শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব, বিনিয়োগে ভাটা

কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কমছে আয়, থেমে নেই ব্যয়

ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব। বিনিয়োগে ভাটা। ব্যাংকিং খাতে অস্থিরতা। লাগামহীন সুদের হারে ব্যবসা-উদ্যোগে স্থবিরতা।

পতনে জেরবার পুঁজিবাজার। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি। অর্থবছরের শেষ দিকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে টানা কর্মবিরতি। এত সব বাধার মুখে বড় ধরনের রাজস্ব ঘাটতির মুখে সরকার। বলতে গেলে থমকে গেছে অভ্যন্তরীণ আয়। এতে টান পড়েছে সরকারের কোষাগারে। কাঙ্ক্ষিত আয় না হওয়ায় অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে ঘাটতি এক লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ব্যয়।

একদিকে আয় কমে যাওয়া, অন্যদিকে ব্যয় বেড়ে যাওয়া বা বাজেট বাস্তবায়নে হিমশিম খেতে হচ্ছে সরকারকে। এ জন্য বাড়ছে ধারকর্জ। দায়দেনার ভারে এ পর্যন্ত সরকারের ঋণ ছুঁয়েছে ২৩ লাখ কোটি টাকার অঙ্ক।
জানা গেছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এনবিআরের ঘাড়ে চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার উচ্চাভিলাষী লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। সে হিসাবে প্রতি মাসেই এনবিআরকে আদায় করতে হতো ৪০ হাজার কোটি টাকা।


এই লক্ষ্য অর্জন কোনোভাবেই সম্ভব নয় জেনে পরে লক্ষ্য কমিয়ে চার লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা করা হয়েছিল। ছোট করা লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন করতে পারছে না সংস্থাটি। প্রতি মাসে প্রায় ৩৮ হাজার ৬২৫ কোটি টাকার মতো আদায় করার কথা। সেটিও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে গত ১১ মাসে ঘাটতি ছাড়িয়েছে লাখ কোটি টাকা।
সংশোধিত লক্ষ্য অনুযায়ী মে মাস পর্যন্ত ১১ মাসে আদায় হওয়ার কথা চার লাখ ২৪ হাজার ৮৭৫ কোটি টাকা। অথচ প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এই সময়ে আদায় হয়েছে তিন লাখ ২২ হাজার ২৩৩ কোটি টাকা, যা নির্ধারিত আদায়ের তুলনায় এক লাখ দুই হাজার ৬৪২ কোটি টাকা কম। সে হিসাবে জুন মাসে লক্ষ্য পূরণ করতে হলে আদায় করতে হবে এক লাখ ৪১ হাজার ২৬৭ কোটি টাকা।

প্রতিবছরই আয়ের তুলনায় সরকারের ব্যয় বেশি। বাজেটেও সেভাবেই খরচের প্রাক্কলন করা আছে। কিন্তু আয় না হলেও বাজেটের প্রাক্কলন ধরে খরচ মেটাতে সরকারকে বিদেশি উৎস, দেশের ব্যাংকব্যবস্থা ও সঞ্চয়পত্র থেকে ধার করতে হচ্ছে। এতে সরকারের দায়দেনা বেড়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিদেশি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০৩.৬৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে) ১২ লাখ ৬৪ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা। অন্যদিকে অর্থ বিভাগের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশি-বিদেশি ঋণের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশীয় উৎস থেকে ঋণের পরিমাণ ১০ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। দেশি-বিদেশি উৎস থেকে মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ২২ লাখ ৯৯ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা।

চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) মোট ৪৮ হাজার ৬১৫ কোটি বিক্রির লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে সরকার ঋণ নিয়েছে ৩৬ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা। একই সময়ে গ্রাহকের আগে কেনা সঞ্চয়পত্রের সুদ বাবদ ৪৩ হাজার ৪৭৬ টাকার দায় শোধ করতে হয়েছে। এ দায়ও প্রতিদিনই বাড়ছে।

চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সরকারের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৫১৬ কোটি ডলার, দেশীয় মুদ্রায় যা ৬২ হাজার ৯৫২ কোটি টাকা।

চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরকারের অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ৯ লাখ ৫১ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা। এর পেছনে নিয়মিতভাবে সরকারকে সুদ দিতে হচ্ছে। এ ছাড়া মুদ্রার বিনিময় হারের ঊর্ধ্বগতির কারণেও ঋণের কিস্তি ও সুদের পেছনে সরকারের দায় বাড়ছে।

বড় ঋণ মাথার ওপর থাকার পরও আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে এর পরিমাণ আরো বাড়বে। এ ছাড়া দেশি উৎস থেকে ঋণ প্রাক্কলন করা হয়েছে এক লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। বিদেশি উৎস থেকে ঋণ ধরা হয়েছে ৯৬ হাজার কোটি টাকা। বাজেটের আকার সাত লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। আগের তুলনায় বাজেটের আকার প্রায় সমান থাকলেও বেড়েছে রাজস্ব লক্ষ্য। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছে পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে এনবিআরের ঘাড়ে চার লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা।

জানা যায়, ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম সংকটময় পরিস্থিতি বিরাজ করায় ঠিকমতো কর দিতে পারছে না ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলো। আবার ব্যক্তিগত আয়করও আদায় হচ্ছে না কাঙ্ক্ষিত হারে। একই ভাবে ব্যবসায় মন্দার কারণে এ থেকে কাঙ্ক্ষিত ভ্যাট আদায় কমে যাচ্ছে। আমদানি কমে যাওয়ার কারণে ওই খাত থেকেও ঠিকমতো শুল্ক আদায় হচ্ছে না। সব মিলিয়ে সরকারের যে অভ্যন্তরীণ আয়ের ওপর নির্ভরতা, সেটি দুর্বল হয়ে পড়েছে। তারই প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আয়ে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরি বলেন, ‘ঘাটতি মেটানোর জন্য ঋণ নেওয়া ছাড়া সরকারের আর কোনো উপায় নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংক অথবা ব্যাংকিং খাত থেকে এই ঋণ নিয়েই হয়তো এই ঘাটতি মেটানো হতে পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে ঋণ নিলে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে। অন্যদিকে ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নিলে ব্যাংকগুলোর জন্য একটা অতিরিক্ত চাপ তৈরি হবে। বেসরকারি খাতের প্রাপ্যতা অনুযায়ী ঋণ পাবে না। ফলে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ কমে যেতে পারে। রাজস্ব ঘাটতি হলে সামষ্টিক অর্থনীতির অন্য সব চলকের ওপরও একটা অতিরিক্ত চাপ তৈরি হবে।’

রাজস্ব আয়ে বড় ঘাটতির মুখে থাকলে দেশ একটা ঋণচক্রের মধ্যে পড়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বড় ঘাটতি থাকলে আগামী অর্থবছরের বাজেটের ব্যয় ও ঋণের প্রাক্কলনের চিত্র উল্টেপাল্টে যাবে। রাজস্ব আদায়ে বড় ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের ঋণও বেড়ে যাবে। ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রবৃদ্ধি না হওয়ায় আয়কর, করপোরেট কর, পরোক্ষ কর থেকে শুরু করে সব জায়গায়ই প্রভাব ফেলেছে। আমদানি কার্যক্রমও শ্লথ ছিল, প্রবৃদ্ধিও মাত্র ৬ শতাংশের মতো। এটা ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও প্রাতিষ্ঠানিক সমস্যার একটা প্রতিফলন। এসব কাটিয়ে উঠতে না পারলে ব্যয় করতে পারব না। ঋণচক্রে পড়ে যাব।’

সমস্যা সমাধানে করণীয় বিষয়ে তিনি বলেন, ‘রাজস্ব আদায় চাঙ্গা করতে গেলে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগে চাঞ্চল্য আনতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা-সক্ষমতা ও সুশাসনের দিকে নজর দিতে হবে। ব্যয়ের ক্ষেত্রে সাশ্রয়ী হতে হবে। সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার উৎকর্ষ উন্নত করে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে। তবে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে এই চ্যালেঞ্জ আরো বাড়তে পারে।’

রাজস্ব আদায়ের সামগ্রিক চিত্র প্রসঙ্গে জানতে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ প্রক্রিয়ায়ই একটা সমস্যা আছে। এ ছাড়া ঘটনাবহুল অর্থবছরে সরকার পরিবর্তন, ব্যবসা-বাণিজ্যের ছন্দঃপতন, আমদানিতে ধস এবং উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। তারপর সবার অগোচরে রাতের অন্ধকারে অধ্যাদেশ জারি করায় অচলাবস্থা তৈরি হয়েছিল। ফলে রাজস্ব আদায়ে একটা বড় প্রভাব পড়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ না হলে সংকট আরো বাড়বে।’

রাজস্ব আদায় বাড়াতে করণীয় প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এসএমএসি অ্যাডভাইজারি সার্ভিসেস লিমিটেডের পরিচালক স্নেহাশীষ বড়ুয়া এফসিএ বলেন, ‘এনবিআরের কাছে সব করদাতার ডেটাবেইস আছে। যাঁরা রিটার্ন দেন না তাঁদের চিহ্নিত করে যোগাযোগ ও রিটার্ন দাখিলে উৎসাহিত করা উচিত। পিএসআর পরিপালন নিশ্চিত করতে হবে। অনেক করদাতা সম্পত্তি স্বচ্ছভাবে রিটার্নে দেখান না। ফলে এনবিআর সঠিক তথ্য পাচ্ছে না এবং সম্পত্তি গোপন থাকছে। সার্ভারে তথ্য একীভূত করে এ বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘সবাই পরোক্ষ কর দেন। কিন্তু এর পুরোটা সরকারি কোষাগারে জমা হয় না। আমদানি বা উৎপাদন পর্যায়ে আদায় হলেও পরিবেশন ও খুচরা পর্যায়ে কর আদায় হয় না। ইএফডি, এসডিসি ও ইএফডিএমএস চালু হলেও কাঙ্ক্ষিত ফল নেই। উৎপাদন পর্যায়ে ই-ইনভয়েসিং ও পরের ধাপে ক্যাশলেস সিস্টেম চালু না করলে লেনদেন শনাক্ত করা যাবে না। ফলে ভ্যাট আদায় হবে না এবং সমান ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিত করা যাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচন ৭ সেপ্টেম্বর
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
সর্বশেষ খবর
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশি ফল খেলে সাশ্রয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
হাসিনার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননা মামলায় অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ
বিগ ব্যাশে আবারও দল পেলেন রিশাদ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক
নতুন মামলায় গ্রেফতার আনিসুল হক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় যশোরে দুই করোনা রোগীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
গুরুদাসপুরের সাবেক চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে
দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের মুলতবি অধিবেশন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ
গোবিপ্রবির হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্যান বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক্টর চাপায় আপন দুই বোন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি ৫৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব
রাজনৈতিক দলের প্রতীকী বয়কট নিয়ে যা বললেন উপ-প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ১২ ঘণ্টায় ৫৫ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি
প্রাথমিক শিক্ষকদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ
বিদ্যুৎ-জ্বালানির অভাবে প্লাস্টিক শিল্প খাতে ১২০০ কারখানা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘ চট্টগ্রাম শাখার করোনার ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
নবীনগরে যুবসমাজকে খেলাধুলায় মনোনিবেশ করাতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান
আশুলিয়ায় হত্যা মামলা: ৪ দিন রিমান্ডে সালমান এফ রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার
রাজধানী থেকে সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক
যুক্তরাজ্যের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন ডিজি-টেক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর
মে মাসে ডিএমপির শ্রেষ্ঠ থানা মোহাম্মদপুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস
৪৯৫ রানে থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ
প্রোটিয়াদের শিরোপা জিতিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে মার্করামের বড় লাফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মার্কিন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ফের ইসরায়েলের দিকে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল
ইরাক থেকে শিক্ষা নেয়নি ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!
যুদ্ধই নেতানিয়াহুর টিকে থাকার শেষ আশ্রয়!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের
পরমাণু স্থাপনার কিছুই করতে পারেনি ইসরায়েল, দাবি ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান
পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে
ইরানে ইসরায়েলের হামলা: পারমাণবিক দূষণের শঙ্কা বিশ্বজুড়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট
জামায়াতকে ‘বেশি কথা বলতে দেওয়ায়’ সিপিবি-গণফোরামের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে সরাসরি হুমকি দিলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান
ইরান ঘিরে মার্কিন যুদ্ধবিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর
পাকিস্তানি সেনাপ্রধানকে ট্রাম্পের সমাদর

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা
আবার থাবা বসাচ্ছে করোনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা
ঐক্যের বৈঠকে যত ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ
বিনিয়োগ করে বেকায়দায় মানুষ

নগর জীবন

উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ
আসিফের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ

খবর

যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা
যা হতে চেয়েছিলেন তাঁরা

শোবিজ

ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের
ডাবল সেঞ্চুরি হলো না মুশফিকের

মাঠে ময়দানে

সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়
সাতজনের আমৃত্যু কারাদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি

সম্পাদকীয়

ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে
ভিআইপিদের জন্য সব ফ্লাইট বন্ধ থাকত অতীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা
অলস সময়ই কি পার করবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি
এক ফ্রেমে দুই কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রানের পাহাড় টাইগারদের
রানের পাহাড় টাইগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুন ভক্ত আঁখি
মিঠুন ভক্ত আঁখি

শোবিজ

বিরক্ত সামান্থা
বিরক্ত সামান্থা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা
ক্লাব বিশ্বকাপে দর্শক খরা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’
অন্তর হাসানের ‘বন্ধুয়ারে’

শোবিজ

যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক

সম্পাদকীয়

মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই
মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথের সুযোগ নেই

খবর

সচিবালয় ফের উত্তপ্ত
সচিবালয় ফের উত্তপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে

সম্পাদকীয়

মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া
মধ্যপ্রাচ্যে মিত্র হারানোর ভয়ে রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি
গাজীপুর থেকে কাঁঠাল কিনে পাইকারি দরে বিক্রি

খবর

পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা
পাবনায় মাকে মারধরের পর ছেলেকে হত্যা

খবর

ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে
ভারত-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি
দোকানের তালা কেটে কোটি টাকার মোবাইল চুরি

খবর