শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪২, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

অপেক্ষা এবার তারিখের

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের নানা চ্যালেঞ্জ থাকলেও প্রস্তুতি এগিয়ে যাচ্ছে : সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজা শুরুর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। এর মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হলো বলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে।

গতকাল নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর পাঠানো এক চিঠিতে উল্লিখিত সময়ে প্রত্যাশিত মানের অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া।

৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবসে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে দেওয়া তাঁর ভাষণে আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রোজা শুরুর আগে নির্বাচন আয়োজনের জন্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দেওয়ার কথা বলেন। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল এ চিঠি পাঠাল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।

জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে অবিলম্বে এক্ষেত্রে সব প্রস্তুতি ও প্রাতিষ্ঠানিক আয়োজন শুরুর কথা বলেছেন। বিগত ১৫ বছরে নাগরিকদের ভোট দিতে না পারার প্রেক্ষাপটে আগামী নির্বাচন যেন মহা আনন্দের ভোট উৎসবের দিন হিসেবে স্মরণীয় হয় তেমন আয়োজনের ওপর প্রধান উপদেষ্টা জোর দিয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়।

প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে নির্বাচন আনন্দ-উৎসবে, শান্তিশৃঙ্খলায়, ভোটার উপস্থিতিতে, সৌহার্দ ও আন্তরিকতায় অবিস্মরণীয় হয়ে ওঠার যে প্রত্যাশা করেছেন তা উল্লেখ করা হয়। নির্বাচন আয়োজনে যথোপযুক্ত প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্বারোপের পাশাপাশি একটি প্রত্যাশিত সুষ্ঠু, অবাধ, শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যয়ের কথাও নির্বাচন কমিশনকে জানানো হয়। চিঠির শেষে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণার ভিত্তিতে উল্লেখিত সময়ে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য অনুরোধ করেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব।

 

নানা চ্যালেঞ্জ থাকলেও প্রস্তুতি এগিয়ে যাচ্ছে : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, তফসিল ঘোষণার আগে নির্বাচন কমিশন সভায় আলোচনা করে মনোনয়নপত্র দাখিল, বাছাই, প্রত্যাহারের শেষ সময় ও ভোটের তারিখ নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।

গতকাল আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে নাসির উদ্দিন বলেন, দ্রুত চিঠি পেয়ে যাব বলে আশা করছি। না পেলেও আমরা আগে থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছি।

ভোটে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের অপব্যবহার রোধ করার বিষয়টিও ইসির সামনে আরেকটি চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন সিইসি। তিনি বলেন, ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিতি বাড়ানো বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা নির্বিঘ্ন পরিবেশ নিশ্চিত করতে চাই, যেন উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের জন্য এক মাস সময় রাখার পরিকল্পনা রয়েছে ইসির। নাসির উদ্দিন বলেছেন, নির্বাচনি পরিবেশ আগামী কয়েক মাসে আরও উন্নত হবে। এখন কোনো সমস্যা দেখছেন না তিনি। ফেব্রুয়ারির ভোট সামনে রেখে জনগণের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা, দলগুলোর আস্থা অর্জন, ভোটারদের ব্যাপক অংশগ্রহণকেই চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সিইসি।

প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে ভাষণের পরদিন গতকাল দুপুরে নিজেদের প্রস্তুতির আদ্যোপান্ত তুলে ধরেন সিইসি। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা মঙ্গলবার একটা ঘোষণা দিয়েছেন। উনি বলেছেন, ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে রমজানের আগে ইলেকশন করার জন্য আমাদের একটা চিঠি দেবেন। আমি প্রত্যাশা করছি দ্রুত চিঠিটা পেয়ে যাব। চিঠি এখনই না এলেও ঘোষিত সময়সীমা ধরে প্রস্তুতি চলমান থাকবে নির্বাচন কমিশনের। সিইসি বলেন, প্রস্তুতি আমরা অনেক আগে থেকে নিচ্ছি। প্রস্তুতিতে ঘাটতি হবে না। সুন্দর নির্বাচন করার জন্য যে ধরনের প্রস্তুতি ইসির নেওয়া দরকার তা চলছে বলে জানান তিনি।

প্রধান কাজগুলোর মধ্যে নিখুঁত ভোটার তালিকা হালনাগাদ খসড়া প্রকাশ এবং ৩১ আগস্টের মধ্যে চূড়ান্ত হবে। ভোটারযোগ্য তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে তফসিলের মাসখানেক আগে একটা সময় নির্ধারণ করে সম্পূরক তালিকা করা হবে।

দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের জন্য এক মাস সময় : ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দলগুলোর আলোচনা শেষ হলে নির্বাচন কমিশনও অংশীজনের সংলাপে বসবে। এ জন্য প্রায় এক মাস সময় পরিকল্পনা করে রেখেছেন বলে জানান সিইসি।

সিইসি বলেন, একটা ইলেকশনের স্বচ্ছতার জন্য যা যা দরকার, তার মধ্যে রুল অব মিডিয়া ইজ নম্বর ওয়ান। আমরা কিন্তু ইলেকশনটাকে এজ ট্রান্সপারেন্ট এজ পসিবল করতে চাই; আয়নার মতো পরিষ্কার করতে চাই। মানুষ, বিশ্ববাসী দেখুক যে আমাদের আন্তরিকতা, আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি আছে কি না। লুকিয়ে কোনো কাজ করতে চাই না।

সেপ্টেম্বর ঘিরে নিবন্ধন, কেনাকাটা শেষ করতে চায় : এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, প্রস্তুতি নিয়ে বললে ভোটার লিস্টটা হয়ে যাচ্ছে। প্রকিউরমেন্ট টার্গেট ৩০ সেপ্টেম্বর শেষ করে ফেলতে পারব। টেন্ডার হয়ে গেছে। তারপর ডিলিমিটেশন (সীমানা নির্ধারণ) স্বচ্ছভাবে হয়েছে। শুনানি করে শেষ করা হবে। একটা বড় কাজ হয়ে গেছে পার্টি রেজিস্ট্রেশন। ইতোমধ্যে যাচাই-বাছাই চলছে। যারা শর্ত পূরণ করতে পারবে তাদের বিষয়ে তদন্ত হবে, এরপর কারও আপত্তি আছে কিনা ১৫ দিনের বিজ্ঞপ্তি হবে।... এসব বড় কাজ বাই সেপ্টেম্বর; ইনশাল্লাহ উই ওয়ান্ট টু কমপ্লিট অল দিস বিগ টাস্ক। পাশাপাশি ভোটের কাজে সম্পৃক্ত ৮-৯ লাখ লোকবলের প্রশিক্ষণের কাজও শুরু হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার পোস্টাল ব্যালটে ভোটের প্রস্তুতির বিষয়ও রয়েছে। আমরা এবার প্রায় ১০ লাখ লোকবলকে পোস্টাল ব্যালটের আওতায় নিয়ে আসার চেষ্টা করব।

লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরিতে নির্বাচন কমিশনের প্রচেষ্টার পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে সহযোগিতা চান সিইসি। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, সুতরাং যেনতেন একটা নির্বাচন করে আপনারা জয়ের চেষ্টা করবেন না। আমাকে সাহায্য করুন। আমি একটা সুন্দর ক্রেডিবল ট্রান্সপারেন্ট ইলেকশন দিতে চাই। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া পারব না।

দলগুলোকে খেলার মাঠের পরিবেশ রক্ষায় সহযোগিতা চান তিনি। প্লেয়াররা যদি সবাই ফাউল করার নিয়তে মাঠে নামে যে আমরা ফাউলই করব; এখন রেফারির পক্ষে সে ম্যাচ পণ্ড হওয়া থেকে রক্ষা করা সম্ভব নয়। লালকার্ড কজনকে দেখাবেন আপনি? সুতরাং যারা খেলবেন তাদের তো দায়িত্ব আছে বিশাল। আমি এই মেসেজটা রাজনৈতিক দলগুলোকে দিতে চাই।

ভোটারদের ব্যাপক অংশ গ্রহণের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানান সিইসি। বলেন, আমাদের মূল মেসেজটা হলো- আমরা এবার ইলেকশনটাকে পার্টিসিপেটরি করতে চাই। ভোটারদের ব্যাপক অংশ গ্রহণ আমরা চাই।

অন্যতম চ্যালেঞ্জ যত : ভোটারদের আস্থা অর্জনকে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সিইসি। সেই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন ভালো রয়েছে বলে দাবি করেন তিনি। মানুষ আস্থা হারিয়ে ফেলেছে। মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা এখন নম্বর ওয়ান চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। ইসির তরফ থেকে যত রকমের সম্ভব প্রস্তুতি ফ্রি ফেয়ার ইলেকশনের জন্য সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান সিইসি। তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জের মধ্যে একটা বললাম মানুষকে আস্থায় নিয়ে আসা। ভোটারদের আস্থা সৃষ্টির পাশাপাশি ভোটারদের কেন্দ্রে নিয়ে আসা। এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি জানান, রাজনৈতিক দলের বক্তব্য নিয়ে মন্তব্য না করলেও ভবিষ্যতে কাজ দেখে ইসির প্রতি আস্থাশীল হবে তারা। আমি বিশ্বাস করি যে আমাদের কর্মকাণ্ড যতই তারা দেখবেন, আমাদের ওপর আস্থা সৃষ্টি হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে