শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে নগ্ন করে অপমান

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে নগ্ন করে অপমান

দেশে দেশে মধ্যযুগের বর্বরতা আমরা শুনেছি। ইতিহাসে পড়েছি। সেই বর্বরতা ভারতের অঙ্গরাজ্য মণিপুরকে গ্রাস করেছে। ঘটনার সূত্রপাত হওয়ার ৬০ দিনের মাথায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্যারিসে সওদা করতে গিয়েছিলেন। তাঁর  সেখানে থাকার দিনই প্যারিসে বসেছিল ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট। ওই পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে অধিকাংশ সদস্যই একবিংশ শতাব্দীতে ভারতের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশে এ ঘটনার শুধু নিন্দাই করেনি, মোদিকে ধিক্কার জানিয়ে তাঁরা প্রস্তাব নিয়েছিল। ভারতের নতুন বিরোধী জোট আইএনডিআইএ (ইন্ডিয়া) এ ব্যাপারে বারবার মোদির বিবৃতি দাবি করেছে সংসদের ভিতরে। মোদির উত্তর আমি বিবৃতি দেব না। অন্যদিকে বিবৃতির দাবিতে অনড় সব বিরোধী দল। মোদি তাঁর দলের সংসদীয় বৈঠকে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন, আমরা বিজেপি-আরএসএস বিরোধীদের কোনো অভিযোগের জবাব দেব না। মোদি এদের মুজাহিদীন বলে উল্লেখ করে বলেছেন, এরা দেশভক্ত নয়। মোদি তাঁর দলের সাংসদদের সামনে বক্তৃতা করার পর সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে রাহুল গান্ধী তাঁকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেছেন, সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধীদের কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে, তা কাগজে লেখা যায় না।

রাজ্যসভায় বিরোধী দলের নেতা কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ব্রিটিশরা প্রথমে ইস্ট ইন্ডিয়া দখল করে। মোদি তাঁদের অনুসরণ করে উত্তর-পূর্ব ভারত দখল করতে চাইছে। এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এক বিজেপি নেতা তথা চিটকান্ডের দালালকে। সরকারি সূত্রে যে তথ্য পাওয়া যায়, সে তথ্য বারবার উঠে এসেছে ইইউ পার্লামেন্টেও। ইইউ পার্লামেন্টে অভিযোগ করা হয়, মণিপুরে প্রায় ২ হাজার গির্জা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষের বাড়ি পোড়ানো হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার। আর কতশত মানুষ মারা গেছে তা নিয়েও মণিপুরের আরএসএস-বিজেপি কোনো কথা বলতে চায় না। ওইদিকে মণিপুর-মিজোরাম সীমান্তে আজ পর্যন্ত আশ্রয়ের সন্ধানে প্রায় সাড়ে ৩০ হাজার মানুষ বসে আছেন। তাঁদের খাদ্য, বস্ত্র, ওষুধ নেই। এই নিরাশ্রয়ী মানুষগুলোর ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছে প্রতিবেশী রাজ্য মিজোরাম। এ ব্যাপারে তাঁরা দিল্লির কাছে টাকা চেয়েও প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। মোদির জেদ মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদের কোনো কক্ষেই মুখ খুলবেন না। আর বিরোধীদেরও দাবি- প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে বিবৃতি দিতেই হবে।

মণিপুর নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্রমশ সুর চড়াচ্ছে বিরোধী শিবির। লোকসভায় সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’। পরে রাজ্যসভাতেও এমন প্রস্তাব আনা হতে পারে বলে খবর।

দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত মণিপুর। সম্প্রতি মণিপুরে দুই নারীকে বিবস্ত্র করে ঘোরানো এবং গণধর্ষণের ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে। একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে সামাজিক মাধ্যমে। এ ঘটনাকে ঘিরে নতুন করে তেঁতে রয়েছে জাতীয় রাজনীতি। ৭৮ দিন মৌন থাকার পর মণিপুর নিয়ে মুখ খোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, ‘এ ঘটনা যে কোনো সভ্যসমাজের লজ্জা। তবে তাতে ক্ষোভের প্রশমন যে ঘটেনি, তা বিরোধীদের বিক্ষোভেই স্পষ্ট। মণিপুরের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতির দাবিতে সরব বিরোধীরা। এ নিয়ে গত কয়েক দিন অচল সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশন। সংসদের উভয় কক্ষের অধিবেশন শুরু হওয়ার পর মণিপুর নিয়ে আলোচনা এবং প্রধানমন্ত্রীর জবাব চেয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিরোধীরা। সরকার আলোচনায় রাজি বলে জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তাঁরা এও বলেন, বিরোধীরা আলোচনা চাইছেন না বলেই অধিবেশন ভেস্তে দিচ্ছেন। বিরোধী-বিক্ষোভ সামাল দিতে আসরে নামেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “সরকার মণিপুর নিয়ে আলোচনায় রাজি। বুঝতে পারছি না, বিরোধীরা কেন আলোচনা করতে চাইছেন না। মণিপুরের হিংসা নিয়ে দেশের মানুষের সত্য জানার অধিকার রয়েছে।” তবে শাহের মন্তব্যে বিরোধীদের বিক্ষোভ থামেনি। স্পিকার ওম বিড়লা জানান, “এ নিয়ে উত্তর দিলে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীই দেবেন।’ মণিপুরে হিংসার ঘটনার সঙ্গে যেহেতু আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি জড়িত, তাই এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শাহই যা বলার বলবেন। বিরোধীরা সংসদের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। বিরোধীদের এহেন বিক্ষোভের আবহে বিজেপির সংসদীয় দলের সঙ্গে মোদির বৈঠক নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

মণিপুরের কাংপোকপিতে কুকি সম্প্রদায়ের দুই নারীকে নগ্ন করে হাঁটানোর একটি ভয়ংকর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর যৌন নিপীড়নের বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন দাবি করেছে, ৩ মে মণিপুরে হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকে তিন মাসে অন্তত সাত কুকি-জোমি নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। যদিও মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং দাবি করেছেন, ধর্ষণের শুধু একটি ঘটনাই রিপোর্ট করা হয়েছে। “খুন, অগ্নিসংযোগ এবং দাঙ্গার অভিযোগসহ রাজ্যজুড়ে নথিভুক্ত ৬ হাজার ৬৮টি এফআইআরের মধ্যে ধর্ষণের একটি ঘটনা পাওয়া গেছে,” বীরেন সিং এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন। ৩ মে মণিপুরে জাতিগত হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকে ১৬০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

২০০২ সালের গুজরাট গণহত্যার সঙ্গে তুলনায় চলে আসছে আজকের মণিপুর। সিপিআই (এম) সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি প্রশ্ন তুললেন, “সে জন্যই কি সংসদের মুখোমুখি হচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি? যিনি ২০০২-এর গণহত্যার সময় ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী।

ইয়েচুরি বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী সংসদে বিবৃতি দিতে রাজি হচ্ছেন না, সংসদে বিরোধীরা প্রতিবাদে মুখর। সংসদ চলছে না। মোদি সরকারকে সংসদের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।” মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং নিজে আদিবাসী কুকিদের অনুপ্রবেশকারী বলে এসেছেন দীর্ঘদিন। সংখ্যাগুরু মেইতেই জনগোষ্ঠীর দুষ্কৃতি বাহিনী যখন তান্ডব চালাচ্ছে, নীরব থেকেছে প্রশাসন। বিবস্ত্র করে হাঁটিয়ে পরে ধর্ষণের যে ঘটনাটি ছড়িয়েছে, সেখানেই আক্রান্ত কুকি পরিবারের সদস্যরা এ অভিযোগ তুলছেন। পুলিশই তাঁদের উন্মত্ত বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল। ৩ মে থেকে সংঘর্ষে প্রতিদিন রক্তাক্ত হয়েছে মণিপুর। কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কেন্দ্রে আসীন মোদি সরকারও। বস্তুত এই ভিডিও সামনে আসার আগে, একটি কথাও বলেননি প্রধানমন্ত্রী। অথচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সে গিয়ে ভাষণ দিয়েছেন মোদিই।

মণিপুরের ঘটনা ভয়াবহ। একটি বা দুটি নয়। হঠাৎ করেও হয়নি। ৩ মে থেকে মানুষের জীবন, নারীদের সম্মান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিপন্ন। বন্ধ করে রাখতে হচ্ছে ইন্টারনেট। প্রধানমন্ত্রী কেন বিশদে বিবৃতি দেবেন না? কেন বিশদে আলোচনা করতে দিতে রাজি নয় সরকার?

বিজেপি এবং কেন্দ্রে তাঁদের মন্ত্রীদের বক্তব্যের পাল্টা এমনই প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। এদিন লোকসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিরোধীদের দায়ী করেন সংসদে অচলাবস্থার জন্য। পরপর তিন দিন হয়নি লোকসভা অধিবেশনে কোনো আলোচনা। শাহ বলেছেন, “আমি আলোচনার জন্য তৈরি। বিরোধীরা আলোচনা করতে দিতে রাজি নয় কেন বুঝতে পারছি না। সেই সুরেই লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা বলেছেন, “সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী আলোচনায় রাজি আছেন। তারপরও সংসদ চলতে না দেওয়া অনুচিত।’’

সরকারের বক্তব্যকে মেনে নিচ্ছেন না বিরোধীরা। কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশও সরব হয়েছেন। তিনি বলেছেন, “বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’র সব দলই প্রতিবাদে শামিল হয়েছে। সংসদ ভবনে গান্ধী মূর্তির সামনে বসেছে অবস্থানে। আসলে ভারত এবং মণিপুরের জনতার অনুভূতিই প্রকাশ করছে বিরোধীরা। প্রধানমন্ত্রী কেন বিশদে বিবৃতি দেবেন না। কোনো একটি মন্ত্রকের মন্ত্রীর বিষয় নয়, মণিপুরের অবস্থা ভয়ংকর।’’

রমেশ বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী আসলে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। জনতা চাইছে সংসদে বিশদে আলোচনা হোক, যন্ত্রণা প্রকাশিত হোক দেশের সংসদে। তিনি বারবার নিজের দায় অন্যের ওপর ঠেলে দেন, অন্যকে দায়ী করেন। মূল ঘটনা থেকে নজর অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেন। এই কৌশল চলবে না।’’

বিরোধীরা বলছেন, সংসদ পরিচালনার ২৬৭ ধারায় করতে হবে আলোচনা। সরকার বলছে, ১৭৬ ধারায় আলোচনা হলে রাজি, সেক্ষেত্রে আধা ঘণ্টা মাত্র চলবে আলোচনা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিবৃতি দেবেন। সরকারের মনোভাবের কড়া নিন্দা করেছেন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা এবং কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। তিনি বলেছেন, “২৬৭ ধারায় বিশদে আলোচনা করা যায়, প্রয়োজনে পরদিনও আলোচনা করা যায়। ভোট করারও সুযোগ থাকে। তাতে সরকার রাজি হবে না কেন। মণিপুরের ঘটনা অন্য কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। সরকার পালাতে পারবে না।’’

দুই নারীকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ঘটনায় যখন তোলপাড় মণিপুর, তখনই উত্তর-পূর্বের এ রাজ্যটিতে পড়শি দেশ থেকে লোক ঢুকছে বলে অভিযোগ করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মণিপুর সরকার। মিয়ানমার থেকে গত কয়েক দিনে অনেকেই কাঁটাতার পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন। মণিপুরেও এসেছেন অনেকে। সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আসাম রাইফেলসের কাছে এ বিষয়ে রিপোর্ট তলব করেছে মণিপুর সরকার।

                লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা