শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

বাহন, পথ, গন্তব্যে এখনো গোলমাল কাটেনি বিএনপির। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবিনামায় দলটিই লেভেল হতে বসেছে। বেগম খালেদা জিয়ার টানা অনুপস্থিতিতে বিএনপির কর্মকাণ্ড ও সাংগঠনিক পুনর্গঠনে ভর করেছে স্থবিরতা। ১৫ জুলাই লন্ডন যাওয়ার আগে তিনি এক ডজনেরও বেশি নির্দেশনা দিয়ে গেছেন শীর্ষ নেতাদের। সংখ্যায় ১৩। এই আনলাকি সংখ্যক নির্দেশনাকে প্রস্তাব আকারে সংলাপের সময় নির্বাচন কমিশনের হাতে দেওয়ার কথা। বলা হয়েছিল দলের হিতাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রস্তাবগুলোকে আরও স্পষ্ট ও যুক্তিগ্রাহ্য করতে। যার পয়লা নম্বরেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা। কিন্তু অগ্রগতি বড় করুণ।

চেয়ারপারসন দেশে নেই বলে যোগাযোগে কমতি নেই। তিনি দেশে থাকলেও নেতা-কর্মীরা তার সরাসরি সাক্ষাৎ কমই পান। তবে, তার বরাতে নির্দেশনা বা হুকুমে ঘাটতি হয় না। গুলশান-পল্টন অফিস থেকে নিয়মিতই কিছু নির্দেশ পান নেতা-কর্মীরা। বাড়তি বা অতিরিক্ত কিছু আসে লন্ডন থেকেও। এখনো আসছে। তবে, সমস্যা দেখা দিয়েছে নির্দেশনা নিয়ে। নির্দেশ পালনের নির্দেশনা স্পষ্ট নয়। তার ওপর নির্দেশগুলোর বহুমুখিতা ও সমন্বয়হীনতায়। কোনো নির্দেশনাই আবার ফেলনাও নয়। এর সবই মানতে হয়। মানিয়ে চলতে চলতে কর্মী ও মাঝারি নেতাদের দিশাহীন দশা। চোখে-মুখে অন্ধকার দেখেও জার্নি তো খ্যান্ত দেওয়া যায় না। যেতেই হয় কোনো না কোনো দিকে। তাতে গোলমাল পাকে অহরহ। লন্ডন, পল্টন, গুলশানের মেজাজ সামলাতে গিয়ে কাহিল নেতাদের নিস্তার মেলার লক্ষণও নেই। তাদের কেউ কেউ বিশ্রাম বা দেশ-বিদেশ সফরে নেমেছেন। আগের মতো পুলিশের উত্পাত না থাকায় কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছেন ব্যবসা-বাণিজ্যে। এতে সারা দেশে জেলা সম্মেলন ও নতুন কমিটি ঘোষণার কাজে জেঁকে বসেছে বন্ধ্যত্ব। অঙ্গ সংগঠনগুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি পুনর্গঠনও থমকে গেছে। হয়তো এমন শঙ্কার কারণেই খালেদা জিয়া নির্দেশনাগুলো দিয়ে যান লন্ডন যাওয়ার আগে। কাজে যেন খামখেয়ালি না হয় এবং কোনো অজুহাত মানা হবে না—এমন কড়া হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যোগফল ভালো হয়নি। শঙ্কাই বাস্তব হয়েছে।

২০০৬ সালে ক্ষমতা হারানোর পর যুক্তরাজ্যে এটি তার তৃতীয় সফর। এর আগে সর্বশেষ লন্ডন গিয়েছিলেন ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তখন তারেক রহমানসহ পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদ করেই দেড় মাস পর ফিরেছিলেন তিনি। এবারও কোরবানির ঈদ করেছেন পরিবারের সঙ্গে। তার পরিবারের অনেকেই এখন লন্ডনে। বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান, মেয়ে জাইমা রহমান। ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শার্মিলা রহমান সিঁথি, তার দুই মেয়ে জাহিয়া রহমান ও জাফিরা রহমানও সেখানে। চোখ ও পায়ের চিকিৎসার জন্য গেল ১৫ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান বেগম খালেদা জিয়া। সর্বশেষ বলা হয়েছিল গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফেরার কথা। কিন্তু চিকিৎসা শেষ হয়নি জানিয়ে তা বাতিল করা হয়। কবে ফিরবেন, দল থেকে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। শুধু চিকিৎসা নয়; অথবা শুধুই তারেক রহমানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও নয়।

বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনে একেবারে আয়েশে বা কর্মহীন নন। কিছু কাজেই ব্যস্ত তিনি। বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন ও সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়াও চূড়ান্ত হচ্ছে। দেশে ফিরে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখাও দেবেন। কিন্তু দেশি-বিদেশি প্রচার মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরায় বিলম্বকে রহস্যজনক বলে তথ্য আসছে। রয়েছে বিভিন্ন দূতাবাসে চিঠি চালাচালির খবরও। প্রভাবশালী অন্য কয়েকটি দেশের কূটনীতিকের সঙ্গেও তার বৈঠক হয়েছে। সেখান থেকেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে চিঠি দিয়েছেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ও অস্থায়ী এবং ওআইসিভুক্ত দেশসহ মোট ৫০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। চিঠিতে তিনি মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থা জানতে জাতিসংঘের অধীনে নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা গঠন করে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এমনটিই হয়। হতেই পারে। ইস্যুর সদ্ব্যবহার করা রাজনীতিকের ধর্ম।

আলোচনা-সমালোচনা, উদ্বেগ-উচ্ছ্বাস অন্য জায়গায়। সেটি ভারতকে ঘিরে। খবর রটেছে, লন্ডনে বসে দিল্লি মিশনও শেষ করে এনেছেন খালেদা জিয়া। বৈঠক করেছেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির লন্ডনে থাকা দুই প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে। তারা বড় মাপের গুজরাটি ব্যবসায়ী। দুজনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমানও। খবর হিসেবে এটি সরকারের জন্য ঈর্ষা বা উদ্বেগের হলেও হতে পারে। অন্যদিকে, জার্নির স্টপেজ শনাক্ত না হলেও বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে উচ্ছ্বাসের। প্রণোদনারও। দল থেকে খবরটি স্বীকার করা হয়নি। স্বীকার না করাই স্বাভাবিক। তবে বেগম জিয়া আগামীর পথ খুঁজছেন তা কারও স্বীকার-অস্বীকারের বিষয় নয়। তার দেশে ফিরতে যে আরও দেরি হবে সেটাও বোধগম্য। সেটা শুধু চিকিৎসার কারণে নয়। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সম্পর্ক বেশ আলোচিত দুই দেশেই। সুষমার সফরের আগে খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন এমন একটি কথাও শোনা যায়। পরিস্থিতি সেই আলোকে এগোলে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে তার একান্ত বৈঠকও হতে পারে। এ ছাড়া নানা মহলে যোগজিজ্ঞাসা বাকি রয়েছে। মামলার বিষয়ও আছে। দেশে থাকলে বেশ কয়েকটি মামলা দ্রুত শুনানি হতে পারে বলে সংকেত রয়েছে আদালতপাড়া থেকে। তাই একটি নির্দিষ্ট সময় পর দেশে ফিরলে আইনি সুবিধা হতে পারে।

দলের একটি অংশের ডিমান্ড ছিল, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় দ্রুত দেশে এসে ভূমিকা রাখুন খালেদা জিয়া। কূটনীতিকদের ব্রিফ করুন। সংবাদ সম্মেলন করুন। কিন্তু অন্য অংশ এর বিরোধী। বিএনপির কূটনৈতিক যোগাযোগ রক্ষাকারী থিঙ্কট্যাংকরা মনে করেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিই উত্তম কৌশল। কারণ রোহিঙ্গা ইস্যু আকস্মিক নয়। অনেকটাই পরিকল্পিত। দেশে জরুরি কাজের অজুহাত তুলে মিয়ানমার নেত্রী অন সাং সু চি এবারের জাতিসংঘ অধিবেশনে যাবেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাবেন। রাষ্ট্রীয় কাজ শেষে তিনি পুত্র-পুত্রবধূসহ স্বজনদের সময় দেবেন সেটাও পূর্ব-নির্ধারিত। সব শিডিউল আগেই করা। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কী ঘটবে, কোন পথে কী সমাধানসহ সব এগোচ্ছে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের বন্ধু ভারত, চীন, রাশিয়ার ছক মতোই। প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের শীর্ষ মহলের মতো তা একেবারে অজানা নয় খালেদা জিয়ারও। এ কারণে রোহিঙ্গা ইস্যুতে তার নিখোঁজের মতো থাকা বেশি নিরাপদ। বিএনপি নেতারা মনে করেন, রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারসহ বিভিন্ন দলের মানবিক তৎপরতার পেছনে রাজনীতির সঙ্গে পর্যাপ্ত কূটনীতিও সম্পৃক্ত। সেটি করতে কারও দেশে থাকা, না থাকা ম্যাটার করে না।

খালেদা জিয়ার অনুপস্থিত সময়ে রোহিঙ্গা ছাড়াও দেশে নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা। ইস্যুর পর ইস্যু। এই ইস্যু উৎসবে ব্রিফিং, বিবৃতি, আলোচনা সভা-সেমিনার, গোলটেবিল জমেছে বেশ। লন্ডনে আপনা-আপনিই চলে যাচ্ছে এসব কর্মসূচির খবর। নেতাদের বিশেষ কয়েকজন ফোন, মেইল, ইমু, ভাইবারসহ তথ্য-প্রযুক্তিতে লন্ডনে পৌঁছাচ্ছেন এসব খবরাখবর। তা জানান দিয়ে কেউ কেউ চেষ্টা করছেন নিজেদের গুরুত্ব বাড়ানোর। লন্ডনে বসে দল সাজানো-গোছানোর কিছু কাজ চালাচ্ছেন তথ্য পেয়ে বেশ নড়াচড়া ঢাকায়। পল্টন-গুলশান দুই কার্যালয়ে সম্ভাব্য কিছু রদবদলের গুঞ্জনও রয়েছে। গুঞ্জনের বেশ কিছু শেষ পর্যন্ত সত্য হতে পারে সেই ধারণায় বেড়েছে কয়েকজনের তৎপরতা। এই চান্সে দুই কার্যালয়েরই মাতবর গোছের কয়েকজনকে সাইজ করা হতে পারে। যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ও সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। দলে বেশ প্রচারিত তথ্যটি বিশ্বাস করে কারও কারও হাইপারটেনশন বেড়েছে। এমনকী লন্ডনে ছুটে গেছেন কয়েক নেতা। কিন্তু তাদের সবাই খালেদা জিয়া বা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পাননি। তবে, দেশে ফিরে চালাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। শোনাচ্ছেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎসহ এক্সক্লুসিভ কথাবার্তার বানোয়াট গল্প।

লেখক :  সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়