শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শিক্ষা দেয় কারবালা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শিক্ষা দেয় কারবালা

একজন জ্ঞানগুরুকে প্রশ্ন করা হয়েছিল -অজ্ঞতা কী? জবাবে জ্ঞানগুরু বললেন, তোমরা ভাব কোনো কিছু না জানা অজ্ঞতা। এটা ভুল ধারণা। অজ্ঞতা হলো কোনো কিছু অর্ধেক জানা। শৈশবে অন্ধের হাতি দেখা নিয়ে একটি চমৎকার গল্প পড়েছিলাম। সাতজন অন্ধ হাতির সাতটি অংশ হাতড়ে নিজেদের মতামত ব্যক্ত করতে গিয়ে তুমুল বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। যে হাতির কান ধরেছে সে বলে এটা একটা বড় কুলা। হাতির পিঠ ধরা অন্ধ বলল, তুমি ভুল বলছ এটা তো মস্ত বড় এক দেয়াল। হাতির লেজ আর শুঁড় ধরা ব্যক্তিরা ভিন্ন ভিন্ন মত দিল। আজকের দুনিয়ার মুসলমানদের অবস্থা অন্ধের হাতি দেখা গল্পের সঙ্গে পুরোপুরি মিলে যায়। কেউ বলছে ইসলাম হলো মাজহাব অনুসরণের মধ্যে। আরেকজন বলছে মাজহাব ছেড়ে হাদিস মানাই আসল ইসলাম। অন্যজন বলছে যতই দ্বীন ধর্ম কর আমার দলের কর্মী না হলে রক্ষা নেই। এত দলাদলি ও মতের মাতামাতি দেখে বেশ উপহাসের সঙ্গেই লালন বলেছেন- এসব দেখি কানার হাটবাজার!

হিজরি সনের প্রথম মাস মহররম এলে মুসলিম বিশ^ দুই ভাগে ভাগ হয়ে যায়। একদল কারবালা ও ইমাম হোসাইনের (আ.) শাহাদাতকে স্মরণ করে মিছিল-শোভাযাত্রা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অন্যদল কারবালার নির্মম ঘটনার সঙ্গে এজিদের কোনো সম্পর্ক নেই এবং শোহাদায়ে কারবালার স্মরণকারীদের শিয়া বলে প্রচার-প্রচারণা করতে থাকে। আসলে অন্ধের হাতি দেখার ঘটনা এখানেও ঘটেছে। আহলে বাইত, ইমাম হোসাইন ও কারবালা এ বিষয়গুলো নিয়ে শিয়াদের একটি অংশ বাড়াবাড়ি করে এটা যেমন সত্য, তাই বলে সুন্নিরা এ বিষয়গুলো থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখবে এটাও চরম অন্যায়। শিয়া-সুন্নি দুই মাজহাবেই একটি দল আছে যারা ভারসাম্যপূর্ণ পন্থায় শোহাদায়ে কারবালা, আহলে বাইত ও হজরত আলীর প্রচার-প্রচারণা করে থাকেন। শিয়াদের বাড়াবাড়ি বা সুন্নিদের মধ্যে কোনো কোনো গোষ্ঠীর কড়াকড়ির কারণে শরিয়তসম্মতভাবে কারবালার শিক্ষা অনুষ্ঠান থেকে মানুষকে নিষেধ করা জ্ঞানীর কাজ হতে পারে না।

একইভাবে যারা কারবালার ঘটনার পেছনে ইয়াজিদের কোনো হাত নেই বলে জোরেশোরে প্রচার করেন, জেনে হোক না জেনে হোক তারা স্পষ্ট ভুলের মধ্যে আছেন। সুন্নি ঐতিহাসিকদের অসংখ্য সূত্র থেকে প্রমাণিত কারবালায় ইমাম হোসাইনের হত্যার পেছনে এজিদের নির্দেশ ছিল। শুধু তাই নয়, ইমাম হোসাইনের কাটা মাথা যখন এজিদের সামনে রাখা হলো তখন এজিদ কী বলেছিল আল্লামা ইবনে কাসিরে মুখেই শুনে নিই আসুন। আল বিদায়া ওয়ান নিহায়ায় ইবনে কাসির লেখেন- ‘যখন হোসাইন (রা.)-এর কাটা মাথা এজিদের সামনে আনা হলো তখন এজিদ হাতের লাঠি দিয়ে ইমামের মাথা মোবারক খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে দেখছিলেন। একবার ডানে খোঁচা দেয়। আরেকবার বামে। এরপর ঠোঁটের কাছে লাঠি নিয়ে আসল। লাঠি দিয়ে ঠোঁট দুটি ফাঁক করল। সঙ্গে সঙ্গে ইমামের নূরানি দাঁতগুলো ঝলক দিয়ে উঠল। পাপীষ্ঠ এজিদ ইমামের দাঁতে মুখে এমনভাবে খোঁচাতে লাগল যে, দরবারে উপস্থিত আহলে বাইত প্রেমিকরা সহ্য করতে পারলেন না। দরবারে থাকা আবু বোরজা (রা.) জীবনের মায়া ত্যাগ করে সাহসের সঙ্গে দাঁড়িয়ে বললেন, রে বদখত এজিদ! তুই কোন ঠোঁটে আঘাত করছিস! আমি অসংখ্যবার দেখেছি এই ঠোঁটে আল্লাহর রসুল (সা.) চুমু খেতেন আর বলতেন, আমার আদরের কলিজার টুকরো নাতি! তোমরা দুজন বেহেশতি যুবকদের সরদার। তোমাদের যারা হত্যা করবে তাদের জন্য জাহান্নামের নিকৃষ্ট আবাস।’ ইতিহাসবিদ ইবনে আসাকেরের মতে, আবু বোরজা দৃপ্ত কণ্ঠে আরও বলেছেন, ‘নাপাক এজিদ! ভেবে দেখ, কেয়ামতের দিন তোর পাশে থাকবে পাপীষ্ঠ ইবনে জিয়াদ, আর হোসাইনের পাশে থাকবে তার নানা নবীয়ে কায়েনাত (সা.)। সেদিন তুই কীভাবে নবীজিকে মুখ দেখাবি।’

বলছিলাম কারবালা নিয়ে মুসলমানরা নতুন করে বিভেদের দেয়াল তোলার চেষ্টা করছে। বিভেদ তখনই হয় যখন পুরো দৃশ্যটা চোখের সামনে থাকে না। যারা হোসাইন হোসাইন বলে মুখে ফেনা তোলেন তাদের চরিত্রে-আচরণে কতটুকু হোসাইনের আদর্শ আছে এটা বড় প্রশ্ন। ইমাম হোসাইনের আদর্শ হলো অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করা। মিথ্যার কাছে নত না হওয়া। অর্থের বিনিময়ে নিজেকে বিক্রি না করা। আজ যারা মহররম এলে হোসাইনের পক্ষে মিছিল করেন, তাজিয়া করেন, মর্সিয়া গান তারা কি হোসাইনের আদর্শ জীবনে ধারণ করতে পেরেছেন? যদি না পারেন তাহলে এসব তাজিয়া-মর্সিয়া লোক দেখানো অনুষ্ঠানিকতা করে আসলে তারা হোসাইনকেই কষ্ট দিচ্ছে। আবার যারা শোহাদায়ে কারবালার স্মরণে শরিয়ত সমর্থিত অনুষ্ঠান, দোয়া মাহফিল আলোচনার অনুষ্ঠান দেখলেই নাক সিটকাতে থাকেন তারা জ্ঞানের পুরো চিত্রটাকে সামনে রাখতে পারেননি। নবীর মৃত্যুর ৫০ বছর না যেতেই আহলে বাইতের ৭২ জন সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যার প্রেক্ষাপট বারবার আলোচনা হতেই হবে। এসব আলোচনা না হলে যুগে যুগে এজিদের মতো মদখোর-নারীখোর শাসক মুসলমানদের সামনে ছড়ি ঘোরাবে কিন্তু প্রতিবাদের জন্য হোসাইনের মতো মর্দে মুজাহিদরা জেগে উঠবে না। তাইতো কারবালা নিয়ে যথার্থ মন্তব্যটি করেছেন আল্লামা ইকবাল-‘ইসলাম জিন্দা হোতা হ্যায় হার কারবালা কি বাদ। প্রতিটি কারবালার পরই ইসলাম নতুন করে জেগে ওঠে।’

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি, পীরসাহেব, আউলিয়ানগর

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু
নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু

১৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক
এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার
করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’
‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ
ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কাবরেরা
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী কাবরেরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার
২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লায় নারী শিশুসহ ৭ জনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার কারণ জানালেন ক্লাসেন
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার কারণ জানালেন ক্লাসেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২০
গভীর রাতে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চামড়া শিল্পে নৈরাজ্য সিন্ডিকেট ভাঙতে কাজ করছে সরকার
চামড়া শিল্পে নৈরাজ্য সিন্ডিকেট ভাঙতে কাজ করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ
ভাঙ্গায় পুকুরে মিলল নিখোঁজ যুবকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার
লালমনিরহাটে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু, নিখোঁজের ৪ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২
পশু কোরবানি দিতে গিয়ে তিন দিনে আহত ৯৪২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম
গাজীপুরে আগুনে পুড়লো ৬ ঝুট গুদাম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মোংলায় পৌর বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ
ঈদের তিন দিনে ডিএনসিসির ২০ হাজার টন বর্জ্য অপসারণ: প্রশাসক এজাজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০
সান ফ্রান্সিসকোতে সহিংস বিক্ষোভ, গ্রেপ্তার ৬০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’
‘সংস্কারের নামে নির্বাচন দীর্ঘায়িত করার কোনও সুযোগ নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল
সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ১০ মিনিট হলেও খেলতে চান জামাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক