শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে কূটনীতিক হুমায়ুন কবির

বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের বিপদ বহুমুখী

গাজা ইস্যুতে প্রায় দুই বছর ধরে মধ্যপ্রাচ্যে জটিল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এর মধ্যে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ ওই জটিল পরিস্থিতিকে আরো জটিলতর করে তুলেছে। এই যুদ্ধের বহুমাত্রিক নেতিবাচক প্রভাব শুধু আঞ্চলিক নয়, বিশ্বজুড়ে পড়বে। বাংলাদেশের বিপদও বহুমুখী।

এমন প্রেক্ষাপটে সঙ্গে কথা বলেছেন অভিজ্ঞ কূটনীতিক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন সাঈদ জুবেরী

প্রশ্ন : ইরান-ইসরায়েল সংঘাত কোন দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে আপনি মনে করছেন?

উত্তর : এটি কোন দিকে যাচ্ছে বলা খুব মুশকিল। কিন্তু একটা অনিশ্চয়তার দিকে যে যাচ্ছে তা বলা যায়। এই সংঘাতে তিনটি উপাদান দেখতে পাচ্ছি।

প্রথমটি হলো—ইসরায়েল যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে এই আক্রমণটি শুরু করেছিল সেটি হলো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা। দ্বিতীয়টি হলো—ইরানের ব্যালিস্টিক মিসাইল ক্যাপাসিটি ধ্বংস করা। তৃতীয়টি এখন বলা শুরু করেছে। প্রকাশ্যেই তারা ইরানের রেজিম পরিবর্তনের কথা বলছে।

এই তিনটি হলো তাদের প্রধান লক্ষ্যমাত্রা। তবে এখনো কোনো লক্ষ্যমাত্রা তারা অর্জন করতে পেরেছে বলে মনে হয় না। কারণ ইরান এখনো ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে ইসরায়েলের লক্ষ্য অর্জিত হয়নি। সেটা তারা নিজেরাও বলছে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে মার্কিন সাহায্য চাইছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও তাতে মোটামুটি রাজি।

গত দুই দিনে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বক্তব্যে এ রকম একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যদি এই যুদ্ধে কোনোভাবে অংশগ্রহণ করে তাহলে কিন্তু এটি বড় ধরনের সংঘাতে রূপ নিতে পারে। কারণ তখন ওই অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট যা আছে সেগুলোও ইরানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে, তাদের স্থাপনাও আছে। ইরানও সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নৈতিক অধিকার পাবে। সে রকম যদি হয় তাহলে এই সংঘাতের চেহারা কোন দিকে যাবে তা বলা মুশকিল।
 
প্রশ্ন : চীন-রাশিয়া এখনো কৌশলগত অবস্থানে আছে। বিবৃতি দিচ্ছে বা নিন্দা জানাচ্ছে। কিন্তু যুদ্ধে যদি সরাসরি আমেরিকা জড়িয়ে যায়, তখন চীন কিংবা রাশিয়ার ভূমিকা কী হবে বলে মনে করেন?

উত্তর : চীন, রাশিয়া তখনো বেশ চড়া গলায় কথা বলবে, এটা আমার ধারণা। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এই মুহূর্তে তারা সংঘাতে জড়াতে চাইবে বলে মনে হয় না। কারণ গত পাঁচ-ছয় দিন যে যুদ্ধাবস্থা বিরাজ করছে, তাতে চীন বা রাশিয়ার কোনো উদ্যোগী ভূমিকা দেখছি না। আর যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধে জড়িয়েই যায়, তখন যে তারা উদ্যোগী হবে তারও নিশ্চয়তা দেখছি না। ইরান প্রকৃত পক্ষে একাই লড়ে যাচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এতে জড়ালে যুদ্ধটা আরো ঘনীভূত হবে। কিন্তু এমন কোনো দৃশ্যমান ইঙ্গিত নেই, যাতে করে বুঝতে পারব যে এখানে ইরানের পক্ষে রাশিয়া বা চীন এসে দাঁড়াবে।

প্রশ্ন : আলোচনা আছে, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি তাইওয়ান ও ইউক্রেন দখলে চীন ও রাশিয়াকে উসকে দিতে পারে। আপনি কী বলবেন?

উত্তর : এ নিয়ে আমিও চিন্তা করেছি। ইরান আক্রমণে যুক্তরাষ্ট্র যদি যোগ দেয় তাহলে নৈতিকভাবে তারা রাশিয়ার ওপর কথা বলার অধিকার হারাবে। এর অর্থ ইউক্রেন ইস্যুতে রাশিয়ার তখন অ্যাডভান্টেজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। আবার এই মুহূর্তে যদিও তাইওয়ানের ব্যাপারে কোনো আশঙ্কা নেই, কিন্তু ভবিষ্যতে এটি চীনের জন্য রসদ জোগাবে।
 

প্রশ্ন : ইরাক, লিবিয়া, সিরিয়ার যুদ্ধের ক্ষেত্রে গণবিধ্বংসী অস্ত্র রয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছিল, এখন ইরানের ক্ষেত্রে পারমাণবিক হুমকির কথা বলা হচ্ছে। বাস্তবে এসবের প্রমাণ নেই। মূল কারণটা কি ভূ-রাজনৈতিক স্বার্থ, ঐতিহাসিক শত্রুতা, নাকি আঞ্চলিক ক্ষমতার ভারসাম্য?

উত্তর : পাশ্চাত্যের সঙ্গে ইরানের দ্বন্দ্বের ইতিহাসটা পুরনো। এটি একসময় বাণিজ্যিক ছিল। গত শতাব্দীর পঞ্চাশ থেকে আশির দশকে এটি আদর্শিক রূপ নেয়। ইরাক যুদ্ধের পর থেকে এটি আবার ভূ-রাজনৈতিক ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এবার কোনো কারণে যদি ইরান হেরে যায় বা সরকার পরিবর্তনের মতো ঘটনা ঘটে, তাহলে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।


প্রশ্ন : মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ কি নিন্দা জানিয়েই সীমাবদ্ধ থাকবে? মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর ওপর এই সংঘাতের প্রভাব কোনোভাবে পড়তে পারে?

উত্তর : ওই দেশগুলোতে তো রাজতন্ত্র। তারা রাজত্ব করতেই থাকবে। আর ইরানে যদি নতুন সরকারও গঠিত হয়, তখনো দেশগুলো রাজত্ব করতে থাকবে। ইরান সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হচ্ছে, ইরান কিন্তু একটা সিভিলাইজেশন স্টেট। ইরানের সঙ্গে পশ্চিমা জগতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা আজকের নয়। অনেক জেনারেশন ধরে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলে আসছে। ফলে তাদের একেবারে ফেলে দেওয়া যাবে বলে আমার কাছে মনে হয় না। ইরানের শাসনক্ষমতায় যে-ই থাকুক, অন্য দেশগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক যে রকম আছে সেগুলো তারা চালিয়ে যাবে। এটা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের বাস্তবতা এবং ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের সেই গ্যারান্টি দেয়—তোমরা যদি আমাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখো তাহলে স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে না। কিন্তু ইরান বিপ্লব ঘটিয়ে দেবে, ইরান এটা করে দেবে, ওটা করে দেবে—এই ন্যারেটিভগুলো কিন্তু পাশ্চাত্য জগতে ভালো চলে না। মধ্যপ্রাচ্যের যে রাজারা আছেন তাঁরাও এটা চান না। ইরানের বর্তমান সরকার থাকা বা যাওয়ার ফলে মোটাদাগে মধ্যপ্রাচ্যের যে স্থিতাবস্থা আছে, তার কোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত এখনো দেখছি না।
 

প্রশ্ন : ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্ববাণিজ্যে কী প্রভাব ফেলবে? তেলের দাম কি আরো বাড়বে বলে মনে করেন?

উত্তর : যুদ্ধ যদি দীর্ঘায়িত না হয় তাহলে খুব বেশি কিছু হবে না। কিন্তু যদি ইরাকের মতো দীর্ঘমেয়াদি সংঘাত চলতে থাকে তাহলে তেলের দাম বাড়বে। অথবা ইরান যদি পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধ করে দেয়, তাহলে বিপদ হবে। সেটা হলে তো আমাদের মতো দেশগুলোর জন্যও বিপদের আশঙ্কা রয়েছে। এসব জায়গা দিয়েই তো আমরা বাইরে আমেরিকা, ইউরোপে এক্সপোর্ট করি। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

 
প্রশ্ন : আমাদের জনশক্তি রপ্তানির একটা বড় অংশের গন্তব্য মধ্যপ্রাচ্য। সেখানেও তো প্রভাব পড়বে। গার্মেন্টস ও রেমিট্যান্স—দুটি খাতই বিপদে পড়তে পারে বলে মনে করেন কি?

উত্তর : যুদ্ধ যদি চলতে থাকে তাহলে আমাদের লোক যাঁরা সেখানে আছেন তাঁদের কিভাবে সরাব সে চিন্তা তো আছেই, যেমন—ইরানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের নিয়ে আমরা ভাবছি। আর যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়লে আমাদের লোকগুলোকে সরাতে হবে ফিজিক্যালি। এটি মানবিক সমস্যা। তাঁরা রেমিট্যান্স পাঠান। সেটাও তো বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের তো ডাবল সমস্যা। অন্যদিকে আমাদের রেমিট্যান্স কমবে। এটা তো আমাদের জন্য একটা বিপদের আশঙ্কা। বহুমুখী বিপদ।

সৌজন্যে :  কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ আগস্ট)
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক আজ
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
হাসিনার সময়ে পুরো দেশটাই একটা জেলখানা ছিল: পরিবেশ উপদেষ্টা
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জুলাই জাদুঘরে অভ্যুত্থানের সকল কারাবন্দীর নাম সংরক্ষণ করা হবে: আসিফ নজরুল
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
সর্বশেষ খবর
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব
এক বছরে সরকারের ১২টি সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেসসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন
মিয়ানমারের সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে মারা গেছেন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের
প্রথম বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে ৬৫০ উইকেট শিকার রশিদের

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?
পুতিন ও জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
নিরাপত্তা শঙ্কায় এশিয়া কাপ হকি থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল
রাজনীতি এখন কারা করে—চক্রান্তকারীরা, না পাগলরা : নীলা ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার
সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা, নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম
বিশ্বের দীর্ঘতম সাসপেনশন সেতু নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন দিল রোম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান
মাঝমাঠে শক্তি বাড়াতে সুইস মিডফিল্ডারকে দলে নিল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
রাজধানীতে পিকআপ-ট্রাকের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আবারও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!
ম্যাচসেরার পুরস্কার হিসেবে পেলেন ৫৫ কেজি আলু!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস
এখনও যেভাবে কর্মীদের বেতন দিচ্ছে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির দুই নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
মহেশখালীতে ১০৫ কোটি টাকার অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা
পঞ্চগড়ে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল কর্মীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড
বগুড়ায় মাদকবিরোধী অভিযানে দুই ব্যবসায়ীকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা
মেসিহীন ম্যাচে মায়ামিকে জেতালেন ডি পল-সুয়ারেজরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের নতুন শুল্ক কার্যকর, বাড়ছে উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে তিনজনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল
ধনুষের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন ম্রুণাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুলের যত্নে অ্যালোভেরা
চুলের যত্নে অ্যালোভেরা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ
ওয়ানডে সিরিজেও হেটমায়ারকে পাচ্ছে না উইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান
রাতুলকে উৎসর্গ করে 'রকসল্ট' ব্যান্ডের প্রথম গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়
আজ গ্যাস থাকবে না রাজধানীর যেসব এলাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো বিমান

৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব
তিন শতাধিক সাপ উদ্ধার করেছেন রাকিব

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ
গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে নেতানিয়াহু ও আইডিএফ প্রধানের মতবিরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল
ট্রাম্পের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ, মোদিকে আদানি ইস্যুতে তুলোধুনো করলেন রাহুল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক
ভারতে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা, এখনও নিখোঁজ শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার
বাংলাদেশিদের জন্য ভিসা ফি বাড়ালো থাই সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা
রুশ কূটনীতিকের ওপর ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদে হামলা, মস্কোর নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত
নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান
রাজনীতিবিদদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য
টাঙ্গুয়ার হাওড়ে হুমকিতে জীববৈচিত্র্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে
বৃষ্টিতে পাহাড়ধসের শঙ্কা কক্সবাজার রেললাইনে

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট

শোবিজ

সরানো গেল না তারের জঞ্জাল
সরানো গেল না তারের জঞ্জাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর
চাপ বাড়ছে করদাতাদের ওপর

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে
তিস্তাপাড়ে আতঙ্ক কাটেনি বাঘাইছড়ির সড়ক তলিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব
সিক্যুয়ালে ফিরছেন অপূর্ব

শোবিজ

শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের
শিরোপায় চোখ ‘এ’ দলের

মাঠে ময়দানে

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর