শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

বাহন, পথ, গন্তব্যে এখনো গোলমাল কাটেনি বিএনপির। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবিনামায় দলটিই লেভেল হতে বসেছে। বেগম খালেদা জিয়ার টানা অনুপস্থিতিতে বিএনপির কর্মকাণ্ড ও সাংগঠনিক পুনর্গঠনে ভর করেছে স্থবিরতা। ১৫ জুলাই লন্ডন যাওয়ার আগে তিনি এক ডজনেরও বেশি নির্দেশনা দিয়ে গেছেন শীর্ষ নেতাদের। সংখ্যায় ১৩। এই আনলাকি সংখ্যক নির্দেশনাকে প্রস্তাব আকারে সংলাপের সময় নির্বাচন কমিশনের হাতে দেওয়ার কথা। বলা হয়েছিল দলের হিতাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রস্তাবগুলোকে আরও স্পষ্ট ও যুক্তিগ্রাহ্য করতে। যার পয়লা নম্বরেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা। কিন্তু অগ্রগতি বড় করুণ।

চেয়ারপারসন দেশে নেই বলে যোগাযোগে কমতি নেই। তিনি দেশে থাকলেও নেতা-কর্মীরা তার সরাসরি সাক্ষাৎ কমই পান। তবে, তার বরাতে নির্দেশনা বা হুকুমে ঘাটতি হয় না। গুলশান-পল্টন অফিস থেকে নিয়মিতই কিছু নির্দেশ পান নেতা-কর্মীরা। বাড়তি বা অতিরিক্ত কিছু আসে লন্ডন থেকেও। এখনো আসছে। তবে, সমস্যা দেখা দিয়েছে নির্দেশনা নিয়ে। নির্দেশ পালনের নির্দেশনা স্পষ্ট নয়। তার ওপর নির্দেশগুলোর বহুমুখিতা ও সমন্বয়হীনতায়। কোনো নির্দেশনাই আবার ফেলনাও নয়। এর সবই মানতে হয়। মানিয়ে চলতে চলতে কর্মী ও মাঝারি নেতাদের দিশাহীন দশা। চোখে-মুখে অন্ধকার দেখেও জার্নি তো খ্যান্ত দেওয়া যায় না। যেতেই হয় কোনো না কোনো দিকে। তাতে গোলমাল পাকে অহরহ। লন্ডন, পল্টন, গুলশানের মেজাজ সামলাতে গিয়ে কাহিল নেতাদের নিস্তার মেলার লক্ষণও নেই। তাদের কেউ কেউ বিশ্রাম বা দেশ-বিদেশ সফরে নেমেছেন। আগের মতো পুলিশের উত্পাত না থাকায় কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছেন ব্যবসা-বাণিজ্যে। এতে সারা দেশে জেলা সম্মেলন ও নতুন কমিটি ঘোষণার কাজে জেঁকে বসেছে বন্ধ্যত্ব। অঙ্গ সংগঠনগুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি পুনর্গঠনও থমকে গেছে। হয়তো এমন শঙ্কার কারণেই খালেদা জিয়া নির্দেশনাগুলো দিয়ে যান লন্ডন যাওয়ার আগে। কাজে যেন খামখেয়ালি না হয় এবং কোনো অজুহাত মানা হবে না—এমন কড়া হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যোগফল ভালো হয়নি। শঙ্কাই বাস্তব হয়েছে।

২০০৬ সালে ক্ষমতা হারানোর পর যুক্তরাজ্যে এটি তার তৃতীয় সফর। এর আগে সর্বশেষ লন্ডন গিয়েছিলেন ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তখন তারেক রহমানসহ পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদ করেই দেড় মাস পর ফিরেছিলেন তিনি। এবারও কোরবানির ঈদ করেছেন পরিবারের সঙ্গে। তার পরিবারের অনেকেই এখন লন্ডনে। বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান, মেয়ে জাইমা রহমান। ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শার্মিলা রহমান সিঁথি, তার দুই মেয়ে জাহিয়া রহমান ও জাফিরা রহমানও সেখানে। চোখ ও পায়ের চিকিৎসার জন্য গেল ১৫ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান বেগম খালেদা জিয়া। সর্বশেষ বলা হয়েছিল গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফেরার কথা। কিন্তু চিকিৎসা শেষ হয়নি জানিয়ে তা বাতিল করা হয়। কবে ফিরবেন, দল থেকে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। শুধু চিকিৎসা নয়; অথবা শুধুই তারেক রহমানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও নয়।

বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনে একেবারে আয়েশে বা কর্মহীন নন। কিছু কাজেই ব্যস্ত তিনি। বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন ও সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়াও চূড়ান্ত হচ্ছে। দেশে ফিরে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখাও দেবেন। কিন্তু দেশি-বিদেশি প্রচার মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরায় বিলম্বকে রহস্যজনক বলে তথ্য আসছে। রয়েছে বিভিন্ন দূতাবাসে চিঠি চালাচালির খবরও। প্রভাবশালী অন্য কয়েকটি দেশের কূটনীতিকের সঙ্গেও তার বৈঠক হয়েছে। সেখান থেকেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে চিঠি দিয়েছেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ও অস্থায়ী এবং ওআইসিভুক্ত দেশসহ মোট ৫০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। চিঠিতে তিনি মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থা জানতে জাতিসংঘের অধীনে নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা গঠন করে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এমনটিই হয়। হতেই পারে। ইস্যুর সদ্ব্যবহার করা রাজনীতিকের ধর্ম।

আলোচনা-সমালোচনা, উদ্বেগ-উচ্ছ্বাস অন্য জায়গায়। সেটি ভারতকে ঘিরে। খবর রটেছে, লন্ডনে বসে দিল্লি মিশনও শেষ করে এনেছেন খালেদা জিয়া। বৈঠক করেছেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির লন্ডনে থাকা দুই প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে। তারা বড় মাপের গুজরাটি ব্যবসায়ী। দুজনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমানও। খবর হিসেবে এটি সরকারের জন্য ঈর্ষা বা উদ্বেগের হলেও হতে পারে। অন্যদিকে, জার্নির স্টপেজ শনাক্ত না হলেও বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে উচ্ছ্বাসের। প্রণোদনারও। দল থেকে খবরটি স্বীকার করা হয়নি। স্বীকার না করাই স্বাভাবিক। তবে বেগম জিয়া আগামীর পথ খুঁজছেন তা কারও স্বীকার-অস্বীকারের বিষয় নয়। তার দেশে ফিরতে যে আরও দেরি হবে সেটাও বোধগম্য। সেটা শুধু চিকিৎসার কারণে নয়। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সম্পর্ক বেশ আলোচিত দুই দেশেই। সুষমার সফরের আগে খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন এমন একটি কথাও শোনা যায়। পরিস্থিতি সেই আলোকে এগোলে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে তার একান্ত বৈঠকও হতে পারে। এ ছাড়া নানা মহলে যোগজিজ্ঞাসা বাকি রয়েছে। মামলার বিষয়ও আছে। দেশে থাকলে বেশ কয়েকটি মামলা দ্রুত শুনানি হতে পারে বলে সংকেত রয়েছে আদালতপাড়া থেকে। তাই একটি নির্দিষ্ট সময় পর দেশে ফিরলে আইনি সুবিধা হতে পারে।

দলের একটি অংশের ডিমান্ড ছিল, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় দ্রুত দেশে এসে ভূমিকা রাখুন খালেদা জিয়া। কূটনীতিকদের ব্রিফ করুন। সংবাদ সম্মেলন করুন। কিন্তু অন্য অংশ এর বিরোধী। বিএনপির কূটনৈতিক যোগাযোগ রক্ষাকারী থিঙ্কট্যাংকরা মনে করেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিই উত্তম কৌশল। কারণ রোহিঙ্গা ইস্যু আকস্মিক নয়। অনেকটাই পরিকল্পিত। দেশে জরুরি কাজের অজুহাত তুলে মিয়ানমার নেত্রী অন সাং সু চি এবারের জাতিসংঘ অধিবেশনে যাবেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাবেন। রাষ্ট্রীয় কাজ শেষে তিনি পুত্র-পুত্রবধূসহ স্বজনদের সময় দেবেন সেটাও পূর্ব-নির্ধারিত। সব শিডিউল আগেই করা। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কী ঘটবে, কোন পথে কী সমাধানসহ সব এগোচ্ছে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের বন্ধু ভারত, চীন, রাশিয়ার ছক মতোই। প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের শীর্ষ মহলের মতো তা একেবারে অজানা নয় খালেদা জিয়ারও। এ কারণে রোহিঙ্গা ইস্যুতে তার নিখোঁজের মতো থাকা বেশি নিরাপদ। বিএনপি নেতারা মনে করেন, রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারসহ বিভিন্ন দলের মানবিক তৎপরতার পেছনে রাজনীতির সঙ্গে পর্যাপ্ত কূটনীতিও সম্পৃক্ত। সেটি করতে কারও দেশে থাকা, না থাকা ম্যাটার করে না।

খালেদা জিয়ার অনুপস্থিত সময়ে রোহিঙ্গা ছাড়াও দেশে নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা। ইস্যুর পর ইস্যু। এই ইস্যু উৎসবে ব্রিফিং, বিবৃতি, আলোচনা সভা-সেমিনার, গোলটেবিল জমেছে বেশ। লন্ডনে আপনা-আপনিই চলে যাচ্ছে এসব কর্মসূচির খবর। নেতাদের বিশেষ কয়েকজন ফোন, মেইল, ইমু, ভাইবারসহ তথ্য-প্রযুক্তিতে লন্ডনে পৌঁছাচ্ছেন এসব খবরাখবর। তা জানান দিয়ে কেউ কেউ চেষ্টা করছেন নিজেদের গুরুত্ব বাড়ানোর। লন্ডনে বসে দল সাজানো-গোছানোর কিছু কাজ চালাচ্ছেন তথ্য পেয়ে বেশ নড়াচড়া ঢাকায়। পল্টন-গুলশান দুই কার্যালয়ে সম্ভাব্য কিছু রদবদলের গুঞ্জনও রয়েছে। গুঞ্জনের বেশ কিছু শেষ পর্যন্ত সত্য হতে পারে সেই ধারণায় বেড়েছে কয়েকজনের তৎপরতা। এই চান্সে দুই কার্যালয়েরই মাতবর গোছের কয়েকজনকে সাইজ করা হতে পারে। যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ও সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। দলে বেশ প্রচারিত তথ্যটি বিশ্বাস করে কারও কারও হাইপারটেনশন বেড়েছে। এমনকী লন্ডনে ছুটে গেছেন কয়েক নেতা। কিন্তু তাদের সবাই খালেদা জিয়া বা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পাননি। তবে, দেশে ফিরে চালাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। শোনাচ্ছেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎসহ এক্সক্লুসিভ কথাবার্তার বানোয়াট গল্প।

লেখক :  সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল

সম্পাদকীয়