শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ মার্চ, ২০২৫

কৃষিজমির উর্বরতা রক্ষায় সচেতন হতে হবে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিজমির উর্বরতা রক্ষায় সচেতন হতে হবে

ঘরটা পাকা হয়েছে। ঘরে আছে টেলিভিশন, ফ্রিজ, বসার সোফা। বেড়েছে জীবনযাত্রার মান। দৃশ্যত উন্নয়ন মানে তো এমন কিছুই। কিংবা গ্রামের ধুলোমাখা রাস্তাটি পাকা হয়েছে। বাজারটিতে উঠেছে পাকা দোকান। পাকা স্কুল ঘর, কমিউনিটি ক্লিনিক কিংবা পোস্ট অফিস। আমাদের চোখে উন্নয়ন মানেই পোড়ামাটির স্থাপনা। ইটের ভবন। যত বেশি উন্নয়ন, তত বেশি প্রয়োজন ইট, কাঠ, পাথর। কিন্তু এই ইট পোড়াতে খরচ হয়ে যাচ্ছে জ্বালানি হিসেবে প্রকৃতির গাছ। ইট তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে কৃষিজমির মাটি। সর্বোপরি ইটভাটার আশপাশের কৃষিজমি হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত।

পাঠক, আপনাদের হয়তো কুব্বাত হোসেন অভির কথা মনে থাকতে পারে। সাভারের হেমায়েতপুরের দক্ষিণমেটকা ডাক্তারবাড়ি এলাকায় তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা কুব্বাত হোসেন অভি। বয়স ৩৭-৩৮-এর বেশি হবে না। সাভারে প্রায় ৫০ বিঘা জমির ওপর তার স্বপ্নের চাষবাস। না, দেশীয় কোনো সবজি নয়। সেখানে আবাদ হচ্ছে ক্যাপসিকাম, চেরি টম্যাটো, ক্যাবেজ, রেডবিট, সেলেরি, চাইনিজ ক্যাবেজ, বেবি কর্ন, সুইট কর্ন, নীরা লিফ, ব্রোকলিসহ নানা রকমের বিদেশি সবজি। ধলেশ্বরী নদীর তীর ঘেঁষে বিস্তর তার কৃষির জগৎ। মনে পড়ে বছর পাঁচেক আগে, যখন প্রথমবার তার কৃষিখামার দেখতে যাই, তার কৃষিখেতগুলো ছিল সবুজ। কিন্তু গত জানুয়ারিতে গিয়ে দেখি কেমন ধূসর হয়ে আছে তার সমস্ত ফসলের খেত। এমন কেন হলো, বুঝতে দেরি হলো না। অদূরেই দুটি বিশাল ইটের ভাটা। ইট পোড়ানোর ধোঁয়া উড়ছে। কুব্বাত বলছিলেন, মাটির উর্বরতা কমে যাচ্ছে। ফসলের আকারও আগের মতো বড় হচ্ছে না। ইটের ভাটার ক্ষতিকর প্রভাব টের পাচ্ছেন। কুব্বাতের অধিকাংশ জমিই লিজ নেওয়া। ধীরে ধীরে বড় করেছেন তার কৃষিখামার। কিন্তু এখন আর বড় করার কোনো সুযোগ নেই। কারণ ইটভাটার আশপাশের অধিকাংশ জমির ওপরের মাটি কেটে নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ইট। মাটির ওপরের অংশ অর্থাৎ টপ সয়েল ইট তৈরির কাজে ব্যবহার হওয়ায় কৃষি ও পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে।

২০১৩ সালে পরিবেশ অধিদপ্তরের হিসাব থেকে জানা যায়, সারা দেশে ইটভাটা ছিল ৪ হাজার ৯৫৯টি। আর পরিবেশ অধিদপ্তরের ২০১৮ সালের হিসাব বলছে, দেশে ইটভাটার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৯০২টি। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের (পবা) এক গবেষণায় উঠে এসেছে ৫০ শতাংশ ইটের ভাটাই অবৈধ। একটি ইট তৈরিতে মাটির প্রয়োজন হয় চার কেজি। বছরে প্রতিটি ইটভাটা থেকে ২০-২৫ লাখ ইট উৎপাদিত হয়। একটা সূত্রমতে, দেশের ইটভাটাগুলোয় বছরে প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি ইট প্রস্তুত হয়। এত ইট তৈরি করতে গিয়ে কৃষিজমিগুলো কী পরিমাণ মাটির উপরিভাগ হারাচ্ছে, তা নিশ্চয়ই অনুমান করা কঠিন কিছু নয়।

মাটির উপরিভাগের ৫ থেকে ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত যে স্তর তাকে বলা হয় টপ সয়েল। এটিই হলো মাটির প্রাণ। এতে জৈবপদার্থ ও অণুজীবের সর্বাধিক ঘনত্ব থাকে ফলে মাটির উর্বরতা মূলত এই অংশেই। আর এ অংশেই ফসল উৎপাদিত হয়। অনেকেই লোভে পড়ে টপ সয়েল বিক্রি করে দিচ্ছেন। একজন কৃষক টপ সয়েল বিক্রি করে দেওয়ার পর পাশের জমির কৃষকও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নানাভাবে। জমি উঁচু-নিচু হয়ে যাওয়ায় বৃষ্টির পানিতে উপরিভাগের মাটি ধুয়ে চলে যাচ্ছে।

গত মাসে একই সমস্যার কথা বলছিলেন মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার জার্মিতা গ্রামের কৃষক। তারাও বলছিলেন, ইটভাটার কারণে তাদের কৃষিজ জমির উর্বরতা কমে যাচ্ছে। ফসল ভালো হচ্ছে না। বাতাস দূষিত হচ্ছে বলে শ্বাসকষ্টের মতো অসুখে ভুগছেন বয়স্করা।

এ চিত্র শুধু সাভার কিংবা মানিকগঞ্জের নয়। সারা দেশেই নির্বিঘ্নে চলছে পরিবেশবিধ্বংসী ইটভাটার কার্যক্রম। কোথাও কোথাও নিয়মবহির্ভূতভাবে আবাসিক এলাকায়ও ইটভাটা গড়ে ওঠার খবরও পাওয়া যায়। যতদূর জানি পোড়া ইটের বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব ব্লক ব্যবহারের একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ২০২৫ সালের মধ্যে সব ধরনের সরকারি নির্মাণে এই ব্লক ব্যবহারের নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু সরকারি অবকাঠামো নির্মাণে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা বাস্তবায়নে চোখে পড়ছে না তেমনভাবে। ইটের পরিবর্তে ব্লক ব্যবহারের চমৎকার একটা উদাহরণ হচ্ছে ভাসানচরের রোহিঙ্গা পুনর্বাসন প্রকল্প। যতটা জানি, এ প্রকল্পের সব নির্মাণকাজে পোড়া ইটের বিকল্প হিসেবে ব্লকের ব্যবহার করা হয়েছে। হাউজ অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট বলছে, রাস্তাঘাট বা ভবনের দেয়ালে পোড়া ইট ব্যবহার না করে, এসব কাজে ব্লক ব্যবহার করা উচিত। ব্লক তৈরি করতে তারা ব্যবহার করেছে নদীর তলদেশের মাটি এবং বালু। আমরা জানি, আমাদের অধিকাংশ নদীই নাব্য হারিয়েছে। নদীগুলোর নাব্য ফিরিয়ে আনতে ড্রেজিং করা প্রয়োজন। এতে যেমন নদীর নাব্য ফিরিয়ে আনা সম্ভব, আবার ড্রেজিং করে পাওয়া নদীর তলদেশের মাটি ব্লক তৈরিতেও ব্যবহার করা সম্ভব। জানা মতে, দেশের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ব্লক তৈরি শুরু করেছে। বিশেষ করে বেসরকারি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কনকর্ড, সেল ও বিটিআই নির্মাণকাজে ব্লক ব্যবহার করছে। সরকার চাইলে এসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতায় আসতে পারে। এতে একসঙ্গে দুটি উপকার হবে। নদীগুলো ধীরে ধীরে নাব্য ফিরে পাবে। পরিবেশবিধ্বংসী পোড়া ইট উৎপাদনও কমে আসবে। পরিবেশদূষণ কম হবে।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে এখন আমাদের উৎপাদনের পাশাপাশি পরিবেশের কথাও ভাবতে হবে। ভাবতে হবে মাটির কথাও। আমার প্রায়ই মনে পড়ে রামনিবাস আগরওয়ালের একটি কথা। ২০১০ সালে নীলফামারীর অন্নপূর্ণা জৈবসার কারখানার স্বত্বাধিকারী রামনিবাস আগরওয়াল এক সাক্ষাৎকারে আমাকে বলেছিলেন, মাটি হচ্ছে মা। মাটি বলছে, তুমি আমাকে ১০ কেজি বীজ দিলা, এক মণ সার দিলা, তোমাকে বিনিময়ে কী দিলাম! ৫০ মণ ধান দিলাম, ৫০ মণ নাড়া দিলাম। তুমি কি কখনো চিন্তা করে দেখেছ এটা কোথা থেকে এলো? আমার শরীরের গচ্ছিত সম্পদ থেকে তোমাকে দিয়েছি। তুমি এক কাজ কর, ধানটা তুমি নাও, নাড়াটা আমাকে দাও। তুমি তো আমার সন্তান, তোমাকে বাঁচানো আমার কর্তব্য। চিন্তা করছি আমি মরে গেলে তোমার কী হবে! কাজেই তুমি তোমার স্বার্থে আমাকে বাঁচিয়ে রাখো।- কথাটা আমার মনে গেঁথে আছে।

শুধু দেশেই নয়, জৈব কৃষিচর্চায় কেঁচো সারের ব্যবহার দেখেছি নেদারল্যান্ডসের আইকলকাম্পেও। চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে কৃষকের আঙিনার রিং থেকে কেঁচো সার উৎপাদন ধীরে ধীরে চলে আসছে কারখানার আকারে। এটা সত্যি আশাজাগানিয়া। মাটিতে জৈবসারের ব্যবহার বাড়ালে মাটির প্রাকৃতিক উর্বরতা বাড়বে। বাড়বে ফসলের উৎপাদন। জলবায়ু পরিবর্তনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও টেকসই কৃষির জন্য জৈব কৃষি চর্চার বিকল্প নেই। তাই এ ক্ষেত্রে সবাইকে সচেতন হতে হবে।

১৯৭১-এ আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি। আর এখন ১৭ কোটি ছাড়িয়ে। এ মাটিতেই উৎপাদিত হয়ে আসছে আমাদের সবার খাদ্য। এই অধিক ফসল উৎপাদন করতে গিয়ে মাটির ওপর আমরা মাত্রাতিরিক্ত অত্যাচার করে এসেছি। জমিতে প্রয়োগ করতে হচ্ছে রাসায়নিক সার। অধিক কর্ষণে মাটি হারাচ্ছে তার উর্বরতা, নষ্ট হচ্ছে জৈবগুণ। আবার সময়ের সঙ্গে বেড়েছে আমাদের ফসল বৈচিত্র্যও। তারপর মাটির উপরিভাগ ইট তৈরির জন্য ব্যবহার করে নিজেদের পায়েই কুড়াল বসাচ্ছি। মাটির সুস্থতাই নিশ্চিত করে সুস্থ ফসলের, তথা নিরাপদ খাদ্যের। আগামী প্রজন্মের কথা চিন্তা করে টেকসই কৃষির তাগিদে আমাদের এখন থেকেই মাটির সুরক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। টপ সয়েলের যত্ন নিতে হবে। পাশাপাশি কৃষককেও মাটির স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করতে হবে। ভারসাম্যপূর্ণ সারের ব্যবহার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে কৃষককে আরও সচেতন করে তুলতে হবে। বিশেষ করে মাত্রাতিরিক্ত সারের প্রয়োগ, সুষম মাত্রা ও ব্যবস্থাপনা অনুসরণ না করায় যেসব কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তাদের সচেতন করে তোলাটা অনেক বেশি জরুরি। অন্যদিকে মাটিদূষণের অকৃষিজ কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো নিরোধের পদক্ষেপ নিতে হবে। ইটের ভাটা কৃষিজ জমির যে ক্ষতি সাধন করছে, তা রোধ করতে হবে। নিতে হবে কার্যকরী পদক্ষেপ।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস
ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল
কাতার জাতীয় ফুটবল দলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নাবিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক