শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

বাহন, পথ, গন্তব্যে এখনো গোলমাল কাটেনি বিএনপির। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবিনামায় দলটিই লেভেল হতে বসেছে। বেগম খালেদা জিয়ার টানা অনুপস্থিতিতে বিএনপির কর্মকাণ্ড ও সাংগঠনিক পুনর্গঠনে ভর করেছে স্থবিরতা। ১৫ জুলাই লন্ডন যাওয়ার আগে তিনি এক ডজনেরও বেশি নির্দেশনা দিয়ে গেছেন শীর্ষ নেতাদের। সংখ্যায় ১৩। এই আনলাকি সংখ্যক নির্দেশনাকে প্রস্তাব আকারে সংলাপের সময় নির্বাচন কমিশনের হাতে দেওয়ার কথা। বলা হয়েছিল দলের হিতাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রস্তাবগুলোকে আরও স্পষ্ট ও যুক্তিগ্রাহ্য করতে। যার পয়লা নম্বরেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা। কিন্তু অগ্রগতি বড় করুণ।

চেয়ারপারসন দেশে নেই বলে যোগাযোগে কমতি নেই। তিনি দেশে থাকলেও নেতা-কর্মীরা তার সরাসরি সাক্ষাৎ কমই পান। তবে, তার বরাতে নির্দেশনা বা হুকুমে ঘাটতি হয় না। গুলশান-পল্টন অফিস থেকে নিয়মিতই কিছু নির্দেশ পান নেতা-কর্মীরা। বাড়তি বা অতিরিক্ত কিছু আসে লন্ডন থেকেও। এখনো আসছে। তবে, সমস্যা দেখা দিয়েছে নির্দেশনা নিয়ে। নির্দেশ পালনের নির্দেশনা স্পষ্ট নয়। তার ওপর নির্দেশগুলোর বহুমুখিতা ও সমন্বয়হীনতায়। কোনো নির্দেশনাই আবার ফেলনাও নয়। এর সবই মানতে হয়। মানিয়ে চলতে চলতে কর্মী ও মাঝারি নেতাদের দিশাহীন দশা। চোখে-মুখে অন্ধকার দেখেও জার্নি তো খ্যান্ত দেওয়া যায় না। যেতেই হয় কোনো না কোনো দিকে। তাতে গোলমাল পাকে অহরহ। লন্ডন, পল্টন, গুলশানের মেজাজ সামলাতে গিয়ে কাহিল নেতাদের নিস্তার মেলার লক্ষণও নেই। তাদের কেউ কেউ বিশ্রাম বা দেশ-বিদেশ সফরে নেমেছেন। আগের মতো পুলিশের উত্পাত না থাকায় কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছেন ব্যবসা-বাণিজ্যে। এতে সারা দেশে জেলা সম্মেলন ও নতুন কমিটি ঘোষণার কাজে জেঁকে বসেছে বন্ধ্যত্ব। অঙ্গ সংগঠনগুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি পুনর্গঠনও থমকে গেছে। হয়তো এমন শঙ্কার কারণেই খালেদা জিয়া নির্দেশনাগুলো দিয়ে যান লন্ডন যাওয়ার আগে। কাজে যেন খামখেয়ালি না হয় এবং কোনো অজুহাত মানা হবে না—এমন কড়া হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যোগফল ভালো হয়নি। শঙ্কাই বাস্তব হয়েছে।

২০০৬ সালে ক্ষমতা হারানোর পর যুক্তরাজ্যে এটি তার তৃতীয় সফর। এর আগে সর্বশেষ লন্ডন গিয়েছিলেন ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তখন তারেক রহমানসহ পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদ করেই দেড় মাস পর ফিরেছিলেন তিনি। এবারও কোরবানির ঈদ করেছেন পরিবারের সঙ্গে। তার পরিবারের অনেকেই এখন লন্ডনে। বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান, মেয়ে জাইমা রহমান। ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শার্মিলা রহমান সিঁথি, তার দুই মেয়ে জাহিয়া রহমান ও জাফিরা রহমানও সেখানে। চোখ ও পায়ের চিকিৎসার জন্য গেল ১৫ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান বেগম খালেদা জিয়া। সর্বশেষ বলা হয়েছিল গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফেরার কথা। কিন্তু চিকিৎসা শেষ হয়নি জানিয়ে তা বাতিল করা হয়। কবে ফিরবেন, দল থেকে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। শুধু চিকিৎসা নয়; অথবা শুধুই তারেক রহমানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও নয়।

বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনে একেবারে আয়েশে বা কর্মহীন নন। কিছু কাজেই ব্যস্ত তিনি। বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন ও সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়াও চূড়ান্ত হচ্ছে। দেশে ফিরে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখাও দেবেন। কিন্তু দেশি-বিদেশি প্রচার মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরায় বিলম্বকে রহস্যজনক বলে তথ্য আসছে। রয়েছে বিভিন্ন দূতাবাসে চিঠি চালাচালির খবরও। প্রভাবশালী অন্য কয়েকটি দেশের কূটনীতিকের সঙ্গেও তার বৈঠক হয়েছে। সেখান থেকেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে চিঠি দিয়েছেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ও অস্থায়ী এবং ওআইসিভুক্ত দেশসহ মোট ৫০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। চিঠিতে তিনি মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থা জানতে জাতিসংঘের অধীনে নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা গঠন করে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এমনটিই হয়। হতেই পারে। ইস্যুর সদ্ব্যবহার করা রাজনীতিকের ধর্ম।

আলোচনা-সমালোচনা, উদ্বেগ-উচ্ছ্বাস অন্য জায়গায়। সেটি ভারতকে ঘিরে। খবর রটেছে, লন্ডনে বসে দিল্লি মিশনও শেষ করে এনেছেন খালেদা জিয়া। বৈঠক করেছেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির লন্ডনে থাকা দুই প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে। তারা বড় মাপের গুজরাটি ব্যবসায়ী। দুজনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমানও। খবর হিসেবে এটি সরকারের জন্য ঈর্ষা বা উদ্বেগের হলেও হতে পারে। অন্যদিকে, জার্নির স্টপেজ শনাক্ত না হলেও বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে উচ্ছ্বাসের। প্রণোদনারও। দল থেকে খবরটি স্বীকার করা হয়নি। স্বীকার না করাই স্বাভাবিক। তবে বেগম জিয়া আগামীর পথ খুঁজছেন তা কারও স্বীকার-অস্বীকারের বিষয় নয়। তার দেশে ফিরতে যে আরও দেরি হবে সেটাও বোধগম্য। সেটা শুধু চিকিৎসার কারণে নয়। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সম্পর্ক বেশ আলোচিত দুই দেশেই। সুষমার সফরের আগে খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন এমন একটি কথাও শোনা যায়। পরিস্থিতি সেই আলোকে এগোলে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে তার একান্ত বৈঠকও হতে পারে। এ ছাড়া নানা মহলে যোগজিজ্ঞাসা বাকি রয়েছে। মামলার বিষয়ও আছে। দেশে থাকলে বেশ কয়েকটি মামলা দ্রুত শুনানি হতে পারে বলে সংকেত রয়েছে আদালতপাড়া থেকে। তাই একটি নির্দিষ্ট সময় পর দেশে ফিরলে আইনি সুবিধা হতে পারে।

দলের একটি অংশের ডিমান্ড ছিল, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় দ্রুত দেশে এসে ভূমিকা রাখুন খালেদা জিয়া। কূটনীতিকদের ব্রিফ করুন। সংবাদ সম্মেলন করুন। কিন্তু অন্য অংশ এর বিরোধী। বিএনপির কূটনৈতিক যোগাযোগ রক্ষাকারী থিঙ্কট্যাংকরা মনে করেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিই উত্তম কৌশল। কারণ রোহিঙ্গা ইস্যু আকস্মিক নয়। অনেকটাই পরিকল্পিত। দেশে জরুরি কাজের অজুহাত তুলে মিয়ানমার নেত্রী অন সাং সু চি এবারের জাতিসংঘ অধিবেশনে যাবেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাবেন। রাষ্ট্রীয় কাজ শেষে তিনি পুত্র-পুত্রবধূসহ স্বজনদের সময় দেবেন সেটাও পূর্ব-নির্ধারিত। সব শিডিউল আগেই করা। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কী ঘটবে, কোন পথে কী সমাধানসহ সব এগোচ্ছে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের বন্ধু ভারত, চীন, রাশিয়ার ছক মতোই। প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের শীর্ষ মহলের মতো তা একেবারে অজানা নয় খালেদা জিয়ারও। এ কারণে রোহিঙ্গা ইস্যুতে তার নিখোঁজের মতো থাকা বেশি নিরাপদ। বিএনপি নেতারা মনে করেন, রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারসহ বিভিন্ন দলের মানবিক তৎপরতার পেছনে রাজনীতির সঙ্গে পর্যাপ্ত কূটনীতিও সম্পৃক্ত। সেটি করতে কারও দেশে থাকা, না থাকা ম্যাটার করে না।

খালেদা জিয়ার অনুপস্থিত সময়ে রোহিঙ্গা ছাড়াও দেশে নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা। ইস্যুর পর ইস্যু। এই ইস্যু উৎসবে ব্রিফিং, বিবৃতি, আলোচনা সভা-সেমিনার, গোলটেবিল জমেছে বেশ। লন্ডনে আপনা-আপনিই চলে যাচ্ছে এসব কর্মসূচির খবর। নেতাদের বিশেষ কয়েকজন ফোন, মেইল, ইমু, ভাইবারসহ তথ্য-প্রযুক্তিতে লন্ডনে পৌঁছাচ্ছেন এসব খবরাখবর। তা জানান দিয়ে কেউ কেউ চেষ্টা করছেন নিজেদের গুরুত্ব বাড়ানোর। লন্ডনে বসে দল সাজানো-গোছানোর কিছু কাজ চালাচ্ছেন তথ্য পেয়ে বেশ নড়াচড়া ঢাকায়। পল্টন-গুলশান দুই কার্যালয়ে সম্ভাব্য কিছু রদবদলের গুঞ্জনও রয়েছে। গুঞ্জনের বেশ কিছু শেষ পর্যন্ত সত্য হতে পারে সেই ধারণায় বেড়েছে কয়েকজনের তৎপরতা। এই চান্সে দুই কার্যালয়েরই মাতবর গোছের কয়েকজনকে সাইজ করা হতে পারে। যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ও সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। দলে বেশ প্রচারিত তথ্যটি বিশ্বাস করে কারও কারও হাইপারটেনশন বেড়েছে। এমনকী লন্ডনে ছুটে গেছেন কয়েক নেতা। কিন্তু তাদের সবাই খালেদা জিয়া বা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পাননি। তবে, দেশে ফিরে চালাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। শোনাচ্ছেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎসহ এক্সক্লুসিভ কথাবার্তার বানোয়াট গল্প।

লেখক :  সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ