শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

প্রিয় মান্নান ভাই! আপনার মনে কি অজানা কোনো কষ্ট ছিল? এভাবে হুট করে চলে গেলেন। কিছুই বলে গেলেন না। মাঝে মাঝে ফোন করতেন। বলতেন, সামনাসামনি কথা হবে। আমিও ব্যস্ত। এই শহরে কাজ ছাড়া একটা মিনিটও থাকা যায় না। বগুড়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রেস চালু করেছিলাম গত বছরের মাঝামাঝি। আপনাকে অনুরোধ করেছিলাম থাকতে। আপনি ছিলেন। এমন অনুরোধ নতুন কিছু না। আপনি কারও কথা বেশি শুনতেন না। কিন্তু আমি কোনো কিছু বললে ‘না’ করতেন না। রাখতে চেষ্টা করতেন। দেখা হতো না তেমন। কিন্তু একটা বন্ধন ছিল। খারাপ সময়ে একসঙ্গে কিছু কাজ করার বন্ধন। ’৯২ সালের শুরুর দিকের কথা। নাঙ্গলকোটের বাইয়ারা বাজারে একটি জনসভা ছিল। অতিথি করেছিলাম আরেক নেতাকে। তিনি হঠাৎ বললেন যেতে পারবেন না। নাঙ্গলকোটের জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া এলাকায়। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। যোগাযোগব্যবস্থা ভালো ছিল না। জয়নাল ভাই লোক পাঠালেন, কাউকে ম্যানেজ করে নিয়ে যেতে। ২৯ মিন্টো রোডে গেলাম। নজীব আহমেদ আর মৃণালকান্তি দে বললেন, আপাকে বলুন। আমি তাই করলাম। নেত্রী নির্দেশ দিলেন আপনাকে নাঙ্গলকোটে যেতে। আপনি আমাকে বললেন, তুমি যন্ত্রণাটা আমাকেও দেবে? আমি বললাম, হ্যাঁ। আমার বলার ধরনে আপনি আরও মন খারাপ করে গাড়িতে উঠলেন। ঢাকা থেকে নাঙ্গলকোটের শাজাহান মজুমদার, সরোয়ার, মতিন ভাইসহ আমরা রওনা হলাম। গল্প করতে করতে কুমিল্লা পৌঁছে গেলাম। তখন যানজট ছিল না। সময় বেশি লাগেনি। বিশ্বরোড অতিক্রম করে নোয়াখালী সড়কে ওঠার পরই আমাদের মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারায়। চালক সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগায়। গাছের সঙ্গে না লাগালে গাড়ি গিয়ে পড়ত পুকুরে। গাড়ি তছনছ হয়ে যায়। আমরা জানে বেঁচে সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করলাম আল্লাহর কাছে। চালক আহত হন। ভাঙা গাড়ি রেখেই একটি বেবিট্যাক্সি ভাড়া করি। আপনি কথা বাড়ালেন না। অজপাড়াগাঁয়ের একটি জনসভায় যোগ দেন কষ্ট করে। সন্ধ্যায় জনসভায় জয়নাল ভাইকে নিয়ে আমরা সবাই কুমিল্লা শহরের কান্দিরপাড় মুজিবুল হক ভাইয়ের অফিসে আসি। তিনি রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেন। খেয়ে-দেয়ে একটি কার ভাড়া করলাম। তারপর মধ্যরাতে ফিরে আসি ঢাকায়। এ ঘটনা আপনি ভুলতে পারেননি। আমরাও না। মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখা কি ভোলা যায়? এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আরেকবার পড়েছিলাম হল্যান্ড থেকে সড়কপথে ফেরার সময় লন্ডন হাইওয়েতে। সেদিন আমার সঙ্গে ছিলেন সিলেটের মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ। প্রিয় মান্নান ভাই! সেদিন আপনি চলে যেতে পারতেন। আমিও যেতে পারতাম। আমরা কেউই যাইনি। এর পরও আমরা বেঁচে ছিলাম জীবনের আরও ২৮টি বছর। দেখতে দেখতে সময় পার হয়ে যায়। আপনি এরপর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলেন। এমপি হয়েছেন বারবার। প্রয়াত আবদুল জলিল আপনার সম্পর্কে বলতেন, মান্নান সাংগঠনিক। তাকে কোথাও দলীয় সম্মেলনে পাঠালে সিদ্ধান্ত দিয়ে আসত। অন্যদের মতো ঝুলিয়ে রাখত না। ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালেও আপনি তাই করতেন। একজন সত্যিকারের রাজনৈতিক নেতা তাই করবেন। কিন্তু এখন আর সেই রাজনীতি নেই। সেই নেতৃত্বও নেই। এখন দলীয় কাজের চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল্যায়ন অনেক বেশি। আগাছা-পরগাছা, অখ্যাত-অজ্ঞাতদের কদর বেশি। এখন আর নেতা হতে মাঠের কর্মীদের চেনার দরকার নেই। জাতীয় অবস্থানের প্রয়োজন নেই। সবকিছু বদলে যাচ্ছে। অচেনা এক জগৎ তৈরি হয়েছে। হয়তো এই অচেনা পরিবেশ আপনার ভালো লাগেনি, তাই চলে গেলেন অজানা অভিমানে।

এখন এক অচেনা রাজনীতি নিয়েই চলছি আমরা। সব দেখে মাঝে মাঝে আমারও ভয় ধরে। বেশি ভয় ধরে ২০১৫ সালের পর হঠাৎ গজিয়ে ওঠা আওয়ামী লীগারদের আস্ফালন দেখে। বাপ-দাদা কোন পার্টি করত খোঁজ ছিল না। ছেলেকে ’৯১ সালের পর দেখিনি। বয়সে যুবক ছিল তবু ২০০১ সালের পরও মাঠে আসেনি। এমনকি ২০০৮ সালের ভোটের মাঠেও খোঁজ ছিল না। ২০১৫ সালের পর বিশাল আওয়ামী লীগার। এমন আওয়ামী লীগার সম্পর্কে গ্যারান্টি দিলাম, ওদের সময়মতো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন ওরা শুধু নানারকম গল্প শোনাবে। দলে একটা কিছু হয়ে আছে ভাব নিয়ে বাণিজ্য করবে। ঘাটে ঘাটে নিজেদের শোডাউন করবে। ওদের কান্ডকীর্তিতে সত্যিকারের আওয়ামী লীগার দূরে সরবে। মুখ লুকাবে। কিন্তু কেউ কিছু বলবে না। সবাই তামাশা দেখবে। কাজ ও দায়িত্ব পালন অনেক বড় বিষয়। দায়িত্ব পাওয়ার আগে সবাই ভালো। কথার ফুলঝুরির শেষ নেই। ক্ষমতা পাওয়ার পর বোঝা যায় কে কতটা ভালো, দক্ষ ও যোগ্য। কে কতটা সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে সফলভাবে কাজ করে যেতে পারেন। বড় বড় কথা বলা দুনিয়ার সবচেয়ে সহজতর কাজ। বড় কাজ করা অনেক কঠিন। আমাদের দেশে কথামালার রাজনীতিই বেশি। পরস্পরকে দোষারোপের সংস্কৃতি বেশি। অঙ্গীকারেরও শেষ থাকে না। সবাই জনগণের বন্ধু। কিন্তু সত্যিকারের কাজ কতজন করেন? রাজনীতি একটা সময় ছিল মানুষের কল্যাণের জন্য। এখন আর তা নেই। এখন সবাই নিজের আখেরটা ভালো করে আগে গুছিয়ে নেয়। পরের চিন্তা কেউ করে না। কর্মীর ভালো-মন্দের খোঁজ কেউ নেয় না। সাধারণ মানুষ বড্ড অসহায়। তাদের দেখার কেউ নেই। তাদের পক্ষে বলারও কেউ নেই। সমাজ নীতিহীনদের পক্ষে। এখন সবাই খারাপকে ভালোভাবে নেয়। এ কারণে খারাপ কাজ করতে কারও কোনো লজ্জাও নেই। খারাপ কিছু করে বুক ফুলিয়ে কিছু মানুষ সমাজে চলাফেরা করে। দায়িত্ববানরা এখন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে না। নিরীহ ভালো মানুষের অসহায়ত্ব নিয়ে সবাই উপহাস করে। সমাজে একসময় ভালো পরিবারের মানুষরা রাজনীতি করত। এখন আর তা নেই। এখন ভালো পরিবারগুলো রাজনীতি থেকে সরে যাচ্ছে। রাজনীতি এখন আর সেবা নয়। অনেকের কাছে পরিপূর্ণ লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় সব পাওয়া যায়। আর সরকারি দল হলে তো কথাই নেই। মানুষকে জিম্মি করে কোনো রাজনীতি হতে পারে না। মানুষ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়। শান্তি চায়। বৈষম্যহীন সমাজ চায়। সবকিছুর স্বাভাবিকতা চায়। হয়রানিবিহীনভাবে সরকারি অফিসের সেবাটুকু পেতে চায়। এই চাওয়াটুকু খুব বেশি নয়। এই চাওয়াটুকুর প্রতি সম্মান দিতে সমস্যা কোথায়?

ইসলামের ইতিহাসে সফল শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় তাঁর তুলনা ছিল না। কোমল হৃদয়ের শাসক আবুবকরের কাছ থেকেই কঠোর ওমর দায়িত্ব নেন। ওমরের জীবন ছিল সাদামাটা। তিনি বিলাসিতা ঠাঁই দিতেন না। থাকা-খাওয়া সব বিষয়ে তাঁর একটা আলাদা অবস্থান ছিল। তিনি রাতে হেঁটে হেঁটে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। বাস করতেন মাটির তৈরি ঘরে। তিনি বায়তুল মাল নামে রাষ্ট্রীয় কোষাগার স্থাপন করেন। এ কোষাগার থেকে গরিব মানুষদের সহায়তা করতেন। এমনকি অন্য ধর্মের অসহায় মানুষেরও পাশে দাঁড়াতেন। তিনি প্রশাসনকে ঢেলে সাজান। বলা যায়, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ তাঁর হাত ধরেই মূর্তমান হয়। জেলা ও প্রদেশে আলাদা করে প্রশাসক নিয়োগ দেন তিনি। শাসনকাজে অনেক বৈষম্য দূর করেন। ওমরের শাসনকালে চালু করা হয় প্রধান সচিব, প্রধান বিচারক বা কাজী, প্রধান সামরিক সচিব, পুলিশপ্রধানসহ বিভিন্ন পদবি। তবে নিয়োগদানে ওমর সতর্ক থাকতেন। কাউকে দীর্ঘমেয়াদে একই পদে রাখতেন না। দুই বছরের বেশি নিয়োগ পেতেন না গভর্নররা। এমনকি ওমর ক্ষমতার ব্যবহারকে ঘিরে নিজের দুঃসাহসী সেনাপ্রধানকেও ছাড় দেননি। ইসলামের ইতিহাসে খালিদ বিন ওয়ালিদ কিংবদন্তি। দুঃসাহসী খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। খালিদ যেদিকে যেতেন জয় করে ফিরতেন। এই সেনাপতি যুদ্ধের আধুনিক কৌশল বুঝতেন। সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে সরিয়ে দেন ওমর। কারণও বড় কিছু ছিল না। একবার কবি আশ’আস একটি অসাধারণ কবিতা লিখেন খালিদকে নিয়ে। এ কবিতা পাঠ করার খবর পেয়ে খালিদ ১০ হাজার দিরহাম উপহার দেন কবিকে। বিষয়টি ওমরকে ভাবিয়ে তোলে। তিনি অসন্তোষ ব্যক্ত করেন। পুরো বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। এ সময় আবু উবাইদাকে লেখা চিঠিতে হজরত ওমর (রা.) এই অর্থের উৎস বের করার নির্দেশ দেন। তিনি লিখেন, এই অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে দেওয়া হলে ক্ষমতার অপব্যবহার, আর নিজের অর্থ হলে অপচয়। উভয় ক্ষেত্রে তিনি দোষী সাব্যস্ত হবেন। কোনোটাই গ্রহণযোগ্য নয়। আবু উবাইদা সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব করায় তাঁকে সরিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিলাল ইবনে রাবাহকে। খালিদ বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই অর্থ প্রদান করেছেন। এ বক্তব্যে খুশি হতে পারেননি ওমর। খালিদকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আবু উবাইদা তাঁকে জানান, ওমরের নির্দেশে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশে খালিদ বিন ওয়ালিদ বিস্মিত হন। হতাশ হন। কারণ তিনি ভেবেছিলেন যুদ্ধের মাঠে তাঁর বিকল্প নেই।

আব্রাহাম লিংকনের একটি কথা আছে, ‘বলপ্রয়োগে জয় করা যায়, কিন্তু সেই জয় হয় ক্ষণস্থায়ী।’ মানুষের মনকে জয় করতে হয়। একজন রাজনৈতিক কর্মী হুট করে তৈরি হয় না। সরকারি দল রাজনৈতিক কর্মীর উর্বর ঠিকানাও নয়। তিল তিল শ্রম, মেধা, ঘামে একজন রাজনৈতিক কর্মী তৈরি হয় বিরোধী দলে থাকার সময়। সরকারি দল আর বিরোধী দলের রাজনীতি আকাশ-পাতাল ফারাক আমাদের দেশে। এখানে সুসময়ে বন্ধুর অভাব হয় না। অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়। সরকারে থাকতে দক্ষতা, মেধাসম্পন্ন লোকেরও প্রয়োজন নেই। তোষামোদকারীর বেশি দরকার। আহা বেশ বেশ শুনতে ভালো লাগে। তাই বলে দুঃসময়ের কর্মীদের ছুড়ে ফেলে দিতে হবে কেন? সবাইকে নিয়ে চলতে পারার আনন্দটুকু আলাদা। এখন কৃত্রিমতার অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। ধর্ম-বর্ণ সবখানে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলা। আস্থাহীনতায় বন্ধুত্বের সম্পর্কগুলোও বড্ড অচেনা। জীবনের পরতে পরতে এক ধরনের কষ্টকে লালন করে চলেন দুঃসময়ের রাজনৈতিক কর্মীরা। কষ্টকে আড়াল করতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন দেন তারা। সুসময়ের লড়াইয়ে তারা নিজেদের মানাতে পারেন না। জগতের সবার কি চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মিলবে? ইতিহাস বলে, রাজনীতি ও অর্থনীতির সময়টাও সব সময় একরকম যায় না। ওঠানামা করে। সমাজ, সংস্কৃতির সবখানে একটা পরিবর্তন আসেই। এ পরিবর্তনটা আনতে হয় একটা পরিকল্পনা থেকে। আমার পুত্র একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে। সেদিন উবারে করে বাড়ি ফেরার পথে তার সঙ্গে দীর্ঘ গল্প হয় চালকের। উবারচালক চার বছর আগে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে গাড়িটি কিনেছেন। এ বছর তার ঋণ শোধ হয়ে যাবে। গল্পে গল্পে চালক জানলেন আমার পুত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়। ঋণের টাকা ঠিকভাবে শোধ করায় পুত্র প্রশংসা করল চালকের। জবাবে সেই চালক বললেন, ভাই! আমরা গরিবরা ঋণ নিয়ে শোধ করি। বড়লোকেরা করে না। কিছু মানুষ ব্যাংকের টাকা মেরে বড়লোক। আবার সেই টাকা বিদেশেও পাচার করে ফুটানি দেখায়। সেই চালক আরও বললেন, ধরেন আমরা যানজটে বসে আছি। এই নিয়া দেশের কারও চিন্তা নাই। আমি সরকার হলে বিভাগীয় শহরগুলো ঢেলে সাজাতাম। বদলাতাম জেলা শহর। সবশেষে উপজেলা। সবাইকে রাজধানীতে থাকতে হবে কেন? এই শহরে শিল্পকারখানা, অফিস-আদালত, নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সবকিছু- এ কারণেই এত যানজট। এত ঝামেলা। দিন দিন বসবাসের যোগ্যতা হারাচ্ছে ঢাকা। পুত্র আমাকে বলল, বাবা! সমাজের সব মানুষই এখন অনেক সচেতন। রাস্তায় চলতে গেলে বোঝা যায়। এই মানুষদের কাছে আমাদের শেখার আছে। আমি বললাম, এই মানুষের কাছে এখন রাজনীতিবিদদের যেতে হয় না। তাই কারও কোনো কিছুর তোয়াক্কা করার দরকার নেই। শেখার নেই। সবাই মনে করছে, যেভাবে দিন যাচ্ছে, যাক না। কোনো কিছুই তো খারাপ না। কারও তো কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।

                                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর