। কারণ আমাদের বেশির ভাগ মানুষ দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিটি ইনফেকশন পরবর্তী ইনফেকশনকে ঝুঁকিপূর্ণ করছে। অর্থাৎ একবার আক্রান্ত হওয়ার পর যারা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়, দুই-তিন দিনের মধ্যে তাদের মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়।’

ডেথ রিভিউ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর কারণগুলো আমরা হাসপাতাল থেকে পাই। এর মধ্যে অনেক রিভিউ হয়েছে। বিষয়গুলো আমরা আমাদের চিকিৎসকদের জানিয়ে দিই, যাতে ডেঙ্গু রোগীর ম্যানেজমেন্ট করতে সুবিধা হয়। আমরা আগামী সপ্তাহে অফিশিয়ালি জানিয়ে দেব।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম রিহ্যাবের পরিচালক মাসুদা সিদ্দিকা রোজীর কাছে প্রশ্ন করেন, ‘মশা ও লার্ভা নিধনে আপনাদের পদক্ষেপ কী?’ জবাবে রিহ্যাব পরিচালক বলেন, ‘আমাদের এখানে দুই দিনের বেশি পানি জমা থাকার সুযোগ নেই। যদি কোনো ক্ষেত্রে লার্ভা পাওয়া যায়, আমরা জরিমানা করছি।’

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

মতবিনিময়সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের স্কুলগুলোতে প্রচারণা বাড়াতে হবে। আমরা স্কুলে প্রচুর পরিমাণে ডেঙ্গু আক্রান্ত বাচ্চা পাচ্ছি।’

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘পরস্পর দোষারোপ না করে সমস্যার উত্তরণ করা জরুরি। সমন্বিতভাবে সবার কাজ করতে হবে। কোনো দেশেই দ্রুত উত্তরণ ঘটার মতো পরিস্থিতি হয়নি।’

নিপসনের পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ ছিল এন্টোমোলজি সার্ভেইল্যান্স করার। আমরা সার্ভেইল্যান্স করি না, সার্ভে করি। এখানে সমস্যা হলো, আমাদের দেশে মেডিক্যাল এন্টোমোলজি আসলেই নেই। যাঁরা কাজ করেন তাঁরা হয় জিওলজি অথবা অ্যাগ্রিকালচার থেকে এসেছেন।’

তিনি বলেন, ‘২০১৯ সালের আগে ঢাকার বাইরে এত রোগী ছিল না। তখন যশোর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, বরিশাল—এ রকম কয়েকটি জেলায় ছিল। এ বছর কোনো জেলা বাকি নেই। আমরা যত কথা বলছি, শহরভিত্তিক বলছি, এডিসের ধরন এজিপ্টি নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গ্রামে এডিস এলবোপিকটাস বেশি থাকে। সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা করি সেগুলো এজিপ্টি মশা নিয়ে করি। অল্প পানিতে জন্মাবে, ফুলের টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু এলবোপিকটাস গাছের কোটরে, কলাগাছের ভেতরে, কচুগাছের পাতায় যেটুকু পানি জমা হয় সেখানেও জন্মাতে পারে। গ্রামে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি—এখানে পানি জমান কেন, তখন তাঁরা বলেন, কোথায় ফেলব?’

তিনি বলেন, ‘এ বছর আমরা গ্রাম পর্যায়ে রোগী পেতে শুরু করেছি। আগামী বছর আরো বাড়বে কি না; বাড়লে চিকিৎসার সক্ষমতার ওপর কতখানি চাপ পড়বে, তা নিয়ে আমাদের এখনই ভাবা উচিত। সময়ভিত্তিক কাজ না করে সমন্বিতভাবে বছরজুড়ে এই কার্যক্রমগুলো চালাতে হবে।’

রোগীপ্রতি সরকারের ব্যয় ৫০ হাজার টাকা

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, এ বছর ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় সরকারের ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। গড়ে রোগীপ্রতি ব্যয় ৫০ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত হাসপাতালে সেবা নেওয়া মোট রোগীর ৭০ শতাংশ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। আর ৩০ শতাংশ বেসরকারিতে। করোনার মতো এবার ডেঙ্গুতে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে।

কীটনাশক প্রয়োগের সময় মশা জায়গা পরিবর্তন করছে

কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক মো. গোলাম সারোয়ার বলেন, মশার মধ্যে তিন ধরনের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এরা সময় বুঝে ফেলছে। জায়গাটাও বুঝে ফেলছে। যখন ওষুধ প্রয়োগ হয় তখন জায়গা পরিবর্তন করছে। অথবা ওষুধ প্রয়োগের পর কিছুক্ষণ পর্যন্ত পড়ে থাকে, পরে এটি উড়ে চলে যায়। এটা কেন হচ্ছে গবেষণা করার দরকার রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা দুটি ইনসেক্টিসাইড ব্যবহার করছি— অ্যাডালসাইড আর লার্ভিসাইড। এখানে আমাদের কীটনাশক প্রয়োগের পদ্ধতিতে নজর দিতে হবে। কারণ কীটনাশক প্রয়োগ কতটুকু গতিতে হচ্ছে সেটি দেখতে হবে। যদি কীটনাশক প্রয়োগকর্মী দ্রুতগতিতে হেঁটে যায়, স্প্রে এরিয়া কাবার করবে না। আর মশা মরবে না। এ জন্য যে কর্মীরা কীটনাশক ওষুধ স্প্রে করছেন, তাঁদের প্রশিক্ষণ খুব জরুরি।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় চার ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় চার ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮২
মোংলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব
মোংলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব
এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল
এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৯০, মৃত্যু নেই
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৯০, মৃত্যু নেই
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪২৮
সর্বশেষ খবর
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩
কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

মৃত্যুর নামতা
মৃত্যুর নামতা

সাহিত্য

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
চাঁদাবাজির অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলা দিনে
বাদলা দিনে

ডাংগুলি

বাংলাচাষী
বাংলাচাষী

সাহিত্য

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক দূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিক দূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে
নির্বাচন যেন ফেব্রুয়ারি অতিক্রম না করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে দ্রুতই এফটিএ আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে কুপিয়ে হত্যা যুবককে
বনানীতে কুপিয়ে হত্যা যুবককে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

সারা দেশেই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু হওয়া উচিত
সারা দেশেই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু হওয়া উচিত

নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

‘মব’ সৃষ্টি করে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা
‘মব’ সৃষ্টি করে অটোরিকশা চালককে পিটিয়ে হত্যা

নগর জীবন

মল্লার
মল্লার

সাহিত্য

মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি
মুগ্ধতার মৃদু সুরস্মৃতি

সাহিত্য

সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা

সাহিত্য

মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার
মরু দুস্তর পারাবার, কান্ডারি হুঁশিয়ার

সম্পাদকীয়