শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে নগ্ন করে অপমান

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতের মণিপুরে দুই নারীকে নগ্ন করে অপমান

দেশে দেশে মধ্যযুগের বর্বরতা আমরা শুনেছি। ইতিহাসে পড়েছি। সেই বর্বরতা ভারতের অঙ্গরাজ্য মণিপুরকে গ্রাস করেছে। ঘটনার সূত্রপাত হওয়ার ৬০ দিনের মাথায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্যারিসে সওদা করতে গিয়েছিলেন। তাঁর  সেখানে থাকার দিনই প্যারিসে বসেছিল ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট। ওই পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে অধিকাংশ সদস্যই একবিংশ শতাব্দীতে ভারতের মতো একটি গণতান্ত্রিক দেশে এ ঘটনার শুধু নিন্দাই করেনি, মোদিকে ধিক্কার জানিয়ে তাঁরা প্রস্তাব নিয়েছিল। ভারতের নতুন বিরোধী জোট আইএনডিআইএ (ইন্ডিয়া) এ ব্যাপারে বারবার মোদির বিবৃতি দাবি করেছে সংসদের ভিতরে। মোদির উত্তর আমি বিবৃতি দেব না। অন্যদিকে বিবৃতির দাবিতে অনড় সব বিরোধী দল। মোদি তাঁর দলের সংসদীয় বৈঠকে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেছেন, আমরা বিজেপি-আরএসএস বিরোধীদের কোনো অভিযোগের জবাব দেব না। মোদি এদের মুজাহিদীন বলে উল্লেখ করে বলেছেন, এরা দেশভক্ত নয়। মোদি তাঁর দলের সাংসদদের সামনে বক্তৃতা করার পর সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে রাহুল গান্ধী তাঁকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বলেছেন, সংসদীয় গণতন্ত্রে বিরোধীদের কুৎসিত ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে, তা কাগজে লেখা যায় না।

রাজ্যসভায় বিরোধী দলের নেতা কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে সংসদের বাইরে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ব্রিটিশরা প্রথমে ইস্ট ইন্ডিয়া দখল করে। মোদি তাঁদের অনুসরণ করে উত্তর-পূর্ব ভারত দখল করতে চাইছে। এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এক বিজেপি নেতা তথা চিটকান্ডের দালালকে। সরকারি সূত্রে যে তথ্য পাওয়া যায়, সে তথ্য বারবার উঠে এসেছে ইইউ পার্লামেন্টেও। ইইউ পার্লামেন্টে অভিযোগ করা হয়, মণিপুরে প্রায় ২ হাজার গির্জা পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সাধারণ মানুষের বাড়ি পোড়ানো হয়েছে সাড়ে ৩ হাজার। আর কতশত মানুষ মারা গেছে তা নিয়েও মণিপুরের আরএসএস-বিজেপি কোনো কথা বলতে চায় না। ওইদিকে মণিপুর-মিজোরাম সীমান্তে আজ পর্যন্ত আশ্রয়ের সন্ধানে প্রায় সাড়ে ৩০ হাজার মানুষ বসে আছেন। তাঁদের খাদ্য, বস্ত্র, ওষুধ নেই। এই নিরাশ্রয়ী মানুষগুলোর ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছে প্রতিবেশী রাজ্য মিজোরাম। এ ব্যাপারে তাঁরা দিল্লির কাছে টাকা চেয়েও প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। মোদির জেদ মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদের কোনো কক্ষেই মুখ খুলবেন না। আর বিরোধীদেরও দাবি- প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে বিবৃতি দিতেই হবে।

মণিপুর নিয়ে নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরুদ্ধে ক্রমশ সুর চড়াচ্ছে বিরোধী শিবির। লোকসভায় সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব এনেছে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’। পরে রাজ্যসভাতেও এমন প্রস্তাব আনা হতে পারে বলে খবর।

দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে গোষ্ঠী সংঘর্ষে উত্তপ্ত মণিপুর। সম্প্রতি মণিপুরে দুই নারীকে বিবস্ত্র করে ঘোরানো এবং গণধর্ষণের ঘটনার কথা প্রকাশ্যে এসেছে। একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে সামাজিক মাধ্যমে। এ ঘটনাকে ঘিরে নতুন করে তেঁতে রয়েছে জাতীয় রাজনীতি। ৭৮ দিন মৌন থাকার পর মণিপুর নিয়ে মুখ খোলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছেন, ‘এ ঘটনা যে কোনো সভ্যসমাজের লজ্জা। তবে তাতে ক্ষোভের প্রশমন যে ঘটেনি, তা বিরোধীদের বিক্ষোভেই স্পষ্ট। মণিপুরের ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতির দাবিতে সরব বিরোধীরা। এ নিয়ে গত কয়েক দিন অচল সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশন। সংসদের উভয় কক্ষের অধিবেশন শুরু হওয়ার পর মণিপুর নিয়ে আলোচনা এবং প্রধানমন্ত্রীর জবাব চেয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিরোধীরা। সরকার আলোচনায় রাজি বলে জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। তাঁরা এও বলেন, বিরোধীরা আলোচনা চাইছেন না বলেই অধিবেশন ভেস্তে দিচ্ছেন। বিরোধী-বিক্ষোভ সামাল দিতে আসরে নামেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন, “সরকার মণিপুর নিয়ে আলোচনায় রাজি। বুঝতে পারছি না, বিরোধীরা কেন আলোচনা করতে চাইছেন না। মণিপুরের হিংসা নিয়ে দেশের মানুষের সত্য জানার অধিকার রয়েছে।” তবে শাহের মন্তব্যে বিরোধীদের বিক্ষোভ থামেনি। স্পিকার ওম বিড়লা জানান, “এ নিয়ে উত্তর দিলে তা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীই দেবেন।’ মণিপুরে হিংসার ঘটনার সঙ্গে যেহেতু আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি জড়িত, তাই এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শাহই যা বলার বলবেন। বিরোধীরা সংসদের বাইরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছেন। বিরোধীদের এহেন বিক্ষোভের আবহে বিজেপির সংসদীয় দলের সঙ্গে মোদির বৈঠক নতুন মাত্রা যোগ করেছে।

মণিপুরের কাংপোকপিতে কুকি সম্প্রদায়ের দুই নারীকে নগ্ন করে হাঁটানোর একটি ভয়ংকর ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর যৌন নিপীড়নের বেশ কয়েকটি ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন দাবি করেছে, ৩ মে মণিপুরে হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকে তিন মাসে অন্তত সাত কুকি-জোমি নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। যদিও মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং দাবি করেছেন, ধর্ষণের শুধু একটি ঘটনাই রিপোর্ট করা হয়েছে। “খুন, অগ্নিসংযোগ এবং দাঙ্গার অভিযোগসহ রাজ্যজুড়ে নথিভুক্ত ৬ হাজার ৬৮টি এফআইআরের মধ্যে ধর্ষণের একটি ঘটনা পাওয়া গেছে,” বীরেন সিং এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন। ৩ মে মণিপুরে জাতিগত হিংসা শুরু হওয়ার পর থেকে ১৬০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

২০০২ সালের গুজরাট গণহত্যার সঙ্গে তুলনায় চলে আসছে আজকের মণিপুর। সিপিআই (এম) সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি প্রশ্ন তুললেন, “সে জন্যই কি সংসদের মুখোমুখি হচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি? যিনি ২০০২-এর গণহত্যার সময় ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী।

ইয়েচুরি বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী সংসদে বিবৃতি দিতে রাজি হচ্ছেন না, সংসদে বিরোধীরা প্রতিবাদে মুখর। সংসদ চলছে না। মোদি সরকারকে সংসদের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।” মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং নিজে আদিবাসী কুকিদের অনুপ্রবেশকারী বলে এসেছেন দীর্ঘদিন। সংখ্যাগুরু মেইতেই জনগোষ্ঠীর দুষ্কৃতি বাহিনী যখন তান্ডব চালাচ্ছে, নীরব থেকেছে প্রশাসন। বিবস্ত্র করে হাঁটিয়ে পরে ধর্ষণের যে ঘটনাটি ছড়িয়েছে, সেখানেই আক্রান্ত কুকি পরিবারের সদস্যরা এ অভিযোগ তুলছেন। পুলিশই তাঁদের উন্মত্ত বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছিল। ৩ মে থেকে সংঘর্ষে প্রতিদিন রক্তাক্ত হয়েছে মণিপুর। কার্যকরী কোনো ব্যবস্থা নেয়নি কেন্দ্রে আসীন মোদি সরকারও। বস্তুত এই ভিডিও সামনে আসার আগে, একটি কথাও বলেননি প্রধানমন্ত্রী। অথচ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সে গিয়ে ভাষণ দিয়েছেন মোদিই।

মণিপুরের ঘটনা ভয়াবহ। একটি বা দুটি নয়। হঠাৎ করেও হয়নি। ৩ মে থেকে মানুষের জীবন, নারীদের সম্মান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিপন্ন। বন্ধ করে রাখতে হচ্ছে ইন্টারনেট। প্রধানমন্ত্রী কেন বিশদে বিবৃতি দেবেন না? কেন বিশদে আলোচনা করতে দিতে রাজি নয় সরকার?

বিজেপি এবং কেন্দ্রে তাঁদের মন্ত্রীদের বক্তব্যের পাল্টা এমনই প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। এদিন লোকসভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বিরোধীদের দায়ী করেন সংসদে অচলাবস্থার জন্য। পরপর তিন দিন হয়নি লোকসভা অধিবেশনে কোনো আলোচনা। শাহ বলেছেন, “আমি আলোচনার জন্য তৈরি। বিরোধীরা আলোচনা করতে দিতে রাজি নয় কেন বুঝতে পারছি না। সেই সুরেই লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা বলেছেন, “সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী আলোচনায় রাজি আছেন। তারপরও সংসদ চলতে না দেওয়া অনুচিত।’’

সরকারের বক্তব্যকে মেনে নিচ্ছেন না বিরোধীরা। কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশও সরব হয়েছেন। তিনি বলেছেন, “বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’র সব দলই প্রতিবাদে শামিল হয়েছে। সংসদ ভবনে গান্ধী মূর্তির সামনে বসেছে অবস্থানে। আসলে ভারত এবং মণিপুরের জনতার অনুভূতিই প্রকাশ করছে বিরোধীরা। প্রধানমন্ত্রী কেন বিশদে বিবৃতি দেবেন না। কোনো একটি মন্ত্রকের মন্ত্রীর বিষয় নয়, মণিপুরের অবস্থা ভয়ংকর।’’

রমেশ বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী আসলে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। জনতা চাইছে সংসদে বিশদে আলোচনা হোক, যন্ত্রণা প্রকাশিত হোক দেশের সংসদে। তিনি বারবার নিজের দায় অন্যের ওপর ঠেলে দেন, অন্যকে দায়ী করেন। মূল ঘটনা থেকে নজর অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেন। এই কৌশল চলবে না।’’

বিরোধীরা বলছেন, সংসদ পরিচালনার ২৬৭ ধারায় করতে হবে আলোচনা। সরকার বলছে, ১৭৬ ধারায় আলোচনা হলে রাজি, সেক্ষেত্রে আধা ঘণ্টা মাত্র চলবে আলোচনা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিবৃতি দেবেন। সরকারের মনোভাবের কড়া নিন্দা করেছেন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা এবং কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। তিনি বলেছেন, “২৬৭ ধারায় বিশদে আলোচনা করা যায়, প্রয়োজনে পরদিনও আলোচনা করা যায়। ভোট করারও সুযোগ থাকে। তাতে সরকার রাজি হবে না কেন। মণিপুরের ঘটনা অন্য কোনো কিছুর সঙ্গে তুলনা করা যায় না। সরকার পালাতে পারবে না।’’

দুই নারীকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ঘটনায় যখন তোলপাড় মণিপুর, তখনই উত্তর-পূর্বের এ রাজ্যটিতে পড়শি দেশ থেকে লোক ঢুকছে বলে অভিযোগ করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মণিপুর সরকার। মিয়ানমার থেকে গত কয়েক দিনে অনেকেই কাঁটাতার পেরিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছেন। মণিপুরেও এসেছেন অনেকে। সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আসাম রাইফেলসের কাছে এ বিষয়ে রিপোর্ট তলব করেছে মণিপুর সরকার।

                লেখক : ভারতীয় সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে