শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ডেঙ্গু: সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ডেঙ্গু: সামনে বড় বিপর্যয়ের শঙ্কা

ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনায় ঘাটতির কারণে সামনে আরো বড় বিপর্যয় আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। রাজধানীতে উচ্চ পর্যায়ের এক মতবিনিময়সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

রবিবার বিকেলে রাজধানীর শেরাটন হোটেলে ‘ডেঙ্গু মোকাবেলায় করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময়সভায় বিশেষজ্ঞরা ওই আশঙ্কা প্রকাশ করেন। তাঁরা ডেঙ্গু প্রতিরোধে বছরব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনাসহ বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন।

ডেঙ্গু বিশেষজ্ঞরা বলেন, শুধু শহর নয়, এখন গ্রাম পর্যায়েও ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু মশা নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে, সব শহরভিত্তিক। যত প্রচারণা হচ্ছে, সব এডিস মশা এজিপ্টি নিয়ে, যেটি শহর অঞ্চলে বেশি থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এডিস মশা এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে।

ফলে সামনের দিনগুলোতে গ্রামাঞ্চলে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বাড়তে পারে। এ ছাড়া এখন দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হওয়ার হার বেড়ে যাওয়ায় মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ছে।

সভার শুরুতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ফজলে শামসুল কবিরকে প্রশ্ন করেন, ‘মশা নিধনে আপনারা কী ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন? স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যেসব সার্ভের রিপোর্ট দিচ্ছে, তার ভিত্তিতে পদক্ষেপ নিচ্ছেন কি না? সারা বছরই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে, সেই হিসাবে স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানসহ কমিউনিটি এনগেজমেন্টের বিষয়ে আপনারা কী ভাবছেন?’

জবাবে দক্ষিণ সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা জানুয়ারি থেকে মশক নিধনের ব্যাপক পদক্ষেপ নিয়েছি। অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, এডিস মশার উৎস নির্মূল করা জরুরি।

এটি করতে হলে জনগণের সম্পৃক্ততা দরকার। কেননা এডিস মশা ড্রেনে জন্মাচ্ছে না, এটি জন্মাচ্ছে মানুষের ঘরে ঘরে।’

স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘আমরা প্রতিটি ওয়ার্ডকে ১০ ভাগে ভাগ করে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নিয়ে, জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে কমিটি করেছি, সভাও করেছি। ব্যক্তি পর্যায়ে মানুষ সচেতন হলেও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে সচেতনতার অভাব লক্ষ করেছি। বিশেষ করে বিভিন্ন সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠান, এমনকি হাসপাতালের ভেতরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতরে ব্যাপকভাবে এডিসের লার্ভা পেয়েছি।’

এ পর্যায়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে থামিয়ে দিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা যে ওষুধ ব্যবহার করেন, সেটা কতখানি কাজে আসে? আমরা দেখেছি, সঠিক ওষুধ আনা হয়নি, পত্রপত্রিকায় আসছে। ওষুধের মান পরীক্ষা করেন কি না?’

জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ফজলে শামসুল কবির বলেন, ‘আমাদের যে ওষুধ আনা হয়, তার জন্য টেকনিক্যাল কমিটি আছে। এটি মেয়রও সিলেক্ট করেন না, আমিও করি না। টেকনিক্যাল কমিটি বলে দেয় কোন ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। সেটি পরীক্ষা করে আইইডিসিআর এবং ম্যান প্রটেকশন উইং। পরীক্ষায় ৮০ শতাংশের বেশি কার্যকারিতার প্রমাণ পেলে সেটি আমরা ব্যবহার করি।’

তখন পাল্টা প্রশ্ন করেন মন্ত্রী, ‘পরীক্ষা (এফিডিসি) বুঝলাম, তাহলে মশা এত বাড়ছে কেন? রোগী এত বাড়ছে কেন?’ 

জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আগে হাসপাতালে দুই হাজার রোগী আসত, সেখান থেকে এখন রোগী সাত-আট শতে নেমে এসেছে। আমরা এটাকে শূন্যে নামিয়ে আনার চেষ্টা করছি। তবে জনগণ যদি সচেতন না হয় এবং সহযোগিতা না পাই, তাহলে সিটি করপোরেশন একা কিছুই করতে পারবে না।’

এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনি বলছেন যে এডিস মশা জন্মাচ্ছে ঘরের ভেতরে, আমাদের স্টাডি তো তা বলছে না!’

পরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে প্রশ্ন করেন, ‘ঢাকার কিছু কিছু জায়গা যেখানে সার্ভে করা যায় না, সেসব এলাকায় মশক নিধন কার্যক্রম কারা পরিচালনা করে? আপনারা কিভাবে তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে নিশ্চিত হন? জয়েন্ট মনিটরিং কার্যক্রম আছে কি?’

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রশ্নের জবাবে উত্তর সিটির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম শফিকুর রহমান বলেন, ‘যেসব এলাকায় সার্ভে করা যায় না, সেসব এলাকার কর্তৃপক্ষ আমাদের সাহায্য নিয়ে তাদের নিজস্ব জনবল দিয়ে মশক নিধনের কাজ করে। আমাদের কাছ থেকে কীটনাশক নেয়, আমরা নিয়মিত মনিটর করি।’

উত্তরের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আরো বলেন, ‘বাসাবাড়িতে পানির মিটার একটা বড় মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পানির মিটার একটি বক্সের মধ্যে থাকে, এর মধ্যে পানি জমে। এসব জায়গায়ও আমরা লার্ভা পাচ্ছি।’

এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, ‘আপনাদের কীটতত্ত্ববিদ (এন্টোমোলজিস্ট) টিম আছে কি না? থাকলে তারা কাজ করে কি না? মশা নিধনে লোকবল পর্যাপ্ত আছে কি না? কমিশনাররা নিজ নিজ এলাকায় দায়িত্ব পালন করছেন কি না?’

জবাবে উত্তর সিটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের মাত্র একজন কীটতত্ত্ববিদ আছে। আমরা কীটনাশক আনার পরে পরীক্ষা করি আইইডিসিআরে। এ ছাড়া আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশারের ল্যাবে ওষুধ পরীক্ষা করতে দিই। মশক নিধনে ৫৪ ওয়ার্ডে কমিটি করে দেওয়া হয়েছে, তারা কাজ করছে।’

এই পর্যায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কীটতত্ত্ববিদের ল্যাবে পরীক্ষা করেন কেন? সরকারি ল্যাব আছে, সেখানে করেন না কেন?’ জবাবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সরকারি প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরেও পরীক্ষা করি।’

মতবিনিময়সভায় সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে তিনটি প্রশ্ন করা হয়—তিন দিনের জ্বরেই মানুষ মারা যাচ্ছে কেন? এত দিন হলো, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ডেথ রিভিউ করতে পারেনি কেন? ২০১৭ ও ২০১৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধিরা ঢাকায় এসেছিলেন, তখন তাঁরা ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কী কী করতে হবে, তা বলে গিয়েছিলেন। সেটি নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কেন কোনো বৈঠক করেনি?

জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবির বলেন, ‘ডেঙ্গুর যে ধরন বর্তমানে আছে, এতে আগামী বছর আরো বেশি মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে চলে যেতে পারে। কারণ আমাদের বেশির ভাগ মানুষ দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিটি ইনফেকশন পরবর্তী ইনফেকশনকে ঝুঁকিপূর্ণ করছে। অর্থাৎ একবার আক্রান্ত হওয়ার পর যারা দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হয়, দুই-তিন দিনের মধ্যে তাদের মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়।’

ডেথ রিভিউ নিয়ে প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর কারণগুলো আমরা হাসপাতাল থেকে পাই। এর মধ্যে অনেক রিভিউ হয়েছে। বিষয়গুলো আমরা আমাদের চিকিৎসকদের জানিয়ে দিই, যাতে ডেঙ্গু রোগীর ম্যানেজমেন্ট করতে সুবিধা হয়। আমরা আগামী সপ্তাহে অফিশিয়ালি জানিয়ে দেব।’

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম রিহ্যাবের পরিচালক মাসুদা সিদ্দিকা রোজীর কাছে প্রশ্ন করেন, ‘মশা ও লার্ভা নিধনে আপনাদের পদক্ষেপ কী?’ জবাবে রিহ্যাব পরিচালক বলেন, ‘আমাদের এখানে দুই দিনের বেশি পানি জমা থাকার সুযোগ নেই। যদি কোনো ক্ষেত্রে লার্ভা পাওয়া যায়, আমরা জরিমানা করছি।’

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

মতবিনিময়সভায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের স্কুলগুলোতে প্রচারণা বাড়াতে হবে। আমরা স্কুলে প্রচুর পরিমাণে ডেঙ্গু আক্রান্ত বাচ্চা পাচ্ছি।’

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার বলেন, ‘পরস্পর দোষারোপ না করে সমস্যার উত্তরণ করা জরুরি। সমন্বিতভাবে সবার কাজ করতে হবে। কোনো দেশেই দ্রুত উত্তরণ ঘটার মতো পরিস্থিতি হয়নি।’

নিপসনের পরিচালক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ ছিল এন্টোমোলজি সার্ভেইল্যান্স করার। আমরা সার্ভেইল্যান্স করি না, সার্ভে করি। এখানে সমস্যা হলো, আমাদের দেশে মেডিক্যাল এন্টোমোলজি আসলেই নেই। যাঁরা কাজ করেন তাঁরা হয় জিওলজি অথবা অ্যাগ্রিকালচার থেকে এসেছেন।’

তিনি বলেন, ‘২০১৯ সালের আগে ঢাকার বাইরে এত রোগী ছিল না। তখন যশোর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, বরিশাল—এ রকম কয়েকটি জেলায় ছিল। এ বছর কোনো জেলা বাকি নেই। আমরা যত কথা বলছি, শহরভিত্তিক বলছি, এডিসের ধরন এজিপ্টি নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু গ্রামে এডিস এলবোপিকটাস বেশি থাকে। সম্প্রতি ঢাকার বাইরে যে সার্ভেগুলো হয়েছে, সব জায়গাতেই এলবোপিকটাসের পরিমাণ বেশি পাওয়া গেছে। আমরা যে প্রচার-প্রচারণা করি সেগুলো এজিপ্টি মশা নিয়ে করি। অল্প পানিতে জন্মাবে, ফুলের টবে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু এলবোপিকটাস গাছের কোটরে, কলাগাছের ভেতরে, কচুগাছের পাতায় যেটুকু পানি জমা হয় সেখানেও জন্মাতে পারে। গ্রামে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। আমরা যখন জিজ্ঞাসা করি—এখানে পানি জমান কেন, তখন তাঁরা বলেন, কোথায় ফেলব?’

তিনি বলেন, ‘এ বছর আমরা গ্রাম পর্যায়ে রোগী পেতে শুরু করেছি। আগামী বছর আরো বাড়বে কি না; বাড়লে চিকিৎসার সক্ষমতার ওপর কতখানি চাপ পড়বে, তা নিয়ে আমাদের এখনই ভাবা উচিত। সময়ভিত্তিক কাজ না করে সমন্বিতভাবে বছরজুড়ে এই কার্যক্রমগুলো চালাতে হবে।’

রোগীপ্রতি সরকারের ব্যয় ৫০ হাজার টাকা

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, এ বছর ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় সরকারের ৪০০ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। গড়ে রোগীপ্রতি ব্যয় ৫০ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত হাসপাতালে সেবা নেওয়া মোট রোগীর ৭০ শতাংশ সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে। আর ৩০ শতাংশ বেসরকারিতে। করোনার মতো এবার ডেঙ্গুতে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে।

কীটনাশক প্রয়োগের সময় মশা জায়গা পরিবর্তন করছে

কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক মো. গোলাম সারোয়ার বলেন, মশার মধ্যে তিন ধরনের পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। এরা সময় বুঝে ফেলছে। জায়গাটাও বুঝে ফেলছে। যখন ওষুধ প্রয়োগ হয় তখন জায়গা পরিবর্তন করছে। অথবা ওষুধ প্রয়োগের পর কিছুক্ষণ পর্যন্ত পড়ে থাকে, পরে এটি উড়ে চলে যায়। এটা কেন হচ্ছে গবেষণা করার দরকার রয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ‘আমরা দুটি ইনসেক্টিসাইড ব্যবহার করছি— অ্যাডালসাইড আর লার্ভিসাইড। এখানে আমাদের কীটনাশক প্রয়োগের পদ্ধতিতে নজর দিতে হবে। কারণ কীটনাশক প্রয়োগ কতটুকু গতিতে হচ্ছে সেটি দেখতে হবে। যদি কীটনাশক প্রয়োগকর্মী দ্রুতগতিতে হেঁটে যায়, স্প্রে এরিয়া কাবার করবে না। আর মশা মরবে না। এ জন্য যে কর্মীরা কীটনাশক ওষুধ স্প্রে করছেন, তাঁদের প্রশিক্ষণ খুব জরুরি।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮
বরিশালে ডেঙ্গুর তীব্র প্রকোপ, বরগুনা হটস্পটে
বরিশালে ডেঙ্গুর তীব্র প্রকোপ, বরগুনা হটস্পটে
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৮৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৮৮ জন
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
সর্বশেষ খবর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

এই মাত্র | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন