শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

তারিক সিদ্দিক একসময় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ২০০১ সালে তাকে দুর্নীতি এবং নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য সেনাবাহিনী থেকে অপসারণ করা হয়। সেই সময় তিনি ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়। তিনি মেজর জেনারেল পদে উন্নীত হন। এ সময় তিনি প্রতিহিংসায় উন্মত্ত শুধু হননি, দুর্নীতির আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যান। বিদেশে যেমন বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছেন, তেমনি দেশে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। যেহেতু তিনি সামরিক বিষয়ক উপদেষ্টা, তাকে নিয়ে কেউ প্রশ্ন করতে পারত না। নিজেও থাকতেন লোকচক্ষুর আড়ালে। গত সাড়ে ১৫ বছরে তিনি মাত্র একটি সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। সংবাদপত্র ও মিডিয়াকে তিনি আড়াল করে রাখতেন। যেমন করে আড়াল করে রাখতেন তার অবৈধ সম্পদ। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শুধু বিদেশে নয়, দেশেও তিনি সম্পদের পাহাড় করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার অবৈধ সম্পদের তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার অবৈধ অর্থের উৎস সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছে। হিসাব করে দেখা গেছে, অবসরের সময় তারিক সিদ্দিকের সব স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল মাত্র ৫২ লাখ টাকার। এ সময় তার পৈতৃক সূত্রে বনানীতে একটি বাড়ির অংশ এবং ১ বিঘা জমি ছাড়া কোনো সম্পত্তি ছিল না। ২০০৯ সালে তারিক সিদ্দিক যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে যোগদান করেন তখন তার সব ব্যাংক মিলিয়ে আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ২৩ হাজার টাকা। নিয়ম অনুযায়ী যখন কেউ সরকারের কোনো পদে অধিষ্ঠিত হয়, তখন ব্যবসাবাণিজ্য করতে পারেন না। সেই হিসেবে তারিক সিদ্দিকের একমাত্র উপার্জনের পথ ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রীর পদমর্যাদার যে বেতন-ভাতা পেতেন সেটি। তাও আবার প্রথম মেয়াদে তিনি প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় বেতন-ভাতা পান। অর্থাৎ সর্বসাকুল্যে তার বেতন-ভাতার পরিমাণ ছিল মাসিক দেড় লাখ টাকা। তার স্ত্রীর নামে তথাকথিত কিছু নামসর্বস্ব ব্যবসা ছিল, যে ব্যবসাগুলো করা হতো আসলে দুর্নীতি এবং অনিয়মের জন্য। বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঘুষ গ্রহণের জন্য। এ ছাড়া তারিক সিদ্দিক এবং তার স্ত্রীর কোনো বৈধ উপার্জন ছিল না। কিন্তু ৫ আগস্টের পর তার সম্পদের হিসাব খোঁজ করতে গিয়ে দুদক কর্মকর্তা হতবাক হয়ে গেছেন। তারিক সিদ্দিকের ৬২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। একই সঙ্গে ১৬২ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়ায় তার স্ত্রী এবং দুই সন্তানসহ তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজীপুরের বাঙ্গালগাছ এলাকায় রয়েছে তারিক সিদ্দিকের ‘বাগান বিলাস’ নামে বিশাল বাগানবাড়ি। একইভাবে ফাওকাল এলাকায় ডুপ্লেক্স ভবনসহ বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তারিক সিদ্দিক। বিলাসে তার বাগানবাড়ি ছেড়ে রাজধানীর আভিজাত্য এলাকায় নজর দিলেও দেখা যায় তারিক সিদ্দিকের ফ্ল্যাট, প্লটের নানা ফিরিস্তি। বারিধারা আবাসিক এলাকায় পার্ক গলিতে তার ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। বারিধারা ডিওএইচএসে তিনি বানিয়েছেন সাত তলা বিশাল বাড়ি। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন বলছে, যে সম্পত্তিগুলোর সন্ধান পাওয়া গেছে তা তারিক সিদ্দিকের প্রকৃত সম্পদের তুলনায় অনেক কম। এ ব্যাপারে আরও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার বিরুদ্ধে তদন্তে নিত্যনতুন সম্পদের তথ্য পাচ্ছে। ইতোমধ্যে গুলশানে তারিক সিদ্দিকের নামে তিনটি ফ্ল্যাটবাড়ি পাওয়া গেছে। যা তারিক সিদ্দিক তার মায়ের কাছ থেকে পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- তার মায়ের আয়কর নথিতে এসব ফ্ল্যাটের কোনো অস্তিত্ব নেই।

পূর্বাচলের ৭ নম্বর সেক্টরে একটি প্লট রয়েছে তারিক সিদ্দিকের নামে। তার স্ত্রী শাহিন সিদ্দিকের নামে পূর্বাচল নতুন শহর সেক্টর ২১ ও ৩০-এ তিনটি প্লট রয়েছে। পূর্বাচলের ২৬ নম্বর সেক্টর রয়েছে ১০ কাঠার একটি এবং ৫ কাঠার আরও দুটি প্লট। বারিধারা মডেল টাউনে সাড়ে ৩ হাজার বর্গফুটের দুটি ফ্ল্যাট, বারিধারা ডিওএইচএসে প্রায় ৩ হাজার বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার এফডিআরসহ ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৬২ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে দুর্নীতি দমন কমিশন আরও অনুসন্ধান করে দেখতে পায় তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তার স্ত্রী শাহিন সিদ্দিকের ৫২ বিঘা জমি রয়েছে গাজীপুরে। গাজীপুরে এসব জমির মূল্য দেখানো হয়েছে ২৬ কোটি ১৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

প্রশ্ন উঠেছে, যার সারা জীবনের উপার্জন ১ কোটি ১০ লাখ, ২৬ কোটি টাকা দিয়ে গাজীপুরে জমি কেনেন কেমন করে? এত সম্পদ তিনি করেন কীভাবে? গাজীপুরে জমির সন্ধান পাওয়ার পর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে এ সম্পত্তি জব্দের আবেদন করেন এবং তার সম্পত্তি শেষ পর্যন্ত জব্দ করা হয়। গাজীপুরের জমি জব্দের আবেদনে দুর্নীতি দমন কমিশন জানায় তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও শাহিন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। জানা গেছে, তাদের মালিকানাধীন এসব সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর ও বেহাত করার চেষ্টা করছেন। এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে অনুসন্ধানের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে তুলে ধরে দুদক বলেছে, অনুসন্ধান শেষ না হওয়া পর্যন্ত যেন স্থাবর সম্পত্তির মালিকানা পরিবর্তন, স্থানান্তর বা অন্য কোনো প্রক্রিয়া হস্তান্তর করতে না পারে, সেজন্য সম্পদ জব্দের আদেশ চাওয়া হয় এবং আদালত সেই আদেশ মঞ্জুর করেন। কিন্তু এর মধ্যেই তারিক সিদ্দিক তার বেশ কিছু সম্পদ গোপনে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বর্তমানে লন্ডনে অবস্থানরত তারিক সিদ্দিকের গাজীপুরের ফাওকালে সুরক্ষিত বাগানবাড়িতে ডুপ্লেক্স ভবন, বিশাল পুকুর এবং গাছপালা রয়েছে। টাঁকশালের পাশেই তার অন্তত ২২ বিঘা জমি আছে। কিন্তু নথিতে দেখানো আছে মাত্র ৫ বিঘা জমি। গাজীপুরের বাঙ্গালগাছ এলাকাতে তারিক সিদ্দিকের ভাই রফিক সিদ্দিকের নামে আরেকটি বাগানবাড়ি রয়েছে। এ বিশাল বাগানবাড়ি নথিতে ৭৮ শতাংশ হলেও বাস্তবে ১০ গুণের বেশি। রফিক সিদ্দিকের এ সম্পত্তি তারিক সিদ্দিকের বলেই একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। গাজীপুরের কালাইয়া ভূমি অফিসের তথ্যমতে, টিউলিপ টেরিটরি এর ২ একর ৬৬ শতাংশ জমির মালিক তার আরেক ভাই শফিক আহমেদ সিদ্দিক, যিনি শেখ রেহানার স্বামী। তাদের মধ্যে সম্পর্ক না থাকলেও আনুষ্ঠানিক বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেনি। এ বাড়িটি গাজীপুর এলাকায় শেখ রেহানার বাড়ি নামে পরিচিত। এ বাড়িটি আসলে তারিক সিদ্দিকের কেনা। নিজের দুর্নীতি প্রশ্নহীন করতেই শেখ রেহানাকে তিনি এটি উৎকোচ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গাজীপুরে তারিক সিদ্দিকের বাগানবাড়ি আসলে দুটি। গুলশানে একটি সাত তলা বাড়ি, বসুন্ধরায় তিনটি প্লট, তারও স্ত্রীর নামে বারিধারায় ৪টি ফ্ল্যাট ও একটি ফ্ল্যাটের একাংশ, গাজীপুরে সাত তলা বাড়ির চার ভাগের এক ভাগ, এ ছাড়াও নারায়ণগঞ্জে তারিক সিদ্দিক দম্পতির রয়েছে ৪৮ বিঘা জমি। তবে এসব সম্পদের মধ্যে বেশ কিছু জমি গোপনে বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গাজীপুরের সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত তারিক সিদ্দিক তার ভাই রফিক সিদ্দিকের স্ত্রীর এবং শফিক আহমেদ সিদ্দিকের একাধিক জমি বিক্রি করেছেন। এসব জমি কে, কীভাবে কিনেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। কিন্তু আইন অনুযায়ী জমি বিক্রির সময় দলিলে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হয়। প্রশ্ন উঠেছে তারিক সিদ্দিক ৩ আগস্টে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু ৩ আগস্ট যদি তিনি পালিয়ে যান তাহলে তিনি এ জমি বিক্রি করলেন কীভাবে?

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
তারেক রহমানের সঙ্গে লন্ডনে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আজ কার্যকর
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
তিন নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের খুঁজছে পিবিআই
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
আবু সাঈদকে গুলির ঘটনার বর্ণনা দুই প্রত্যক্ষদর্শীর
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে হবে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
এসপি-ওসিদের বদলি হবে লটারির মাধ্যমে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক ট্রাম্পের
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় সৈকতে গোসল করতে নেমে এক পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় সৈকতে গোসল করতে নেমে এক পর্যটকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ বনদস্যু আসাবুর বাহিনীর দুই সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ বনদস্যু আসাবুর বাহিনীর দুই সদস্য আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিজয় মিছিলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল
বগুড়ায় বিজয় মিছিলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত
চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর

গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ

নগর জীবন

কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস
কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস

দেশগ্রাম

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে
৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন
সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে