শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

বন্দোবস্ত বলতে প্রথা, প্রচলন, কৃষ্টি-কালচার, সংস্কৃতি এ জাতীয় সব ইতিবাচক ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাষ্ট্রীয় জীবনঘনিষ্ট পরস্পরের সহায়ক, লেনদেন কার্যকারিতার অনুশীলন। এই অনুশীলনের নেতিবাচকতা হ্রাস করে ইতিবাচকতা বৃদ্ধির দ্বারা সাম্য, গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিসহ বাস্তবায়ন টেকসই করতে আইনকানুন, নীতিমালা-বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়। যাতে নাগরিকদের গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়।

সাদাচোখে নাগরিক কোনো সার্বভৌম অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দাদের কল্যাণে তাদের মতামতে দেশ শাসন করার বাধ্যবাধকতা থাকলে সে দেশের স্বীয় বাসিন্দাদেরই নাগরিক বলা হয়। অর্থাৎ নাগরিকরাই স্বীয় দেশের মালিক। এই মালিকরা তাদের দেশ পরিচালনার জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিদের শর্ত সাপেক্ষে নাগরিকদের কল্যাণে সুবিধা দেওয়া, সেবার দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। রাষ্ট্র থেকে দায়িত্ব পাওয়া ব্যক্তিরা সেবা দেওয়ার তহবিল বাবদ সামর্থ্যবান নাগরিকের কাছ থেকে খাজনা, ট্যাক্স, ভ্যাট, শুল্ক ইত্যাদি দিয়ে রাষ্ট্রের তহবিল জোগান দেন। রাষ্ট্রের তহবিল দ্বারা নাগরিকদের প্রতিশ্রুত সেবা দিতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। ‘It is an unwritten gentlemen agreement in between political person and civil person’ অর্থাৎ ‘জনগণ এবং নাগরিকের সঙ্গে জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদদের অলিখিত চুক্তি।’ এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই চুক্তি ভঙ্গকারী সব ধর্ম, পৌরাণিক, সামাজিকভাবে ঘৃণিত এবং পাপিষ্ঠ ব্যক্তি। তাই রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি হওয়া অত্যন্ত কঠিন। আমাদের মতো এনজিওরা এই গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদনের সাহস করে না, এজন্যই প্রায় সব এনজিওর গঠনতন্ত্রে রাজনীতি না করার আইন সন্নিবেশিত আছে। ফলে এনজিওদের তাদের কর্ম-এরিয়াতে আয়েশচিত্তে দায়িত্ব পালনের সুযোগ থাকে। এনজিওতে সরকারি বরাদ্দ না থাকলে নাগরিকদের দেওয়া খাজনা, ট্যাক্স, ভ্যাটের মাধ্যমে যে তহবিল সরবরাহ করা হয়, তার হিস্সা আসে না। ফলে অর্থনৈতিকভাবেও নাগরিকদের প্রতি এনজিওদের দায়বদ্ধতার চুক্তি জিওর মতো নয়। এজন্যই আমার অনুমান বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সুশীলরা গালি দেওয়ার কারণ হিসেবে ‘এনজিও মার্কা সরকার’ বলে থাকেন।

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগমজিও, জনপ্রতিনিধি অর্থাৎ রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং এনজিও অর্থাৎ স্বেচ্ছায় সমাজসেবক ব্যক্তিদের মধ্যে মৌলিক তফাত জিও ব্যক্তির কাছ থেকে দেশের মালিক জনগণের প্রতি দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং তাদের প্রত্যাশা প্রতিপালন করার বাধ্যবাধকতা আছে। এনজিও ব্যক্তির কাছে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ বাধ্যবাধকতা নাই, ঐচ্ছিকভাবে অতি ভালো মানুষ হওয়ার জন্য সেবা দেওয়ার রেওয়াজ, প্রথা বিদ্যমান আছে। তাই এনজিওদের কাজকে আয়েশি কাজ বলা যায়। জিওদের দায়িত্ব পালন আয়েশি নয়- আবশ্যিক, ঝুঁকিযুক্ত গুণসম্পন্নভাবে করতে হয়। অপরদিকে জিওদের কার্যক্রম ব্যয় বাজেটের জন্য ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ নেই। এনজিওদের কার্যক্রমের ব্যয় বাজেট সংগ্রহের ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই জিও-এনজিওকে একাকার করে দেখার সুযোগ নাই।

১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে অভ্যুত্থান, বিপ্লব হয়ে আসছে। অভ্যুত্থান, বিপ্লবের প্রাথমিক কাজ সংগ্রাম। ওই সময়কালের ইংরেজদের বিরুদ্ধে সব সংগ্রামে মুসলিম ছাত্র-জনতা অগ্রসারিতে ছিল। বেশুমার আত্মাহুতি দিয়েছিল। পাকিস্তান আন্দোলনে ছাত্রসমাজের পক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা অস্বীকারের উপায় নাই। মুসলিমদের আন্দোলনের বাড়াবাড়িতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি/বিলেতি এনজিও, পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ সরকার এবং সর্বশেষ গভর্নর লর্ড মাউন্টব্যাটেন মুসলমানদের প্রতি রুষ্ট, ক্ষিপ্ত অবস্থায় নগণ্য, অগুরুত্বপূর্ণ যা দেওয়ার তাই দিয়ে এমনভাবে বর্ডার বিভক্তি করেছিলেন, যাতে ভারত এবং পাকিস্তানের আন্তবর্ডার বিবাদই শুধু নয়, অঞ্চলের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা বেধে যাওয়ার স্বনির্ভর উপাদান আজও বিদ্যমান। ১৯৪৭ সালের পর ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্তান আন্দোলনে সামনের সারির নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম-অভ্যুত্থান-বিপ্লব ইত্যাদিতে লেগে থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বর্তমান বাংলাদেশকে স্বাধীন করলেন, তা যেমন ঠিক তেমনি অনেক অঠিক- যা ছিল নাগরিকদের প্রতি জনপ্রতিনিধি বা রাজনীতিবিদদের প্রতিশ্রুতি/অঙ্গীকার ভঙ্গকরণ, রাজনীতিকে ব্যবসা গণ্যকরণ। যার ফলে তাকে বলতে হয়েছিল ‘সাড়ে সাত কোটি মানুষ আট কোটি কম্বল, আমার কম্বল কোথায়।’ ‘সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি’ এরকম বাস্তবসুন্দর বাক্যগুলো শুধু রেটরিক হিসেবে আছে।

রাজনীতিবিদরা তাদের প্রতিশ্রুত নাগরিক দায়িত্ব ভুলে গিয়ে রাজনীতিকে রাজার নীতি গণ্য করে নিজেরা রাজাধিরাজ হতে চাইলেন বা হলেন। ফলে বিলাস জীবনের স্বাচ্ছন্দ্যবহুলতা ভোগ করার জন্য বিশ্বের স্ব^র্গতুল্য সিটিতে বাড়িঘর, ব্যবসা, ভোগবিলাসের আধিক্য করলেন। ছোটখাটো রাজনীতিবিদ-আমলা নিদেনপক্ষে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থান করবেন, রাজকীয় ব্যবসাবাণিজ্য করবেন, চূড়ান্ত বিলাস ভোগ করবেন। তাই যুদ্ধ প্রশিক্ষণ বিমানের প্রশিক্ষক, তার পরিবার, প্রশিক্ষণার্থী, যাবতীয় জায়জোগাড় বিশ্বের সর্বাধিক জনঘনত্ব মহানগরী ঢাকাতেই করতে হবে, রাখতে হবে! মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকের আত্মাহুতির বিলাপ তাদের নিকট বিলাস। সব অভ্যুত্থান এবং বিপ্লবের শক্তিধর জ্বালানি উপাদান হচ্ছে বৈষম্য। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের অর্থনীতি ও সম্পদ বৈষম্যজনিত কারণে সব অভ্যুত্থানে উত্তরবঙ্গের ছাত্র-জনতা নীরব, নিরীহ সৈনিকের কাজ করেন। কারণ বেকারত্বের মধ্যে তারা জর্জরিত। ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, ঈশ্বরদীর পরিত্যক্ত বিমানবন্দরকে প্রশিক্ষণ বিমানবন্দর হিসেবে গড়ে তুললে প্রশিক্ষণ ক্লাসের ছাত্র-শিক্ষকদের বাড়িতে ঝি হিসেবে, আয়া-পিয়ন হিসেবে, বাজার-ব্যাগবাহী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেত, তাহলে বেকারদের ক্ষিপ্ততা কমত। নব্বইয়ের অভ্যুত্থান, চব্বিশের ৩৬ জুলাইয়ের অভ্যুত্থান এগুলোর মৌলিক চেতনা ছিল বন্দোবস্তের পরিবর্তন। যে পরিবর্তন দেখে আমাদের মতো দুর্বল মানুষ জনপ্রতিনিধি বা রাজনীতিবিদ হওয়ার প্রস্তাবে হাউমাউ করে কেঁদে উঠত, ভয়ে জড়সড় হতো। আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ বর্তমান অরাজনৈতিক সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতে তিনি বলেছিলেন, ‘তোমার এদিকে আসার ইচ্ছা আছে কি?’ উত্তরে বলেছি, ‘কোনোই সুযোগ নাই, স্যার। আপনার সহায়তাপুষ্ট টিএমএসএসের একটি পর্যায় না আসা পর্যন্ত রাজনীতিবিদদের মতো নাগরিক দায়বদ্ধ কোনো দায়িত্ব পালনের সাহস, শক্তি, প্রজ্ঞা, সামর্থ্য কিছুই আমার নাই। আমাকে মুক্ত রেখে টিএমএসএসের অধিকার, হক, প্রাপ্য বুঝিয়ে দিলে আমরা তৃণমূলের উন্নয়নে যা করছি তা সরকারের সম্পূরক-পরিপূরক ভূমিকা পালন হচ্ছে।  ফলে সরকারের স্থায়িত্ব, রাষ্ট্রের উৎপাদন, উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।’

প্রিয় পাঠক, জনপ্রতিনিধি-রাজনৈতিক ব্যক্তিরা যদি দেশ তথা সামষ্টিক উন্নয়নে আনন্দ না পান ব্যক্তি উন্নয়ন, পারিবারিক উন্নয়ন এবং নিজস্ব বলয়ের উন্নয়ন তাদের আনন্দের ইস্যু হয়- সে ক্ষেত্রে বন্দোবস্তের পরিবর্তন না করে ব্যক্তির পরিবর্তন দ্বারা কখনোই কাক্সিক্ষত উন্নয়ন আসবে না। অর্জন উদ্দেশ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে খালেস নিয়তে উন্নয়নের কাজ, পুণ্যের কাজ যা-ই করা হোক না কেন ফল দেবে না, কাজে আসবে না। প্রায় প্রত্যেকটি জেলা-উপজেলায় সুরম্য মডেল মসজিদ স্থাপনের পরও মসজিদের খতিবকে পালিয়ে যেতে হয়। অধীনস্থ প্রশিক্ষিত সশস্ত্র সর্ববাহিনী, নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী এবং নিরীহ প্রায় দুই কোটি নাগরিক পক্ষে থাকা সত্ত্বেও লক্ষ্মণ সেনের মতো পলায়নপর হতে হতো না। পরাক্রমশালী ব্রিটিশ- যাদের রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না, তাদেরও ফকির বিদ্রোহ, বাঁশের কেল্লা ব্যবহারকারী নিরস্ত্র জনতার কাছে দেশ ছেড়ে দিতে হয়েছে। সততা শক্তি, অন্যায়-অনাচার একরকম ব্যাধি। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা নিজেদের ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট।

তৃণমূল গণমানুষের কল্যাণে ব্যাপক কাজের জন্যই শক্তিধর ব্যক্তিদের সান্নিধ্যে যেতে হয়। তাই যারা দায়িত্বের স্টিয়ারিং ধরে থাকেন তাদের কাছে টিএমএসএসকে যেতেই হয়। যেহেতু টিএমএসএস প্রায় বিদেশি অনুদানহীন সংস্থা, সংস্থার আজীবন সদস্য যারা, মূলত মালিক তারাও অনুদান দিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যয় বহন করতে পারেন না। তাই ব্যবসাবাণিজ্য, কোম্পানি, শিল্প-কারখানা দ্বারা দাতার বিকল্প হিসেবে নীতিসহায়তা নেওয়ার জন্য সব সরকারের কাছে ধরনা দিতে হয়, ভবিষ্যতেও এভাবেই করে যেতে হবে।

সরকারি অনুশাসন মেনে স্বাধীন অঞ্চলের মধ্যে জনগণের সম্পৃক্ততায়, সহায়তায় পরিচালিত ক্ষুদ্র টিএমএসএসের ব্যবস্থাপনা অনুশাসন করতে গিয়ে কতই না ভুল হচ্ছে। ভুলের পরিকল্পনার সময় বা ভুল হওয়ার সময় ভুল ধরার ব্যক্তি, এখতিয়ারাধীন বেতনভুক্ত ব্যক্তি অপেক্ষা উপদেষ্টা, পরামর্শক, আজীবন সদস্য তাদের ওপরে যথেষ্ট প্রত্যাশা থাকলেও এ পর্যন্ত টিএমএসএসের উপদেষ্টা, পরামর্শক দ্বারা ভুল সংঘটিত হওয়ার আগে বা ভুল চলাকালীন ভুল ধরে দেওয়ার অর্জন নাই বললেই চলে। অনুমিত হয় কর্তাব্যক্তির ভুল সংশ্লিষ্ট মতলববাজিদের কাছে সহায়ক। তাই উন্মুক্ত অংশীদারিমূলক ব্যবস্থাপনা এবং সবার সক্রিয় অনুসন্ধান দ্বারা টিএমএসএসের বেতনভুক্ত কর্মকর্তাদের উপার্জনের সঙ্গে সম্পদের সামঞ্জস্যতা অনুসন্ধানের কাজ এগোচ্ছে না। তাই জিওতেই শুধু না এনজিওতেও ব্যক্তি পরিবর্তন নয়, নিয়মনীতির পরিবর্তন, আমূল ও বন্দোবস্তের পরিবর্তন দরকার। নচেত বঞ্চিত ব্যক্তিদের দ্বারা বিপ্লব হতে বাধ্য। সাধু সাবধান।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
নির্বাচন প্রস্তুতি
নির্বাচন প্রস্তুতি
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
সর্বশেষ খবর
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩২
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩২

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কালকিনিতে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
কালকিনিতে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ২৩১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ২৩১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ও ব্যালট নম্বর প্রকাশ
চাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ও ব্যালট নম্বর প্রকাশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনায় নতুন প্রজাতির ডাইনোসর আবিষ্কার
আর্জেন্টিনায় নতুন প্রজাতির ডাইনোসর আবিষ্কার

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে তিন শিল্পপণ্যের প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে তিন শিল্পপণ্যের প্রদর্শনী শুরু

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে গাদ্দাফির অর্থ ব্যবহার, দোষী সাব্যস্ত সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি
নির্বাচনে গাদ্দাফির অর্থ ব্যবহার, দোষী সাব্যস্ত সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে যুবক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা
স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়
ক্যাম্পবেলটাউনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে ছেলের লাঠির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল
কুয়াকাটায় বিলীন হচ্ছে সাগর পাড়ের বনাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ
চুয়াডাঙ্গায় ৬৫০ গ্রাম দানাদার রুপা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর
নওগাঁয় ভূমি অধিগ্রহণের চেক হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা