শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে নগ্ন করে অপমান

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে নগ্ন করে অপমান

দেশে দেশে মধ্যযুগের বর্বরতা আমরা শুনেছি। ইতিহাসে পড়েছি। সেই বর্বরতা ভারতের অঙ্গরাজ্য মণিপুরকে গ্রাস করেছে। ঘটনার সূত্রপাত হওয়ার ৬০ দিনের মাথায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্যারিসে সওদা করতে গিয়েছিলেন। তাঁর  সেখানে থাকার দিনই প্যারিসে বসেছিল ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট। ওই পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে অধিকাংশ সদস্যই একবিংশ শতাব্দীতে ভারতের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশে এ ঘটনার শুধু নিন্দাই করেনি, মোদিকে ধিক্কার জানিয়ে তাঁরা প্রস্তাব নিয়েছিল। ভারতের নতুন বিরোধী জোট আইএনডিআইএ (ইন্ডিয়া) এ ব্যাপারে বারবার মোদির বিবৃতি দাবি করেছে সংসদের ভিতরে। মোদির উত্তর আমি বিবৃতি দেব না। অন্যদিকে বিবৃতির দাবিতে অনড় সব বিরোধী দল। মোদি তাঁর দলের সংসদীয় বৈঠকে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন, আমরা বিজেপি-আরএসএস বিরোধীদের কোনো অভিযোগের জবাব দেব না। মোদি এদের মুজাহিদীন বলে উল্লেখ করে বলেছেন, এরা দেশভক্ত নয়। মোদি তাঁর দলের সাংসদদের সামনে বক্তৃতা করার পর সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে রাহুল গান্ধী তাঁকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেছেন, সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধীদের কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে, তা কাগজে লেখা যায় না।

রাজ্যসভায় বিরোধী দলের নেতা কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ব্রিটিশরা প্রথমে ইস্ট ইন্ডিয়া দখল করে। মোদি তাঁদের অনুসরণ করে উত্তর-পূর্ব ভারত দখল করতে চাইছে। এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এক বিজেপি নেতা তথা চিটকান্ডের দালালকে। সরকারি সূত্রে যে তথ্য পাওয়া যায়, সে তথ্য বারবার উঠে এসেছে ইইউ পার্লামেন্টেও। ইইউ পার্লামেন্টে অভিযোগ করা হয়, মণিপুরে প্রায় ২ হাজার গির্জা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষের বাড়ি পোড়ানো হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার। আর কতশত মানুষ মারা গেছে তা নিয়েও মণিপুরের আরএসএস-বিজেপি কোনো কথা বলতে চায় না। ওইদিকে মণিপুর-মিজোরাম সীমান্তে আজ পর্যন্ত আশ্রয়ের সন্ধানে প্রায় সাড়ে ৩০ হাজার মানুষ বসে আছেন। তাঁদের খাদ্য, বস্ত্র, ওষুধ নেই। এই নিরাশ্রয়ী মানুষগুলোর ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছে প্রতিবেশী রাজ্য মিজোরাম। এ ব্যাপারে তাঁরা দিল্লির কাছে টাকা চেয়েও প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। মোদির জেদ মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদের কোনো কক্ষেই মুখ খুলবেন না। আর বিরোধীদেরও দাবি- প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে বিবৃতি দিতেই হবে।

মণিপুর নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্রমশ সুর চড়াচ্ছে বিরোধী শিবির। লোকসভায় সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’। পরে রাজ্যসভাতেও এমন প্রস্তাব আনা হতে পারে বলে খবর।

দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত মণিপুর। সম্প্রতি মণিপুরে দুই নারীকে বিবস্ত্র করে ঘোরানো এবং গণধর্ষণের ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে। একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে সামাজিক মাধ্যমে। এ ঘটনাকে ঘিরে নতুন করে তেঁতে রয়েছে জাতীয় রাজনীতি। ৭৮ দিন মৌন থাকার পর মণিপুর নিয়ে মুখ খোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, ‘এ ঘটনা যে কোনো সভ্যসমাজের লজ্জা। তবে তাতে ক্ষোভের প্রশমন যে ঘটেনি, তা বিরোধীদের বিক্ষোভেই স্পষ্ট। মণিপুরের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতির দাবিতে সরব বিরোধীরা। এ নিয়ে গত কয়েক দিন অচল সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশন। সংসদের উভয় কক্ষের অধিবেশন শুরু হওয়ার পর মণিপুর নিয়ে আলোচনা এবং প্রধানমন্ত্রীর জবাব চেয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিরোধীরা। সরকার আলোচনায় রাজি বলে জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তাঁরা এও বলেন, বিরোধীরা আলোচনা চাইছেন না বলেই অধিবেশন ভেস্তে দিচ্ছেন। বিরোধী-বিক্ষোভ সামাল দিতে আসরে নামেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “সরকার মণিপুর নিয়ে আলোচনায় রাজি। বুঝতে পারছি না, বিরোধীরা কেন আলোচনা করতে চাইছেন না। মণিপুরের হিংসা নিয়ে দেশের মানুষের সত্য জানার অধিকার রয়েছে।” তবে শাহের মন্তব্যে বিরোধীদের বিক্ষোভ থামেনি। স্পিকার ওম বিড়লা জানান, “এ নিয়ে উত্তর দিলে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীই দেবেন।’ মণিপুরে হিংসার ঘটনার সঙ্গে যেহেতু আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি জড়িত, তাই এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শাহই যা বলার বলবেন। বিরোধীরা সংসদের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। বিরোধীদের এহেন বিক্ষোভের আবহে বিজেপির সংসদীয় দলের সঙ্গে মোদির বৈঠক নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

মণিপুরের কাংপোকপিতে কুকি সম্প্রদায়ের দুই নারীকে নগ্ন করে হাঁটানোর একটি ভয়ংকর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর যৌন নিপীড়নের বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন দাবি করেছে, ৩ মে মণিপুরে হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকে তিন মাসে অন্তত সাত কুকি-জোমি নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। যদিও মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং দাবি করেছেন, ধর্ষণের শুধু একটি ঘটনাই রিপোর্ট করা হয়েছে। “খুন, অগ্নিসংযোগ এবং দাঙ্গার অভিযোগসহ রাজ্যজুড়ে নথিভুক্ত ৬ হাজার ৬৮টি এফআইআরের মধ্যে ধর্ষণের একটি ঘটনা পাওয়া গেছে,” বীরেন সিং এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন। ৩ মে মণিপুরে জাতিগত হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকে ১৬০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

২০০২ সালের গুজরাট গণহত্যার সঙ্গে তুলনায় চলে আসছে আজকের মণিপুর। সিপিআই (এম) সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি প্রশ্ন তুললেন, “সে জন্যই কি সংসদের মুখোমুখি হচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি? যিনি ২০০২-এর গণহত্যার সময় ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী।

ইয়েচুরি বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী সংসদে বিবৃতি দিতে রাজি হচ্ছেন না, সংসদে বিরোধীরা প্রতিবাদে মুখর। সংসদ চলছে না। মোদি সরকারকে সংসদের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।” মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং নিজে আদিবাসী কুকিদের অনুপ্রবেশকারী বলে এসেছেন দীর্ঘদিন। সংখ্যাগুরু মেইতেই জনগোষ্ঠীর দুষ্কৃতি বাহিনী যখন তান্ডব চালাচ্ছে, নীরব থেকেছে প্রশাসন। বিবস্ত্র করে হাঁটিয়ে পরে ধর্ষণের যে ঘটনাটি ছড়িয়েছে, সেখানেই আক্রান্ত কুকি পরিবারের সদস্যরা এ অভিযোগ তুলছেন। পুলিশই তাঁদের উন্মত্ত বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল। ৩ মে থেকে সংঘর্ষে প্রতিদিন রক্তাক্ত হয়েছে মণিপুর। কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কেন্দ্রে আসীন মোদি সরকারও। বস্তুত এই ভিডিও সামনে আসার আগে, একটি কথাও বলেননি প্রধানমন্ত্রী। অথচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সে গিয়ে ভাষণ দিয়েছেন মোদিই।

মণিপুরের ঘটনা ভয়াবহ। একটি বা দুটি নয়। হঠাৎ করেও হয়নি। ৩ মে থেকে মানুষের জীবন, নারীদের সম্মান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিপন্ন। বন্ধ করে রাখতে হচ্ছে ইন্টারনেট। প্রধানমন্ত্রী কেন বিশদে বিবৃতি দেবেন না? কেন বিশদে আলোচনা করতে দিতে রাজি নয় সরকার?

বিজেপি এবং কেন্দ্রে তাঁদের মন্ত্রীদের বক্তব্যের পাল্টা এমনই প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। এদিন লোকসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিরোধীদের দায়ী করেন সংসদে অচলাবস্থার জন্য। পরপর তিন দিন হয়নি লোকসভা অধিবেশনে কোনো আলোচনা। শাহ বলেছেন, “আমি আলোচনার জন্য তৈরি। বিরোধীরা আলোচনা করতে দিতে রাজি নয় কেন বুঝতে পারছি না। সেই সুরেই লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা বলেছেন, “সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী আলোচনায় রাজি আছেন। তারপরও সংসদ চলতে না দেওয়া অনুচিত।’’

সরকারের বক্তব্যকে মেনে নিচ্ছেন না বিরোধীরা। কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশও সরব হয়েছেন। তিনি বলেছেন, “বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’র সব দলই প্রতিবাদে শামিল হয়েছে। সংসদ ভবনে গান্ধী মূর্তির সামনে বসেছে অবস্থানে। আসলে ভারত এবং মণিপুরের জনতার অনুভূতিই প্রকাশ করছে বিরোধীরা। প্রধানমন্ত্রী কেন বিশদে বিবৃতি দেবেন না। কোনো একটি মন্ত্রকের মন্ত্রীর বিষয় নয়, মণিপুরের অবস্থা ভয়ংকর।’’

রমেশ বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী আসলে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। জনতা চাইছে সংসদে বিশদে আলোচনা হোক, যন্ত্রণা প্রকাশিত হোক দেশের সংসদে। তিনি বারবার নিজের দায় অন্যের ওপর ঠেলে দেন, অন্যকে দায়ী করেন। মূল ঘটনা থেকে নজর অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেন। এই কৌশল চলবে না।’’

বিরোধীরা বলছেন, সংসদ পরিচালনার ২৬৭ ধারায় করতে হবে আলোচনা। সরকার বলছে, ১৭৬ ধারায় আলোচনা হলে রাজি, সেক্ষেত্রে আধা ঘণ্টা মাত্র চলবে আলোচনা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিবৃতি দেবেন। সরকারের মনোভাবের কড়া নিন্দা করেছেন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা এবং কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। তিনি বলেছেন, “২৬৭ ধারায় বিশদে আলোচনা করা যায়, প্রয়োজনে পরদিনও আলোচনা করা যায়। ভোট করারও সুযোগ থাকে। তাতে সরকার রাজি হবে না কেন। মণিপুরের ঘটনা অন্য কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। সরকার পালাতে পারবে না।’’

দুই নারীকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ঘটনায় যখন তোলপাড় মণিপুর, তখনই উত্তর-পূর্বের এ রাজ্যটিতে পড়শি দেশ থেকে লোক ঢুকছে বলে অভিযোগ করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মণিপুর সরকার। মিয়ানমার থেকে গত কয়েক দিনে অনেকেই কাঁটাতার পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন। মণিপুরেও এসেছেন অনেকে। সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আসাম রাইফেলসের কাছে এ বিষয়ে রিপোর্ট তলব করেছে মণিপুর সরকার।

                লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহে টিকতে ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা