শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

অনন্তকালের মহানায়ক উত্তম কুমার

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
অনন্তকালের মহানায়ক উত্তম কুমার

শুধু পশ্চিমবঙ্গই নয়, গোটা বিশ্বের বাঙালির সামাজিক, সাংস্কৃতিক, এমনকি ব্যক্তি পরিসরেও এক চিরস্থায়ী মুদ্রা কীভাবে হয়ে উঠলেন উত্তম কুমার, সেই বৃত্তান্তে নিত্যনতুন আলো পড়ছে আজও। তাঁর মৃত্যুর ৪৪  বছর কেটে যাওয়ার পরেও যে আলো, উত্তম কুমারের হাসির মতোই একসঙ্গে সম্মোহক এবং নির্মল।

 

তখন নাম অরুণ কুমার, নায়ক হওয়ার বাসনায় প্রাণপণ লড়াই চলছে তাঁর। কিন্তু একের পর এক ফ্লপের পর প্রদীপ কুমারের ব্যস্ততার কারণে হাতের কাছে নায়ক না পেয়ে ১৯৫০ সালে মর্যাদা ছবিতে কাজ দিতে রাজি হলেন পরিচালক সরোজ মুখোপাধ্যায়। কিন্তু অদ্ভুত এক শর্তে। ওই অপয়া স্ক্রিন নামটি বদলাতে হবে। নতুন নাম হবে অরূপ কুমার। অরুণ নামে কী আসে যায় বলে ঝাঁপিয়ে পড়লেন সেটে। কিন্তু ছবির আবারও সুপার ফ্লপ হওয়া আটকাতে পারলেন না অরূপ কুমারও। ফ্লপ মাস্টার জেনারেল তকমা তখনই তৈরি হলো স্টুডিওতে। তবে এর মধ্যেও সামান্য রুপালি রেখা ছিল বলেই মর্যাদা ফ্লপের পরেও আরও দুই বছর স্টুডিওপাড়ায় টানতে পেরেছিলেন উত্তম। সাউথ সিঁথি আর বরানগরের ক্রসিংয়ের কাছে ছিল তখনকার ডাকসাইটে এম পি স্টুডিও। পাহাড়ী সান্যাল এবং আরও কিছু ব্যক্তির সুপারিশে সেখানে মাসিক ৪০০ টাকা বেতনে স্টাফ আর্টিস্টের চাকরি পেয়ে ডুবন্ত সংসারে হাল ধরেছিলেন সেদিন অরুণ। সেখানে তখন সহযাত্রী ছবির কাজও শুরু হবে নতুন পরিচালক গোষ্ঠী অগ্রদূত-এর পরিচালনায়। কামনায় (১৯৪৯) তাঁর নাম ছিল উত্তম চ্যাটার্জি। সব ফেলে নতুন নাম নিলেন অরুণ। উত্তম কুমার। দীর্ঘদিন খরার পর অলক্ষ্যে নিয়তি নির্ঘাত মুচকি হেসেছিল সেদিন। তবে চলল না সহযাত্রী এবং ওই ১৯৫১ সালে তৈরি আরেকটি ছবি সঞ্জীবনীও। দ্বিতীয় এ ছবিটিতে তাঁর বিপরীতে ছিলেন সন্ধ্যারাণী। ছবি আবারও ফ্লপ। আনন্দবাজারে একটি লাইন অবশ্য লেখা হয়েছিল সমালোচনায়, উত্তম কুমার স্থানে স্থানে অভিনয় ক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। প্রবল ব্যর্থতার মধ্যে এ স্বীকৃতি তাঁকে সামান্য হলেও অক্সিজেন দিয়েছিল। এরপর ১৯৫২ সালেই রিলিজ  হলো বসু পরিবার। যার ওপর বাকি জীবনের শেষ দাওটা লাগিয়ে বাড়িতে বলেই দিয়েছিলেন উত্তম- আর নয়, এ ছবিও ব্যর্থ হলে ফিরে যাবেন কেরানিজীবনে। মেনে নেবেন, অভিনয়ে সামাজিক, সাংস্কৃতিকএসেছিলেন নেহায়েতই অল্প বয়সের আবেগ উন্মাদনায়। মেনে নেবেন কোনো প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা ছাড়া সমুদ্রে জাহাজ চালাতে নেমে পড়া ঘাট হয়েছে তাঁর। অবশেষে ভাগ্যদেবী উত্তমের প্রতি বুঝি সুপ্রসন্ন হলেন। উনিশ শ বাহান্ন সালে বসু পরিবার, তিপ্পান্নতে সাড়ে চুয়াত্তর রিলিজের পর কী ঘটেছিল তা আজ ইতিহাস। বাংলা সিনেমা শুধু নয়, সমগ্র বঙ্গ জাতির অবশ্য পাঠ্য সিলেবাসের মধ্যে তা ঢুকে গেছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গই নয়, গোটা বিশ্বের বাঙালির সামাজিক, সাংস্কৃতিক, এমনকি ব্যক্তিপরিসরেও এক চিরস্থায়ী মুদ্রা কীভাবে হয়ে উঠলেন উত্তম কুমার, সেই বৃত্তান্তে নিত্যনতুন আলো পড়ছে আজও। তাঁর মৃত্যুর ৪৪ বছর কেটে যাওয়ার পরেও যে আলো উত্তম কুমারের হাসির মতোই একসঙ্গে সম্মোহক এবং নির্মল।

মহানায়ক উত্তম কুমারের সঙ্গে অনেক নায়িকা অভিনয় করেছেন। তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন শকুন্তলা বড়ুয়া। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, আমার চলচ্চিত্রজীবনের প্রথম নায়ক উত্তম কুমার। প্রচুর নায়কের সঙ্গে কাজ করেছি আমি এত বছরের অভিনয়জীবনে, কিন্তু দ্বিতীয় কাউকে বলতে পারব না যিনি উত্তম কুমারের ধারেকাছে এসেছেন। ওঁর গাম্ভীর্য, হাঁটাচলা, কথা বলা মাপে মাপে। এখনকার হিরোরা তো সবাই চিৎকার করে কথা বলেন। আজকাল গাড়ি থেকে নেমেই আকাশের দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে হাই বলে একটা লাফ দেয়। যাতে মিডিয়া দেখতে পায় এই তো। উত্তম কুমার ছিলেন হিমালয়। উনি সবসময় গাড়ি থেকে নেমে মাথা নিচু করে তাকিয়ে হেঁটে যেতেন। কারণ উনি তো ছিলেন ওপরের মানুষ। ওঁকে সবাই মাথা উঁচু করে দেখত। এ কারণেই উত্তম কুমারের বিকল্প আজও এলো না, আসবেও না। আমার চোখে উনি একটা আইডিয়াল মানুষ। আমি যখন এসেছিলাম ইন্ডাস্ট্রিতে আরও অনেক বেশি সুন্দরী ছিলাম। কই উত্তম কুমার তো আমার থেকে কোনো সুযোগ নেননি। নেভার। বরং আগলে রেখেছেন। প্রথম দিন এনটি ওয়ানে কাজ করছি। আমার রুমের বিপরীতে উত্তম কুমারের মেকআপ রুম। আমি শুনতে পারছি উত্তম কুমার ফোন করে বেণুদিকে (সুপ্রিয়া দেবী) বলছেন- বেণু, আমার লাঞ্চে যখন খাবার আসবে তার সঙ্গে যেন শকুন্তলারও খাবার আসে। এটা কোনো হিরো আজ পর্যন্ত বলেছেন বা করেছেন? আমি তখন নতুন একটি মেয়ে। কেউ আমায় জানে না, কেউ আমায় চেনে না। আমি তো দেখিনি কোনো নবাগত নায়িকাকে কোনো সুপার স্টার হিরো এ সম্মান দিচ্ছেন। উত্তম কুমার এ জন্যই আলাদা। মানে ভাবা যায় না ওঁনার মনটা কত বড় ছিল। আরও বলব, আমাকে যেভাবে উনি অভিনয়ে হেল্প করেছেন, ওই অন্ধ মেয়ের রোলে প্রথম দিন প্রথম শটে। পৃথিবীর কেউ দেখতে পেল না, আমার কানের কাছে পায়চারি করতে করতে উনি বলে দিলেন তুমি ডান পা দিয়ে এগোবে আর আড়াই পা গিয়ে তুমি আমার বাঁ কানের দিকে তাকিয়ে চায়ের কাপটা নিয়ে বলবে দাদা চা। ফার্স্ট শট একবারে ওকে। সবাই ভাবল নতুন মেয়ে, ফার্স্ট শট ওকে হয়ে গেল, বাব্বা। কিন্তু কেউ জানল না, ওকে হওয়ার টিপসটা দাদা দিয়ে দিয়েছিলেন। পরে আমি দাদাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম এটা আমায় বললেন কেন? দাদা বললেন মুচকি হেসে (কখনো হে হে করে হাসতেন না) তুমি আড়াই পা এগিয়ে আমার বাঁ কানের দিকে তাকালে আলোটা তোমার মুখে পড়বে।

দাদা আজ চলে গেছেন ৪৫ বছর। আজও তিনি অমলিন, অনন্তকালের মহানায়ক আর মানুষ উত্তম কুমার।

এই বিভাগের আরও খবর
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা
রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল
তারিক আনামে মুুগ্ধতা
তারিক আনামে মুুগ্ধতা
মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
লজ্জায় লাল রাশমিকা...
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ১৮ জেলায় দুপুরের মধ্যে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের
ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগে দল ঘোষণা ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়
মিশ্র বিভাগে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বাংলাদেশের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার
কক্সবাজার উপকূলে ভেসে এলো মাঝিমাল্লাবিহীন ফিশিং ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত
রাজধানীতে মাদক কারবারিদের গুলিতে দুই পুলিশ সদস্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাসের মান ‘সহনীয়’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা
আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফল মেলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা
অভিবাসীদের পক্ষে ফের আওয়াজ তুললেন শাকিরা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব
দুই মৌসুম পর ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগে সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা
জাবিতে বাগছাসের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ
নির্বাচনী প্রস্তুতি: ইসির সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরলে অনুপ্রাণিত করব : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত
দেশে এলএনজি সরবরাহ বিঘ্নিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর

রাজের ভিন্ন কৌশল
রাজের ভিন্ন কৌশল

শোবিজ