শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৯

অষ্টম শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
অষ্টম শ্রেণির বাংলা প্রথমপত্র

বাবুরের মহত্ত্ব : কালিদাস রায়

 

উদ্দীপক পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

১. প্রচন্ড  বন্যায় ডুবে যায় টাঙ্গাইলের ব্যাপক অঞ্চল। অনেকেরই বাড়ি-ঘর ডুবে যায়। নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে অগণিত মানুষ। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এমনি একটি পরিবার নৌকায় চড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছোটে। তীব্র স্রোতের টানে নৌকাটি উল্টে গেলে সবাই সাঁতার কেটে উঠে এলেও জলে ডুবে যায় একটি শিশু। বড় মিয়া নামের এক যুবক এ দৃশ্য দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেন শিশুটিকে। কূলে উঠে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ডাক্তার এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানালেন যে বড় মিয়া আর বেঁচে নেই।

ক. রণবীর চৌহান কে ছিল?

উত্তর : রণবীর চৌহান ছিল একজন স্বদেশ প্রেমিক রাজপুত যুবক, যে বাবুরকে হত্যা করতে চেয়েছিল।

খ.  ‘বড়ই কঠিন জীবন দেয়া যে জীবন নেয়ার চেয়ে’-কেন?

উত্তর : ‘বড়ই কঠিন জীবন দেয়া যে জীবন নেয়ার চেয়ে’-এ কথার অর্থ হলো-প্রাণ হরণ করা যতটা সহজ, মানুষকে প্রাণ দান করা ঠিক ততটাই কঠিন কর্ম।

কালিদাস রায়ের ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার তরুণ রণবীর চৌহান সম্রাট বাবুরকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে দিল্লির রাজপথে ঘুরছিল। সে সময় সে দেখতে পায় যে বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মত্ত হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। রাজপুত যুবক বাবুরের মহত্ত্বের বিস্মিত হয়। সে বাবুরের পায়ে পড়ে অপরাধ স্বীকার করে শাস্তি প্রার্থনা করলে বাবুর তাকে ক্ষমা করে উপর্যুক্ত মন্তব্যটি করেন। এ কথার অর্থ হলো একজনের কৃত অপরাধের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ড প্রদান করা যেতে পারে, কিন্তু জীবন দান একমাত্র ক্ষমাশীলতার মাধ্যমেই হতে পারে-যেটা অত্যন্ত কঠিন। কারণ অপরাধের ধরনের ওপর ক্ষমা করা-না করা অর্থাৎ জীবন দান নির্ভর করে।

গ.  উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়ার আচরণে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার ফুটে ওঠা দিকটি ব্যাখ্যা কর।

উত্তর : উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়ার আচরণে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার ফুটে ওঠা দিকটি হলো মহানুভবতা।

 ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার মোগল সম্রাট বাবুর রাজ্য বিজয়ের পর প্রজাসাধারণের হৃদয়-জয়ে মনোযোগী হলেন।

তাই ছদ্মবেশ ধরে প্রজাদের দুঃখ-দুর্দশা নিজ চোখে দেখার জন্য দিল্লির পথে পথে ঘুরতে লাগলেন। একদিন যখন তিনি দিল্লির পথে পথে ঘুরছিলেন, তখন একটা মত্ত হাতি পথের ওপর ছুটে আসে। হাতির ভয়ে সবাই রাস্তা থেকে সরে পড়ে। কেবল রাজপথের ধুলায় একটি শিশু পড়ে থাকে। হাতির পায়ের চাপে শিশুটির মৃত্যু হতে পারে বলে সবাই শিশুটিকে কুড়িয়ে আনতে বললেও নিজেরা কেউই সাহস করে আগায় না। সে সময় বাবুর ভিড় ঠেলে, হাতির শুঁড়ের ঘষা শরীরে সহ্য করে পথের শিশুকে বুকে করে এনে তার মায়ের কোলে তুলে দেন।

উদ্দীপকেও এ সম্পর্কে বলা হয়েছে যে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি পরিবার যখন নৌকাযোগে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছিল, তখন স্রোতের টানে তাদের নৌকাটি উল্টে যায়। সবাই সাঁতার কেটে তীরে উঠলেও একটি শিশু জলে ডুবে যায়। তখন বড় মিয়া নামের এক যুবক পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ে শিশুটিকে উদ্ধার করে। উদ্দীপকের বড় মিয়ার আচরণের এই দিকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার উপর্যুক্ত ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত, যা বাবুরের মহত্ত্বকে নির্দেশ করে।

ঘ.  উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব কবিতার একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটলেও সম্পূর্ণভাব ধারণ করে না’ যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।

উত্তর : উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার একটি বিশেষ দিক হোনুভবতার প্রকাশ ঘটলেও সম্পূর্ণ ভাব ধারণ করেনি।

‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় আরও বর্ণিত হয়েছে-মোগল সম্রাট বাবুর ভারতে মোগল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মাত্র ১১ বছর বয়সে  মধ্য এশিয়ার সমরখন্দের সিংহাসনে আরোহণ করেন এবং অল্প বয়সে দুইবার সিংহাসন হারান। তার পরও নিজ দেশ ছেড়ে আফগানিস্তানের সিংহাসন অধিকার করেন। এরপর তিনি পাঠান বাদশাহ্ ইব্রাহীম লোদিকে পানি পথের যুদ্ধে পরাজিত করে দিল্লির সিংহাসনে বসেন। মেবারের রাজা সংগ্রাম সিংহ তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধ আহ্বান করলে তাঁকেও খানুয়ার প্রান্তরে পরাজিত করে এক বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। পাঞ্জাবের শাসক কৃতঘ্ন দৌলত খাঁ লোদি পরাজিত ও নিহত হলে বাবুরের আর কোনো প্রতিরোধ থাকে না। কিন্তু বাবুর দস্যুর মতো লুণ্ঠিত সম্পদে তুষ্ট থাকতে পারলেন না। তিনি বুঝতে পারলেন, নির্দিষ্ট ভূখন্ড বা মাটির দখলই একমাত্র জয় নয়। ভারতের যারা প্রকৃত অধিবাসী অর্থাৎ হিন্দু সম্প্রদায়ের হৃদয় জয় করার জন্য তিনি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হলেন। তাই পর্যটকের ছদ্মবেশে দিল্লির পথে-প্রান্তরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট নিজ চোখে পর্যবেক্ষণ করার জন্য ঘুরতে লাগলেন। এ দিকটি ছাড়াও তাঁকে হত্যা করতে আসা রণবীর চৌহানকেও ক্ষমা করে তাঁর দেহরক্ষী হিসেবে নিয়োগ দান করেন।

আর উদ্দীপকের বড় মিয়া শুধু নিজের জীবনের বিনিময়ে পানি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। এ বর্ণনার বাইরে আর কিছু নেই। তাই উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়, ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সম্পূর্ণ দিক উদ্দীপকে অনুপস্থিত।

২. “বাঁচিতে চাইনা আর

জীবন আমার সঁপিলাম, পীর, পুত পদে আপনার।

ইব্রাহীমের গুপ্ত ঘাতক আমি ছাড়া কেই নয়,

ঐ অসীখানা এ বুকে হানুন, সত্যের হোক জয়। ”

ক. বাবুরের আসল নাম কী?

উত্তর : বাবুুরের আসল নাম হলো জহিরুদ্দিন মুহম্মদ।

খ. বাবুরকে ‘বে-আকুফ’ বলা হয়েছে কেন?

উত্তর : বাবুর না জেনে একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেছেন বলে তাঁকে ‘বে-আকুফ’ বলা হয়েছে।

কালিদাস রায় রচিত ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় মোগল সম্রাট বাবুর রাজ্য বিজয়ের পর প্রজাসাধারণের হৃদয় জয়ে মনোযোগী হলেন। তাই পর্যটকের ছদ্মবেশে তিনি দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট জানার চেষ্টা করতেন। একদিন তিনি যখন দিল্লির পথে-প্রান্তরে ঘুরছিলেন, সে সময় হঠাৎ একটি মত্ত হাতি রাজপথে ছুটে আসে। সে সময় বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে ত্তে হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। বাবুরের কাছে শিশুটিকে দেখে জনতার মধ্যে একজন তাকে মেথরের শিশু হিসেবে চিনতে পারে। সামান্য এক মেথর শিশুকে উদ্ধারের জন্য নিজের প্রাণের মায়া ত্যাগ করেছেন বলে জনতার মধ্যে একজন তাঁকে ‘বে-আকুফ’ বলে অভিহিত করেছে।             [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ