শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

প্রিয় মান্নান ভাই! আপনার মনে কি অজানা কোনো কষ্ট ছিল? এভাবে হুট করে চলে গেলেন। কিছুই বলে গেলেন না। মাঝে মাঝে ফোন করতেন। বলতেন, সামনাসামনি কথা হবে। আমিও ব্যস্ত। এই শহরে কাজ ছাড়া একটা মিনিটও থাকা যায় না। বগুড়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রেস চালু করেছিলাম গত বছরের মাঝামাঝি। আপনাকে অনুরোধ করেছিলাম থাকতে। আপনি ছিলেন। এমন অনুরোধ নতুন কিছু না। আপনি কারও কথা বেশি শুনতেন না। কিন্তু আমি কোনো কিছু বললে ‘না’ করতেন না। রাখতে চেষ্টা করতেন। দেখা হতো না তেমন। কিন্তু একটা বন্ধন ছিল। খারাপ সময়ে একসঙ্গে কিছু কাজ করার বন্ধন। ’৯২ সালের শুরুর দিকের কথা। নাঙ্গলকোটের বাইয়ারা বাজারে একটি জনসভা ছিল। অতিথি করেছিলাম আরেক নেতাকে। তিনি হঠাৎ বললেন যেতে পারবেন না। নাঙ্গলকোটের জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া এলাকায়। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। যোগাযোগব্যবস্থা ভালো ছিল না। জয়নাল ভাই লোক পাঠালেন, কাউকে ম্যানেজ করে নিয়ে যেতে। ২৯ মিন্টো রোডে গেলাম। নজীব আহমেদ আর মৃণালকান্তি দে বললেন, আপাকে বলুন। আমি তাই করলাম। নেত্রী নির্দেশ দিলেন আপনাকে নাঙ্গলকোটে যেতে। আপনি আমাকে বললেন, তুমি যন্ত্রণাটা আমাকেও দেবে? আমি বললাম, হ্যাঁ। আমার বলার ধরনে আপনি আরও মন খারাপ করে গাড়িতে উঠলেন। ঢাকা থেকে নাঙ্গলকোটের শাজাহান মজুমদার, সরোয়ার, মতিন ভাইসহ আমরা রওনা হলাম। গল্প করতে করতে কুমিল্লা পৌঁছে গেলাম। তখন যানজট ছিল না। সময় বেশি লাগেনি। বিশ্বরোড অতিক্রম করে নোয়াখালী সড়কে ওঠার পরই আমাদের মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারায়। চালক সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগায়। গাছের সঙ্গে না লাগালে গাড়ি গিয়ে পড়ত পুকুরে। গাড়ি তছনছ হয়ে যায়। আমরা জানে বেঁচে সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করলাম আল্লাহর কাছে। চালক আহত হন। ভাঙা গাড়ি রেখেই একটি বেবিট্যাক্সি ভাড়া করি। আপনি কথা বাড়ালেন না। অজপাড়াগাঁয়ের একটি জনসভায় যোগ দেন কষ্ট করে। সন্ধ্যায় জনসভায় জয়নাল ভাইকে নিয়ে আমরা সবাই কুমিল্লা শহরের কান্দিরপাড় মুজিবুল হক ভাইয়ের অফিসে আসি। তিনি রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেন। খেয়ে-দেয়ে একটি কার ভাড়া করলাম। তারপর মধ্যরাতে ফিরে আসি ঢাকায়। এ ঘটনা আপনি ভুলতে পারেননি। আমরাও না। মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখা কি ভোলা যায়? এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আরেকবার পড়েছিলাম হল্যান্ড থেকে সড়কপথে ফেরার সময় লন্ডন হাইওয়েতে। সেদিন আমার সঙ্গে ছিলেন সিলেটের মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ। প্রিয় মান্নান ভাই! সেদিন আপনি চলে যেতে পারতেন। আমিও যেতে পারতাম। আমরা কেউই যাইনি। এর পরও আমরা বেঁচে ছিলাম জীবনের আরও ২৮টি বছর। দেখতে দেখতে সময় পার হয়ে যায়। আপনি এরপর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলেন। এমপি হয়েছেন বারবার। প্রয়াত আবদুল জলিল আপনার সম্পর্কে বলতেন, মান্নান সাংগঠনিক। তাকে কোথাও দলীয় সম্মেলনে পাঠালে সিদ্ধান্ত দিয়ে আসত। অন্যদের মতো ঝুলিয়ে রাখত না। ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালেও আপনি তাই করতেন। একজন সত্যিকারের রাজনৈতিক নেতা তাই করবেন। কিন্তু এখন আর সেই রাজনীতি নেই। সেই নেতৃত্বও নেই। এখন দলীয় কাজের চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল্যায়ন অনেক বেশি। আগাছা-পরগাছা, অখ্যাত-অজ্ঞাতদের কদর বেশি। এখন আর নেতা হতে মাঠের কর্মীদের চেনার দরকার নেই। জাতীয় অবস্থানের প্রয়োজন নেই। সবকিছু বদলে যাচ্ছে। অচেনা এক জগৎ তৈরি হয়েছে। হয়তো এই অচেনা পরিবেশ আপনার ভালো লাগেনি, তাই চলে গেলেন অজানা অভিমানে।

এখন এক অচেনা রাজনীতি নিয়েই চলছি আমরা। সব দেখে মাঝে মাঝে আমারও ভয় ধরে। বেশি ভয় ধরে ২০১৫ সালের পর হঠাৎ গজিয়ে ওঠা আওয়ামী লীগারদের আস্ফালন দেখে। বাপ-দাদা কোন পার্টি করত খোঁজ ছিল না। ছেলেকে ’৯১ সালের পর দেখিনি। বয়সে যুবক ছিল তবু ২০০১ সালের পরও মাঠে আসেনি। এমনকি ২০০৮ সালের ভোটের মাঠেও খোঁজ ছিল না। ২০১৫ সালের পর বিশাল আওয়ামী লীগার। এমন আওয়ামী লীগার সম্পর্কে গ্যারান্টি দিলাম, ওদের সময়মতো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন ওরা শুধু নানারকম গল্প শোনাবে। দলে একটা কিছু হয়ে আছে ভাব নিয়ে বাণিজ্য করবে। ঘাটে ঘাটে নিজেদের শোডাউন করবে। ওদের কান্ডকীর্তিতে সত্যিকারের আওয়ামী লীগার দূরে সরবে। মুখ লুকাবে। কিন্তু কেউ কিছু বলবে না। সবাই তামাশা দেখবে। কাজ ও দায়িত্ব পালন অনেক বড় বিষয়। দায়িত্ব পাওয়ার আগে সবাই ভালো। কথার ফুলঝুরির শেষ নেই। ক্ষমতা পাওয়ার পর বোঝা যায় কে কতটা ভালো, দক্ষ ও যোগ্য। কে কতটা সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে সফলভাবে কাজ করে যেতে পারেন। বড় বড় কথা বলা দুনিয়ার সবচেয়ে সহজতর কাজ। বড় কাজ করা অনেক কঠিন। আমাদের দেশে কথামালার রাজনীতিই বেশি। পরস্পরকে দোষারোপের সংস্কৃতি বেশি। অঙ্গীকারেরও শেষ থাকে না। সবাই জনগণের বন্ধু। কিন্তু সত্যিকারের কাজ কতজন করেন? রাজনীতি একটা সময় ছিল মানুষের কল্যাণের জন্য। এখন আর তা নেই। এখন সবাই নিজের আখেরটা ভালো করে আগে গুছিয়ে নেয়। পরের চিন্তা কেউ করে না। কর্মীর ভালো-মন্দের খোঁজ কেউ নেয় না। সাধারণ মানুষ বড্ড অসহায়। তাদের দেখার কেউ নেই। তাদের পক্ষে বলারও কেউ নেই। সমাজ নীতিহীনদের পক্ষে। এখন সবাই খারাপকে ভালোভাবে নেয়। এ কারণে খারাপ কাজ করতে কারও কোনো লজ্জাও নেই। খারাপ কিছু করে বুক ফুলিয়ে কিছু মানুষ সমাজে চলাফেরা করে। দায়িত্ববানরা এখন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে না। নিরীহ ভালো মানুষের অসহায়ত্ব নিয়ে সবাই উপহাস করে। সমাজে একসময় ভালো পরিবারের মানুষরা রাজনীতি করত। এখন আর তা নেই। এখন ভালো পরিবারগুলো রাজনীতি থেকে সরে যাচ্ছে। রাজনীতি এখন আর সেবা নয়। অনেকের কাছে পরিপূর্ণ লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় সব পাওয়া যায়। আর সরকারি দল হলে তো কথাই নেই। মানুষকে জিম্মি করে কোনো রাজনীতি হতে পারে না। মানুষ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়। শান্তি চায়। বৈষম্যহীন সমাজ চায়। সবকিছুর স্বাভাবিকতা চায়। হয়রানিবিহীনভাবে সরকারি অফিসের সেবাটুকু পেতে চায়। এই চাওয়াটুকু খুব বেশি নয়। এই চাওয়াটুকুর প্রতি সম্মান দিতে সমস্যা কোথায়?

ইসলামের ইতিহাসে সফল শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় তাঁর তুলনা ছিল না। কোমল হৃদয়ের শাসক আবুবকরের কাছ থেকেই কঠোর ওমর দায়িত্ব নেন। ওমরের জীবন ছিল সাদামাটা। তিনি বিলাসিতা ঠাঁই দিতেন না। থাকা-খাওয়া সব বিষয়ে তাঁর একটা আলাদা অবস্থান ছিল। তিনি রাতে হেঁটে হেঁটে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। বাস করতেন মাটির তৈরি ঘরে। তিনি বায়তুল মাল নামে রাষ্ট্রীয় কোষাগার স্থাপন করেন। এ কোষাগার থেকে গরিব মানুষদের সহায়তা করতেন। এমনকি অন্য ধর্মের অসহায় মানুষেরও পাশে দাঁড়াতেন। তিনি প্রশাসনকে ঢেলে সাজান। বলা যায়, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ তাঁর হাত ধরেই মূর্তমান হয়। জেলা ও প্রদেশে আলাদা করে প্রশাসক নিয়োগ দেন তিনি। শাসনকাজে অনেক বৈষম্য দূর করেন। ওমরের শাসনকালে চালু করা হয় প্রধান সচিব, প্রধান বিচারক বা কাজী, প্রধান সামরিক সচিব, পুলিশপ্রধানসহ বিভিন্ন পদবি। তবে নিয়োগদানে ওমর সতর্ক থাকতেন। কাউকে দীর্ঘমেয়াদে একই পদে রাখতেন না। দুই বছরের বেশি নিয়োগ পেতেন না গভর্নররা। এমনকি ওমর ক্ষমতার ব্যবহারকে ঘিরে নিজের দুঃসাহসী সেনাপ্রধানকেও ছাড় দেননি। ইসলামের ইতিহাসে খালিদ বিন ওয়ালিদ কিংবদন্তি। দুঃসাহসী খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। খালিদ যেদিকে যেতেন জয় করে ফিরতেন। এই সেনাপতি যুদ্ধের আধুনিক কৌশল বুঝতেন। সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে সরিয়ে দেন ওমর। কারণও বড় কিছু ছিল না। একবার কবি আশ’আস একটি অসাধারণ কবিতা লিখেন খালিদকে নিয়ে। এ কবিতা পাঠ করার খবর পেয়ে খালিদ ১০ হাজার দিরহাম উপহার দেন কবিকে। বিষয়টি ওমরকে ভাবিয়ে তোলে। তিনি অসন্তোষ ব্যক্ত করেন। পুরো বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। এ সময় আবু উবাইদাকে লেখা চিঠিতে হজরত ওমর (রা.) এই অর্থের উৎস বের করার নির্দেশ দেন। তিনি লিখেন, এই অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে দেওয়া হলে ক্ষমতার অপব্যবহার, আর নিজের অর্থ হলে অপচয়। উভয় ক্ষেত্রে তিনি দোষী সাব্যস্ত হবেন। কোনোটাই গ্রহণযোগ্য নয়। আবু উবাইদা সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব করায় তাঁকে সরিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিলাল ইবনে রাবাহকে। খালিদ বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই অর্থ প্রদান করেছেন। এ বক্তব্যে খুশি হতে পারেননি ওমর। খালিদকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আবু উবাইদা তাঁকে জানান, ওমরের নির্দেশে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশে খালিদ বিন ওয়ালিদ বিস্মিত হন। হতাশ হন। কারণ তিনি ভেবেছিলেন যুদ্ধের মাঠে তাঁর বিকল্প নেই।

আব্রাহাম লিংকনের একটি কথা আছে, ‘বলপ্রয়োগে জয় করা যায়, কিন্তু সেই জয় হয় ক্ষণস্থায়ী।’ মানুষের মনকে জয় করতে হয়। একজন রাজনৈতিক কর্মী হুট করে তৈরি হয় না। সরকারি দল রাজনৈতিক কর্মীর উর্বর ঠিকানাও নয়। তিল তিল শ্রম, মেধা, ঘামে একজন রাজনৈতিক কর্মী তৈরি হয় বিরোধী দলে থাকার সময়। সরকারি দল আর বিরোধী দলের রাজনীতি আকাশ-পাতাল ফারাক আমাদের দেশে। এখানে সুসময়ে বন্ধুর অভাব হয় না। অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়। সরকারে থাকতে দক্ষতা, মেধাসম্পন্ন লোকেরও প্রয়োজন নেই। তোষামোদকারীর বেশি দরকার। আহা বেশ বেশ শুনতে ভালো লাগে। তাই বলে দুঃসময়ের কর্মীদের ছুড়ে ফেলে দিতে হবে কেন? সবাইকে নিয়ে চলতে পারার আনন্দটুকু আলাদা। এখন কৃত্রিমতার অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। ধর্ম-বর্ণ সবখানে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলা। আস্থাহীনতায় বন্ধুত্বের সম্পর্কগুলোও বড্ড অচেনা। জীবনের পরতে পরতে এক ধরনের কষ্টকে লালন করে চলেন দুঃসময়ের রাজনৈতিক কর্মীরা। কষ্টকে আড়াল করতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন দেন তারা। সুসময়ের লড়াইয়ে তারা নিজেদের মানাতে পারেন না। জগতের সবার কি চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মিলবে? ইতিহাস বলে, রাজনীতি ও অর্থনীতির সময়টাও সব সময় একরকম যায় না। ওঠানামা করে। সমাজ, সংস্কৃতির সবখানে একটা পরিবর্তন আসেই। এ পরিবর্তনটা আনতে হয় একটা পরিকল্পনা থেকে। আমার পুত্র একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে। সেদিন উবারে করে বাড়ি ফেরার পথে তার সঙ্গে দীর্ঘ গল্প হয় চালকের। উবারচালক চার বছর আগে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে গাড়িটি কিনেছেন। এ বছর তার ঋণ শোধ হয়ে যাবে। গল্পে গল্পে চালক জানলেন আমার পুত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়। ঋণের টাকা ঠিকভাবে শোধ করায় পুত্র প্রশংসা করল চালকের। জবাবে সেই চালক বললেন, ভাই! আমরা গরিবরা ঋণ নিয়ে শোধ করি। বড়লোকেরা করে না। কিছু মানুষ ব্যাংকের টাকা মেরে বড়লোক। আবার সেই টাকা বিদেশেও পাচার করে ফুটানি দেখায়। সেই চালক আরও বললেন, ধরেন আমরা যানজটে বসে আছি। এই নিয়া দেশের কারও চিন্তা নাই। আমি সরকার হলে বিভাগীয় শহরগুলো ঢেলে সাজাতাম। বদলাতাম জেলা শহর। সবশেষে উপজেলা। সবাইকে রাজধানীতে থাকতে হবে কেন? এই শহরে শিল্পকারখানা, অফিস-আদালত, নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সবকিছু- এ কারণেই এত যানজট। এত ঝামেলা। দিন দিন বসবাসের যোগ্যতা হারাচ্ছে ঢাকা। পুত্র আমাকে বলল, বাবা! সমাজের সব মানুষই এখন অনেক সচেতন। রাস্তায় চলতে গেলে বোঝা যায়। এই মানুষদের কাছে আমাদের শেখার আছে। আমি বললাম, এই মানুষের কাছে এখন রাজনীতিবিদদের যেতে হয় না। তাই কারও কোনো কিছুর তোয়াক্কা করার দরকার নেই। শেখার নেই। সবাই মনে করছে, যেভাবে দিন যাচ্ছে, যাক না। কোনো কিছুই তো খারাপ না। কারও তো কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।

                                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা