শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা

বেশ কয়েক বছর আগের কথা। একটি আলোচনাসভায় যাওয়ার আমন্ত্রণ গ্রহণ না করে পারছিলাম না। বক্তা তাঁর লেখার মাধ্যমে আমার সুপরিচিত। বাংলাদেশের ওপর তিনি আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে বিশ্লেষণধর্মী বই ও আন্তর্জাতিক মানের প্রবন্ধ লিখেছেন।

যা হোক, মনে মনে যাঁকে আঁচ করলাম, সেমিনাররুমে ঢুকে বাস্তবে দেখি সেই ব্যক্তিটিই চেয়ারে বসে আছেন।
দুই

আমি ডেভিড লুইসের কথা বলছি। তিনি তখন এবং সম্ভবত এখনো লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের (এলএসই) সোশ্যাল পলিসি বিভাগে কর্মরত এবং সেখানকার সোশ্যাল ও উন্নয়ন বিষয়ক অধ্যাপক ছিলেন। বয়স প্রায় ষাটের কোঠায়।


তাঁকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রধান কারণ বাংলাদেশের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পৃক্ততা। আমরা অনেকেই হয়তো জানি না যে তিনি বাংলাদেশকেন্দ্রিক প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং এখনো করছেন। তিনি যে ‘বাংলাদেশ-আসক্ত’ তার বড় প্রমাণ হিসেবে বাংলাদেশের ওপর লেখা তাঁর দু-একটি বইয়ের উদাহরণ টানা যেতে পারে। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল দু-একটিতে চোখ বোলানোর।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৯১ সালে তাঁর অভিসন্দর্ভ ছাপে, যার শিরোনাম ছিল Technology and Transactions: A Study of the Interactions between New Technology and Agrarian Structure in Bangladesh,
তারও আগে ২০১১ সালে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি ‘Bangladesh: Politics, Economy and Civil Society’ নামে একটি বই বের করে। ওই বইয়ে পাকিস্তানের মানচিত্র থেকে বাংলাদেশের রক্তাক্ত এবং বেদনাবিদুর বিদায়, স্বাধীনতা-উত্তরকালে প্রায় বিধ্বস্ত আর্থ-সামাজিক কাঠামোর মধ্যেও সংসদীয় চর্চা লালন, দুই দশক ধরে ঘটে যাওয়া অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়ের বিবেকি বিশ্লেষণ স্থান পায়। লুইস যুক্তি দেখিয়েছেন যে বাংলাদেশ নামক দেশটি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাস, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাওয়া, গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা স্থাপনে সরকার ও সুধীসমাজের ভূমিকা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে ক্রমবর্ধিষ্ণুভাবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। বিপত্সংকুল অতীত ও বহমান চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দেশটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখাতে পেরেছে। এমনই করে বইটিতে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র নয়, সে বিষয়ে গ্রহণযোগ্য যুক্তি দাঁড় করাতে পেরেছেন ডেভিড লুইস।

তিন

আমার একান্ত ব্যক্তিগত উৎসাহ সম্প্রতি প্রকাশিত তাঁর অন্য একটি বইয়ে। ডেভিড লুইস ও আবুল হোসেন প্রকাশ করেন ‘Revisiting the Local Power structure in Bangladesh: Economic gain, Political cost’ (2017)। একসময় গ্রামীণ ক্ষমতা কাঠামো নিয়ে প্রচুর গবেষণা হতো। আজকাল হয় না বা হয়ে থাকলেও তেমন প্রচার পায় না। তবে এই ‘করুণ’ অবস্থানের বিপরীতে ক্ষমতাকাঠামো নিয়ে ডেভিড ও সহলেখকের বিশ্লেষণ অতি তৃষ্ণায় এক ফোঁটা পানির মতো। এই বইয়ে ব্যবহূত উপাত্ত বা পর্যবেক্ষণ এসেছে বৃহত্তর ফরিদপুরে নির্বাচিত কিছু এলাকায় পুনঃসমীক্ষার ভিত্তিতে। অর্থাৎ লেখকদ্বয় খুব সম্ভবত বেশ কয়েকবার জায়গাগুলো পরিদর্শন শেষে তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরার প্রয়াস নেন। প্রসঙ্গত, বলার বোধ হয় অপেক্ষা রাখে না যে যেহেতু ডেভিড লুইস প্রখ্যাত একজন নৃবিজ্ঞানী এবং তাঁর সহলেখকও সমাজবিজ্ঞানী, তাঁরা পুরো গবেষণা নৃতাত্ত্বিক গবেষণা কর্মকৌশল গ্রহণ করে উপসংহারে পৌঁছেন। সে যা-ই হোক, তাঁরা যে ক্ষমতাকাঠামো নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন, এটিই বড় কথা। ওয়ার্ল্ড ডেভেলপমেন্ট রিপোর্ট (২০১৭) মনে করে, স্থানীয় ক্ষমতা কাঠামো কিভাবে কাজ করে এবং এই কাঠামোকে কিভাবে দেখা হয় সে বিষয়টি এখনো মূলস্রোতের উন্নয়ননীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে প্রধান আকর্ষণ। ক্ষমতার ক্ষেত্রে অসমতা অথবা ভারসাম্যহীনতা একটি বিশেষ শ্রেণির বর্জন ঘটিয়ে সমতা অর্জনে বাধা দান করে। এর ফলে ন্যায়সংগত প্রবৃদ্ধির যাত্রা অকার্যকর ও সীমিত হয়ে পড়ে।

চার

লেখকদ্বয়ের আগেকার লেখায় বৃহত্তর ফরিদপুরে স্থানীয় ক্ষমতা কাঠামো ধীরে ধীরে বদলে যাওয়ার চিত্র দেখা গেছে। সনাতনি গ্রামীণ ক্ষমতা কাঠামো যেন একটু একটু করে ভাঙছে, যেমনি ভাঙছে নদীর পার। মহাজন, ভূস্বামীর জায়গায় ঋণ নিয়ে এসেছে এনজিও, স্থানীয় সরকারে মহিলাদের আনাগোনা শুরু। যদিও সেটি বড়মাপের নয়, কিন্তু নতুন প্রাতিষ্ঠানিক ‘স্পেস’ জেগে উঠছে, যার মাধ্যমে কিছু দরিদ্র পুরুষ ও মহিলা অবস্থার পরিবর্তন করতে পেরেছে বলে লেখকদ্বয় মনে করেন। উদীয়মান এই সুযোগগুলোর পেছনে যেসব উপাদান কাজ করেছে, তার মধ্যে আছে স্থানীয় সরকার কাঠামোতে ইতিবাচক পরিবর্তন, কিছু উদীয়মান প্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থাপনা ও কর্মকাণ্ড এবং সুধীসমাজের ইতিবাচক ভূমিকা। কখনো কখনো এই উপাদানগুলো দরিদ্র ও অ-দরিদ্র উভয়ের জন্য ‘উইন-উইন’ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে বলে তাঁদের ধারণা। যদিও পরিস্থিতির উন্নতিতে তাঁরা আশাবাদী, কিন্তু ক্ষমতাকাঠামোতে অতি সাম্প্রতিক পরিবর্তন যেভাবে বা যে মাত্রায় ঘটে চলেছে, তাতে অতীতের মতো আশাবাদী হওয়ার অবকাশ বেশ কম দেয় বলে তাঁদের ধারণা।

গবেষণায় দেখা গেছে অবিরাম চলমানতা ও পরিবর্তনের নিদর্শন। ২০০০ সালের মধ্যবর্তী সময় থেকে অর্থনৈতিক গতিশীলতা তীব্রতর হয়েছে, যার ফলে অনেক মানুষ উন্নততর জীবিকা লাভ করতে সমর্থ হয়েছে। নতুন নতুন অর্থনৈতিক সুযোগের সদ্ব্যবহার করে বাজারে মহিলাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পেয়েছে। কমিউনিটিগুলো আগের চেয়ে ভৌগোলিক ও সামাজিকভাবে অধিকতর সম্পৃক্ত হয়েছে এবং যোগাযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে খানাগুলো পছন্দের পরিধি পেয়েছে। স্থানীয়, জাতীয় ও বহুজাতীয় যোগাযোগ ও অভিবাসনের সুযোগ বৃদ্ধি ঘটেছে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে মহিলাদের রাজনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ধীরে হলেও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুরনো ক্ষমতাকাঠামোতে উপাদানগুলো এখনো বিরাজমান, যার মধ্যে আছে প্যাট্রন-ক্লায়েন্ট সম্পর্ক, এলিট ক্ল্যান পলিটিকস এবং পিতৃতান্ত্রিক আচরণ। কিন্তু আপাতদৃষ্টে প্রতীয়মান যে এগুলো ধীরে ধীরে চলে যাচ্ছে। ইদানীংকালে প্যাট্রনের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে, যার ফলে কম ক্ষমতাশালী দরিদ্র শ্রেণির সুবিধা বৃদ্ধি ঘটেছে। ক্ষমতাকাঠামোর ভেতর প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক ভূমিকার অস্পষ্টতা বহমান, যার ফলে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা জটিল জাল তৈরি হয়েছে। এতে অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবর্তন প্রান্তিক বৃদ্ধি পেয়েছে।

আজ কী অবস্থা? তাঁরা মনে করেন, দিন দিন সুধীসমাজের ‘স্পেস’ সংকুচিত হয়ে এসেছে। অনুমান করা হচ্ছে, বিশেষত নিকট অতীতে জমিজমা, স্থানীয় রাজনৈতিক অংশগ্রহণ এবং সুধী সম্পৃক্ততা নিয়ে বাতিঘর বলে খ্যাত যেসব র‌্যাডিক্যাল এনজিও কাজ করছে, সেগুলোর সূর্য অস্তায়মান। এতে নিকট অতীতে ‘উইন-উইন’ কোয়ালিশনের একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল, সেই সম্ভাবনা বিলুপ্তির পথে। এখন স্থানীয় ব্যবস্থা সংগঠন, স্কুল কমিটি এবং অন্যান্য সুধীসমাজ গোষ্ঠীর আগের চেয়ে অধিকতর রাজনৈতিকীকরণ হয়েছে এবং রাজনৈতিক স্বার্থ এদের চালিকাশক্তি। এর ফলে যদিও সুযোগ মানুষের আগের চেয়ে বেশি, দরিদ্র শ্রেণির মধ্যে একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী গড়ে ওঠা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা এখন আগের মতো নেই অর্থাৎ বহুদলীয় মতের চেয়ে একদলীয় মতের প্রাধান্য। তবে হ্যাঁ, এখন যে প্রতিযোগিতা আছে, তা একই দলের বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে।

একদিকে জীবিকার ক্ষেত্রে অধিকতর শক্ত অবস্থান, অন্যদিকে ক্রমহ্রাসমান গণতান্ত্রিক ‘স্পেস’ দরিদ্র পুরুষ ও মহিলার ওপর মিশ্র প্রভাব ফেলছে। সন্দেহ নেই যে সরকার বিভিন্ন সেবা নিয়ে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছে এবং জনগণের অর্থনৈতিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে, অর্থনৈতিক ও কিছুটা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এসেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, বিশেষত যুব শ্রেণিকে আশাবাদী করে তোলা। বিশেষত মহিলাদের জন্য অর্থনৈতিক ও স্থানীয় সরকার কাঠামোতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে স্বাধীনতার ক্ষেত্রে প্রান্তিক উন্নতি লক্ষ করা যায়। যা হোক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সার্বিক উন্নতির চিত্র (যেমন আয়বর্ধন) বিনা ব্যয়ে আসেনি—বস্তুত ‘রাজনৈতিক বেদনার’ বিনিময়ে অর্থনৈতিক ‘উপশম’ ঘটেছে। অনুমান করতে কষ্ট হয় না যে প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষমতা কাঠামো আগের চেয়ে ভঙ্গুর, নাজুক ও অপেক্ষাকৃত কম স্থিতিস্থাপক হয়ে উঠছে।

মোটকথা, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কথা উন্নয়ন চিন্তার কেন্দ্রে থাকবে—এটিই স্বাভাবিক, তবে তা যেন বহুমুখিতা, অন্তর্ভুক্তি ও সুধীসমাজের কর্মকাণ্ডের বিনিময়ে না হয়। বুঝতে কষ্ট হয় না যে অব্যাহত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মানুষের জীবনমানের ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটিয়েছে, তবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি’ এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। সরকার এমন যুক্তি দেখাতেই পারে যে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির জন্য জোর প্রচেষ্টা চলছে, তবে যতক্ষণ পর্যন্ত না সেটি হচ্ছে, ততক্ষণ টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব না-ও হতে পারে। যদি সমস্যাগুলো আশু চিহ্নিত করে সমাধান না দেওয়া যায়, তবে প্রবৃদ্ধি মুখ থুবড়ে পড়তে পারে। সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
সর্বশেষ খবর
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাউবিতে স্মৃতিস্তম্ভ ‘জুলাই জাগরণী’ উদ্বোধন ও শ্রদ্ধা নিবেদন
বাউবিতে স্মৃতিস্তম্ভ ‘জুলাই জাগরণী’ উদ্বোধন ও শ্রদ্ধা নিবেদন

১০ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করল আফগানিস্তান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করল আফগানিস্তান

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪-এর স্বাধীনতা রক্ষায় জীবন দিতেও প্রস্তুত: মামুনুল হক
২৪-এর স্বাধীনতা রক্ষায় জীবন দিতেও প্রস্তুত: মামুনুল হক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থান দিবসে গাজীপুরে জামায়াতের মিছিল-সমাবেশ
জুলাই অভ্যুত্থান দিবসে গাজীপুরে জামায়াতের মিছিল-সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার ফ্রাঙ্ক মিলের মৃত্যু
জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী স্ট্রাইকার ফ্রাঙ্ক মিলের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই মধুমতি নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধস
নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই মধুমতি নদীর তীর সংরক্ষণ বাঁধে ধস

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বান্দরবানে আলোচনা সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বান্দরবানে আলোচনা সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ভোলায় বিএনপির বিজয় মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ভোলায় বিএনপির বিজয় মিছিল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষ্যে পঞ্চগড়ে বিএনপির মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষ্যে পঞ্চগড়ে বিএনপির মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ-আহত যোদ্ধাদের সংবর্ধনায় শরীয়তপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান পালন
শহীদ-আহত যোদ্ধাদের সংবর্ধনায় শরীয়তপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান পালন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দৈনিক গড়ে ৬০ জন চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত
চট্টগ্রামে দৈনিক গড়ে ৬০ জন চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় নানা আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
খুলনায় নানা আয়োজনে গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে কেশবপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গণঅভ্যুত্থান দিবসে কেশবপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারদের সম্মাননা
বগুড়ায় জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারদের সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণমিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু
আবারও প্যারোলে মুক্ত ভারতের সেই ‘ধর্ষক’ কথিত ধর্মগুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে র‌্যালি ও দোয়া মাহফিল
গাইবান্ধায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে র‌্যালি ও দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যাত্রীবাহী লঞ্চে মুমূর্ষু শিশুকে কোস্ট গার্ডের জরুরি সেবা
নারায়ণগঞ্জে যাত্রীবাহী লঞ্চে মুমূর্ষু শিশুকে কোস্ট গার্ডের জরুরি সেবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ শেষের এক সপ্তাহ পর টিম ডেভিডের শাস্তি
ম্যাচ শেষের এক সপ্তাহ পর টিম ডেভিডের শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
হামাস নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে সম্মাননা ও স্মৃতিচারণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে সম্মাননা ও স্মৃতিচারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবি উপাচার্যের গাড়ি অবরোধ করলেন ছাত্রদল নেতারা
শাবিপ্রবি উপাচার্যের গাড়ি অবরোধ করলেন ছাত্রদল নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে সাত তলা থেকে পড়ে রং মিস্ত্রি নিহত
সোনারগাঁয়ে সাত তলা থেকে পড়ে রং মিস্ত্রি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা