শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

তোফায়েল আহমেদের দীর্ঘশ্বাস ও স্থানীয় সরকার

আলী নেওয়াজ খৈয়ম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তোফায়েল আহমেদের দীর্ঘশ্বাস ও স্থানীয় সরকার

২৯ জুন জাতীয় সংসদে বরেণ্য রাজনীতিবিদ আমাদের সবার শ্রদ্ধাভাজন তোফায়েল আহমেদের বক্তৃতা শুনছিলাম। তিনি দেশে আমলাতন্ত্রের কাছে জনপ্রতিনিধিদের হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার কারণ বা সরকার পরিচালনায় আমলা প্রাধান্যের বিষয়ে তাঁর হতাশা প্রকাশ করে দীর্ঘ বক্তৃতা করছিলেন। নানান কথার ভাঁজে তাঁর সার কথা হলো ‘রাজনীতিকদের কর্তৃত্ব ম্লান হয়ে যাচ্ছে’। কাজী ফিরোজ রশীদসহ আরও বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য একই সুরে কথা বলেছেন। ফিরোজ রশীদ তো আরও একটু খোলাসা করে বলেছেন, ‘দেশে রাজনীতি নেই, দেশ চালাচ্ছে আমলা আর জগৎশেঠরা’।

জাতীয় সংসদের সদস্যসহ আমাদের দেশের কোনো স্তরের জনপ্রতিনিধিরই এখন কোনো মূল্য নেই। সংসদে দাঁড়িয়ে যখন সংসদ সদস্যরা তাঁদের মানসম্মান নিয়ে চিৎকার করেন তখন বুঝতে আর কষ্ট হয় না দেশে আমলাতন্ত্র কীভাবে জেঁকে বসেছে। রাষ্ট্র যখন জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব হারায় তখন জনপ্রতিনিধিরা কোনো বিষয়ে আর নিয়ামক ভূমিকা পালন করতে পারেন না। তাদের ক্রমাগত পরগাছার মতো জীবনযাপন করতে হয়। রাজনীতির দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মানুষ যাঁরা মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন, ১৯৪৭-পরবর্তী সব গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাঁদের এমন দীর্ঘশ্বাসের রোদন দেশের আগামী অন্ধকারাচ্ছন্ন ভবিষ্যৎকেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। গোটা রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা যে আজ ভেঙে পড়েছে তা বুঝতে কারও আর বাকি নেই। সমাজের সর্বস্তরে আজ প্রকৃত জনপ্রতিনিধিত্বের নিঃসরণ প্রক্রিয়া আমাদের জাতির মেরুদন্ডকে ভেঙে চুরমার করে দিচ্ছে। সমাজের সর্বস্তরে তা এমনভাবে প্রোথিত যা ভাবা যায় না। স্কুল পরিচালনা কমিটির মতো স্তর থেকে সর্বোচ্চ সংস্থা জাতীয় সংসদের এ স্খলন আমাদের যে কোথায় টেনে নিয়ে যাচ্ছে তা বোধকরি তোফায়েল আহমেদ বা কাজী ফিরোজ রশীদের মতো বোদ্ধা রাজনীতিক ছাড়াও সব সচেতন মানুষ অনুভব করতে পারেন। কিন্তু কেন যে তাঁদের কিছুই করার নেই তা আমার বোধগম্য নয়। একেই হয়তো নানান অজুহাতে কমপ্রোমাইজ করে চলা বলে। কিন্তু তাতে সর্বনাশ হয়ে যায় দেশের ও গণতন্ত্রের। রাজনৈতিক দল, স্থানীয় সরকার বা স্থানীয় সংস্থাসমূহ ছাড়া যে গণতন্ত্র কোনোভাবেই হয় না এ কথা কে না জানে?

সবকিছু আলোচনা এ পর্যায়ে না করি; এ সামগ্রিক পরিস্থিতির মধ্যে আমার পর্যবেক্ষণের বিষয় হলো বাংলাদেশে স্থানীয় সরকারের বর্তমান পরিস্থিতি। আমার ভাইয়ের এক বন্ধু মারা গেলে তাঁর জানাজায় গেলাম, অনেক মানুষ হয়েছে। জানাজা শেষে উপজেলা চেয়ারম্যান জোর করেই আমাকে তাঁর অফিসে নিয়ে গেলেন। সজ্জন মানুষ, বহুদিন পরে তাঁর অফিসে যাওয়া। সম্ভবমতো তিনি আমাকে আপ্যায়ন করলেন। দেশের রাজনীতি, স্থানীয় সরকারের অবস্থা, এলাকার নানা সমস্যা নিয়ে আমাদের অনেক কথা হলো। মোটামুটি পরিপাটি অফিস। তবে বোঝা যায় সাধারণ নাগরিকদের এখানে আসা-যাওয়া আছে। ঘরজুড়ে সে ছাপ লক্ষ্য করা গেল। আমাদের কথা শেষ হলে চেয়ারম্যান আমার হাত ধরে তাঁর পাশের রুমে নিয়ে গেলেন। হাতটা ধরেই তিনি আমাকে খুব ছোট্ট করে কানে কানে বললেন, চলেন স্থানীয় সরকার দেখাই।

পাশের রুমটা ইউএনও সাহেবের। তাঁর রুমে ঢুকে আমার সঙ্গে তিনি ইউএনওকে পরিচয় করিয়ে দিলেন। আমি সাবেক এমপি শুনে অগত্যা ইউএনও তাঁর আলস্য ভেঙে কোনোমতে উঠে দাঁড়ালেন। সামান্যই কুশল বিনিময় হলো, দারুণ তাঁর অফিস, ঝকঝকে তকতকে। আধুনিক ইনটেরিয়রে সাজানো রুম। দেখলেই চোখ জুড়িয়ে যায়। চেয়ারম্যানের রুমের সাজসজ্জা এর কাছে কিছুই না। খানদানি আমলার রুম বটে। আমি বেশ মনোযোগ দিয়ে তাদের অফিসরুমের এমন পার্থক্য দেখে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকারের করুণ অবস্থার কথা ভাবছিলাম। বাঁশের চেয়ে কঞ্চি বড়। এটাই নাকি সমগ্র বাংলাদেশের উপজেলাসমূহের সাধারণ চিত্র।

আমাদের সংবিধানে তৃণমূল পর্যায়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত করার জন্য স্থানীয় সরকারকে প্রতিনিধিত্বমূলক প্রতিষ্ঠান এবং একই সঙ্গে জনগণের অংশগ্রহণের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধানে স্থানীয় সরকার সম্পর্কে চারটি অনুচ্ছেদ ছিল।

দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো কোনো এক অজ্ঞাত কারণে ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বর্ণিত স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণের বিষয় বাতিল করে সেখানে ভিন্ন বিষয় প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ওই ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা ছিল-  ‘রাষ্ট্র সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিগণ সমন্বয়ে গঠিত স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানসমূহকে উৎসাহ দান করিবেন এবং এই সকল প্রতিষ্ঠানসমূহে কৃষক, শ্রমিক এবং মহিলাদিগকে যথাসম্ভব বিশেষ প্রতিনিধিত্ব দেওয়া হইবে’।

১১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে, এবং প্রশাসনের সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হইবে’।

৫৯(১) অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘আইন অনুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহের উপর প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক প্রশাসনিক একাংশের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হইবে’।

৫৯(২) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘এই সংবিধান ও অন্য কোনো আইন-সাপেক্ষে সংসদ আইনের দ্বারা যেইরূপ নির্দিষ্ট করিবেন, এই অনুচ্ছেদের (১) দফায় উল্লিখিত অনুরূপ প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান যথোপযুক্ত প্রশাসনিক একাংশের মধ্যে সেইরূপ দায়িত্ব পালন করিবেন এবং অনুরূপ আইনে নিম্নলিখিত বিষয়-সংক্রান্ত দায়িত্ব অন্তর্ভুক্ত হইতে পারিবে;

(ক) প্রশাসন ও সরকারি কর্মচারীদের কার্য

(খ) জনশৃঙ্খলা রক্ষা

(গ) জনসাধারণের কার্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন-সম্পর্কিত পরিকল্পনা-প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন’।

৬০ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘এই সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদের বিধানাবলিকে পূর্ণ কার্যকরতাদানের উদ্দেশ্যে সংসদ আইনের দ্বারা উক্ত অনুচ্ছেদে উল্লিখিত স্থানীয় শাসন-সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানসমূহকে স্থানীয় প্রয়োজনে কর আরোপ করিবার ক্ষমতাসহ বাজেট প্রস্তুতকরণ ও নিজস্ব তহবিল রক্ষণাবেক্ষণের ক্ষমতা প্রদান করিবেন’।

সংবিধানে উল্লিখিত এ বিপুল ক্ষমতা দেওয়া থাকলেও বাস্তবতা হলো জনগণের প্রত্যক্ষ শাসনের প্রশ্নে সংবিধানের মূল অনুচ্ছেদকে কেউই আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে মনে করছেন না। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে সংবিধানে বর্ণিত আইনকে মানা হচ্ছে না। সময়ে-সময়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত সার্কুলার, প্রজ্ঞাপনে জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার গণতান্ত্রিক পন্থাকে রুদ্ধ করা হয়েছে। ক্রমাগত আমলানির্ভর করে তোলা হচ্ছে। দেশে এখন প্রকৃত অর্থে জনপ্রধিনিধিদের কোনো মর্যাদা নেই, নেই কোনো গুরুত্ব বা কার্যক্রম, যা আছে তা আমলাতন্ত্র আর নানা বিধিবিধানে জর্জরিত এক অকার্যকর কাঠামো, জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা পরিচালিত রাষ্ট্র বা কোনো সংস্থা নয়।

আমাদের দেশ মোট পাঁচটি প্রশাসনিক স্তরে পরিচালিত হচ্ছে। কেন্দ্র, বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, (সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাসহ)।                                                                                                                                                                এর মধ্যে জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ এবং শহরে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাকে স্থানীয় সরকার বলে গণ্য করা হয়। কেন্দ্র ও বিভাগ সরাসরি সরকার নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিটি বিভাগীয় হেডকোয়ার্টার্সে সরকারের একজন উচ্চপদের আমলা নিয়োজিত থাকেন।

কিন্তু জেলা ও উপজেলায় দ্বৈতশাসন রয়েছে। জেলায় জেলা প্রশাসকের নিজস্ব দফতর রয়েছে। সুদূর অতীত থেকে আমলা নিয়ন্ত্রিত এ ব্যবস্থা গোটা এলাকার সব কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করে। তার দাপট রাজস্ব আদায় ও ম্যাজিস্ট্রেসির গন্ডি পেরিয়ে এক দুর্দান্ত শক্তিধর আমলাতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে। ১৯৪৭ ও পরবর্তী ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর এ যাবৎ এ প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির অধীনে আনা সম্ভব হয়নি। অথচ সংবিধানে সব প্রশাসনিক স্তরকে ও তাদের কার্যাবলিকে আইন দ্বারা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধির অধীন করা হয়েছে।

দেশে মোট ৬৪টি জেলা পরিষদ আছে। এ পরিষদে পরোক্ষ ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান ও কয়েকজন সদস্য রয়েছেন। প্রকৃত অর্থে জেলা পরিষদের কোনো প্রশাসনিক কাজ নেই। অতিপ্রাচীন এ সংস্থা তার কিছু পুকুর, কয়েকটি রাস্তাসহ কিছু স্থাপনা দেখাশোনা করে, এর সঙ্গে সরকারের সামান্য কিছু থোক বরাদ্দ দিয়ে কিছু সংস্কারমূলক কাজ করে। আসলে এ সংস্থার কোনো কার্যকারিতা নেই। এটা কোনো প্রশাসনিক ইউনিট নয়। এ সংস্থা থাকা না থাকা একই কথা। উপজেলার চেয়ারম্যান অ্যাসোসিয়েশন মাঝেমধ্যেই তাদের দাবি-দাওয়া উত্থাপন করে হতাশা প্রকাশ করে। কে শোনে কার কথা। কিছুদিন আগে তারা তাদের ক্ষমতা ও মানসম্মান ফিরে পাওয়ার জন্য আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। সেই আকুল আবেদন এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। উপজেলার মূল ম্যানুয়াল অনুযায়ী ১৭টি সরকারি ডিপার্টমেন্ট উপজেলা পরিষদের অধীনে ন্যস্ত করা হয়। অথচ এখন উপজেলা চেয়ারম্যানদের কাছে কোনো নথি আসে না। ইউএনও নিজেই সব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেন। একজন জনপ্রতিনিধির ঠিক পাশের কামরায় বসে ইউএনও কি দোর্দন্ড প্রতাপে থাকেন, চেয়ারম্যানকে বা পরিষদকে থোড়াই কেয়ার করেন তা বিস্ময়কর! বোঝা যায় পরিষদ ম্যানুয়ালে যা-ই থাকুক না কেন সারা দেশে জনপ্রতিনিধিদের কোনো মূল্য নেই, গুরুত্ব নেই, সম্মান নেই।

ইউনিয়নগুলোর অবস্থা আরও শোচনীয়। এখানে দ্বৈতশাসন না থাকলেও এদের আসলে কোনো ক্ষমতাই নেই। এদের ওপরে অবিরত ছড়ি ঘোরায় সবাই। জেলা পরিষদ, জেলা প্রশাসক, ইউএনও, থানার ওসি সবাই তাদের ওপরে তদারকি করে। ভিজিএফ, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা আর প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে তারা সারা দিন উপজেলা অফিসে ধরনা দিয়ে নিজেদের মানুষের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করে তুলেছেন। সুপ্রাচীন এ প্রতিষ্ঠানটির কোনো প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন আজও হয়নি, ফলে নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যানরা সারা দিন ইউএনও, ওসির মনোরঞ্জনে ব্যস্ত থাকেন। এ ছাড়া তাদের আর উপায় থাকে না।

মহান মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সক্ষা জনগণের শাসনের কথা এখন স্বপ্নাতীত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোথাও কোনো জনপ্রতিনিধির শাসন নেই, মানসম্মান নেই, তবু চলছে সব। এ অপরিহার্য প্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ও গুণগত উন্নয়ন নিয়ে এ যাবৎ কারও কোনো মাথাব্যথা নেই। তাই দিনে দিনে মানুষের কাছে অপাঙ্ক্তেয় হয়ে উঠেছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা। স্থানীয় সরকারের মতো অপরিহার্য ও সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত গুরুত্বপূর্ণ এ প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যকারিতা ক্রমাগত বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। জনপ্রতিনিধিরা যোগ্য নন, কোনো কাজ বা কোনো কিছু পরিচালনা করা বা কোনো প্রকল্প বাস্তবায়নে রাজনীতিজ্ঞরা পারদর্শী নন, এমন অজুহাতে প্রশিক্ষিত আমলাদের দিয়ে যাবতীয় কাজ করানো হচ্ছে, গড়ে উঠেছে এক দুর্দান্ত আমলানির্ভর সমাজ। আমলাদের যোগ্যতা নিয়ে আমার কোনো বিভ্রান্তি নেই। তারা নিশ্চয়ই নানাভাবে যোগ্য, তাই বলে রাজনীতিবিদ বা জনপ্রতিনিধিদের জন্য নির্ধারিত কর্মপরিসীমায় আমলাদের ঢুকিয়ে কী ফল পাওয়া যায়, তা অতিসম্প্রতি স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর প্রকল্প, দরিদ্রদের জন্য বাড়ি নির্মাণে যে তুলকালাম দুর্নীতি হয়েছে তা দেখলেই বোঝা যায়। উপজেলা চেয়ারম্যানদের পাশ কাটিয়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউএনদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।

যোগ্যতা সংকট যে নেই তা নয়। এসবই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব, যদি দেশের সব স্থানীয় সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে ধারাবাহিকভাবে মনোযোগ থাকে। ঠিক যেন একটি শিশুকে যেমন যত্ন করে তার মা লালনপালনের মধ্য দিয়ে বড় করে তোলেন, তেমনি স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠানকেও একইভাবে গড়ে তুলতে হয়। তা না করে অব্যাহতভাবে এ প্রতিষ্ঠানকে নিজ দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করে এ প্রতিষ্ঠানের গুণগত মান ধুলোয় লুণ্ঠিত করা হয়েছে, লুণ্ঠিত করা হয়েছে গণতন্ত্রের মহিমা।

এমন করোনা মহামারীতেও এ প্রতিষ্ঠানগুলো কোনো কার্যকর ভূমিকা নিতে পারছে না। দেশটা মগের মুল্লুক হয়ে গেল। গণতন্ত্রের মৌলবাণী- জনগণ কর্তৃক, জনগণের জন্য, জনগণের শাসন আজ সাধুবাক্যে ব্যবহৃত একগুচ্ছ তামাশার শব্দে পরিণত হয়েছে। প্রশ্ন হলো, আমরা চলেছি কোথায়? দীর্ঘশ্বাস দিয়ে তো আর সমাধান হবে না, প্রয়োজন কার্যকর পদক্ষেপ।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭
ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের
সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস
বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা