শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

শেষ ভালো যার সব ভালো তার

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

একই দিনে দুটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করলেন প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একটি হলো সব রাজনৈতিক দলের নেতাকে একমঞ্চে নিয়ে ঘোষণা করলেন জুলাই ঘোষণাপত্র। অন্যটি হলো রমজানের আগে ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন করার সুদৃঢ় প্রত্যয়। জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দেওয়াকে তিনি তাঁর শেষ কাজ বলে উল্লেখ করেছেন। জাতির মুক্তির দিন ৫ আগস্ট দুটি ঘোষণা দেশব্যাপী প্রশান্তির পরিবেশ তৈরি করেছে। একটি নির্বাচিত সরকার ভবিষ্যতে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করবে, অন্তর্বর্তী সরকারের গৃহীত সংস্কারের কাজগুলো সে সরকার বাস্তবায়ন করবে এমন প্রত্যাশা সবার। দেশবাসীর এ প্রত্যাশা পূরণের ক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টার আন্তরিকতার অভাব কখনোই ছিল না। তবে অনেক ক্ষেত্রে কিছুটা ধোঁয়াশা ছিল। কারণ দেশবাসীর কাছে মনে হয়েছে প্রধান উপদেষ্টা যা চাচ্ছেন, তাঁর সহকর্মীরা হয়তো তা চাচ্ছেন না। সেই সঙ্গে বিপ্লবীদের চাপ তো আছেই। তারপরও সব দিক সামলে ফেব্রুয়ারিতে যদি একটি স্মরণীয় নির্বাচন সম্পন্ন করা সম্ভব হয়, তাহলে ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশ প্রধান উপদেষ্টাকে মনে রাখবে। শেষটা ভালো করতে পারলে অন্তর্বর্তী সরকারের সুনাম বাড়বে। সেই সঙ্গে বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের ভাবমর্যাদাও উজ্জ্বল হবে। এ ভালো কাজটি সম্পন্ন করার জন্য শুধু সরকার নয়, সবাইকেই সজাগ থাকতে হবে। কোনো অজুহাত বা ষড়যন্ত্র যেন গণতন্ত্রের যাত্রা রুদ্ধ করতে না পারে।

৫ আগস্ট, ২১ শ্রাবণ। শ্রাবণের স্বভাবসুলভ আচরণে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর বিশাল চত্বর ছিল বৃষ্টিস্নাত। বৃষ্টি মাথায় নিয়ে বিপুলসংখ্যক মানুষ প্রধান উপদেষ্টার জন্য সকাল থেকেই অপেক্ষায় ছিল। অনেকে আশঙ্কা করছিলেন এমন বর্ষায় তিনি হয়তো ভার্চুয়ালি সমাবেশে অংশ নিয়ে বক্তব্য দেবেন। কিন্তু না, তিনি এলেন। সেই সঙ্গে মঞ্চে সঙ্গী করলেন রাজনৈতিক দলের নেতাদের। রাজনৈতিক নেতাদের এমন মিলনমেলায় তিনি সবাইকে অভিনন্দন জানালেন। সবিস্তার পাঠ করলেন জুলাই ঘোষণাপত্র। তিনি যখন ঘোষণাপত্রটি পাঠ করেন তখন সব রাজনৈতিক নেতা তাঁর প্রতি বিনয় প্রদর্শন করলেন। পেশাগত জীবনে প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষক। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর মঞ্চে তিনি  প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষকসুলভ আচরণই করেছেন। পাশে যাঁরা দাঁড়িয়ে ছিলেন তাঁদের মনে হয়েছে তাঁর প্রিয় ছাত্রদের মতো। এমন পরিবেশে তিনি যা ঘোষণা করলেন, তা নিয়ে অনেকেরই আলাদা মতামত থাকতে পারে। কিন্তু উপনিবেশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে ’২৪-এর বিপ্লবের যে বর্ণনা তিনি দিলেন, তা সত্যিই অপূর্ব। তিনি তাঁর ঘোষণাপত্রে ১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা, ’৭২ সালে সংবিধান প্রণয়ন, বাকশাল কায়েম, ’৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লব, ’৯০ সালের গণ অভ্যুত্থান, ’৯১ সালে পুনরায় সংসদীয় গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন, ১/১১-এর ষড়যন্ত্র, ২০১৪, ’১৮ ও ’২৪-এর প্রহসনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ ইতিহাস স্পর্শ করেছেন। তবে জনগণের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন করে বাকশাল করার পরিণতি বা ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট মুজিব শাসনাবসানের অংশটুকু যুক্ত করা হলে ইতিহাসের ধারাবাহিকতা পূর্ণাঙ্গ রূপ পেত। ঘোষণাপত্রের ২৮টি ধারাতেই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। তবে ২৪ থেকে ২৮ পর্যন্ত ধারাগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২৪ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জনগণ জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সব শহীদকে জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করে শহীদদের পরিবার, আহত যোদ্ধা এবং আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতাকে প্রয়োজনীয় সব আইনি সুরক্ষা দেওয়ার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে। ২৫ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জনগণ যুক্তিসংগত সময়ে আয়োজিতব্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে প্রতিশ্রুত প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী আইনের শাসন ও মানবাধিকার, দুর্নীতি, শোষণমুক্ত, বৈষম্যহীন ও মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে। ২৬ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জনগণ এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করছে যে একটি পরিবেশ ও জলবায়ুসহিষ্ণু অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়নকৌশলের মাধ্যমে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অধিকার সংরক্ষিত হবে। ২৭ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের জনগণ এ অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে যে ছাত্র-গণ অভ্যুত্থান ২০২৪-এর উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হবে এবং পরবর্তী নির্বাচনে নির্বাচিত সরকারের সংস্কারকৃত সংবিধানের তফসিলে এ ঘোষণাপত্র সন্নিবেশিত থাকবে এবং ২৮ ধারায় বলা হয়েেেছ, ৫ আগস্ট ২০২৪ সালে গণ অভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণের আকাক্সক্ষার প্রতিফলন হিসেবে এ ঘোষণাপত্র প্রণয়ন করা হলো।

কয়েকটি রাজনৈতিক দল অবশ্য তাঁর এ ঘোষণাপত্রের ব্যাপারে দ্বিমত পোষণ করেছে। সবচেয়ে দৃষ্টিকটু হয়েছে বিপ্লবীদের পাঁচজনের কক্সবাজারে ঘুরতে যাওয়ার বিষয়টি। ৫ তারিখ ছিল বিপ্লবীদের জন্য আনন্দের দিন। সে আনন্দ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে প্রকাশ না করে তাঁরা বেড়াতে চলে গেলেন কক্সবাজারে। এটা তাঁদের বেড়ানো, নাকি অভিভাবক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি অভিমান, নাকি জুলাই ঘোষণা প্রত্যাখ্যান- তা দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট হলো না।

প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণে তাঁর সরকারের তিনটি দায়িত্বের কথা উল্লেখ করেছেন। একটি হলো সংস্কার, একটি বিচার এবং সর্বশেষ দায়িত্ব হলো নির্বাচন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত হওয়ার পর্যায়ে এসেছে। জুলাই সনদ একটি ঐতিহাসিক অর্জন। এটা শুধু আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে নয়, বৃহত্তর পরিমণ্ডলের রাজনৈতিক ইতিহাসেও স্মরণীয় হয়ে থাকবে। জুলাই সনদ বাংলাদেশে সুষ্ঠুভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর, জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা ও সক্ষমতা, নাগরিক অধিকারের সত্যিকারের বাস্তবায়ন, রাষ্ট্রীয় সম্পদ ও সামর্থ্যরে ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ফ্যাসিবাদ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ বিচারের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত দৃঢ়তা প্রদর্শন করেছেন। এ বিষয়ে তিনি তাঁর বক্তব্যে কোনো অস্পষ্টতা রাখেননি। তিনি বলেছেন, জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারকাজ দৃঢ়ভাবে এগিয়ে চলেছে। বিচারের আনুষ্ঠানিক শুনানিপর্বও শুরু হয়েছে। ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞে যারা জড়িত, তাদের বিচার এ দেশের মাটিতে হবেই।

জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনকে সরকারের সর্বশেষ দায়িত্ব বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠাব, যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। আপনারা সকলেই দোয়া করবেন যেন সুন্দরভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করে এ দেশের সকল নাগরিক একটি “নতুন বাংলাদেশ” গড়ার কাজে সফলভাবে এগিয়ে যেতে পারে। আমরা সরকারের পক্ষ থেকে এ নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং উৎসবমুখরভাবে সম্পন্ন করা যায় সেজন্য সকল প্রকার সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করব। এবারের নির্বাচন যেন আনন্দ-উৎসবের দিক থেকে, শান্তিশৃঙ্খলার দিক থেকে, ভোটার উপস্থিতির দিক থেকে, সৌহার্দ্য ও আন্তরিকতার দিক থেকে দেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকে সেজন্য সকল আয়োজন সম্পন্ন করতে আগামীকাল থেকে আমরা সকলেই মানসিক প্রস্তুতি ও প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজন শুরু করব।’ তিনি আরও বলেছেন, দেশের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত যতগুলো বড় সংঘাত, সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে তার সবগুলোর নেপথ্য কারণ ছিল ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন। ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে কোনো দল যদি গায়ের জোরে ক্ষমতায় আসে তার চূড়ান্ত পরিণতি কী তা জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য থেকে দেশবাসী বুঝতে পারলাম যে আমরা এখন নির্বাচনি টানেলে ঢুকে পড়েছি। গতকাল প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছেন। এখন আমরা শুনতে পাব হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মতো নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণা। নির্বাচন কমিশনকে শুধু তফসিল ঘোষণা করলেই হবে না, তাদের পূর্বসূরি হাবিবুল আউয়াল, নূরুল হুদার পরিণতিও মনে রাখতে হবে। কোনো প্রলোভন নয়, কোনো রক্তচক্ষুকে ভয় নয়, সততার সঙ্গে যদি নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালন করে তাহলে প্রধান উপদেষ্টার স্বপ্ন পূরণ হবে।

আগামীকাল সরকারের এক বছর পূর্ণ হবে। এ সময়ের মধ্যে সরকারের কাছে অনেকের অনেক প্রত্যাশা ছিল। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, অর্থনীতি গতিশীল রাখা, সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা করা, মব ফ্যাসিজম বন্ধ করা, জনমনের ভয় দূর করার মতো অনেক প্রয়োজনীয় কাজ সরকার হয়তো যথাযথভাবে করতে পারেনি। কিন্তু সময় শেষ হয়ে গেছে এমনও নয়। সামনে আরও ছয় মাস আছে। এ সময়ের মধ্যে সরকারকে আরও অনেক কিছু করতে হবে। সবাইকে নিয়ে নির্বাচন যেমন করতে হবে, তেমন নির্বাচন যেন কেউ ভন্ডুলের ষড়যন্ত্র করতে না পারে, সেদিকেও লক্ষ রাখতে হবে। জাতীয় নির্বাচনের আগে আগামী মাসে ডাকসু, রাকসু ও চাকসু নির্বাচন। এ মুহূর্তে এই তিনটি নির্বাচনই স্পর্শকাতর। অনেকেই মনে করছেন তিনটি নির্র্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র শুরু হলে তা জাতীয় নির্বাচনের পথচলা বিঘ্নিত করতে পারে। সে কারণে এখন থেকেই সবাইকে সাবধান হতে হবে।

শেষ কাজটি প্রধান উপদেষ্টা সুন্দরভাবে করতে পারবেন- এটাই দেশবাসীর প্রত্যাশা। কারণ শেষ ভালো যার সব ভালো তার।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
সর্বশেষ খবর
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত
চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ
ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে
৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে

নগর জীবন

কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস
কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস

দেশগ্রাম

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন
সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন

খবর

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে