শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৩, রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

অর্থনীতিতে বহুমুখী সংকেত

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

সব মিলিয়ে বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

অর্থনীতির কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক টানা নিম্নমুখী। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি, নতুন ঋণপত্র (এলসি) খোলা এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি- এই সবই বিনিয়োগ স্থবিরতা ও অভ্যন্তরীণ চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত দিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে উচ্চ মূল্যস্ফীতির দীর্ঘায়িত প্রভাব, কারখানায় গ্যাসসংকট ও ডলারের তারল্য সংকট। 

এরই মধ্যে সাড়ে তিন শরও বেশি ছোট ও মাঝারি কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় উৎপাদন এবং কর্মসংস্থান খাতে তীব্র চাপ সৃষ্টি হয়েছে। এই দ্বিমুখী ধাক্কার মুখে রাজনৈতিক সংঘাত শুরু হলে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অসম্ভব হয়ে পড়বে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়লে খাদের কিনারে চলে যাবে অর্থনীতি।

জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ইনফোড) নির্বাহী পরিচালক এবং বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ড. মুস্তফা কে মুজেরী বলেন, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিতিশীলতা বিনিয়োগ পরিবেশকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। বিনিয়োগকারীরা এখন অত্যন্ত সতর্ক; অনিশ্চয়তার কারণে নতুন বিনিয়োগে কেউই আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।

মুস্তফা কে মুজেরীর মতে, বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দীর্ঘদিন ধরেই সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগ কার্যত স্থবির, আর নতুন মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির ধারা ধারাবাহিকভাবে নিম্নমুখী, যা শিল্প সম্প্রসারণ ও উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নেতিবাচক সংকেত দিচ্ছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, যত দিন দেশে একটি কার্যকর রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে, তত দিন বেসরকারি খাতের স্থবিরতা কাটবে না। তার মতে, রাজনৈতিক সংকট আরো গভীর হলে অর্থনীতি বড় ধরনের চাপে পড়বে এবং প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও শিল্পায়ন- সবকিছুতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নিম্নমুখী :  নতুন বিনিয়োগের দুরবস্থা সামষ্টিক সূচকেও স্পষ্ট। জুন প্রান্তিকে বিদেশি নিট ইকুইটি বিনিয়োগ কমেছে ৬২ শতাংশ। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকের বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৬.২৯ শতাংশে, যা চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ না থাকায় বেসরকারি খাত সংকুচিত হচ্ছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এই সংকট আরো গভীর করতে পারে।

কারখানা বন্ধ হচ্ছে, বাড়ছে বেকারত্ব : বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, গত ১৪ মাসে সাভার, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে মোট ৩৫৩টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, যার ফলে এক লাখ ১৯ হাজার ৮৪২ জন শ্রমিক কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। সবচেয়ে বড় ধাক্কা লেগেছে সাভারে, যেখানে ২১৪টি কারখানা বন্ধ হয়েছে, এর মধ্যে ১২২টি স্থায়ীভাবে এবং ৯২টি অস্থায়ীভাবে। প্রায় ৩১ হাজার শ্রমিক এখানে কাজ হারিয়েছেন, যার মধ্যে ছেইন অ্যাপারেলস, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন ও সাফওয়ান আউটারওয়্যারের মতো বড় কারখানাও রয়েছে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু সম্প্রতি বিজিএমইএ ভবনে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অধিকার আদায়ের নামে শ্রমিকদের সংগঠিত আন্দোলনের কারণে কখনো কখনো কারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়েছে। এক অঞ্চলের অসন্তোষ দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে শিল্পঘন অন্যান্য অঞ্চলে। উদ্যোক্তারা ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করলেও সাম্প্রতিক উপদেষ্টা পরিষদের ‘মাত্র ২০ জন শ্রমিক মিললেই ট্রেড ইউনিয়ন করার সুযোগ’ দেওয়ার সিদ্ধান্ত্ত শিল্পকে অস্থিতিশীল করতে পারে।

মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করার আগে এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন হলে দেশের অবস্থান পিছিয়ে যাবে, বিনিয়োগ কমবে এবং রপ্তানি আয় ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 

ব্যাংকঋণের সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে, যার প্রভাব পড়েছে কর্মসংস্থানে। ফলে দেশে বেকারত্বের হার ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। গত অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে দেশে বেকারত্বের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪.৬৩ শতাংশে। এক বছরের ব্যবধানে দেশে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার। গত বছরের একই সময়ে দেশে বেকার ছিল ২৪ লাখ। দেশের বেকারত্ব বাড়ার কারণ হিসেবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও বিনিয়োগ পরিবেশ না থাকা, আর ব্যাংকঋণের সুদের হার বেশি হওয়ায় দেশের বেকারত্ব বেড়েছে।

আমদানি ও এলসি খাতে চরম মন্দা :  বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের অক্টোবরে ৫৬৪ কোটি মার্কিন ডলারের আমদানি এলসি খোলা হয়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ১২.১৫ শতাংশ কম। সেপ্টেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ৬৩১ কোটি মার্কিন ডলার। শুধু এলসি খোলা নয়, আগের এলসির বিপরীতে বিল পরিশোধও ১১.৪৮ শতাংশ কমেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, অর্থবছরের শুরুতে রমজান ও উৎসবের চাহিদা মেটাতে প্রচুর আমদানি হয়েছে। সেই চাপটা এখন কম। এখন যেসব পণ্য আমদানি হবে, সেসব বাংলাদেশে এসে পৌঁছবে ঈদের পর। তাই অক্টোবরে নতুন এলসির চাপ তেমন ছিল না। তার ওপর শীতের আগে এলএনজি আমদানি কমে যাওয়ায় আমদানির গতি আরো মন্থর হয়ে গেছে। 

আমদানি কমার সবচেয়ে বড় কারণ রাজনৈতিক অস্থিরতা। বড় বড় শিল্পগোষ্ঠী নতুন প্রকল্পে হাত দিতে ভয় পাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আখতার হোসেন বলেন, দেশে ডলারের সরবরাহ এখন যথেষ্ট; দামও স্থিতিশীল। তাই এলসি কমার নেপথ্যে ডলার সংকট নয়, বরং চাহিদা ও বিনিয়োগ কমে যাওয়া দায়ী। বাণিজ্য লেনদেনের ওপর কঠোর নজরদারির কারণে আমদানির আড়ালে অর্থপাচার বন্ধ হওয়ার জন্য অক্টোবরে এলসি খোলা কমেছে। আগে যেমন বেশি এলসি খোলা হতো, তেমনি এর পেছনে অর্থপাচারও হতো। আমদানিতে ওভার ইনভয়েসিং করে অর্থপাচার এখন নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এসেছে।

প্রবৃদ্ধি নিয়ে শঙ্কা :  এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) মনে করে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছর শেষে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়াবে ৪.৯ শতাংশে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল। আর এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) গত ২৯ সেপ্টেম্বরের পূর্বাভাসে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার অবশ্য চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির হার ঠিক করেছে ৫.৫ শতাংশ। 

তবে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী, যদি সরকার সময়োপযোগী সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে পারে, তাহলে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৪.৮ শতাংশে পৌঁছতে পারে। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, এই প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে রাজস্ব আহরণ, ব্যাংক খাত সংস্কার ও বিনিয়োগ পরিবেশে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি।

রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক ধারা :  রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য মতে, গত সেপ্টেম্বরের চেয়ে অক্টোবর মাসে রপ্তানি আদেশ ৩৯ কোটি ডলার কম এসেছে। অক্টোবরে মোট ২২০ কোটি ডলারের অর্ডার এসেছে, সেপ্টেম্বরে যার পরিমাণ ছিল ২৪৫ কোটি ডলার। অক্টোবরে ঢাকা অঞ্চলের কারখানাগুলোর রপ্তানি আদেশ আগের মাসের চেয়ে কমেছে ১৫ শতাংশ। ইস্যু করা এসব কারখানায় প্রায় ২১০ কোটি ডলারের আদেশ এসেছে, আগের মাসের চেয়ে যা ৩৫ কোটি ডলার কম। অক্টোবরে চট্টগ্রাম অঞ্চলের কারখানাগুলোর রপ্তানি আদেশ কমেছে ২৬ শতাংশ। আদেশ এসেছে ১০ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের, আগের মাসে যা ছিল ১৪ কোটি ডলার।

ইপিবির তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের জুলাই-অক্টোবর মাসে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৮.৫ শতাংশে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪.৫ শতাংশ কম। তৈরি পোশাক শিল্প, যা মোট রপ্তানির ৮৫ শতাংশ অবদান রাখে, তার প্রবৃদ্ধিও কমছে।

বিনিয়োগ স্থবির, পুঁজিবাজার অস্থির :  বিনিয়োগকারীদের একটি বড় অংশ রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে বাজার থেকে সরে আসছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক গত এক মাসে ৪২০ পয়েন্ট হারিয়েছে। সর্বশেষ কর্মদিবস গত বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২২.৬৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৭০২ পয়েন্টে। এদিন ডিএসইতে মোট ৩৮৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৩৩.১৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮৩১৩ পয়েন্টে। সিএসইতে সাত কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

সতর্ক করল আইএমএফ :  ১৬ দিনের ঢাকা সফর শেষে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, রাজস্ব আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক স্বস্তি ও আর্থিক খাতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সাহসী নীতি গ্রহণ না করলে সামষ্টিক আর্থিক স্থিতিশীলতা বিপন্ন হতে পারে।

আইএমএফ আরো পরামর্শ দিয়েছে, মধ্য মেয়াদে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এবং আরো অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে শাসনব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ, যুব বেকারত্ব হ্রাস এবং অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য বৃদ্ধির জন্য কাঠামোগত সংস্কার অপরিহার্য। সংস্থাটির একটি দল ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে গত ২৯ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ঢাকা সফর শেষে ফিরে যায় এবং গত বৃহস্পতিবার আইএমএফের ওয়েব সাইটে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে।

সমাধানের পথ :  বিশ্লেষকরা বলছেন, সময়োচিত পদক্ষেপ না নিলে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক অর্জনগুলো হারাতে বসবে, যার মূল্য দিতে হবে সাধারণ মানুষকে। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা চলমান থাকলে বেসরকারি খাতের উন্নতি সম্ভব নয়। অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে হলে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং বেসরকারি খাতের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে হবে। আর্থিক খাতের বর্তমান দুরবস্থা বিনিয়োগকে আরো নিরুৎসাহিত করছে। কর্মসংস্থান না হলে সমাজে অস্থিরতা বাড়বে। 

তিনি বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা না হলে বেসরকারি খাতে গতি ফিরবে না। দুনিয়ার কোনো দেশেই তা হয়নি, বাংলাদেশেও হবে না। 

এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইএবি) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হলে সময়মতো পণ্য ডেলিভারি দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এর ফলে ক্রেতাদের কাছে জরিমানা দিতে হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। ক্রেতারা এখন বাংলাদেশকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ গন্তব্য’ হিসেবে বিবেচনা করে বিকল্প দেশে অর্ডার দিতে শুরু করেছেন। তিনি জানান, গত ছয় মাসে নতুন অর্ডার আসার হার ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কমেছে।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) একজন গবেষক বলেন, রাজনৈতিক সহিংসতা শুরুর সঙ্গে পুঁজিপাচার বেড়ে যায়, কারণ দেশীয় বিনিয়োগকারীরা তাঁদের সম্পদ নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে চান।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা বলেছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া কোনো অর্থনৈতিক উদ্যোগই সফল হবে না। যদি রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুত আলোচনায় না বসে এবং সংঘাতের পথ পরিহার না করে, তাহলে অর্থনৈতিক বিপর্যয় অবশ্যম্ভাবী। নির্বাচনের আগে বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ঝুঁকি কেউ নিচ্ছে না। 

ট্রেজারি কর্মকর্তারা বলছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরলে বড় গ্রুপগুলো আবার নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগ শুরু করবে। এতে এলসি খোলা বাড়বে ও আমদানির গতি ফিরবে। তাঁদের মতে, নির্বাচন শেষে নীতিগত দিকনির্দেশনা পরিষ্কার হলে অর্থনীতি আবার চাঙ্গা হয়ে উঠবে।

এদিকে ব্যাংক খাতে ঋণের সুদহার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। গত মাসে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে ব্যবসায়ী সংগঠন এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএসহ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর ১৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ব্যাংকঋণের সুদের হার ব্যবসাবান্ধব করার দাবি তোলা হয়। 

বৈঠক শেষে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) মহাসচিব আলমগীর হোসেন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে সুদের হার ১৪ শতাংশের ওপরে। পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ক্ষুদ্র ও মাঝারি (এসএমই) খাতের ব্যবসায়ীরা মুনাফাই করেন ১০ থেকে ১১ শতাংশ। ব্যাংকঋণের বর্তমান সুদহার কোনো অবস্থায়ই ব্যবসাবান্ধব নয়। উচ্চ সুদহারে বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে টিকে থাকা অত্যন্ত কঠিন। বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের (বিইএফ) সভাপতি ফজলে শামীম এহসান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এখন বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ নেই। ব্যবসায়ীরা নতুন করে বিনিয়োগ করছেন না। তাই ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি শ্লথ হয়ে গেছে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে চার বাংলাদেশির মৃত্যু
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে চার বাংলাদেশির মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা