শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়

‘জাতীয় সম্পদ এভাবেই ধ্বংস হয়’-এ ক্ষোভের কথা অভিনেত্রী সুচন্দার। তাঁর প্রয়াত স্বামী বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানের নামে এফডিসিতে স্থাপন করা হয়েছিল ‘জহির রায়হান কালার ল্যাব’। প্রায় এক যুগ ধরে অব্যবহৃত থাকা এ ল্যাবটি দেখভালের অভাবে এখন ধ্বংস হতে বসেছে। এখানে রয়েছে কয়েক কোটি টাকার মেশিন ও যন্ত্রপাতি। অথচ ল্যাবটিকে আর্কাইভ করে একে সংরক্ষণ করা যেত। এফডিসিতে এমডি আসে এমডি যায়। কিন্তু এ কালার ল্যাবের প্রতি কারও নজর পড়ে না। অভিনেত্রী সুচন্দার কথায়- অনেক মেশিন এবং যন্ত্রপাতি নেই এবং অনেকগুলো আবার যতেœর অভাবে নষ্ট হয়ে গেছে। বাকি যা আছে তা-ও জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়নষ্টের পথে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় এগুলোকে ভাঙারির কাছে বিক্রি করে দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। অথচ এক সময় এফডিসিকে চলচ্চিত্র নির্মাণে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে এবং দেশেই রঙিন ছবি নির্মাণে এখানে স্থাপন করা হয়েছিল জহির রায়হান কালার ল্যাবটি। এ ল্যাবে কালার নেগেটিভ পরিস্ফুটন করে সপ্তাহে আয় হতো প্রায় ২ কোটি টাকা। মানে মাসে এখান থেকে আয় ছিল কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ কোটি টাকা। ঈদে এ আয় বেড়ে দাঁড়াত প্রায় ১০০ কোটি টাকা। এ টাকা দিয়ে এফডিসির ব্যয় নির্বাহ করে আরও টাকা জমা থাকেত। এফডিসিতে ৩৫ মিলিমিটার কালার ফিল্ম ডেভেলপের জন্য ১৯৮৩ সালের ১৪ মার্চ জহির রায়হান কালার ল্যাবের উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক লে. জেনারেল এইচ এম এরশাদ। ওই সময় এফডিসির এমডি ছিলেন কর্নেল শাহাবউদ্দীন। এরপর থেকে দেশেই রঙিন চলচ্চিত্র নির্মাণে নেগেটিভ পরিস্ফুটন শুরু হয়। তখন এ দেশে ৩৫ মিলিমিটারের চলচ্চিত্র নির্মাণ এবং এর জন্য নেগেটিভ ব্যবহার করা হতো। এ পদ্ধতির চলচ্চিত্র নির্মাণকে এনালগ প্রযুক্তির চলচ্চিত্র বলা হতো। কিন্তু ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে চলচ্চিত্র নির্মাণ শুরু হয় এবং ডিজিটাল যুগের সূচনা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এফডিসির অ্যানালগ যুগের প্রযুক্তি অকার্যকর হয়ে পড়ে। এফডিসির একটি সূত্র জানায়, ২০১১ সাল পর্যন্ত জহির রায়হান কালার ল্যাব থেকেই প্রতিষ্ঠানটির ৮০ ভাগ আয় হতো। সর্বশেষ একটি ছবির প্রিন্ট বাবদ আয় ছিল ৯০ হাজার টাকা। এ আয় দিয়েই সচ্ছলভাবে এফডিসি চলত। ২০১২ সাল থেকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ছবি নির্মাণ শুরু হলে ধীরে ধীরে ল্যাবে কাজ কমে আসতে থাকে। সর্বশেষ এ ল্যাবে কাজ হয় ২০১৪ সালে। তখন এখানে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ও ডিএফপির জন্য দু-একটি প্রিন্টের অর্ডার পাওয়া গেলেও তা ছিল একেবারেই অপ্রতুল। এরপর এ ল্যাব একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়। এখন ডিজিটাল প্রযুক্তির চলচ্চিত্র নির্মাণে আর নেগেটিভ ব্যবহার হয় না বলে প্রিন্টের প্রয়োজন পড়ে না। অথচ নেগেটিভ ফিল্মের যুগে ল্যাবে কাজের জন্য নির্মাতারা সহজে সিরিয়াল পেতেন না। দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা কাজ করে সময়মতো প্রিন্ট ডেলিভারি দেওয়ার চেষ্টা চলত। এখন প্রায় জনশূন্য ও পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এফডিসির প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় অবস্থিত জহির রায়হান কালার ল্যাবটি। প্রতিষ্ঠানটির মূল আয়ের উৎসই ছিল নেগেটিভ ফিল্ম বিক্রি, ল্যাবরেটরিতে শুটিংকৃত ফিল্মের ডেভেলপ, ক্যামেরাসহ বিভিন্ন ইন্সট্রুমেন্ট এবং শুটিং ফ্লোর ও স্পট ভাড়া দেওয়াসহ ডাবিং-এডিটিং ইত্যাদি। এসব আয়ের উৎস এখন প্রায় হারিয়ে গেছে। ফলে আয়ও কমে গেছে। চরম আর্থিক সংকটে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এফডিসি প্রধান আয় সংকটে পড়েছে জহির রায়হান কালার ল্যাব বন্ধ হয়ে যাওয়ায়। জানা গেছে, হলিউড বলিউডে এখনো ৩৫ মিলিমিটারে নেগেটিভের মাধ্যমে অনেক ছবির দৃশ্য ধারণ হয়ে থাকে আর এর জন্য কালার ল্যাবও ব্যবহার হয়ে থাকে। যা এদেশেও হতে পারত। কিন্তু নির্মাতারা নাকি ব্যয় কমানের জন্যই এটি করেন না।

চলচ্চিত্রকাররা বলছেন, ‘এ কথা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই যে সময়ের দাবিতে প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় অ্যানলগ প্রযুক্তি বিলুপ্ত হয়েছে ও বর্তমান সময়টা আধুনিক প্রযুক্তির পথে হাঁটছে এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে এভাবেই এগোতে হবে। তাই বলে এফডিসির এ মূল্যবান ল্যাবটির দামি জিনিসপত্রকে কেন অবহেলা করে নষ্ট করতে হবে। এগুলো জাতীয় সম্পদ, জনগণের করের টাকায় কেনা। ল্যাবের মেশিন ও যন্ত্রপাতি নষ্ট না করে তা আর্কাইভ করে রাখা যেতে পারে। যাতে পরবর্তী প্রজন্ম অ্যনালগ চলচ্চিত্র নির্মাণ সম্পর্কে ধারণা লাভ ও এ বিষয়ের শিক্ষার্থীরা এখান থেকে তাদের লেখাপড়ার তথ্য-উপাত্ত খুঁজে পেতে পারে। জহির রায়হান কালার ল্যাব পরিদর্শন করে ও এ সংস্থার কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ল্যাবটি দেখাশোনা করার জন্য নির্দিষ্ট কোনো লোকবল দীর্ঘদিন ধরেই নেই। মাঝেমধ্যে ঝাড়ুদাররা গিয়ে ঝাড়ু দিয়ে আসে। সরেজমিনে দেখা গেছে, এখানে এখন ভগ্নদশায় রয়েছে ফিল্ম প্রসেসিং মেশিন ১টি, সাউন্ড নেগেটিভ মেশিন ১টি, পজিটিভ ফিল্ম ডেভেলপ মেশিন ১টি, ফিল্ম ক্লিনিং মেশিন ১টি, প্রিন্টিং মেশিন ১টি এবং ৩৫ মিলিমিটারের কালার এনালাইজার মেশিন ১টি। এসব মেশিনের একেকটির  ওজন ৫ থেকে ১০ টন বলে জানিয়েছেন সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা। পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, অনেক মেশিন ভাঙা অবস্থায় এবং কিছু যন্ত্রপাতি খোয়া গেছে। এফডিসির কর্তাব্যক্তিদের কাছে ল্যাবটিকে আর্কাইভ করে তা সংরক্ষণ করা হবে কিনা জানতে চাইলে বলা হয়-‘হ্যাঁ আমরা এখন সেই

চিন্তাভাবনাই করব।’

 

এই বিভাগের আরও খবর
আলোচনায় ঢাকঢোল বাজে
আলোচনায় ঢাকঢোল বাজে
চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে
বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...
নাচতে নাচতে নায়ক প্রীতম
নাচতে নাচতে নায়ক প্রীতম
এপারেই ব্যস্ত জয়া...
এপারেই ব্যস্ত জয়া...
বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সর্বশেষ খবর
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে