শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

বন্দোবস্ত বলতে প্রথা, প্রচলন, কৃষ্টি-কালচার, সংস্কৃতি এ জাতীয় সব ইতিবাচক ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাষ্ট্রীয় জীবনঘনিষ্ট পরস্পরের সহায়ক, লেনদেন কার্যকারিতার অনুশীলন। এই অনুশীলনের নেতিবাচকতা হ্রাস করে ইতিবাচকতা বৃদ্ধির দ্বারা সাম্য, গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিসহ বাস্তবায়ন টেকসই করতে আইনকানুন, নীতিমালা-বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়। যাতে নাগরিকদের গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়।

সাদাচোখে নাগরিক কোনো সার্বভৌম অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দাদের কল্যাণে তাদের মতামতে দেশ শাসন করার বাধ্যবাধকতা থাকলে সে দেশের স্বীয় বাসিন্দাদেরই নাগরিক বলা হয়। অর্থাৎ নাগরিকরাই স্বীয় দেশের মালিক। এই মালিকরা তাদের দেশ পরিচালনার জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিদের শর্ত সাপেক্ষে নাগরিকদের কল্যাণে সুবিধা দেওয়া, সেবার দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। রাষ্ট্র থেকে দায়িত্ব পাওয়া ব্যক্তিরা সেবা দেওয়ার তহবিল বাবদ সামর্থ্যবান নাগরিকের কাছ থেকে খাজনা, ট্যাক্স, ভ্যাট, শুল্ক ইত্যাদি দিয়ে রাষ্ট্রের তহবিল জোগান দেন। রাষ্ট্রের তহবিল দ্বারা নাগরিকদের প্রতিশ্রুত সেবা দিতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। ‘It is an unwritten gentlemen agreement in between political person and civil person’ অর্থাৎ ‘জনগণ এবং নাগরিকের সঙ্গে জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদদের অলিখিত চুক্তি।’ এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই চুক্তি ভঙ্গকারী সব ধর্ম, পৌরাণিক, সামাজিকভাবে ঘৃণিত এবং পাপিষ্ঠ ব্যক্তি। তাই রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি হওয়া অত্যন্ত কঠিন। আমাদের মতো এনজিওরা এই গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদনের সাহস করে না, এজন্যই প্রায় সব এনজিওর গঠনতন্ত্রে রাজনীতি না করার আইন সন্নিবেশিত আছে। ফলে এনজিওদের তাদের কর্ম-এরিয়াতে আয়েশচিত্তে দায়িত্ব পালনের সুযোগ থাকে। এনজিওতে সরকারি বরাদ্দ না থাকলে নাগরিকদের দেওয়া খাজনা, ট্যাক্স, ভ্যাটের মাধ্যমে যে তহবিল সরবরাহ করা হয়, তার হিস্সা আসে না। ফলে অর্থনৈতিকভাবেও নাগরিকদের প্রতি এনজিওদের দায়বদ্ধতার চুক্তি জিওর মতো নয়। এজন্যই আমার অনুমান বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সুশীলরা গালি দেওয়ার কারণ হিসেবে ‘এনজিও মার্কা সরকার’ বলে থাকেন।

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগমজিও, জনপ্রতিনিধি অর্থাৎ রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং এনজিও অর্থাৎ স্বেচ্ছায় সমাজসেবক ব্যক্তিদের মধ্যে মৌলিক তফাত জিও ব্যক্তির কাছ থেকে দেশের মালিক জনগণের প্রতি দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং তাদের প্রত্যাশা প্রতিপালন করার বাধ্যবাধকতা আছে। এনজিও ব্যক্তির কাছে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ বাধ্যবাধকতা নাই, ঐচ্ছিকভাবে অতি ভালো মানুষ হওয়ার জন্য সেবা দেওয়ার রেওয়াজ, প্রথা বিদ্যমান আছে। তাই এনজিওদের কাজকে আয়েশি কাজ বলা যায়। জিওদের দায়িত্ব পালন আয়েশি নয়- আবশ্যিক, ঝুঁকিযুক্ত গুণসম্পন্নভাবে করতে হয়। অপরদিকে জিওদের কার্যক্রম ব্যয় বাজেটের জন্য ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ নেই। এনজিওদের কার্যক্রমের ব্যয় বাজেট সংগ্রহের ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই জিও-এনজিওকে একাকার করে দেখার সুযোগ নাই।

১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে অভ্যুত্থান, বিপ্লব হয়ে আসছে। অভ্যুত্থান, বিপ্লবের প্রাথমিক কাজ সংগ্রাম। ওই সময়কালের ইংরেজদের বিরুদ্ধে সব সংগ্রামে মুসলিম ছাত্র-জনতা অগ্রসারিতে ছিল। বেশুমার আত্মাহুতি দিয়েছিল। পাকিস্তান আন্দোলনে ছাত্রসমাজের পক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা অস্বীকারের উপায় নাই। মুসলিমদের আন্দোলনের বাড়াবাড়িতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি/বিলেতি এনজিও, পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ সরকার এবং সর্বশেষ গভর্নর লর্ড মাউন্টব্যাটেন মুসলমানদের প্রতি রুষ্ট, ক্ষিপ্ত অবস্থায় নগণ্য, অগুরুত্বপূর্ণ যা দেওয়ার তাই দিয়ে এমনভাবে বর্ডার বিভক্তি করেছিলেন, যাতে ভারত এবং পাকিস্তানের আন্তবর্ডার বিবাদই শুধু নয়, অঞ্চলের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা বেধে যাওয়ার স্বনির্ভর উপাদান আজও বিদ্যমান। ১৯৪৭ সালের পর ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্তান আন্দোলনে সামনের সারির নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম-অভ্যুত্থান-বিপ্লব ইত্যাদিতে লেগে থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বর্তমান বাংলাদেশকে স্বাধীন করলেন, তা যেমন ঠিক তেমনি অনেক অঠিক- যা ছিল নাগরিকদের প্রতি জনপ্রতিনিধি বা রাজনীতিবিদদের প্রতিশ্রুতি/অঙ্গীকার ভঙ্গকরণ, রাজনীতিকে ব্যবসা গণ্যকরণ। যার ফলে তাকে বলতে হয়েছিল ‘সাড়ে সাত কোটি মানুষ আট কোটি কম্বল, আমার কম্বল কোথায়।’ ‘সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি’ এরকম বাস্তবসুন্দর বাক্যগুলো শুধু রেটরিক হিসেবে আছে।

রাজনীতিবিদরা তাদের প্রতিশ্রুত নাগরিক দায়িত্ব ভুলে গিয়ে রাজনীতিকে রাজার নীতি গণ্য করে নিজেরা রাজাধিরাজ হতে চাইলেন বা হলেন। ফলে বিলাস জীবনের স্বাচ্ছন্দ্যবহুলতা ভোগ করার জন্য বিশ্বের স্ব^র্গতুল্য সিটিতে বাড়িঘর, ব্যবসা, ভোগবিলাসের আধিক্য করলেন। ছোটখাটো রাজনীতিবিদ-আমলা নিদেনপক্ষে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থান করবেন, রাজকীয় ব্যবসাবাণিজ্য করবেন, চূড়ান্ত বিলাস ভোগ করবেন। তাই যুদ্ধ প্রশিক্ষণ বিমানের প্রশিক্ষক, তার পরিবার, প্রশিক্ষণার্থী, যাবতীয় জায়জোগাড় বিশ্বের সর্বাধিক জনঘনত্ব মহানগরী ঢাকাতেই করতে হবে, রাখতে হবে! মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকের আত্মাহুতির বিলাপ তাদের নিকট বিলাস। সব অভ্যুত্থান এবং বিপ্লবের শক্তিধর জ্বালানি উপাদান হচ্ছে বৈষম্য। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের অর্থনীতি ও সম্পদ বৈষম্যজনিত কারণে সব অভ্যুত্থানে উত্তরবঙ্গের ছাত্র-জনতা নীরব, নিরীহ সৈনিকের কাজ করেন। কারণ বেকারত্বের মধ্যে তারা জর্জরিত। ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, ঈশ্বরদীর পরিত্যক্ত বিমানবন্দরকে প্রশিক্ষণ বিমানবন্দর হিসেবে গড়ে তুললে প্রশিক্ষণ ক্লাসের ছাত্র-শিক্ষকদের বাড়িতে ঝি হিসেবে, আয়া-পিয়ন হিসেবে, বাজার-ব্যাগবাহী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেত, তাহলে বেকারদের ক্ষিপ্ততা কমত। নব্বইয়ের অভ্যুত্থান, চব্বিশের ৩৬ জুলাইয়ের অভ্যুত্থান এগুলোর মৌলিক চেতনা ছিল বন্দোবস্তের পরিবর্তন। যে পরিবর্তন দেখে আমাদের মতো দুর্বল মানুষ জনপ্রতিনিধি বা রাজনীতিবিদ হওয়ার প্রস্তাবে হাউমাউ করে কেঁদে উঠত, ভয়ে জড়সড় হতো। আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ বর্তমান অরাজনৈতিক সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতে তিনি বলেছিলেন, ‘তোমার এদিকে আসার ইচ্ছা আছে কি?’ উত্তরে বলেছি, ‘কোনোই সুযোগ নাই, স্যার। আপনার সহায়তাপুষ্ট টিএমএসএসের একটি পর্যায় না আসা পর্যন্ত রাজনীতিবিদদের মতো নাগরিক দায়বদ্ধ কোনো দায়িত্ব পালনের সাহস, শক্তি, প্রজ্ঞা, সামর্থ্য কিছুই আমার নাই। আমাকে মুক্ত রেখে টিএমএসএসের অধিকার, হক, প্রাপ্য বুঝিয়ে দিলে আমরা তৃণমূলের উন্নয়নে যা করছি তা সরকারের সম্পূরক-পরিপূরক ভূমিকা পালন হচ্ছে।  ফলে সরকারের স্থায়িত্ব, রাষ্ট্রের উৎপাদন, উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।’

প্রিয় পাঠক, জনপ্রতিনিধি-রাজনৈতিক ব্যক্তিরা যদি দেশ তথা সামষ্টিক উন্নয়নে আনন্দ না পান ব্যক্তি উন্নয়ন, পারিবারিক উন্নয়ন এবং নিজস্ব বলয়ের উন্নয়ন তাদের আনন্দের ইস্যু হয়- সে ক্ষেত্রে বন্দোবস্তের পরিবর্তন না করে ব্যক্তির পরিবর্তন দ্বারা কখনোই কাক্সিক্ষত উন্নয়ন আসবে না। অর্জন উদ্দেশ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে খালেস নিয়তে উন্নয়নের কাজ, পুণ্যের কাজ যা-ই করা হোক না কেন ফল দেবে না, কাজে আসবে না। প্রায় প্রত্যেকটি জেলা-উপজেলায় সুরম্য মডেল মসজিদ স্থাপনের পরও মসজিদের খতিবকে পালিয়ে যেতে হয়। অধীনস্থ প্রশিক্ষিত সশস্ত্র সর্ববাহিনী, নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী এবং নিরীহ প্রায় দুই কোটি নাগরিক পক্ষে থাকা সত্ত্বেও লক্ষ্মণ সেনের মতো পলায়নপর হতে হতো না। পরাক্রমশালী ব্রিটিশ- যাদের রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না, তাদেরও ফকির বিদ্রোহ, বাঁশের কেল্লা ব্যবহারকারী নিরস্ত্র জনতার কাছে দেশ ছেড়ে দিতে হয়েছে। সততা শক্তি, অন্যায়-অনাচার একরকম ব্যাধি। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা নিজেদের ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট।

তৃণমূল গণমানুষের কল্যাণে ব্যাপক কাজের জন্যই শক্তিধর ব্যক্তিদের সান্নিধ্যে যেতে হয়। তাই যারা দায়িত্বের স্টিয়ারিং ধরে থাকেন তাদের কাছে টিএমএসএসকে যেতেই হয়। যেহেতু টিএমএসএস প্রায় বিদেশি অনুদানহীন সংস্থা, সংস্থার আজীবন সদস্য যারা, মূলত মালিক তারাও অনুদান দিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যয় বহন করতে পারেন না। তাই ব্যবসাবাণিজ্য, কোম্পানি, শিল্প-কারখানা দ্বারা দাতার বিকল্প হিসেবে নীতিসহায়তা নেওয়ার জন্য সব সরকারের কাছে ধরনা দিতে হয়, ভবিষ্যতেও এভাবেই করে যেতে হবে।

সরকারি অনুশাসন মেনে স্বাধীন অঞ্চলের মধ্যে জনগণের সম্পৃক্ততায়, সহায়তায় পরিচালিত ক্ষুদ্র টিএমএসএসের ব্যবস্থাপনা অনুশাসন করতে গিয়ে কতই না ভুল হচ্ছে। ভুলের পরিকল্পনার সময় বা ভুল হওয়ার সময় ভুল ধরার ব্যক্তি, এখতিয়ারাধীন বেতনভুক্ত ব্যক্তি অপেক্ষা উপদেষ্টা, পরামর্শক, আজীবন সদস্য তাদের ওপরে যথেষ্ট প্রত্যাশা থাকলেও এ পর্যন্ত টিএমএসএসের উপদেষ্টা, পরামর্শক দ্বারা ভুল সংঘটিত হওয়ার আগে বা ভুল চলাকালীন ভুল ধরে দেওয়ার অর্জন নাই বললেই চলে। অনুমিত হয় কর্তাব্যক্তির ভুল সংশ্লিষ্ট মতলববাজিদের কাছে সহায়ক। তাই উন্মুক্ত অংশীদারিমূলক ব্যবস্থাপনা এবং সবার সক্রিয় অনুসন্ধান দ্বারা টিএমএসএসের বেতনভুক্ত কর্মকর্তাদের উপার্জনের সঙ্গে সম্পদের সামঞ্জস্যতা অনুসন্ধানের কাজ এগোচ্ছে না। তাই জিওতেই শুধু না এনজিওতেও ব্যক্তি পরিবর্তন নয়, নিয়মনীতির পরিবর্তন, আমূল ও বন্দোবস্তের পরিবর্তন দরকার। নচেত বঞ্চিত ব্যক্তিদের দ্বারা বিপ্লব হতে বাধ্য। সাধু সাবধান।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
ক্বালবে জিকির জারির গুরুত্ব
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
আল্লাহর প্রতি ইমান এনে শ্রেষ্ঠ মানুষ হওয়া যায়
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
জুলাইয়ের প্রতিশ্রুতি
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
মিথ্যাচারের কবিরা গুনাহ এড়াতে হবে
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
নির্বাচনের মাধ্যমে আসবে স্থিতিশীলতা
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
জাগ্রত হোক বিবেক, জয় হোক মানবতার
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
আজ সেই ৫ আগস্ট
আজ সেই ৫ আগস্ট
সর্বশেষ খবর
জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত
চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি
চীন সফরে যাচ্ছেন মোদি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ
ঝালকাঠি নার্সিং কলেজে ভর্তি-মাইগ্রেশনে দুর্নীতির অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আগামী বছর চামড়া সংরক্ষণের আগ্রহ আরও বাড়বে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে এতো বড় আন্দোলন সফল হয়েছে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ

নগর জীবন

৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে
৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস
কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস

দেশগ্রাম

শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন
সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দুই নারীসহ তিন লাশ উদ্ধার
দুই নারীসহ তিন লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে