শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

প্রিয় মান্নান ভাই! আপনার মনে কি অজানা কোনো কষ্ট ছিল? এভাবে হুট করে চলে গেলেন। কিছুই বলে গেলেন না। মাঝে মাঝে ফোন করতেন। বলতেন, সামনাসামনি কথা হবে। আমিও ব্যস্ত। এই শহরে কাজ ছাড়া একটা মিনিটও থাকা যায় না। বগুড়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রেস চালু করেছিলাম গত বছরের মাঝামাঝি। আপনাকে অনুরোধ করেছিলাম থাকতে। আপনি ছিলেন। এমন অনুরোধ নতুন কিছু না। আপনি কারও কথা বেশি শুনতেন না। কিন্তু আমি কোনো কিছু বললে ‘না’ করতেন না। রাখতে চেষ্টা করতেন। দেখা হতো না তেমন। কিন্তু একটা বন্ধন ছিল। খারাপ সময়ে একসঙ্গে কিছু কাজ করার বন্ধন। ’৯২ সালের শুরুর দিকের কথা। নাঙ্গলকোটের বাইয়ারা বাজারে একটি জনসভা ছিল। অতিথি করেছিলাম আরেক নেতাকে। তিনি হঠাৎ বললেন যেতে পারবেন না। নাঙ্গলকোটের জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া এলাকায়। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। যোগাযোগব্যবস্থা ভালো ছিল না। জয়নাল ভাই লোক পাঠালেন, কাউকে ম্যানেজ করে নিয়ে যেতে। ২৯ মিন্টো রোডে গেলাম। নজীব আহমেদ আর মৃণালকান্তি দে বললেন, আপাকে বলুন। আমি তাই করলাম। নেত্রী নির্দেশ দিলেন আপনাকে নাঙ্গলকোটে যেতে। আপনি আমাকে বললেন, তুমি যন্ত্রণাটা আমাকেও দেবে? আমি বললাম, হ্যাঁ। আমার বলার ধরনে আপনি আরও মন খারাপ করে গাড়িতে উঠলেন। ঢাকা থেকে নাঙ্গলকোটের শাজাহান মজুমদার, সরোয়ার, মতিন ভাইসহ আমরা রওনা হলাম। গল্প করতে করতে কুমিল্লা পৌঁছে গেলাম। তখন যানজট ছিল না। সময় বেশি লাগেনি। বিশ্বরোড অতিক্রম করে নোয়াখালী সড়কে ওঠার পরই আমাদের মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারায়। চালক সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগায়। গাছের সঙ্গে না লাগালে গাড়ি গিয়ে পড়ত পুকুরে। গাড়ি তছনছ হয়ে যায়। আমরা জানে বেঁচে সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করলাম আল্লাহর কাছে। চালক আহত হন। ভাঙা গাড়ি রেখেই একটি বেবিট্যাক্সি ভাড়া করি। আপনি কথা বাড়ালেন না। অজপাড়াগাঁয়ের একটি জনসভায় যোগ দেন কষ্ট করে। সন্ধ্যায় জনসভায় জয়নাল ভাইকে নিয়ে আমরা সবাই কুমিল্লা শহরের কান্দিরপাড় মুজিবুল হক ভাইয়ের অফিসে আসি। তিনি রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেন। খেয়ে-দেয়ে একটি কার ভাড়া করলাম। তারপর মধ্যরাতে ফিরে আসি ঢাকায়। এ ঘটনা আপনি ভুলতে পারেননি। আমরাও না। মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখা কি ভোলা যায়? এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আরেকবার পড়েছিলাম হল্যান্ড থেকে সড়কপথে ফেরার সময় লন্ডন হাইওয়েতে। সেদিন আমার সঙ্গে ছিলেন সিলেটের মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ। প্রিয় মান্নান ভাই! সেদিন আপনি চলে যেতে পারতেন। আমিও যেতে পারতাম। আমরা কেউই যাইনি। এর পরও আমরা বেঁচে ছিলাম জীবনের আরও ২৮টি বছর। দেখতে দেখতে সময় পার হয়ে যায়। আপনি এরপর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলেন। এমপি হয়েছেন বারবার। প্রয়াত আবদুল জলিল আপনার সম্পর্কে বলতেন, মান্নান সাংগঠনিক। তাকে কোথাও দলীয় সম্মেলনে পাঠালে সিদ্ধান্ত দিয়ে আসত। অন্যদের মতো ঝুলিয়ে রাখত না। ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালেও আপনি তাই করতেন। একজন সত্যিকারের রাজনৈতিক নেতা তাই করবেন। কিন্তু এখন আর সেই রাজনীতি নেই। সেই নেতৃত্বও নেই। এখন দলীয় কাজের চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল্যায়ন অনেক বেশি। আগাছা-পরগাছা, অখ্যাত-অজ্ঞাতদের কদর বেশি। এখন আর নেতা হতে মাঠের কর্মীদের চেনার দরকার নেই। জাতীয় অবস্থানের প্রয়োজন নেই। সবকিছু বদলে যাচ্ছে। অচেনা এক জগৎ তৈরি হয়েছে। হয়তো এই অচেনা পরিবেশ আপনার ভালো লাগেনি, তাই চলে গেলেন অজানা অভিমানে।

এখন এক অচেনা রাজনীতি নিয়েই চলছি আমরা। সব দেখে মাঝে মাঝে আমারও ভয় ধরে। বেশি ভয় ধরে ২০১৫ সালের পর হঠাৎ গজিয়ে ওঠা আওয়ামী লীগারদের আস্ফালন দেখে। বাপ-দাদা কোন পার্টি করত খোঁজ ছিল না। ছেলেকে ’৯১ সালের পর দেখিনি। বয়সে যুবক ছিল তবু ২০০১ সালের পরও মাঠে আসেনি। এমনকি ২০০৮ সালের ভোটের মাঠেও খোঁজ ছিল না। ২০১৫ সালের পর বিশাল আওয়ামী লীগার। এমন আওয়ামী লীগার সম্পর্কে গ্যারান্টি দিলাম, ওদের সময়মতো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন ওরা শুধু নানারকম গল্প শোনাবে। দলে একটা কিছু হয়ে আছে ভাব নিয়ে বাণিজ্য করবে। ঘাটে ঘাটে নিজেদের শোডাউন করবে। ওদের কান্ডকীর্তিতে সত্যিকারের আওয়ামী লীগার দূরে সরবে। মুখ লুকাবে। কিন্তু কেউ কিছু বলবে না। সবাই তামাশা দেখবে। কাজ ও দায়িত্ব পালন অনেক বড় বিষয়। দায়িত্ব পাওয়ার আগে সবাই ভালো। কথার ফুলঝুরির শেষ নেই। ক্ষমতা পাওয়ার পর বোঝা যায় কে কতটা ভালো, দক্ষ ও যোগ্য। কে কতটা সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে সফলভাবে কাজ করে যেতে পারেন। বড় বড় কথা বলা দুনিয়ার সবচেয়ে সহজতর কাজ। বড় কাজ করা অনেক কঠিন। আমাদের দেশে কথামালার রাজনীতিই বেশি। পরস্পরকে দোষারোপের সংস্কৃতি বেশি। অঙ্গীকারেরও শেষ থাকে না। সবাই জনগণের বন্ধু। কিন্তু সত্যিকারের কাজ কতজন করেন? রাজনীতি একটা সময় ছিল মানুষের কল্যাণের জন্য। এখন আর তা নেই। এখন সবাই নিজের আখেরটা ভালো করে আগে গুছিয়ে নেয়। পরের চিন্তা কেউ করে না। কর্মীর ভালো-মন্দের খোঁজ কেউ নেয় না। সাধারণ মানুষ বড্ড অসহায়। তাদের দেখার কেউ নেই। তাদের পক্ষে বলারও কেউ নেই। সমাজ নীতিহীনদের পক্ষে। এখন সবাই খারাপকে ভালোভাবে নেয়। এ কারণে খারাপ কাজ করতে কারও কোনো লজ্জাও নেই। খারাপ কিছু করে বুক ফুলিয়ে কিছু মানুষ সমাজে চলাফেরা করে। দায়িত্ববানরা এখন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে না। নিরীহ ভালো মানুষের অসহায়ত্ব নিয়ে সবাই উপহাস করে। সমাজে একসময় ভালো পরিবারের মানুষরা রাজনীতি করত। এখন আর তা নেই। এখন ভালো পরিবারগুলো রাজনীতি থেকে সরে যাচ্ছে। রাজনীতি এখন আর সেবা নয়। অনেকের কাছে পরিপূর্ণ লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় সব পাওয়া যায়। আর সরকারি দল হলে তো কথাই নেই। মানুষকে জিম্মি করে কোনো রাজনীতি হতে পারে না। মানুষ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়। শান্তি চায়। বৈষম্যহীন সমাজ চায়। সবকিছুর স্বাভাবিকতা চায়। হয়রানিবিহীনভাবে সরকারি অফিসের সেবাটুকু পেতে চায়। এই চাওয়াটুকু খুব বেশি নয়। এই চাওয়াটুকুর প্রতি সম্মান দিতে সমস্যা কোথায়?

ইসলামের ইতিহাসে সফল শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় তাঁর তুলনা ছিল না। কোমল হৃদয়ের শাসক আবুবকরের কাছ থেকেই কঠোর ওমর দায়িত্ব নেন। ওমরের জীবন ছিল সাদামাটা। তিনি বিলাসিতা ঠাঁই দিতেন না। থাকা-খাওয়া সব বিষয়ে তাঁর একটা আলাদা অবস্থান ছিল। তিনি রাতে হেঁটে হেঁটে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। বাস করতেন মাটির তৈরি ঘরে। তিনি বায়তুল মাল নামে রাষ্ট্রীয় কোষাগার স্থাপন করেন। এ কোষাগার থেকে গরিব মানুষদের সহায়তা করতেন। এমনকি অন্য ধর্মের অসহায় মানুষেরও পাশে দাঁড়াতেন। তিনি প্রশাসনকে ঢেলে সাজান। বলা যায়, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ তাঁর হাত ধরেই মূর্তমান হয়। জেলা ও প্রদেশে আলাদা করে প্রশাসক নিয়োগ দেন তিনি। শাসনকাজে অনেক বৈষম্য দূর করেন। ওমরের শাসনকালে চালু করা হয় প্রধান সচিব, প্রধান বিচারক বা কাজী, প্রধান সামরিক সচিব, পুলিশপ্রধানসহ বিভিন্ন পদবি। তবে নিয়োগদানে ওমর সতর্ক থাকতেন। কাউকে দীর্ঘমেয়াদে একই পদে রাখতেন না। দুই বছরের বেশি নিয়োগ পেতেন না গভর্নররা। এমনকি ওমর ক্ষমতার ব্যবহারকে ঘিরে নিজের দুঃসাহসী সেনাপ্রধানকেও ছাড় দেননি। ইসলামের ইতিহাসে খালিদ বিন ওয়ালিদ কিংবদন্তি। দুঃসাহসী খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। খালিদ যেদিকে যেতেন জয় করে ফিরতেন। এই সেনাপতি যুদ্ধের আধুনিক কৌশল বুঝতেন। সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে সরিয়ে দেন ওমর। কারণও বড় কিছু ছিল না। একবার কবি আশ’আস একটি অসাধারণ কবিতা লিখেন খালিদকে নিয়ে। এ কবিতা পাঠ করার খবর পেয়ে খালিদ ১০ হাজার দিরহাম উপহার দেন কবিকে। বিষয়টি ওমরকে ভাবিয়ে তোলে। তিনি অসন্তোষ ব্যক্ত করেন। পুরো বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। এ সময় আবু উবাইদাকে লেখা চিঠিতে হজরত ওমর (রা.) এই অর্থের উৎস বের করার নির্দেশ দেন। তিনি লিখেন, এই অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে দেওয়া হলে ক্ষমতার অপব্যবহার, আর নিজের অর্থ হলে অপচয়। উভয় ক্ষেত্রে তিনি দোষী সাব্যস্ত হবেন। কোনোটাই গ্রহণযোগ্য নয়। আবু উবাইদা সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব করায় তাঁকে সরিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিলাল ইবনে রাবাহকে। খালিদ বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই অর্থ প্রদান করেছেন। এ বক্তব্যে খুশি হতে পারেননি ওমর। খালিদকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আবু উবাইদা তাঁকে জানান, ওমরের নির্দেশে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশে খালিদ বিন ওয়ালিদ বিস্মিত হন। হতাশ হন। কারণ তিনি ভেবেছিলেন যুদ্ধের মাঠে তাঁর বিকল্প নেই।

আব্রাহাম লিংকনের একটি কথা আছে, ‘বলপ্রয়োগে জয় করা যায়, কিন্তু সেই জয় হয় ক্ষণস্থায়ী।’ মানুষের মনকে জয় করতে হয়। একজন রাজনৈতিক কর্মী হুট করে তৈরি হয় না। সরকারি দল রাজনৈতিক কর্মীর উর্বর ঠিকানাও নয়। তিল তিল শ্রম, মেধা, ঘামে একজন রাজনৈতিক কর্মী তৈরি হয় বিরোধী দলে থাকার সময়। সরকারি দল আর বিরোধী দলের রাজনীতি আকাশ-পাতাল ফারাক আমাদের দেশে। এখানে সুসময়ে বন্ধুর অভাব হয় না। অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়। সরকারে থাকতে দক্ষতা, মেধাসম্পন্ন লোকেরও প্রয়োজন নেই। তোষামোদকারীর বেশি দরকার। আহা বেশ বেশ শুনতে ভালো লাগে। তাই বলে দুঃসময়ের কর্মীদের ছুড়ে ফেলে দিতে হবে কেন? সবাইকে নিয়ে চলতে পারার আনন্দটুকু আলাদা। এখন কৃত্রিমতার অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। ধর্ম-বর্ণ সবখানে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলা। আস্থাহীনতায় বন্ধুত্বের সম্পর্কগুলোও বড্ড অচেনা। জীবনের পরতে পরতে এক ধরনের কষ্টকে লালন করে চলেন দুঃসময়ের রাজনৈতিক কর্মীরা। কষ্টকে আড়াল করতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন দেন তারা। সুসময়ের লড়াইয়ে তারা নিজেদের মানাতে পারেন না। জগতের সবার কি চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মিলবে? ইতিহাস বলে, রাজনীতি ও অর্থনীতির সময়টাও সব সময় একরকম যায় না। ওঠানামা করে। সমাজ, সংস্কৃতির সবখানে একটা পরিবর্তন আসেই। এ পরিবর্তনটা আনতে হয় একটা পরিকল্পনা থেকে। আমার পুত্র একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে। সেদিন উবারে করে বাড়ি ফেরার পথে তার সঙ্গে দীর্ঘ গল্প হয় চালকের। উবারচালক চার বছর আগে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে গাড়িটি কিনেছেন। এ বছর তার ঋণ শোধ হয়ে যাবে। গল্পে গল্পে চালক জানলেন আমার পুত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়। ঋণের টাকা ঠিকভাবে শোধ করায় পুত্র প্রশংসা করল চালকের। জবাবে সেই চালক বললেন, ভাই! আমরা গরিবরা ঋণ নিয়ে শোধ করি। বড়লোকেরা করে না। কিছু মানুষ ব্যাংকের টাকা মেরে বড়লোক। আবার সেই টাকা বিদেশেও পাচার করে ফুটানি দেখায়। সেই চালক আরও বললেন, ধরেন আমরা যানজটে বসে আছি। এই নিয়া দেশের কারও চিন্তা নাই। আমি সরকার হলে বিভাগীয় শহরগুলো ঢেলে সাজাতাম। বদলাতাম জেলা শহর। সবশেষে উপজেলা। সবাইকে রাজধানীতে থাকতে হবে কেন? এই শহরে শিল্পকারখানা, অফিস-আদালত, নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সবকিছু- এ কারণেই এত যানজট। এত ঝামেলা। দিন দিন বসবাসের যোগ্যতা হারাচ্ছে ঢাকা। পুত্র আমাকে বলল, বাবা! সমাজের সব মানুষই এখন অনেক সচেতন। রাস্তায় চলতে গেলে বোঝা যায়। এই মানুষদের কাছে আমাদের শেখার আছে। আমি বললাম, এই মানুষের কাছে এখন রাজনীতিবিদদের যেতে হয় না। তাই কারও কোনো কিছুর তোয়াক্কা করার দরকার নেই। শেখার নেই। সবাই মনে করছে, যেভাবে দিন যাচ্ছে, যাক না। কোনো কিছুই তো খারাপ না। কারও তো কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।

                                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা