শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মান্নান ভাই, হজরত ওমর ও উবারচালকের কথা

প্রিয় মান্নান ভাই! আপনার মনে কি অজানা কোনো কষ্ট ছিল? এভাবে হুট করে চলে গেলেন। কিছুই বলে গেলেন না। মাঝে মাঝে ফোন করতেন। বলতেন, সামনাসামনি কথা হবে। আমিও ব্যস্ত। এই শহরে কাজ ছাড়া একটা মিনিটও থাকা যায় না। বগুড়ায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রেস চালু করেছিলাম গত বছরের মাঝামাঝি। আপনাকে অনুরোধ করেছিলাম থাকতে। আপনি ছিলেন। এমন অনুরোধ নতুন কিছু না। আপনি কারও কথা বেশি শুনতেন না। কিন্তু আমি কোনো কিছু বললে ‘না’ করতেন না। রাখতে চেষ্টা করতেন। দেখা হতো না তেমন। কিন্তু একটা বন্ধন ছিল। খারাপ সময়ে একসঙ্গে কিছু কাজ করার বন্ধন। ’৯২ সালের শুরুর দিকের কথা। নাঙ্গলকোটের বাইয়ারা বাজারে একটি জনসভা ছিল। অতিথি করেছিলাম আরেক নেতাকে। তিনি হঠাৎ বললেন যেতে পারবেন না। নাঙ্গলকোটের জয়নাল আবেদীন ভূঁইয়া এলাকায়। তখন মোবাইল ফোন ছিল না। যোগাযোগব্যবস্থা ভালো ছিল না। জয়নাল ভাই লোক পাঠালেন, কাউকে ম্যানেজ করে নিয়ে যেতে। ২৯ মিন্টো রোডে গেলাম। নজীব আহমেদ আর মৃণালকান্তি দে বললেন, আপাকে বলুন। আমি তাই করলাম। নেত্রী নির্দেশ দিলেন আপনাকে নাঙ্গলকোটে যেতে। আপনি আমাকে বললেন, তুমি যন্ত্রণাটা আমাকেও দেবে? আমি বললাম, হ্যাঁ। আমার বলার ধরনে আপনি আরও মন খারাপ করে গাড়িতে উঠলেন। ঢাকা থেকে নাঙ্গলকোটের শাজাহান মজুমদার, সরোয়ার, মতিন ভাইসহ আমরা রওনা হলাম। গল্প করতে করতে কুমিল্লা পৌঁছে গেলাম। তখন যানজট ছিল না। সময় বেশি লাগেনি। বিশ্বরোড অতিক্রম করে নোয়াখালী সড়কে ওঠার পরই আমাদের মাইক্রোবাস নিয়ন্ত্রণ হারায়। চালক সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা লাগায়। গাছের সঙ্গে না লাগালে গাড়ি গিয়ে পড়ত পুকুরে। গাড়ি তছনছ হয়ে যায়। আমরা জানে বেঁচে সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। কৃতজ্ঞতা ব্যক্ত করলাম আল্লাহর কাছে। চালক আহত হন। ভাঙা গাড়ি রেখেই একটি বেবিট্যাক্সি ভাড়া করি। আপনি কথা বাড়ালেন না। অজপাড়াগাঁয়ের একটি জনসভায় যোগ দেন কষ্ট করে। সন্ধ্যায় জনসভায় জয়নাল ভাইকে নিয়ে আমরা সবাই কুমিল্লা শহরের কান্দিরপাড় মুজিবুল হক ভাইয়ের অফিসে আসি। তিনি রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেন। খেয়ে-দেয়ে একটি কার ভাড়া করলাম। তারপর মধ্যরাতে ফিরে আসি ঢাকায়। এ ঘটনা আপনি ভুলতে পারেননি। আমরাও না। মৃত্যুকে কাছ থেকে দেখা কি ভোলা যায়? এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আরেকবার পড়েছিলাম হল্যান্ড থেকে সড়কপথে ফেরার সময় লন্ডন হাইওয়েতে। সেদিন আমার সঙ্গে ছিলেন সিলেটের মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ। প্রিয় মান্নান ভাই! সেদিন আপনি চলে যেতে পারতেন। আমিও যেতে পারতাম। আমরা কেউই যাইনি। এর পরও আমরা বেঁচে ছিলাম জীবনের আরও ২৮টি বছর। দেখতে দেখতে সময় পার হয়ে যায়। আপনি এরপর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছিলেন। এমপি হয়েছেন বারবার। প্রয়াত আবদুল জলিল আপনার সম্পর্কে বলতেন, মান্নান সাংগঠনিক। তাকে কোথাও দলীয় সম্মেলনে পাঠালে সিদ্ধান্ত দিয়ে আসত। অন্যদের মতো ঝুলিয়ে রাখত না। ছাত্রলীগের সভাপতি থাকাকালেও আপনি তাই করতেন। একজন সত্যিকারের রাজনৈতিক নেতা তাই করবেন। কিন্তু এখন আর সেই রাজনীতি নেই। সেই নেতৃত্বও নেই। এখন দলীয় কাজের চেয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল্যায়ন অনেক বেশি। আগাছা-পরগাছা, অখ্যাত-অজ্ঞাতদের কদর বেশি। এখন আর নেতা হতে মাঠের কর্মীদের চেনার দরকার নেই। জাতীয় অবস্থানের প্রয়োজন নেই। সবকিছু বদলে যাচ্ছে। অচেনা এক জগৎ তৈরি হয়েছে। হয়তো এই অচেনা পরিবেশ আপনার ভালো লাগেনি, তাই চলে গেলেন অজানা অভিমানে।

এখন এক অচেনা রাজনীতি নিয়েই চলছি আমরা। সব দেখে মাঝে মাঝে আমারও ভয় ধরে। বেশি ভয় ধরে ২০১৫ সালের পর হঠাৎ গজিয়ে ওঠা আওয়ামী লীগারদের আস্ফালন দেখে। বাপ-দাদা কোন পার্টি করত খোঁজ ছিল না। ছেলেকে ’৯১ সালের পর দেখিনি। বয়সে যুবক ছিল তবু ২০০১ সালের পরও মাঠে আসেনি। এমনকি ২০০৮ সালের ভোটের মাঠেও খোঁজ ছিল না। ২০১৫ সালের পর বিশাল আওয়ামী লীগার। এমন আওয়ামী লীগার সম্পর্কে গ্যারান্টি দিলাম, ওদের সময়মতো খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন ওরা শুধু নানারকম গল্প শোনাবে। দলে একটা কিছু হয়ে আছে ভাব নিয়ে বাণিজ্য করবে। ঘাটে ঘাটে নিজেদের শোডাউন করবে। ওদের কান্ডকীর্তিতে সত্যিকারের আওয়ামী লীগার দূরে সরবে। মুখ লুকাবে। কিন্তু কেউ কিছু বলবে না। সবাই তামাশা দেখবে। কাজ ও দায়িত্ব পালন অনেক বড় বিষয়। দায়িত্ব পাওয়ার আগে সবাই ভালো। কথার ফুলঝুরির শেষ নেই। ক্ষমতা পাওয়ার পর বোঝা যায় কে কতটা ভালো, দক্ষ ও যোগ্য। কে কতটা সততা, নিষ্ঠার সঙ্গে সফলভাবে কাজ করে যেতে পারেন। বড় বড় কথা বলা দুনিয়ার সবচেয়ে সহজতর কাজ। বড় কাজ করা অনেক কঠিন। আমাদের দেশে কথামালার রাজনীতিই বেশি। পরস্পরকে দোষারোপের সংস্কৃতি বেশি। অঙ্গীকারেরও শেষ থাকে না। সবাই জনগণের বন্ধু। কিন্তু সত্যিকারের কাজ কতজন করেন? রাজনীতি একটা সময় ছিল মানুষের কল্যাণের জন্য। এখন আর তা নেই। এখন সবাই নিজের আখেরটা ভালো করে আগে গুছিয়ে নেয়। পরের চিন্তা কেউ করে না। কর্মীর ভালো-মন্দের খোঁজ কেউ নেয় না। সাধারণ মানুষ বড্ড অসহায়। তাদের দেখার কেউ নেই। তাদের পক্ষে বলারও কেউ নেই। সমাজ নীতিহীনদের পক্ষে। এখন সবাই খারাপকে ভালোভাবে নেয়। এ কারণে খারাপ কাজ করতে কারও কোনো লজ্জাও নেই। খারাপ কিছু করে বুক ফুলিয়ে কিছু মানুষ সমাজে চলাফেরা করে। দায়িত্ববানরা এখন সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করে না। নিরীহ ভালো মানুষের অসহায়ত্ব নিয়ে সবাই উপহাস করে। সমাজে একসময় ভালো পরিবারের মানুষরা রাজনীতি করত। এখন আর তা নেই। এখন ভালো পরিবারগুলো রাজনীতি থেকে সরে যাচ্ছে। রাজনীতি এখন আর সেবা নয়। অনেকের কাছে পরিপূর্ণ লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায় সব পাওয়া যায়। আর সরকারি দল হলে তো কথাই নেই। মানুষকে জিম্মি করে কোনো রাজনীতি হতে পারে না। মানুষ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায়। শান্তি চায়। বৈষম্যহীন সমাজ চায়। সবকিছুর স্বাভাবিকতা চায়। হয়রানিবিহীনভাবে সরকারি অফিসের সেবাটুকু পেতে চায়। এই চাওয়াটুকু খুব বেশি নয়। এই চাওয়াটুকুর প্রতি সম্মান দিতে সমস্যা কোথায়?

ইসলামের ইতিহাসে সফল শাসক ছিলেন হজরত ওমর (রা.)। ন্যায়পরায়ণতা, সততা, নিষ্ঠায় তাঁর তুলনা ছিল না। কোমল হৃদয়ের শাসক আবুবকরের কাছ থেকেই কঠোর ওমর দায়িত্ব নেন। ওমরের জীবন ছিল সাদামাটা। তিনি বিলাসিতা ঠাঁই দিতেন না। থাকা-খাওয়া সব বিষয়ে তাঁর একটা আলাদা অবস্থান ছিল। তিনি রাতে হেঁটে হেঁটে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেন। বাস করতেন মাটির তৈরি ঘরে। তিনি বায়তুল মাল নামে রাষ্ট্রীয় কোষাগার স্থাপন করেন। এ কোষাগার থেকে গরিব মানুষদের সহায়তা করতেন। এমনকি অন্য ধর্মের অসহায় মানুষেরও পাশে দাঁড়াতেন। তিনি প্রশাসনকে ঢেলে সাজান। বলা যায়, প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ তাঁর হাত ধরেই মূর্তমান হয়। জেলা ও প্রদেশে আলাদা করে প্রশাসক নিয়োগ দেন তিনি। শাসনকাজে অনেক বৈষম্য দূর করেন। ওমরের শাসনকালে চালু করা হয় প্রধান সচিব, প্রধান বিচারক বা কাজী, প্রধান সামরিক সচিব, পুলিশপ্রধানসহ বিভিন্ন পদবি। তবে নিয়োগদানে ওমর সতর্ক থাকতেন। কাউকে দীর্ঘমেয়াদে একই পদে রাখতেন না। দুই বছরের বেশি নিয়োগ পেতেন না গভর্নররা। এমনকি ওমর ক্ষমতার ব্যবহারকে ঘিরে নিজের দুঃসাহসী সেনাপ্রধানকেও ছাড় দেননি। ইসলামের ইতিহাসে খালিদ বিন ওয়ালিদ কিংবদন্তি। দুঃসাহসী খালিদকে বলা হতো আল্লাহর তরবারি। খালিদ যেদিকে যেতেন জয় করে ফিরতেন। এই সেনাপতি যুদ্ধের আধুনিক কৌশল বুঝতেন। সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদকে সরিয়ে দেন ওমর। কারণও বড় কিছু ছিল না। একবার কবি আশ’আস একটি অসাধারণ কবিতা লিখেন খালিদকে নিয়ে। এ কবিতা পাঠ করার খবর পেয়ে খালিদ ১০ হাজার দিরহাম উপহার দেন কবিকে। বিষয়টি ওমরকে ভাবিয়ে তোলে। তিনি অসন্তোষ ব্যক্ত করেন। পুরো বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। এ সময় আবু উবাইদাকে লেখা চিঠিতে হজরত ওমর (রা.) এই অর্থের উৎস বের করার নির্দেশ দেন। তিনি লিখেন, এই অর্থ রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে দেওয়া হলে ক্ষমতার অপব্যবহার, আর নিজের অর্থ হলে অপচয়। উভয় ক্ষেত্রে তিনি দোষী সাব্যস্ত হবেন। কোনোটাই গ্রহণযোগ্য নয়। আবু উবাইদা সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব করায় তাঁকে সরিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় বিলাল ইবনে রাবাহকে। খালিদ বলেন, তিনি ব্যক্তিগতভাবে এই অর্থ প্রদান করেছেন। এ বক্তব্যে খুশি হতে পারেননি ওমর। খালিদকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। আবু উবাইদা তাঁকে জানান, ওমরের নির্দেশে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশে খালিদ বিন ওয়ালিদ বিস্মিত হন। হতাশ হন। কারণ তিনি ভেবেছিলেন যুদ্ধের মাঠে তাঁর বিকল্প নেই।

আব্রাহাম লিংকনের একটি কথা আছে, ‘বলপ্রয়োগে জয় করা যায়, কিন্তু সেই জয় হয় ক্ষণস্থায়ী।’ মানুষের মনকে জয় করতে হয়। একজন রাজনৈতিক কর্মী হুট করে তৈরি হয় না। সরকারি দল রাজনৈতিক কর্মীর উর্বর ঠিকানাও নয়। তিল তিল শ্রম, মেধা, ঘামে একজন রাজনৈতিক কর্মী তৈরি হয় বিরোধী দলে থাকার সময়। সরকারি দল আর বিরোধী দলের রাজনীতি আকাশ-পাতাল ফারাক আমাদের দেশে। এখানে সুসময়ে বন্ধুর অভাব হয় না। অসময়ে হায় হায় কেউ কারও নয়। সরকারে থাকতে দক্ষতা, মেধাসম্পন্ন লোকেরও প্রয়োজন নেই। তোষামোদকারীর বেশি দরকার। আহা বেশ বেশ শুনতে ভালো লাগে। তাই বলে দুঃসময়ের কর্মীদের ছুড়ে ফেলে দিতে হবে কেন? সবাইকে নিয়ে চলতে পারার আনন্দটুকু আলাদা। এখন কৃত্রিমতার অদ্ভুত একটা সময় পার করছি। ধর্ম-বর্ণ সবখানে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলা। আস্থাহীনতায় বন্ধুত্বের সম্পর্কগুলোও বড্ড অচেনা। জীবনের পরতে পরতে এক ধরনের কষ্টকে লালন করে চলেন দুঃসময়ের রাজনৈতিক কর্মীরা। কষ্টকে আড়াল করতে নীরবে অশ্রু বিসর্জন দেন তারা। সুসময়ের লড়াইয়ে তারা নিজেদের মানাতে পারেন না। জগতের সবার কি চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মিলবে? ইতিহাস বলে, রাজনীতি ও অর্থনীতির সময়টাও সব সময় একরকম যায় না। ওঠানামা করে। সমাজ, সংস্কৃতির সবখানে একটা পরিবর্তন আসেই। এ পরিবর্তনটা আনতে হয় একটা পরিকল্পনা থেকে। আমার পুত্র একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে। সেদিন উবারে করে বাড়ি ফেরার পথে তার সঙ্গে দীর্ঘ গল্প হয় চালকের। উবারচালক চার বছর আগে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে গাড়িটি কিনেছেন। এ বছর তার ঋণ শোধ হয়ে যাবে। গল্পে গল্পে চালক জানলেন আমার পুত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়। ঋণের টাকা ঠিকভাবে শোধ করায় পুত্র প্রশংসা করল চালকের। জবাবে সেই চালক বললেন, ভাই! আমরা গরিবরা ঋণ নিয়ে শোধ করি। বড়লোকেরা করে না। কিছু মানুষ ব্যাংকের টাকা মেরে বড়লোক। আবার সেই টাকা বিদেশেও পাচার করে ফুটানি দেখায়। সেই চালক আরও বললেন, ধরেন আমরা যানজটে বসে আছি। এই নিয়া দেশের কারও চিন্তা নাই। আমি সরকার হলে বিভাগীয় শহরগুলো ঢেলে সাজাতাম। বদলাতাম জেলা শহর। সবশেষে উপজেলা। সবাইকে রাজধানীতে থাকতে হবে কেন? এই শহরে শিল্পকারখানা, অফিস-আদালত, নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সবকিছু- এ কারণেই এত যানজট। এত ঝামেলা। দিন দিন বসবাসের যোগ্যতা হারাচ্ছে ঢাকা। পুত্র আমাকে বলল, বাবা! সমাজের সব মানুষই এখন অনেক সচেতন। রাস্তায় চলতে গেলে বোঝা যায়। এই মানুষদের কাছে আমাদের শেখার আছে। আমি বললাম, এই মানুষের কাছে এখন রাজনীতিবিদদের যেতে হয় না। তাই কারও কোনো কিছুর তোয়াক্কা করার দরকার নেই। শেখার নেই। সবাই মনে করছে, যেভাবে দিন যাচ্ছে, যাক না। কোনো কিছুই তো খারাপ না। কারও তো কোনো প্রতিক্রিয়া নেই।

                                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ