শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

আদর্শ গ্রাম হুলহুলিয়া

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
আদর্শ গ্রাম হুলহুলিয়া

গণতান্ত্রিক শাসন, নিরপেক্ষ নির্বাচন, স্বশাসিত স্থানীয় সরকার, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, সুষ্ঠু বিচার ব্যবস্থা, দুর্নীতি দূরীকরণ ইত্যাদি নিয়ে প্রতিদিন কত কথাই না বলা হয়। বড় বড় ডিগ্রিধারী বিদেশের উদাহরণ দেন, সরকার দেশের উন্নয়নে বিদেশ থেকে কনসালট্যান্ট নিয়ে আসে, এনজিওরা টেকসই প্রকল্প বাছাইয়ের জন্য পাইলটিং করার পরামর্শ দেয়, রাজনীতিকরা বিপ্লবের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তনের কথা বলেন; অথচ তাদের জানা থাকার কথা, এ দেশে এগুলো আবিষ্কার হয়েই আছে, এখন বাস্তবায়নের জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা দরকার। সম্প্রতি আমরা কয়েকজন নাটোরের সিংড়া উপজেলার অধীন হুলহুলিয়া আদর্শ গ্রাম পরিদর্শনে গিয়ে সেটারই চাক্ষুস প্রমাণ পেলাম। এ যেন দেশের মধ্যে আরেকটি দেশ, স্থানীয় সরকারের মাঝে আরেকটি স্থানীয় সরকার। ইতিহাসবিদরা বলেন, এ দেশ বারবার বিদেশের শাসনে থাকায় নাগরিকদের মধ্যে ঔপনিবেশিক মানসিকতা রয়ে গেছে। কিন্তু হুলহুলিয়া গ্রামবাসী শত প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যেও ১৯৪২ সাল থেকে নিজস্ব ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। গত ৫০ বছরে গ্রামের কোনো মানুষ থানায় মামলা করেনি। ঝগড়া-বিবাদ হলে গ্রামে বসে নিজেরাই মীমাংসা করে নেয়। হুলহুলিয়া গ্রামটি সিংড়া উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের অধীনে হলেও আলাদাভাবে সেখানে ‘হুলহুলিয়া সামাজিক উন্নয়ন পরিষদ’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন রয়েছে। নিজস্ব সংবিধান দ্বারা সংগঠনটি পরিচালিত হয়। গ্রামের লোকসংখ্যা প্রায় ৬ হাজার। একজন চেয়ারম্যান, একজন ভাইস-চেয়ারম্যান, পাঁচজন উপদেষ্টা ও ২১ জন সাধারণ সদস্য মিলে গঠিত হয়েছে গ্রাম উন্নয়ন পরিষদ। তা ছাড়া পাড়ায় পাড়ায় রয়েছে আলাদা আলাদা কমিটি। কোনো বাড়িতে ঝগড়াঝাটি হলে প্রথমে পাড়া কমিটি মীমাংসার চেষ্টা করে। তারা ব্যর্থ হলে উচ্চ আদালত তথা গ্রাম পরিষদ সেটা মীমাংসা করে দেয়। গ্রামে শতভাগ লোক শিক্ষিত। এসএসসি পাস বাধ্যতামূলক। কোনো বাল্যবিয়ের ঘটনা নেই। মাদকসেবীর সংখ্যা শূন্য। প্রকাশ্যে ধূমপান দেখা যায় না। ওই গ্রাম থেকে একজন বিচারপতি, ১০ জন জজ, শতাধিক চিকিৎসক ও প্রকৌশলী দেশে-বিদেশে কর্মরত রয়েছেন। তারা এই গ্রামের ঐতিহ্য রক্ষার জন্য সার্বিক সাহায্য-সহযোগিতা করে থাকেন। বর্তমানে মো. আল তৌফিক পরশ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, পরিষদের নিজস্ব ফান্ডে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা রয়েছে। গরিব ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার খরচ, গরিব রোগীর চিকিৎসা, বিবাহযোগ্য কন্যার বিবাহ খরচ এই ফান্ড থেকে বহন করা হয়। ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের মতো তাদের একটি নিজস্ব ভবন রয়েছে। ভবনটিতে একদিকে সালিশি কক্ষ ও আরেকদিকে কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে। দোতলায় অতিথিদের রাতযাপনের ব্যবস্থা আছে। সংবিধান অনুসারে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ভোটে পরিষদের চেয়ারম্যান, ভাইস- চেয়ারম্যান ও সদস্যরা নির্বাচিত হন (সঙ্গে থাকা জিএস রানা বলেন, মেয়েদের ভোটাধিকার থাকলে একশতে একশ নম্বর দেওয়া যেত)। সালিশি কক্ষে চেয়ারম্যান, ভাইস- চেয়ারম্যান, সদস্য, অতিথি ও দর্শকদের জন্য নির্দিষ্ট চেয়ার রাখা আছে। বিচার প্রার্থীর লিখিত অভিযোগ প্রকাশ্যে পাঠ করে শোনানো হয় এবং জুরি বোর্ডের পরামর্শ মতে বিচারক রায় প্রদান করে থাকেন। বাদী-বিবাদী বিনাবাক্যে বিচারকের রায় মেনে নেন। রায়ের বিরুদ্ধে থানায় কিংবা কোর্টে গিয়ে নালিশ করার কোনো ঘটনা শোনা যায়নি। চৌগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম আদালত থাকা সত্ত্বেও তারা কেন ইউনিয়ন পরিষদে না গিয়ে নিজেরা বিচার করছেন এমন প্রশ্নের উত্তরে সাধারণ সদস্যরা বলেন, গ্রাম আদালতে সালিশি ব্যবস্থা চালুর বহু আগে থেকেই এ গ্রামে সালিশি ব্যবস্থা চালু হয়। গ্রামের ঐতিহ্য রক্ষার স্বার্থেই তারা ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন না। আগে এ দেশে পঞ্চায়েত ব্যবস্থার প্রচলন ছিল। পঞ্চায়েত সদস্যরা স্থানীয় ঝগড়া-বিবাদের বিচার ও মীমাংসা করতেন। ব্রিটিশ সরকার ১৯১৯ সালে দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় ধরনের মামলার বিচার করার ক্ষমতা বঙ্গীয় পল্লী স্বায়ত্তশাসন আইনের মাধ্যমে ইউনিয়ন বোর্ডকে প্রদান করে। ১৯৭৬ সালে সামরিক সরকারের আমলে গ্রাম আদালত অধ্যাদেশ-১৯৭৬’ এর অধীনে গ্রাম আদালত ব্যবস্থা চালু হয়। তখন গ্রাম আদালতকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করার ক্ষমতা প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে গ্রাম আদালত আইন, ২০০৬ প্রণয়ন করে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার ক্ষমতা দেওয়া হয়। বর্তমানে গ্রাম আদালত আইন ২০০৬ (সংশোধনী ২০১৩) অনুযায়ী পরিচালিত হচ্ছে। আদালতকে ৭৫ হাজার টাকা মূল্যমানের দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা নিষ্পত্তির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। গ্রাম আদালত কর্তৃক বিচারযোগ্য বিষয়ে বিচার প্রার্থী নির্ধারিত পদ্ধতিতে আবেদন করেন। একজন চেয়ারম্যান এবং উভয় পক্ষ কর্তৃক মনোনীত দুজন করে মোট পাঁচজন সদস্য মিলে গ্রাম আদালত গঠিত হয়। তবে প্রত্যেক পক্ষ কর্তৃক মনোনীত দুজন সদস্যের মধ্যে একজন সদস্যকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হতে হবে। গ্রাম আদালতে যারা অভিযোগ দায়ের করেন, তারা অধিকাংশই এলাকায় মিলেমিশে বসবাস করতে চান। কিন্তু বাস্তবে কাক্সিক্ষত ফল না পাওয়ায় সরকার ইউএনডিপি ও ইইউর সহযোগিতায় ‘বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নেয়। বর্তমানে বাংলাদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ তৃতীয় পর্যায়ে চালু রয়েছে। গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ- দ্বিতীয় পর্যায়ে ১০৮০টি ইউনিয়নে ২,৩৬,৮৬৮টি মামলা আমলে নেয় এবং ২ লাখ মামলার নিষ্পত্তি করা হয়। দাতাগোষ্ঠী মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য অস্থায়ী কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিযুক্ত করে। কোনো কোনো জায়গায় এনজিওদের সহযোগিতা নেওয়া হয়।

                লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ