শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

তারিক সিদ্দিক একসময় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। ২০০১ সালে তাকে দুর্নীতি এবং নিয়মবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের জন্য সেনাবাহিনী থেকে অপসারণ করা হয়। সেই সময় তিনি ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল। পরবর্তীতে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়া হয়। তিনি মেজর জেনারেল পদে উন্নীত হন। এ সময় তিনি প্রতিহিংসায় উন্মত্ত শুধু হননি, দুর্নীতির আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যান। বিদেশে যেমন বিপুল পরিমাণ টাকা পাঠিয়েছেন, তেমনি দেশে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। যেহেতু তিনি সামরিক বিষয়ক উপদেষ্টা, তাকে নিয়ে কেউ প্রশ্ন করতে পারত না। নিজেও থাকতেন লোকচক্ষুর আড়ালে। গত সাড়ে ১৫ বছরে তিনি মাত্র একটি সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। সংবাদপত্র ও মিডিয়াকে তিনি আড়াল করে রাখতেন। যেমন করে আড়াল করে রাখতেন তার অবৈধ সম্পদ। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শুধু বিদেশে নয়, দেশেও তিনি সম্পদের পাহাড় করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার অবৈধ সম্পদের তথ্য বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার অবৈধ অর্থের উৎস সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছে। হিসাব করে দেখা গেছে, অবসরের সময় তারিক সিদ্দিকের সব স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল মাত্র ৫২ লাখ টাকার। এ সময় তার পৈতৃক সূত্রে বনানীতে একটি বাড়ির অংশ এবং ১ বিঘা জমি ছাড়া কোনো সম্পত্তি ছিল না। ২০০৯ সালে তারিক সিদ্দিক যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা হিসেবে যোগদান করেন তখন তার সব ব্যাংক মিলিয়ে আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ২৩ হাজার টাকা। নিয়ম অনুযায়ী যখন কেউ সরকারের কোনো পদে অধিষ্ঠিত হয়, তখন ব্যবসাবাণিজ্য করতে পারেন না। সেই হিসেবে তারিক সিদ্দিকের একমাত্র উপার্জনের পথ ছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে মন্ত্রীর পদমর্যাদার যে বেতন-ভাতা পেতেন সেটি। তাও আবার প্রথম মেয়াদে তিনি প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদায় ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি পূর্ণ মন্ত্রীর মর্যাদায় বেতন-ভাতা পান। অর্থাৎ সর্বসাকুল্যে তার বেতন-ভাতার পরিমাণ ছিল মাসিক দেড় লাখ টাকা। তার স্ত্রীর নামে তথাকথিত কিছু নামসর্বস্ব ব্যবসা ছিল, যে ব্যবসাগুলো করা হতো আসলে দুর্নীতি এবং অনিয়মের জন্য। বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঘুষ গ্রহণের জন্য। এ ছাড়া তারিক সিদ্দিক এবং তার স্ত্রীর কোনো বৈধ উপার্জন ছিল না। কিন্তু ৫ আগস্টের পর তার সম্পদের হিসাব খোঁজ করতে গিয়ে দুদক কর্মকর্তা হতবাক হয়ে গেছেন। তারিক সিদ্দিকের ৬২ হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। একই সঙ্গে ১৬২ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের প্রমাণ পাওয়ায় তার স্ত্রী এবং দুই সন্তানসহ তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করেছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজীপুরের বাঙ্গালগাছ এলাকায় রয়েছে তারিক সিদ্দিকের ‘বাগান বিলাস’ নামে বিশাল বাগানবাড়ি। একইভাবে ফাওকাল এলাকায় ডুপ্লেক্স ভবনসহ বিশাল সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন তারিক সিদ্দিক। বিলাসে তার বাগানবাড়ি ছেড়ে রাজধানীর আভিজাত্য এলাকায় নজর দিলেও দেখা যায় তারিক সিদ্দিকের ফ্ল্যাট, প্লটের নানা ফিরিস্তি। বারিধারা আবাসিক এলাকায় পার্ক গলিতে তার ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। বারিধারা ডিওএইচএসে তিনি বানিয়েছেন সাত তলা বিশাল বাড়ি। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন বলছে, যে সম্পত্তিগুলোর সন্ধান পাওয়া গেছে তা তারিক সিদ্দিকের প্রকৃত সম্পদের তুলনায় অনেক কম। এ ব্যাপারে আরও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন তার বিরুদ্ধে তদন্তে নিত্যনতুন সম্পদের তথ্য পাচ্ছে। ইতোমধ্যে গুলশানে তারিক সিদ্দিকের নামে তিনটি ফ্ল্যাটবাড়ি পাওয়া গেছে। যা তারিক সিদ্দিক তার মায়ের কাছ থেকে পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো- তার মায়ের আয়কর নথিতে এসব ফ্ল্যাটের কোনো অস্তিত্ব নেই।

পূর্বাচলের ৭ নম্বর সেক্টরে একটি প্লট রয়েছে তারিক সিদ্দিকের নামে। তার স্ত্রী শাহিন সিদ্দিকের নামে পূর্বাচল নতুন শহর সেক্টর ২১ ও ৩০-এ তিনটি প্লট রয়েছে। পূর্বাচলের ২৬ নম্বর সেক্টর রয়েছে ১০ কাঠার একটি এবং ৫ কাঠার আরও দুটি প্লট। বারিধারা মডেল টাউনে সাড়ে ৩ হাজার বর্গফুটের দুটি ফ্ল্যাট, বারিধারা ডিওএইচএসে প্রায় ৩ হাজার বর্গফুটের ফ্ল্যাট এবং ব্যাংকে ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকার এফডিআরসহ ৩ কোটি ৬৬ লাখ ৬২ হাজার টাকা পাওয়া গেছে। পরবর্তীতে দুর্নীতি দমন কমিশন আরও অনুসন্ধান করে দেখতে পায় তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তার স্ত্রী শাহিন সিদ্দিকের ৫২ বিঘা জমি রয়েছে গাজীপুরে। গাজীপুরে এসব জমির মূল্য দেখানো হয়েছে ২৬ কোটি ১৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

প্রশ্ন উঠেছে, যার সারা জীবনের উপার্জন ১ কোটি ১০ লাখ, ২৬ কোটি টাকা দিয়ে গাজীপুরে জমি কেনেন কেমন করে? এত সম্পদ তিনি করেন কীভাবে? গাজীপুরে জমির সন্ধান পাওয়ার পর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে এ সম্পত্তি জব্দের আবেদন করেন এবং তার সম্পত্তি শেষ পর্যন্ত জব্দ করা হয়। গাজীপুরের জমি জব্দের আবেদনে দুর্নীতি দমন কমিশন জানায় তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও শাহিন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। জানা গেছে, তাদের মালিকানাধীন এসব সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর ও বেহাত করার চেষ্টা করছেন। এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে অনুসন্ধানের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে তুলে ধরে দুদক বলেছে, অনুসন্ধান শেষ না হওয়া পর্যন্ত যেন স্থাবর সম্পত্তির মালিকানা পরিবর্তন, স্থানান্তর বা অন্য কোনো প্রক্রিয়া হস্তান্তর করতে না পারে, সেজন্য সম্পদ জব্দের আদেশ চাওয়া হয় এবং আদালত সেই আদেশ মঞ্জুর করেন। কিন্তু এর মধ্যেই তারিক সিদ্দিক তার বেশ কিছু সম্পদ গোপনে বিক্রি করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বর্তমানে লন্ডনে অবস্থানরত তারিক সিদ্দিকের গাজীপুরের ফাওকালে সুরক্ষিত বাগানবাড়িতে ডুপ্লেক্স ভবন, বিশাল পুকুর এবং গাছপালা রয়েছে। টাঁকশালের পাশেই তার অন্তত ২২ বিঘা জমি আছে। কিন্তু নথিতে দেখানো আছে মাত্র ৫ বিঘা জমি। গাজীপুরের বাঙ্গালগাছ এলাকাতে তারিক সিদ্দিকের ভাই রফিক সিদ্দিকের নামে আরেকটি বাগানবাড়ি রয়েছে। এ বিশাল বাগানবাড়ি নথিতে ৭৮ শতাংশ হলেও বাস্তবে ১০ গুণের বেশি। রফিক সিদ্দিকের এ সম্পত্তি তারিক সিদ্দিকের বলেই একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। গাজীপুরের কালাইয়া ভূমি অফিসের তথ্যমতে, টিউলিপ টেরিটরি এর ২ একর ৬৬ শতাংশ জমির মালিক তার আরেক ভাই শফিক আহমেদ সিদ্দিক, যিনি শেখ রেহানার স্বামী। তাদের মধ্যে সম্পর্ক না থাকলেও আনুষ্ঠানিক বিবাহবিচ্ছেদ ঘটেনি। এ বাড়িটি গাজীপুর এলাকায় শেখ রেহানার বাড়ি নামে পরিচিত। এ বাড়িটি আসলে তারিক সিদ্দিকের কেনা। নিজের দুর্নীতি প্রশ্নহীন করতেই শেখ রেহানাকে তিনি এটি উৎকোচ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গাজীপুরে তারিক সিদ্দিকের বাগানবাড়ি আসলে দুটি। গুলশানে একটি সাত তলা বাড়ি, বসুন্ধরায় তিনটি প্লট, তারও স্ত্রীর নামে বারিধারায় ৪টি ফ্ল্যাট ও একটি ফ্ল্যাটের একাংশ, গাজীপুরে সাত তলা বাড়ির চার ভাগের এক ভাগ, এ ছাড়াও নারায়ণগঞ্জে তারিক সিদ্দিক দম্পতির রয়েছে ৪৮ বিঘা জমি। তবে এসব সম্পদের মধ্যে বেশ কিছু জমি গোপনে বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গাজীপুরের সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত তারিক সিদ্দিক তার ভাই রফিক সিদ্দিকের স্ত্রীর এবং শফিক আহমেদ সিদ্দিকের একাধিক জমি বিক্রি করেছেন। এসব জমি কে, কীভাবে কিনেছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যায়নি। কিন্তু আইন অনুযায়ী জমি বিক্রির সময় দলিলে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হয়। প্রশ্ন উঠেছে তারিক সিদ্দিক ৩ আগস্টে বিদেশে পালিয়ে গেছেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। কিন্তু ৩ আগস্ট যদি তিনি পালিয়ে যান তাহলে তিনি এ জমি বিক্রি করলেন কীভাবে?

এই বিভাগের আরও খবর
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন