শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

মোস্তফা কামাল
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন-পল্টন-গুলশান জার্নিতে বিএনপি

বাহন, পথ, গন্তব্যে এখনো গোলমাল কাটেনি বিএনপির। লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের দাবিনামায় দলটিই লেভেল হতে বসেছে। বেগম খালেদা জিয়ার টানা অনুপস্থিতিতে বিএনপির কর্মকাণ্ড ও সাংগঠনিক পুনর্গঠনে ভর করেছে স্থবিরতা। ১৫ জুলাই লন্ডন যাওয়ার আগে তিনি এক ডজনেরও বেশি নির্দেশনা দিয়ে গেছেন শীর্ষ নেতাদের। সংখ্যায় ১৩। এই আনলাকি সংখ্যক নির্দেশনাকে প্রস্তাব আকারে সংলাপের সময় নির্বাচন কমিশনের হাতে দেওয়ার কথা। বলা হয়েছিল দলের হিতাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রস্তাবগুলোকে আরও স্পষ্ট ও যুক্তিগ্রাহ্য করতে। যার পয়লা নম্বরেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা। কিন্তু অগ্রগতি বড় করুণ।

চেয়ারপারসন দেশে নেই বলে যোগাযোগে কমতি নেই। তিনি দেশে থাকলেও নেতা-কর্মীরা তার সরাসরি সাক্ষাৎ কমই পান। তবে, তার বরাতে নির্দেশনা বা হুকুমে ঘাটতি হয় না। গুলশান-পল্টন অফিস থেকে নিয়মিতই কিছু নির্দেশ পান নেতা-কর্মীরা। বাড়তি বা অতিরিক্ত কিছু আসে লন্ডন থেকেও। এখনো আসছে। তবে, সমস্যা দেখা দিয়েছে নির্দেশনা নিয়ে। নির্দেশ পালনের নির্দেশনা স্পষ্ট নয়। তার ওপর নির্দেশগুলোর বহুমুখিতা ও সমন্বয়হীনতায়। কোনো নির্দেশনাই আবার ফেলনাও নয়। এর সবই মানতে হয়। মানিয়ে চলতে চলতে কর্মী ও মাঝারি নেতাদের দিশাহীন দশা। চোখে-মুখে অন্ধকার দেখেও জার্নি তো খ্যান্ত দেওয়া যায় না। যেতেই হয় কোনো না কোনো দিকে। তাতে গোলমাল পাকে অহরহ। লন্ডন, পল্টন, গুলশানের মেজাজ সামলাতে গিয়ে কাহিল নেতাদের নিস্তার মেলার লক্ষণও নেই। তাদের কেউ কেউ বিশ্রাম বা দেশ-বিদেশ সফরে নেমেছেন। আগের মতো পুলিশের উত্পাত না থাকায় কেউ কেউ মনোযোগ দিয়েছেন ব্যবসা-বাণিজ্যে। এতে সারা দেশে জেলা সম্মেলন ও নতুন কমিটি ঘোষণার কাজে জেঁকে বসেছে বন্ধ্যত্ব। অঙ্গ সংগঠনগুলোর মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি পুনর্গঠনও থমকে গেছে। হয়তো এমন শঙ্কার কারণেই খালেদা জিয়া নির্দেশনাগুলো দিয়ে যান লন্ডন যাওয়ার আগে। কাজে যেন খামখেয়ালি না হয় এবং কোনো অজুহাত মানা হবে না—এমন কড়া হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু যোগফল ভালো হয়নি। শঙ্কাই বাস্তব হয়েছে।

২০০৬ সালে ক্ষমতা হারানোর পর যুক্তরাজ্যে এটি তার তৃতীয় সফর। এর আগে সর্বশেষ লন্ডন গিয়েছিলেন ২০১৫ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর। তখন তারেক রহমানসহ পরিবারের সবার সঙ্গে ঈদ করেই দেড় মাস পর ফিরেছিলেন তিনি। এবারও কোরবানির ঈদ করেছেন পরিবারের সঙ্গে। তার পরিবারের অনেকেই এখন লন্ডনে। বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমান, মেয়ে জাইমা রহমান। ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শার্মিলা রহমান সিঁথি, তার দুই মেয়ে জাহিয়া রহমান ও জাফিরা রহমানও সেখানে। চোখ ও পায়ের চিকিৎসার জন্য গেল ১৫ জুলাই যুক্তরাজ্যে যান বেগম খালেদা জিয়া। সর্বশেষ বলা হয়েছিল গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকায় ফেরার কথা। কিন্তু চিকিৎসা শেষ হয়নি জানিয়ে তা বাতিল করা হয়। কবে ফিরবেন, দল থেকে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। শুধু চিকিৎসা নয়; অথবা শুধুই তারেক রহমানসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎও নয়।

বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনে একেবারে আয়েশে বা কর্মহীন নন। কিছু কাজেই ব্যস্ত তিনি। বিশেষ করে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন ও সম্ভাব্য প্রার্থীর খসড়াও চূড়ান্ত হচ্ছে। দেশে ফিরে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখাও দেবেন। কিন্তু দেশি-বিদেশি প্রচার মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরায় বিলম্বকে রহস্যজনক বলে তথ্য আসছে। রয়েছে বিভিন্ন দূতাবাসে চিঠি চালাচালির খবরও। প্রভাবশালী অন্য কয়েকটি দেশের কূটনীতিকের সঙ্গেও তার বৈঠক হয়েছে। সেখান থেকেই রোহিঙ্গা ইস্যুতে চিঠি দিয়েছেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী ও অস্থায়ী এবং ওআইসিভুক্ত দেশসহ মোট ৫০ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। চিঠিতে তিনি মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বাস্তব অবস্থা জানতে জাতিসংঘের অধীনে নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা গঠন করে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এমনটিই হয়। হতেই পারে। ইস্যুর সদ্ব্যবহার করা রাজনীতিকের ধর্ম।

আলোচনা-সমালোচনা, উদ্বেগ-উচ্ছ্বাস অন্য জায়গায়। সেটি ভারতকে ঘিরে। খবর রটেছে, লন্ডনে বসে দিল্লি মিশনও শেষ করে এনেছেন খালেদা জিয়া। বৈঠক করেছেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির লন্ডনে থাকা দুই প্রভাবশালী নেতার সঙ্গে। তারা বড় মাপের গুজরাটি ব্যবসায়ী। দুজনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমানও। খবর হিসেবে এটি সরকারের জন্য ঈর্ষা বা উদ্বেগের হলেও হতে পারে। অন্যদিকে, জার্নির স্টপেজ শনাক্ত না হলেও বিএনপি নেতা-কর্মীদের কাছে উচ্ছ্বাসের। প্রণোদনারও। দল থেকে খবরটি স্বীকার করা হয়নি। স্বীকার না করাই স্বাভাবিক। তবে বেগম জিয়া আগামীর পথ খুঁজছেন তা কারও স্বীকার-অস্বীকারের বিষয় নয়। তার দেশে ফিরতে যে আরও দেরি হবে সেটাও বোধগম্য। সেটা শুধু চিকিৎসার কারণে নয়। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে। তার সঙ্গে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত সম্পর্ক বেশ আলোচিত দুই দেশেই। সুষমার সফরের আগে খালেদা জিয়া দেশে ফিরতে পারেন এমন একটি কথাও শোনা যায়। পরিস্থিতি সেই আলোকে এগোলে সুষমা স্বরাজের সঙ্গে তার একান্ত বৈঠকও হতে পারে। এ ছাড়া নানা মহলে যোগজিজ্ঞাসা বাকি রয়েছে। মামলার বিষয়ও আছে। দেশে থাকলে বেশ কয়েকটি মামলা দ্রুত শুনানি হতে পারে বলে সংকেত রয়েছে আদালতপাড়া থেকে। তাই একটি নির্দিষ্ট সময় পর দেশে ফিরলে আইনি সুবিধা হতে পারে।

দলের একটি অংশের ডিমান্ড ছিল, রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় দ্রুত দেশে এসে ভূমিকা রাখুন খালেদা জিয়া। কূটনীতিকদের ব্রিফ করুন। সংবাদ সম্মেলন করুন। কিন্তু অন্য অংশ এর বিরোধী। বিএনপির কূটনৈতিক যোগাযোগ রক্ষাকারী থিঙ্কট্যাংকরা মনে করেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিই উত্তম কৌশল। কারণ রোহিঙ্গা ইস্যু আকস্মিক নয়। অনেকটাই পরিকল্পিত। দেশে জরুরি কাজের অজুহাত তুলে মিয়ানমার নেত্রী অন সাং সু চি এবারের জাতিসংঘ অধিবেশনে যাবেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাবেন। রাষ্ট্রীয় কাজ শেষে তিনি পুত্র-পুত্রবধূসহ স্বজনদের সময় দেবেন সেটাও পূর্ব-নির্ধারিত। সব শিডিউল আগেই করা। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কী ঘটবে, কোন পথে কী সমাধানসহ সব এগোচ্ছে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের বন্ধু ভারত, চীন, রাশিয়ার ছক মতোই। প্রধানমন্ত্রী বা সরকারের শীর্ষ মহলের মতো তা একেবারে অজানা নয় খালেদা জিয়ারও। এ কারণে রোহিঙ্গা ইস্যুতে তার নিখোঁজের মতো থাকা বেশি নিরাপদ। বিএনপি নেতারা মনে করেন, রোহিঙ্গাদের জন্য সরকারসহ বিভিন্ন দলের মানবিক তৎপরতার পেছনে রাজনীতির সঙ্গে পর্যাপ্ত কূটনীতিও সম্পৃক্ত। সেটি করতে কারও দেশে থাকা, না থাকা ম্যাটার করে না।

খালেদা জিয়ার অনুপস্থিত সময়ে রোহিঙ্গা ছাড়াও দেশে নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা। ইস্যুর পর ইস্যু। এই ইস্যু উৎসবে ব্রিফিং, বিবৃতি, আলোচনা সভা-সেমিনার, গোলটেবিল জমেছে বেশ। লন্ডনে আপনা-আপনিই চলে যাচ্ছে এসব কর্মসূচির খবর। নেতাদের বিশেষ কয়েকজন ফোন, মেইল, ইমু, ভাইবারসহ তথ্য-প্রযুক্তিতে লন্ডনে পৌঁছাচ্ছেন এসব খবরাখবর। তা জানান দিয়ে কেউ কেউ চেষ্টা করছেন নিজেদের গুরুত্ব বাড়ানোর। লন্ডনে বসে দল সাজানো-গোছানোর কিছু কাজ চালাচ্ছেন তথ্য পেয়ে বেশ নড়াচড়া ঢাকায়। পল্টন-গুলশান দুই কার্যালয়ে সম্ভাব্য কিছু রদবদলের গুঞ্জনও রয়েছে। গুঞ্জনের বেশ কিছু শেষ পর্যন্ত সত্য হতে পারে সেই ধারণায় বেড়েছে কয়েকজনের তৎপরতা। এই চান্সে দুই কার্যালয়েরই মাতবর গোছের কয়েকজনকে সাইজ করা হতে পারে। যাদের বিরুদ্ধে রয়েছে গুরুতর ও সুনির্দিষ্ট অভিযোগ। দলে বেশ প্রচারিত তথ্যটি বিশ্বাস করে কারও কারও হাইপারটেনশন বেড়েছে। এমনকী লন্ডনে ছুটে গেছেন কয়েক নেতা। কিন্তু তাদের সবাই খালেদা জিয়া বা তারেক রহমানের সাক্ষাৎ পাননি। তবে, দেশে ফিরে চালাচ্ছেন প্রচার-প্রচারণা। শোনাচ্ছেন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎসহ এক্সক্লুসিভ কথাবার্তার বানোয়াট গল্প।

লেখক :  সাংবাদিক-কলামিস্ট; বার্তা সম্পাদক, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে