শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬

নায়করাজের ৫০ বছর

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নায়করাজের ৫০ বছর

নায়করাজ রাজ্জাক বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের এক জীবন্ত কিংবদন্তি অভিনেতার নাম। তার অভিনয় জীবন চলতি বছর পঞ্চাশের ঘরে পা রাখল।

১৯৬৬ সালে প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান তাকে নায়ক করে নির্মাণ করেন ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্র। অসাধারণ অভিনয়শৈলীর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে এক জীবন্ত কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছেন নায়করাজ রাজ্জাক। তার পুরো নাম আবদুর রাজ্জাক। তিনি ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার নাকতলায় জন্মগ্রহণ করেন। ষাটের দশক থেকে রুপালি পর্দা কাঁপানো অভিনেতা রাজ্জাক কালক্রমে হয়ে ওঠেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের মহান অধিপতি। নায়করাজের চলচ্চিত্র জীবনের ৫০ বছর উপলক্ষে তাকে নিয়ে লিখেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

সব কাজ শেষ না করে চলে গেলে আমার আত্মা অতৃপ্ত থেকে যাবে : রাজ্জাক

চলতি বছর উদযাপিত হয় নায়করাজের ৭৫তম জন্মদিন। জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাজ্জাক বলেন, ‘আমার প্রেম আমার ভালোবাসা আমার সবকিছু অভিনয়, চলচ্চিত্র। এ ছাড়া আমি আর কিছু জানি না, পারি না। আল্লাহ অনেক সুযোগ দিয়েছেন, অনেক কিছু করতে পারতাম। করিনি। স্বপ্ন ছিল কাজ করতে করতে মারা যাব। গত বছরের অসুস্থতায় মরেই গিয়েছিলাম প্রায়। আবার ফিরে এসেছি, আল্লাহ ফিরিয়ে দিয়েছেন। যেন কাজ করতে করতে মরে যেতে পারি এই দোয়া আমি সবার কাছে চাই।’ চলচ্চিত্র জীবনের ৫০ বছর পূর্তিতে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক বক্তব্যে একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন নায়করাজ। রাজ্জাক বলেন, ‘আমি আমার জীবনের অতীত ভুলি না। এই শহরে রিফিউজি হয়ে এসেছি। স্ট্রাগল করেছি। না খেয়ে থেকেছি। যার জন্য পয়সার প্রতি আমার লোভ কোনো দিন আসেনি। ওটা আসেনি বলেই আজকে আমি এতদূর শান্তিতে এসেছি।’ তিনি বলেন, ‘আবার অভিনয় এবং নির্মাণে আসতে চাই আমি। সৃষ্টিকর্তা যেন অন্তত আরেকটিবার আমাকে সেই সুযোগ দেন তার জন্য সবার দোয়া চাইছি। কারণ চলচ্চিত্রকে আমার দেওয়ার আরও অনেক কিছু বাকি রয়ে গেছে। সব কাজ শেষ না করে চলে গেলে আমার আত্মা অতৃপ্ত থেকে যাবে।’

 

অভিনয়ে অভিষেক

টালিগঞ্জের ফিল্মপাড়ার কাছেই ছিল রাজ্জাকদের পৈতৃক বাড়ি। ছোটবেলা থেকেই কানন দেবী, বসন্ত চৌধুরী, ছবি বিশ্বাসদের দেখে দেখে বড় হয়েছেন। তাদের জনপ্রিয়তায় মুগ্ধ হয়ে মনে মনে ভাবতেন ‘একদিন আমি তাদের মতোই বড় অভিনেতা হব।’ টালিগঞ্জের বড় বড় স্টুডিও ছিল তাদের এলাকায়। সেখানে নিয়মিত আড্ডা দিতে যেতেন তিনি। এভাবেই পীযূষ বোসের নজরে পড়া এবং অভিনয়ে নিয়মিত হওয়া। ঢাকায় আসার পর তিনি যোগাযোগ করেন ঢাকার প্রথম ছবি ‘মুখ ও মুখোশ’-এর পরিচালক আবদুল জব্বার খানের সঙ্গে। তিনিই আবদুর রাজ্জাককে ওই সময়ের বিখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজনা সংস্থা ইকবাল ফিল্মসে চাকরি নিয়ে দেন। পরিচালক কামাল আহমেদের সহকারীর কাজ করতে থাকেন তিনি। সহকারী পরিচালক হিসেবে রাজ্জাকের প্রথম ছবি ‘উজালা’। সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পাশাপাশি ‘তেরো নাম্বার ফেকু ওস্তাগার লেন’, ‘আখেরি স্টেশন’ ও ‘ডাকবাবু’ ছবিতে অভিনয় করার সুযোগ পান তিনি। এভাবে হঠাৎ সুযোগ আসে নায়ক হওয়ার। জহির রায়হান ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রের নায়ক বানিয়ে দেন তাকে। ১৯৬৬ সালে ‘বেহুলা’ ছবিটি মুক্তি পায়। ছবিটি ব্যাপক জনপ্রিয় এবং এতে রাজ্জাকের অভিনয় খুবই প্রশংশিত হয়। কলকাতার খানপুর হাইস্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় সরস্বতী পূজায় মঞ্চনাটকে অভিনয়ের জন্য তার গেম টিচার রবীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তাকে বেছে নেন নায়ক চরিত্রে। শিশু-কিশোরদের নিয়ে লেখা নাটক ‘বিদ্রোহী’তে অভিনয়ের মধ্য দিয়েই নায়করাজের অভিনয়ে সম্পৃক্ততা। কলেজ জীবনে মাত্র ২২ বছর বয়সে ‘রতন লাল বাঙালি’ নামক চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেছিলেন। ১৯৬৪ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে পাড়ি জমান। প্রথমদিকে তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশনে ‘ঘরোয়া’ নামের ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করে জনপ্রিয় হন। এরপর চলচ্চিত্র নির্মাতা আবদুল জব্বার খানের সঙ্গে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার সুযোগ পান। সালাউদ্দিন প্রোডাকশন্সের ‘তেরো নাম্বার ফেকু ওয়াস্তাগার লেন’ চলচ্চিত্রে ছোট একটি চরিত্রে অভিনয় করেন। পরবর্তীতে কার বউ, ডাকবাবু, আখেরি স্টেশন-সহ আরও বেশ কয়টি ছবিতে ছোট ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন।

১৯৬৬ সালে জহির রায়হানের ‘বেহুলা’ চলচ্চিত্রে নায়ক হন। নায়ক চরিত্রে প্রথম ছবিতেই ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়ে যান। এ পর্যন্ত তিন শতাধিক বাংলা ও উর্দু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। পরিচালনা করেছেন প্রায় ১৬টি চলচ্চিত্র।

 

প্রথম ছবির অনুভূতি

প্রথম ছবি সম্পর্কে রাজ্জাক বলেন, ‘প্রথম ছবির কথা আজীবন মনে থাকবে। টেনশনও ছিল ভীষণ। মুক্তির দুই-তিন দিন আগে থেকে আমার চোখে কোনো ঘুমই ছিল না। ছবি মুক্তি পেল। আমি বাসায় বসে ভাবছি। এর মধ্যে খবর এলো জহির রায়হান ডাকছেন। ছুটে গেলাম স্টার সিনেমা হলে। দেখলাম লক্ষ্মীন্দররূপী আমাকে দর্শক গ্রহণ করেছে। এর পরের কাহিনী সবারই জানা। তাই নিজের আজকের এ অবস্থানের পেছনে সহশিল্পীদের সহযোগিতার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। একটা অতৃপ্তি অবশ্য আমার আছে।

আমি জানি, আমার দেশ যেমন ছোট, সামগ্রিক অর্থে দেশের চলচ্চিত্রশিল্পও অনেক ছোট। কিন্তু গবেষণা করতে তো সমস্যা নেই। আমাদের বয়সের শিল্পীদের নিয়ে কত রকম চ্যালেঞ্জিং চরিত্র সৃষ্টি করা যায়। কিন্তু আমাদের এখানে তা নেই।’

 

প্রযোজক পরিচালক রাজ্জাক

অভিনয়ের পাশাপাশি রাজ্জাক প্রযোজক পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। গড়ে তোলেন প্রযোজনা সংস্থা রাজলক্ষ্মী প্রোডাকশন। নির্মাণ করেন আকাঙ্ক্ষা, পাগলা রাজা, জোকার, অনন্ত প্রেম, অভিযান, বদনাম, প্রফেসর, উত্তর ফাল্গুনী, প্রেমশক্তি, ঢাকা ৮৬, জিনের বাদশা, চাপাডাঙ্গার বউ, বাবা কেন চাকর, সৎ ভাই, সন্তান যখন শত্রু, প্রেমের নাম বেদনা, আমি বাঁচতে চাই, কোটি টাকার ফকির, মন দিয়েছি তোমাকে-সহ অসংখ্য ছবি। ১৯৭৭ সালে রাজ্জাক আত্মপ্রকাশ করেন পরিচালক হিসেবে। নির্মাণ করেন অনন্ত প্রেম। তার পরিচালিত অন্যান্য ছবির মধ্যে চাপাডাঙ্গার বউ, বদনাম, বাবা কেন চাকর উল্লেখযোগ্য।

 

বিভিন্ন সংস্থার সদস্য

চলচ্চিত্রশিল্পীদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি রাজ্জাক। এ ছাড়াও তিনি চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। রাজ্জাক বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়াও তিনি জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে কাজ করছেন।

 

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার

নব্বইয়ের দশক পর্যন্ত বেশ দাপটের সঙ্গেই ঢালিউডে সেরা নায়ক হয়ে অভিনয় করে যান রাজ্জাক। এর মধ্য দিয়ে তিনি অর্জন করেন নায়করাজ রাজ্জাক খেতাব। অর্জন করেন একাধিক সম্মাননা। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে পাঁচবার সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন রাজ্জাক। ৫০ বছরের চলচ্চিত্রজীবনে তিনি পেয়েছেন আজীবন সম্মাননা পুরস্কার।

এ ছাড়াও জাতীয় চলচ্চিত্র মেলা ২০০৯-এ চলচ্চিত্রে অসামান্য অবদানের জন্য রাজ্জাক পরিবারকে সম্মাননা জানানো হয়।

নায়করাজ যে পাঁচ ছবির জন্য নায়ক হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পান সেগুলো হলো—‘কি যে করি’ (১৯৭৬),‘অশিক্ষিত’ (১৯৭৮),‘বড় ভালো লোক ছিল’ (১৯৮২), ‘চন্দ্রনাথ’ (১৯৮৪) এবং ‘যোগাযোগ’ (১৯৮৮)।

২০১৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে নায়করাজকে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।

 

এক নজরে রাজ্জাক

প্রকৃত নাম : আবদুর রাজ্জাক।

বাবা-মা : আকবর হোসেন ও নিনারুন্নেসা।

জন্ম : ১৯৪২ সালের ২৩ জানুয়ারি। কলকাতার টালিগঞ্জে।

বিয়ে : ১৯ বছর বয়সে ১৯৬২ সালে বিয়ে করেন খায়রুন্নেসা লক্ষ্মীকে।

সন্তান : তিন পুত্র ও দুই কন্যা।

বাংলাদেশে আগমন : ১৯৬৪ সালে ঢাকায় আসেন।

অভিনয় জীবন : স্কুলে পড়ার সময় ‘বিদ্রোহী’ নাটকে, কলেজ জীবনে ‘রতন লাল বাঙালি’ ছবিতে তার প্রথম অভিনয়। ১৯৫৯ সালে বোম্বের ফিল্মালয়ে ভর্তি হন। এরপর কলকাতার ‘পংকতিলক’ এবং ‘শিলালিপি’ চলচ্চিত্রে অভিনয়। ১৯৬৪ সাল থেকে ঢাকার ছবিতে অভিনয়।

প্রথম ছবি [নায়ক] : ১৯৬৬ জহির রায়হানের ‘বেহুলা’।

এই বিভাগের আরও খবর
এটিএন বাংলায়  ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
এটিএন বাংলায় ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
অবশেষে ফিরছেন পপি
অবশেষে ফিরছেন পপি
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
আলিয়া কেন সেরা
আলিয়া কেন সেরা
সাবিলার পারফিউমপ্রীতি
সাবিলার পারফিউমপ্রীতি
লন্ডনের মঞ্চে সাবিনা ইয়াসমিন
লন্ডনের মঞ্চে সাবিনা ইয়াসমিন
এক সংগীতপ্রেমী আত্মার অসমাপ্ত গান
এক সংগীতপ্রেমী আত্মার অসমাপ্ত গান
নায়িকা কেবল নায়কের প্রয়োজনে
নায়িকা কেবল নায়কের প্রয়োজনে
পাল্টা জবাব সোনাক্ষীর...
পাল্টা জবাব সোনাক্ষীর...
সর্বশেষ খবর
শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন
শিক্ষকদের উপর হামলার প্রতিবাদে রংপুরে মানববন্ধন

৫১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮

৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন
সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?
রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার
গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান
বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী
মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল
চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল
গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন
ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস
মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ
বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই
রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন